সারাদেশ
উত্তর তারাবুনিয়ায় ফের চুরি, বিচারহীনতায় উদ্বিগ্ন স্থানীয়রা
শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের নোয়াব আলী সরকারের কান্দিতে আবারও চুরির ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, আগের ঘটনার বিচার না হওয়ায় এলাকায় পুনরায় এমন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটছে।
গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাত ১টার দিকে প্রবাসী খোকন মাঝির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, খোকন মাঝি প্রবাসে অবস্থান করছেন, তার স্ত্রী আমেনা বেগম দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে বাড়িতে থাকেন। সেদিন বিকেলে আমেনা বেগম ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরেন এবং রাতে একটি গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত্রিযাপন করেন। রাতের কোনো এক সময় সুযোগ বুঝে বাড়ির তালা ভেঙে আলমারি ও শোকেস ভেঙে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ নিয়ে যায় চোর। চুরি হওয়া মালামালের মধ্যে রয়েছে- একটি স্বর্ণের চেইন, দুটি স্বর্ণের আংটি, ৫ ভরি রুপার গহনা এবং নগদ ২৫ হাজার টাকা।
পরদিন সকালে আমেনা বেগম বাড়ি ফিরে তালা ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। এরপর তিনি আশপাশের লোকজন ও স্থানীয় ২নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য জালাল খাঁন এবং এলাকার কয়েকজন মুরুব্বিকে বিষয়টি জানান। তবে তারা বিচার করার আশ্বাস দিলেও পরে কোনো পদক্ষেপ নেননি বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, এ ঘটনায় তারা সখিপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন এবং অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। চুরির পর ঘটনাস্থল থেকে একটি ছুরি (চাকু), একটি ফ্লাস্ক, একটি সেলাই রেঞ্জ (হারাইস) এবং একটি সিগারেটের প্যাকেট উদ্ধার করা হয় বলে জানান ভুক্তভোগী পরিবার।
এলাকাবাসী জানান, পূর্বেও এ এলাকায় হাঁস, মুরগি ও মোবাইলসহ ছোটখাটো চুরির ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু স্থানীয়ভাবে বিচার না হওয়ায় অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটছে বলে মনে করছেন তারা।
এই বিষয়ে সখিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ফয়েজ আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, গত ৪ তারিখের ঘটনার অভিযোগ পেয়েছি। সখিপুর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাটির রহস্য উদঘাটন করে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনবে ইনশাআল্লাহ।
অর্থসংবাদ/এমকে/তাহের
সারাদেশ
টানা ২২ বছর পর ইউপি চেয়ারম্যানের পদ ছাড়লেন জামায়াতের প্রার্থী
টানা ২২ বছর ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে স্ব-পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন কক্সবাজার জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করে উখিয়া-টেকনাফ নিয়ে গঠিত কক্সবাজার-৪ আসনে জামায়াত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনি।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ইমামুল হাফিজ নাদিমের কাছ থেকে মনোনয়নপত্র নিয়ে সাংবাদিকদের আনোয়ারী বলেন, একটানা ২২ বছর দায়িত্বে ছিলাম, আমি আমার হোয়াইক্যংবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ। তারা আমাকে যে সম্মান দিয়েছেন তা অতুলনীয় এবং আমি ঋণী তাদের প্রতি, ইনশাআল্লাহ নতুন এই যাত্রায় অতীতের মতো তারা আমার পাশে থাকবেন।
আবেগাপ্লুত আনোয়ারী বলেন, হোয়াইক্যংবাসীর কল্যাণে যেভাবে কাজ করেছি ঠিক একইভাবে আরো বৃহৎ পরিসরে উখিয়া ও টেকনাফের আপমার জনসাধারণের জন্য নিজেকে আগামীতে নিবেদিত করতে চাই, আমি সবার দোয়া ও সমর্থন প্রত্যাশী।
২০০৩ সালে প্রথমবার নির্বাচিত হয়ে টানা ৪ মেয়াদে ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে আনোয়ারী দায়িত্ব পালন করেছেন, এবারই প্রথম তিনি সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যাচ্ছেন। এই আসনে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন চারবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ শাহজাহান চৌধুরী, তিনিও ইতোমধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
সারাদেশ
মধ্যরাতে গ্রেফতার ‘জুলাই যোদ্ধা’ তাহরিমা
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে জুলাই যোদ্ধা তাহরিমা জান্নাত সুরভীকে (২১) গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানার গোপালপুর টেকপাড়া এলাকার নিজ বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা ও সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
জানা গেছে, গ্রেফতার সুরভী ওই এলাকার সেলিম মিয়ার মেয়ে।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান জানান, সুরভীর বিরুদ্ধে কালিয়াকৈর থানায় নাইমুর রহমান দুর্জয় নামের এক যুবকের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। মামলায় চাঁদাবাজি, অপহরণ করে অর্থ আদায় ও ব্ল্যাকমেইলিংয়ের মতো অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তিনি সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিয়মিত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করতেন বলেও দাবি পুলিশের।
অভিযান শেষে তাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, তাহরিমা জান্নাত সুরভী নিজেকে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
সারাদেশ
নোয়াখালীতে চর দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ৫
নোয়াখালীর হাতিয়ায় চর দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে জাগলার চর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাতিয়ার কোষ্টগার্ডের মিডিয়া লে. কমান্ডার আবুল কাশেম।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার জাগলার চরের জমি সরকার এখন পর্যন্ত কাউকে বন্দোবস্ত দেয়নি। এ সুযোগে ৫ আগস্টের পর জাহাজমারা ইউনিয়নের কোপা সামছু বাহিনী জাগলার চরের বেশ কিছু জমি বিক্রি করে। এরপর সুখচর ইউনিয়নের আলাউদ্দিন বাহিনী জাগলার চরের জমির দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠে। একপর্যায়ে আলাউদ্দিন বাহিনী আরও বেশি দামে কিছু জমি বিক্রি করে। এরপর দুটি গ্রুপ আলাদাভাবে চরের জমি বিক্রির চেষ্টা চালায়।
অভিযোগ রয়েছে, চর দখলে যুক্ত ডাকাত আলাউদ্দিন সুখচর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি বেলায়েত হোসেন সেলিম, আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম মেম্বার, বিএনপি নেতা নবীর ঘনিষ্ঠ। তারা কোপা সামছু বানিহীকে চর থেকে বিতাড়িত করে চরের জমি দখলে নিতে ডাকাত আলাউদ্দিনের বাহিনীর সঙ্গে আঁতাত করে। এ নিয়ে দুটি গ্রুপ একাধিকবার বিরোধে জড়ায়।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে চরের জমি দখলকে কেন্দ্র করে কোপা সামছু ও আলাউদ্দিন গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে অপর পক্ষের ছোড়া গুলিতে আলাউদ্দিনসহ ৪জন গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। ৪ জনের মরদেহ ঘটনাস্থলে পড়ে ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে সুখচর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি বেলায়েত হোসেন সেলিমের মুঠোফোনে একাধিক কল করা হলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
হাতিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল আলম বলেন, একটি মরদেহ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে। চারটি মরদেহ ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্গম চরাঞ্চল হওয়ায় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
এমকে
সারাদেশ
সাংবাদিকসহ পাঁচ জুলাই যোদ্ধাকে হত্যার হুমকি
মৌলভীবাজারে একজন সাংবাদিকসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পাঁচজন জুলাই যোদ্ধাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হত্যার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা চরম উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেন শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ ও দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি মো. এহসানুল হক।
তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপরাধচক্রের বিরুদ্ধে পেশাদারিত্বের সঙ্গে সংবাদ প্রকাশ করে আসছি।
এর জেরেই ফ্যাসিবাদী ও অপরাধচক্রের সদস্যরা আমাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি দিচ্ছে। এর আগেও আমাকে সড়কে হামলার চেষ্টা করা হয়েছে এবং মাদকবিরোধী প্রতিবেদন প্রকাশের কারণে আমার পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে। নতুন করে হত্যার হুমকিতে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
হুমকির শিকারদের মধ্যে রয়েছেন শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ ও দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি মো. এহসানুল হক, ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গলের আহ্বায়ক মো. মুজাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার জেলা এনসিপির সাংগঠনিক সম্পাদক নিলয় রশিদ, ইসলামী ছাত্র ঐক্য পরিষদ শ্রীমঙ্গলের আহ্বায়ক নাঈম হাসান, এনসিপির জেলা কমিটির সদস্য হায়দার আলী ও নাঈম।
ঘটনার প্রেক্ষিতে রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শ্রীমঙ্গল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন মো. মুজাহিদুল ইসলাম।
জিডিতে উল্লেখ করা হয়, রোববার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১টা ২৯ মিনিটে ‘নো ক্যাপশন’ নামের একটি ফেসবুক আইডির মেসেঞ্জার থেকে মো. মুজাহিদুল ইসলামের ফেসবুক আইডিতে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। বার্তায় তাকে হত্যা ও লাশ গুম করার হুমকিসহ অশালীন ও ভয়ংকর ভাষা ব্যবহার করা হয়। একই বার্তায় আরও কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে তাদেরও হত্যার হুমকি দেওয়া হয়।
জুলাই যোদ্ধা মো. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাকে এবং আমার সহযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত ফেসবুক আইডি, মেসেঞ্জার ও কমেন্টে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এতে আমাদের জীবনের নিরাপত্তা চরম ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। আমরা প্রশাসনের কাছে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, একটি সাধারণ ডায়েরি গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি।
আদালতের অনুমতি নিয়ে প্রাপ্ত তথ্য ও স্ক্রিনশট যাচাই করে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সারাদেশ
৯ ঘণ্টা যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
ট্রান্সফরমারের জরুরি মেরামত ও সংরক্ষণ কাজের জন্য সিলেট নগরীতে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) টানা ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবদুর রাজ্জাক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, জরুরি মেরামত ও সংরক্ষণ এবং উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের জন্য মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত মোট ৯ ঘণ্টা ১১ কেভি ফিডারের আওতাধীনের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না: ১১ কেভি সেনপাড়া ফিডারের আওতাধীন সেনপাড়া, শিবগঞ্জ, ভাটাটিকর, সাদিপুর, টিলাগড়, গোপালটিলা, এমসি কলেজ ও আশপাশের এলাকা; ১১ কেভি শিবগঞ্জ ফিডারের আওতাধীন শিবগঞ্জ, টিলাগড়, সবুজবাগ, বোরহানবাগ, হাতিমবাগ, লামাপাড়া, রাজপাড়া ও আশপাশের এলাকা; ১১ রায়নগর ফিডারের আওতাধীন সোনারপাড়া, মজুমদারপাড়া, দর্জিপাড়া, পূর্ব মিরাবাজার, খারপাড়া ও আশপাশের এলাকা; ১১ কেভি কুমারপাড়া ফিডারের আওতাধীন যতরপুর, মিরাবাজার, উদ্দীপন, আগপাড়া, মৌসুমি আগপাড়া, ঝেরঝেরিপাড়া ও আশপাশের এলাকা এবং ১১ কেভি উপশহর ফিডারের আওতাধীন উপশহর ব্লক এ, বি, সি, ডি, এবিসি পয়েন্ট, তেররতন, সৈয়দানীবাগ, সাদারপাড়া এবং আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না।
তবে নির্ধারিত সময়ের আগে কাজ শেষ হয়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করা হবে বলেও জানান তিনি। সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ সিলেট-২ নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুর রাজ্জাক।




