অর্থনীতি
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ২ হাজার ৬১২ টাকা
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা ২ দফায় কমানোর পর এবার ভরিতে এক লাফে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাতে বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর বিষয়টি জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) টানা দ্বিতীয় দফায় দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমিয়েছিল বাজুস। ওইদিন ভরিতে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা।
নতুন দাম অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা।
সবমিলিয়ে চলতি বছর দেশে মোট ৭৯ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যেখানে ৫৪ বারই দাম বাড়ানো হয়েছে, আর দাম কমেছে মাত্র ২৫ বার। অন্যদিকে গতবছর দেশের বাজারে মোট ৬২ বার সমন্বয় করা হয়েছিল স্বর্ণের দাম। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল। এছাড়া গতবছর ২৭ বার স্বর্ণের দাম কমিয়েছিল বাজুস।
অর্থনীতি
খেলাপি ঋণ অবলোপনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
খেলাপি ঋণ অবলোপনে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে নির্দেশনাও জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
নতুন এ নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে কোনো ঋণ মন্দ (Bad) বা ক্ষতিজনক (Loss) হিসেবে শ্রেণিকৃত হলে এবং তা আদায় হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে—সময়সীমা অপেক্ষা না করে অবলোপন করা যাবে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে আদায়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ এমন সব মন্দ ও ক্ষতিজনক ঋণ অবলোপন করা যাবে। তবে পুরোনো শ্রেণিকৃত ঋণগুলো অগ্রাধিকার পাবে। পাশাপাশি অবলোপনের কমপক্ষে ১০ কর্মদিবস আগে ঋণগ্রহীতাকে নোটিশ দিয়ে বিষয়টি জানাতে হবে।
এ সার্কুলারের মাধ্যমে বিআরপিডি সার্কুলার নং-০৪/২০২৪–এর অনুচ্ছেদ ২(১)-এর পূর্বের শর্ত—অর্থাৎ দুই বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে মন্দ বা ক্ষতিজনক মানে থাকা ঋণই শুধু অবলোপনযোগ্য—বাতিল করা হলো। নতুন নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও নির্দেশনায় জানানো হয়।
অর্থনীতি
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
চলতি মাসের প্রথম ১৮ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ১০ কোটি ৫৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, নভেম্বরের প্রথম ১৮ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ১৪৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার। অর্থাৎ বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
এছাড়া গত ১৮ নভেম্বর একদিনে প্রবাসীরা দেশে ১০ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে এসেছে ১ হাজার ২০৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১৫ দশমিক ৯০ শতাংশ।
এর আগে গত অক্টোবর ও সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছে যথাক্রমে ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ও ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত আগস্ট ও জুলাইয়ে যথাক্রমে দেশে এসেছিল ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ও ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
এদিকে, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছর জুড়ে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।
অর্থনীতি
বিএসটিআই’র সব সেবা পাওয়া যাবে অনলাইনে
গ্রাহকের সব সেবা অনলাইনে দেওয়ার লক্ষ্যে ই-সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করলো বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এখন থেকে বিএসটিআইয়ের সব সেবা পাওয়া যাবে অনলাইনে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিএসটিআই প্রধান কার্যালয়ে সেবাগ্রহীতাদের সেবা দেওয়ার সহজীকরণের জন্য এ সফটওয়্যারের উদ্বোধন করা হয়।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব (অ. দা.) নুরুজ্জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সফটওয়্যারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক ফেরদৌস আলম। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিটিএফ প্রকল্পের ডেপুটি চিফ ফুয়াদ এম খালিদ হোসেন, অরেঞ্জ বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল কবির, শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন (বিটিএফ) প্রকল্পের আর্থিক ও অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের কারিগরি সহায়তায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।
এ ই-সার্ভিস সিস্টেমের মাধ্যমে একজন সেবাগ্রহীতা পণ্যের মানসনদ (সিএম লাইসেন্স), ছাড়পত্র, হালাল সার্টিফিকেট, ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমস সার্টিফিকেট, মেট্রোলজি লাইসেন্স, পণ্যের মোড়কজাত সনদ, পণ্য পরীক্ষণ প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ মান (বিডিএস) নিতে পারবেন।
এই সিস্টেম ব্যবহার করে একজন সেবাগ্রহীতা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে ফি জমা দিয়ে আবেদন দাখিল, পরিদর্শন নোটিশ, টেস্ট ফি দেওয়া, অ্যাপ্লিকেশন ট্যাকিং করতে পারবেন একই সঙ্গে বিএসটিআই কর্মকর্তারা আবেদনপত্র যাচাই, পরিদর্শন প্রতিবেদন স্যাম্পল কালেকশন নোটিফিকেশন, টেস্ট রিপোর্ট, লাইসেন্সের প্রস্তাব ও সর্বোপরি লাইসেন্স ফি গ্রহণ সাপেক্ষে লাইসেন্স দিতে পারবেন।
অর্থনীতি
সোনার দাম কমলো
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম কমানো হয়েছে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম কমানো হয়েছে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে এই দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে গত ১৬ নভেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম কমানো হয় ৫ হাজার ৪৪৭ টাকা। তিনদিনের মাথায় এখন আবার দাম কমানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৩৬৪ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৩০৬ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৪৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ১০৮ টাকা কমিয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ৯৫৭ টাকা কমিয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ৭৬১ টাকা।
১৬ নভেম্বর সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ৫ হাজার ৪৪৭ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয় ২ লাখ ৮ হাজার ২৭২ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ৫ হাজার ২০২ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৮০১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ৪ হাজার ৪৫৬ টাকা কমিয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ৩ হাজার ৮০২ টাকা কমিয়ে দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৪১ হাজার ৭১৮ টাকা। আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত এই দামে সোনা বিক্রি হয়েছে।
সোনার দাম কমানো হলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ হাজার ২৪৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ৪ হাজার ৪৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ৩ হাজার ৪৭৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬০১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থনীতি
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে ২০ নভেম্বর থেকে গ্রাহকসেবা বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে সঞ্চয়পত্র ও প্রাইজবন্ড বিক্রি, ছেঁড়া-ফাটা নোট বিনিময় এবং এ-চালানসহ সব ধরনের কাউন্টার সেবা আগামী ২০ নভেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে। কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, ২০ নভেম্বরের পর মতিঝিল অফিসে গ্রাহকসেবা পাওয়া যাবে না। তবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যেন নির্বিঘ্নে এসব সেবা দিতে পারে, সে জন্য তদারকি জোরদার করা হবে।
ব্যাংকের ব্যাখ্যায় বলা হয়, বিশ্বের কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরাসরি কাউন্টারে সাধারণ মানুষকে এ ধরনের সেবা দেয় না। তাই আলোচ্য সেবাগুলো তফসিলি ব্যাংকের মাধ্যমে নিতে বলা হয়েছে।
এর আগে ২২ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর মতিঝিল অফিসের ক্যাশ বিভাগ পরিদর্শন করেন এবং আধুনিকায়নের নির্দেশনা দেন। পরবর্তী সময়ে গঠিত কমিটির সুপারিশে গ্রাহকসেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। আগেও দুইজন গভর্নর এ ধরনের উদ্যোগ নিলেও সময়োপযোগী ছিল না বলে বাস্তবায়ন হয়নি।
সম্প্রতি মতিঝিল অফিসে সার্ভার জালিয়াতির মাধ্যমে ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র আত্মসাৎ এবং আরও ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের চেষ্টা ধরা পড়ায় চারজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। এরপর থেকেই ওই অফিসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ রয়েছে।
বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, সঞ্চয় অধিদপ্তর ও পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয় এবং সব ব্যাংকে প্রাইজবন্ড পাওয়া যায়। ছেঁড়া নোট বদল ও অটোমেটেড চালান সেবাও ব্যাংকগুলোই দেয়। তবুও আস্থা ও ভরসার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকে গ্রাহকদের ভিড় বেশি— প্রায় ৩০ শতাংশ সঞ্চয়পত্রই মতিঝিল অফিসে রয়েছে।
এর আগেই ধাতব মুদ্রা বিনিময়, স্মারক মুদ্রা বিক্রি ও অপ্রচলিত নোট সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিসহ বেশকিছু সেবা বন্ধ করেছে মতিঝিল অফিস। এগুলো ধীরে ধীরে অন্যান্য বিভাগীয় কার্যালয়েও বন্ধ করা হবে বলে জানা গেছে।



