রাজনীতি
জামায়াত দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে: ফখরুল
কিছু কিছু দল বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে বিএনপি রুহিয়া থানা শাখার উদ্যোগে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, অস্থির অবস্থা ইচ্ছাকৃতভাবে সৃষ্টি করছে নির্বাচনবিমুখ দলগুলো। তিনি পিআরসহ আরও সব অমীমাংসিত বিষয় সমাধান করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদেশের মালিক জনগণ। জনগণের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি সবসময় সংগ্রাম করে আসছে। আগামীতেও সেই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।’
সভায় সভাপতিত্ব করেন রুহিয়া থানা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জব্বার। সঞ্চালনায় ছিলেন থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম রিপন।
রাজনীতি
স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সোমবার (১০ নভেম্বর) দলের স্থায়ী কমিটির একটি জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিএনপির মিডিয়া সেল।
বৈঠকটি সোমবার রাত সাড়ে ৮টায় গুলশান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি বৈঠকের সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজকের বৈঠকের নির্দিষ্ট কোনো এজেন্ডা এখনো জানা যায়নি। তবে স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য জানিয়েছেন, এটি ‘জরুরি’ কোনো বিষয় নিয়ে আহ্বান করা হয়েছে।
তাদের ধারণা, বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন, জুলাই সনদ ও গণভোট নিয়ে সৃষ্ট মতভেদ নিরসন, রাজনৈতিক দলগুলোকে অন্তর্বর্তী সরকারের দেওয়া সময়সীমা, এবং দলের অভ্যন্তরীণ নীতিনির্ধারণসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
রাজনীতি
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের আশ্বাসে অবশেষে অনশন ভাঙলেন তারেক
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের আশ্বাসে অনশন ভাঙলেন আমজনতার দলের সদস্য সচিব তারেক রহমান।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নির্বাচন ভবনের মূল ফটকে উপস্থিত হয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ তার অনশন ভাঙান।
এ সময় তিনি তারেককে বলেন, আগামীকাল (সোমবার) আপিল আবেদন করা হবে এবং কয়েকটি অফিসের মধ্যে সংস্কার করা হবে। এখন তোমার অনশন ভাঙা উচিত। এরপর তারেক রহমানকে অ্যাম্বুলেন্সে করে নির্বাচন ভবনের সামনে থেকে সহকর্মীরা নিয়ে যান।
আমজনতার দলের নিবন্ধনের দাবিতে গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেল থেকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে আমরণ অনশন শুরু করেন দলটির সদস্য সচিব তারেক রহমান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে তার দল যথাযথ শর্তপূরণ করার পরও নিবন্ধন থেকে বঞ্চিত হয়েছে বলে অভিযোগ তার।
তারেক দাবি করেন, তার দলের সব পর্যায়ে কার্যক্রম ও কেন্দ্রীয় কার্যালয় থাকা সত্ত্বেও তদন্তে কার্যক্রম খুঁজে না পাওয়ার অজুহাত দেখানো হয়েছে। নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত তিনি অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
অনশনকালে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে এবং তাকে স্যালাইন নিতে হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা তার এ দাবির প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন। ইসি কর্মকর্তারা অনশনস্থলে এসে তার সঙ্গে কথা বললেও তিনি তার দাবি থেকে সরেননি।
রাজনীতি
নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় বিএনপি বিজয়ী হবে: মির্জা ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে বিএনপি বিজয়ী হবে ইনশাআল্লাহ।
তিনি বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল একটি বিশাল ও ঐক্যবদ্ধ শক্তি। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের কাঠামোকে বদলে দিয়েছিলেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে সেই দল ও দেশ নতুন দিগন্তে এগিয়ে যাবে।
রোববার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৭ নম্বর চিলারং ইউনিয়নের আয়োজনে ভেলাজান উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
সভায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, “এই দেশের সাধারণ মানুষ ‘পিআর’ বা প্রযুক্তিগত টার্ম বোঝে না, কিন্তু তারা ন্যায়বিচার বোঝে, ভোটাধিকার বোঝে। আমরা বলেছি—গণভোট জাতীয় নির্বাচনের দিনই হোক। এতে রাষ্ট্রের অর্থ সাশ্রয় হবে, মানুষের মতামতও জানা যাবে। কিন্তু কিছু মহল সেটা মানতে চায় না।”
তিনি আরও বলেন, ‘দীর্ঘ আন্দোলন, জেল-জুলুম আর নির্যাতনের পর আজ আমরা কিছুটা স্বস্তির মুখ দেখছি। অনেক কষ্ট সহ্য করেছি, কিন্তু কখনোই আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনার সামনে মাথানত করিনি। আমরা জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনার লড়াইয়ে আছি এবং থাকবো।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা এমন একটি সরকার গঠন করতে চাই, যেখানে থাকবে জনগণের ক্ষমতা, মানুষের অধিকার এবং কথা বলার স্বাধীনতা। দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই এখন বিএনপির প্রধান লক্ষ্য।’
নতুন প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও তারেক রহমানের দিকনির্দেশনায় নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়েই আমরা বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলবো। এসময় তিনি সবাইকে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ৭ নম্বর চিলারং ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ প্রমুখ।
রাজনীতি
কারো দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এ সরকারের কাজ নয়: তারেক রহমান
কারো দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে জনগণের ভোটের মাধ্যমে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ, জনগণের প্রতি জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান কর্তব্য।
শনিবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) কনভেনশন হলে মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোট আয়োজিত হিন্দু প্রতিনিধি সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
দেশ অস্থিতিশীল হলে পরাজিত, পলাতক ফ্যাসিবাদী অপশক্তির পুনর্বাসনের পথ সুগম হতে পারে বলে সতর্ক করেন তারেক রহমান। এ প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘গুপ্ত রাজনীতি’ সম্পর্কে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল। একইভাবে পতিত–পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তোরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কিনা, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বান রাখছেন।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথের আন্দোলনের সঙ্গী কারো কারো ভূমিকা দেশে ‘আপনার, আমার, আমাদের’ বহু মানুষের অধিকার ও সুযোগকে বিনষ্ট করার হয়ত একটি পরিস্থিতি তৈরি করছে।
পতিত ও পলাতক অপশক্তিকে কোনো সুযোগ না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘গুপ্ত বাহিনীর সেই অপকৌশল থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অন্যতম প্রধান কৌশল হচ্ছে, একটি ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য বজায় ও বহাল রাখা।’ সেজন্য বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকার এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গীদের সহযোগিতা ও সমঝোতার দৃষ্টিভঙ্গি সমুন্নত রেখেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি বরাবরই ‘একটি শান্তিকামী, সহনশীল, গণমুখী’ রাজনৈতিক দল বলে উল্লেখ করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ভিন্ন দল, ভিন্ন মতের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করা, এটি বিএনপির রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ। দেশের জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা নিশ্চিত করার স্বার্থেই বিএনপির রাজনীতি বলেও দাবি করেন তিনি।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি সরকার গঠন করলে স্বল্প আয়ের মানুষদের সহায়তার জন্য ৫০ লাখ ‘ফ্যামিলি কার্ড’ বিতরণ এবং তরুণদের জন্য চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করা হবে বলে ঘোষণা করেন তারেক রহমান।
তিনি বলেন, ‘তরুণ জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার জন্য তাদেরকে বিভিন্ন কারিগরি প্রশিক্ষণ এবং একই সঙ্গে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভাষা শিক্ষা দিয়ে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করে দেশে এবং বিদেশে কাজের ব্যবস্থার পরিকল্পনা আমরা এর মধ্যে হাতে নিয়েছি।’
বাংলাদেশে ধর্মীয় বিশ্বাস ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘বৈচিত্র্যের মধ্যেই ঐক্যের বন্ধনই আমাদের রাষ্ট্র এবং সমাজের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক সৌন্দর্য।’ এ বৈচিত্র্যময় সমাজে ঐক্যসূত্র বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষের সমান অধিকারের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসাবে এ বাংলাদেশে আপনার যতটুকু অধিকার আমারও ঠিক ততটুকুই অধিকার। কারো বেশি, কারো কম– তা নয়।’ এ সময় তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের উত্থাপিত বিভিন্ন দাবি পূরণের আশ্বাস দেন।
মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোটের আহ্বায়ক সোমনাথ সেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবিগুলো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে তুলে ধরেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোটের সদস্যসচিব ও মুখপাত্র কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল, সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক সমেন সাহা, হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক, হিন্দু ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, মতুয়া সম্প্রদায়ের নেতা সুবর্ণা রানী ঠাকুর প্রমুখ।
রাজনীতি
ডিসেম্বরের শুরুতেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, নির্বাচন কমিশনকে ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে।
তিনি বলেন ভারতে বসে আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের লকডাউন কর্মসূচি দেওয়া পাগলের প্রলাপ, শক্তি থাকলে তাদের ভারতে পালাতে হতো না।
শনিবার (৮ নভেম্বর) জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আয়োজনে রাজধানীর কাকরাইলে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন বলেন আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্রের পুনর্বাসন চায় না।
তারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্র রক্ষার জন্য কোনো কাজ করেনি। দেশে বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে মুক্তির সূচনা হয়েছিল ৭ নভেম্বর। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি সবসময় মিথ্যার রাজনীতি। আমরা জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে এ বিষয়ে এতদিন প্রশ্ন তুলিনি।
তিনি আরও বলেন ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ করে আমেরিকায় গিয়ে অবস্থান নিয়েছেন সহ-সভাপতি। গণভোটের মধ্য দিয়ে সংবিধান পরিবর্তন হয়ে যাবে না, তবে মানুষের চাওয়া রক্ষায় সায় দিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির এই নেতা বলেন ঘি দিয়ে তৈলাক্ত বক্তব্য সমীচীন নয় রাজনৈতিক দলের নেতাদের। আপনারা খেতে না পারলে, বারা ভাতে ছাই দিবেন তা মেনে নেবে না জনগণ।
তিনি বলেন সরকারের সীমারেখা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পর্যন্ত। তাদের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় প্রস্তুত বিএনপি, তবে কোনো রাজনৈতিক দলকে রেফারির দায়িত্ব দেয়া যাবে না।



