রাজধানী
রাজধানীর সূত্রাপুরে বাসে আগুন
রাজধানীর সূত্রাপুরে মালঞ্চ পরিবহনের একটি বাসে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা রাফি আল ফারুক। তবে, প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি।
এর আগে, গতকাল সোমবার রাজধানীর আট স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও চার বাসে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এসব ঘটনায় হতাহতের খবর না পাওয়া গেলেও আতঙ্ক দেখা যায় অনেকের মাঝে।
আগামী বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি ঘিরে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এর মধ্যেই এসব ঘটনা ঘটছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, বিশেষ কোনো দিন টার্গেট করে এসব অপতৎপরতা চালানো হচ্ছে কি না, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ।
তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলেই মনে হচ্ছে। কারণ এর আগেও বিভিন্ন সময়ে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।
রাজধানী
রাজধানীর দুই স্থানে হঠাৎ বাসে আগুন
রাজধানীতে দুটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তবে কে বা কারা কী উদ্দেশ্যে আগুন দিয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সোমবার (১০ নভেম্বর) ভোরের দিকে মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় দুটি বাসে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। পরে তাদের সদস্যদের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণ আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ গণমাধ্যমকে বলেন, আজ ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে আমাদের কাছে সংবাদ আসে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে। পরে আমাদের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
তিনি আরও বলেন, তবে বাসে কীভাবে আগুন লেগেছে তা আমরা জানি না। এখনও আমাদের কাছে এই বিষয়ে কোনো তথ্য আসেনি। এ ছাড়া কেউ হতাহত হয়েছে, এমন তথ্যও পাওয়া যায়নি।
রাজধানী
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকা তৃতীয়
জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন শহরে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। দীর্ঘদিন ধরে মেগাসিটি ঢাকার বাতাসও দূষিত। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে ১৯১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। বায়ুমানের এ স্কোর দূষণের দিক থেকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
এদিন সকাল সোয়া ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তথ্যানুযায়ী, ৬৪৩ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এ ছাড়া ৩৪৩ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর শহর।
এদিকে, একই সময়ে আর ১৮৯ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে কুয়েতের রাজধানী কুয়েত সিটি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা মিশরের রাজধানী কায়রোর স্কোর ১৮০।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার এ তালিকা প্রকাশ করে থাকে। প্রতিমুহূর্তের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই (এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স) সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বায়ু কতটুকু নির্মল বা দূষিত হচ্ছে, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। আর তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানিয়ে থাকে।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ সহনীয় বা মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর।
১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। আর ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো—বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো—ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলা।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বেড়ে গেছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
রাজধানী
মশার ওষুধ প্রয়োগ তদারকিতে নামছে ডিএসসিসি
ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ায় এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে ওষুধের কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে মাঠ নামছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। উড়ন্ত মশা ও লার্ভা নিধনের কার্যকর ওষুধ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে স্থানীয় নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করে ওয়ার্ডভিত্তিক তদারকি টিম গঠন এবং এলাকাভিত্তিক হটস্পট চিহ্নিত করে চিরুনি অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসসিসি।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ডিএসসিসির কার্যালয় ফুলবাড়ীয়ার নগর ভবনে এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা নগর সংস্থার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় ডিএসসিসি এ সভার আয়োজন করে।
বুধবার ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, যা এক দিনের হিসাবে এ বছরের সর্বোচ্চ। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে ৩ জন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবারও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটিতে একজন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১০৩৪ জন রোগী। এ নিয়ে চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬ হাজার ২৬ জনে।
ডিএসসিসি বলছে, ওয়ার্ডভিত্তিক তদারকি টিম স্থানীয়ভাবে ওষুধ প্রয়োগের সময়সূচি প্রণয়ন ও নিশ্চিত করার কাজ করবে। এ ছাড়া বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও নাগরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে এলাকা ভিত্তিক এইডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে কাজ করবে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে ডিএসসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ এবং আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিএসসিসির প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান সভায় বলেন, ‘এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব যেমন সিটি করপোরেশনের তেমন সম্মানিত নাগরিকদেরও কিছু দায়িত্ব রয়েছে।’
মাঠপর্যায়ে হঠাৎ ও দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘মশক নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশন কর্মীদের যথাযথ দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নাগরিকদের সচেতনতা জোরদার করা প্রয়োজন।’
সভায় ডেঙ্গু সন্দেহ হলে ডিএসসিসির তিনটি হাসপাতাল ঢাকা মহানগর জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা মহানগর শিশু হাসপাতাল ও নাজিরা বাজার মাতৃসদনে বিনামূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষার আহ্বান জানানো হয় ডিএসসিসির তরফে।
এ ছাড়া ডিএসসিসি এলাকার ডেঙ্গু সম্পর্কিত তথ্য ০১৭০৯-৯০০৮৮৮ নম্বরে জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
রাজধানী
পাইপলাইনের কাজ করবে ঢাকা ওয়াসা, যানজটের শঙ্কা
রাজধানীতে পাইপলাইন সম্প্রসারণের কাজ শুরু করবে ঢাকা ওয়াসা। ওয়াসার বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের আওতায় প্যাকেজ-৩.১ এর (ডিস্ট্রিবিউশন রিইনফোর্সমেন্ট পাইপলাইন) কাজ শুরু হলে রাজধানীর প্রগতি সরণির নতুন বাজার থেকে রামপুরা ব্রিজ ও নতুন বাজার থেকে কাকলী অংশে তীব্র যানজটের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) থেকে কাজ শুরু করবে ঢাকা ওয়াসা।
বুধবার (৫ নভেম্বর) ঢাকা ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক ওয়াহিদুল ইসলাম মুরাদের সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে কাজ শুরুর তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তি বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার বাস্তবায়নাধীন ঢাকা এনভায়রনমেন্টালি সাসটেইনেবল ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্পের প্যাকেজ-৩.১ (ডিস্ট্রিবিউশন রিইনফোর্সমেন্ট পাইপলাইন) কাজের আওতায় প্রায় ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ বিভিন্ন ব্যাসের (১৬০০ থেকে ৫৬০ মিলি মিটার ব্যাসবিশিষ্ট) ডিআই এবং এইচডিপিই পাইপলাইন স্থাপন করা হবে।
বৃহস্পতিবার থেকে প্যাকেজ-৩.১ এর সেকশন-ডি (প্রগতি সরণির নতুনবাজার থেকে রামপুরা ব্রিজ পর্যন্ত) এবং সেকশন-ই (নতুনবাজার থেকে কাকলী পর্যন্ত) অংশে পাইপলাইন স্থাপন কাজ শুরু হবে। সড়কে পাইপলাইন স্থাপনকালে সার্বক্ষণিক যানচলাচল অব্যাহত থাকবে। তবে কাজ চলাকালীন রামপুরা ব্রিজ থেকে পর্যায়ক্রমে ৪০০ মিটার দৈর্ঘ্যের পরপর সড়কের মিডিয়ান বরাবর উভয়পাশে ৩ মিটার করে দুই লেনে যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
এতে যানবাহনের গতি কমে তীব্র যানজট সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এ কারণে ওই পথে চলাচলরত সব জনসাধারণ ও পরিবহনকে যথেষ্ট সময় নিয়ে বের হতে এবং প্রয়োজনে সম্ভাব্য বিকল্প সড়ক ব্যবহারের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
রাজধানী
আন্দোলনের নামে সড়ক অবরোধে রাজধানীতে যানজট
দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি সংগঠন একযোগে কর্মসূচি শুরু করেছে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে যান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় ঢাকায় ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।
রবিবার (২ নভেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।
তালেবুর রহমান বলেন, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে রোববার (২ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি সংগঠন ও গোষ্ঠী একযোগে কর্মসূচি শুরু করে। এতে করে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় রাজধানীর কোথাও কোথাও ব্যাপক জনভোগান্তি ও তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেন, এমপিওভুক্তির দাবিতে ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়সমূহের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তিকরণ, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহ এমপিওভুক্তিকরণের দাবিতে প্রেস ক্লাবের সামনে বেশ কয়েকটি সংগঠন অবস্থান করছে। এছাড়া চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট ও ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নন-ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়ার জন্য সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন চলছে। ফলে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না।
শত বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি। একই সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে যানজট বৃদ্ধির ফলে যে জনভোগান্তি তৈরি হয়েছে সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ আন্তরিকভাবে দুঃখপ্রকাশও করেন তিনি।



