জাতীয়
বিএসইসির নতুন ‘মার্জিন রুলস, ২০২৫’ জারি, গেজেট প্রকাশ
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) “মার্জিন রুলস, ১৯৯৯” রহিত করে নতুন “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন রিপিল) রুলস, ২০২৫” জারি করেছে। এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) প্রকাশিত সরকারী গেজেট অনুযায়ী, নতুন এই বিধিমালা গত ৩০ অক্টোবর বিএসইসি কর্তৃক অনুমোদিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯৬৯ সালের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্সের ৩৩ ধারা অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এই নতুন বিধি প্রণয়ন করা হয়েছে। নতুন বিধির নাম “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন রিপিল) রুলস, ২০২৫” এবং এটি কার্যকর হবে “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন) রুলস, ২০২৫” কার্যকর হওয়ার তারিখে।
তবে গেজেটে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ এর অধীনে ইতোমধ্যে গৃহীত বা সম্পন্নকৃত যেকোনো পদক্ষেপ, মামলা বা আইনি কার্যক্রম নতুন বিধিমালা কার্যকর হলেও বলবৎ থাকবে। এসব কার্যক্রম পূর্ববর্তী বিধির অধীনে সম্পন্ন হবে এবং বৈধ গণ্য হবে।
এছাড়া নতুন বিধি কার্যকর হওয়ার পূর্বে চলমান কোনো আইনি মামলা বা প্রসিকিউশন মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ অনুযায়ী নিষ্পত্তি করা যাবে এবং সেই বিধি কার্যকর বলেই গণ্য হবে যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন বিধিমালা সম্পূর্ণরূপে কার্যকর না হয়।
এমকে
জাতীয়
এই সরকার কোনো দলের পক্ষে নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, আমরা মনে করি, এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণেই আমরা চাই, মানুষ যেন তার ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারে। আমি আপনাদের স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, এই সরকার কোনো দলের পক্ষে নয়।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে ভোলা শহরের সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে ভোটের গাড়ি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, এবার আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) প্রত্যেকটি মানুষ যেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দেখতে পায়। আমরা মনে করি, এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণেই আমরা চাই, মানুষ যেন তার ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারে। আমি আপনাদের স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, এই সরকার কোনো দলের পক্ষে নয়। আগামী পরশুদিন মনোনয়ন সংগ্রহের শেষ দিন। তখন আপনারা জানতে পারবেন কারা কারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সবাই ভোট দিয়ে আপনাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন।
তিনি আরও বলেন, আপনারা জানেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে কিছু বিশেষ দাবিদাওয়ার প্রেক্ষিতে পরিবর্তনটি হয়েছে (আওয়ামী লীগ সরকার পতন)। যে পরিবর্তনের জন্য আমাদের ছেলে-মেয়েরা জীবন দিয়েছে। তাদের দাবিদাওয়াকে সামনে রেখে আমরা একটি ছোটখাটো তালিকা তৈরি করেছি। শতভাগ প্রতিফলিত হয়েছে- তা নয়, তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকাটি প্রথমবারের মতো জনগণের সামনে উপস্থাপন করা হবে, যাতে আপনারা বলতে পারেন এসব পরিবর্তন আপনারা চান কি চান না।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন, আলাদাভাবে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। তালিকার শতভাগ বিষয়ের মধ্যে যদি আপনারা ৮০ থেকে ৯০ ভাগ বিষয়ে একমত হন, তাহলে ‘হ্যাঁ’ ভোট দিতে পারবেন। আর একমত না হলে ‘না’ ভোট দেওয়ার সুযোগও থাকবে। সামনে আমাদের আপামর জনগণের দুটি দায়িত্ব রয়েছে কী কী পরিবর্তন চান বা চান না, সে বিষয়ে মতামত দেওয়া। যদি পরিবর্তন চান, তাহলে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব থাকবে পরবর্তী বাংলাদেশের ওপর। কারণ, পরবর্তী বাংলাদেশে যারা জনপ্রতিনিধি হয়ে আসবেন, তারা আপনাদের মতামতকে মূল্যায়ন করবেন। আরেকটি বিষয় হলো, দেশ যে স্বাভাবিক লাইন থেকে সরে গিয়েছিল, তা আবার যথাযথ স্থানে ফিরিয়ে আনা। যাতে আপনাদের অধিকার থেকে কেউ বঞ্চিত করতে না পারে, সে ধরনের একটি পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। পরবর্তী সংসদের দায়িত্ব থাকবে এসব বিষয় নিয়ে কাজ করা। আপনাদের মতামতকে আপনাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পক্ষে অগ্রাহ্য করা সম্ভব হবে না, কারণ কিছুদিন পর ভোটের জন্য তাদের আবার আপনাদের কাছেই যেতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ভোটের গাড়ির মূল উদ্দেশ্য হলো জনগণকে ভোট দেওয়ার প্রতি উৎসাহিত করা। আমরা চাই, একটি উৎসবমুখর পরিবেশে সবাই ভোটকেন্দ্রে এসে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট প্রদান করুক। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন যতক্ষণ পর্যন্ত না চাইবে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো ধরনের সহায়তাও করবে না। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সবাই অত্যন্ত সিরিয়াস।
এমকে
জাতীয়
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন ছাড়ালো ৭ লাখ ৯৪ হাজার
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে নতুন রেকর্ড গড়ল অনলাইন ভোট নিবন্ধন ব্যবস্থা। ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে ভোট দেওয়ার জন্য এখন পর্যন্ত ৭ লাখ ৯৪ হাজার ৮৩৯ জন নাগরিক সফলভাবে নিবন্ধন করেছেন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইট থেকে এই হালনাগাদ তথ্য পাওয়া গেছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতি মুহূর্তে আবেদনের সংখ্যা বাড়ছে এবং নিবন্ধিত ভোটাররা নিজ নিজ অবস্থান থেকেই ডাকযোগে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা প্রবাসীরা যাতে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন, সেজন্য এই বিশেষ অ্যাপটি চালু করা হয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীনসহ বিশ্বের ৪৬টিরও বেশি দেশে এই নিবন্ধন কার্যক্রম সচল রয়েছে। এমনকি দেশের ভেতরে অবস্থানরত যেসব ভোটার বিশেষ প্রয়োজনে কেন্দ্রে যেতে পারবেন না, তারাও এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
ইসি জানিয়েছে, যারা অ্যাপের মাধ্যমে সফলভাবে নিবন্ধন করবেন, তাদের ঠিকানায় ডাকযোগে পোস্টাল ব্যালট পাঠিয়ে দেওয়া হবে। ভোটাররা সেই ব্যালটে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে একটি ফিরতি খামে করে তা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে ফেরত পাঠাবেন। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই ভোটগুলো গণনা করা হবে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে এবারের নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে যাচ্ছে।
এমকে
জাতীয়
এনআইডি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করলেন তারেক রহমান
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) এনআইডি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে তিনি আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রবেশ করেন।
এরপর নির্বাচন ভবনের পেছনে অবস্থিত নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনে যান তারেক রহমান। ওই ভবনের নিচ তলায় একটি কক্ষে প্রবাসী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের এনআইডি সংক্রান্ত সেবা দেওয়া হয়ে থাকে। এদিন তার কন্যা জাইমা রহমানও এনআইডির জন্য আবেদন করেন।
আঙুলের ছাপ, চোখের মণির (আইরিশ) প্রতিচ্ছবি ও বায়োমেট্রিক তথ্য দেওয়ার পর তারেক রহমানের এনআইডি পেতে সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টা লাগবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এস এম হুমায়ুন কবীর।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবর জিয়ারত করেন।
সেসময় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে গুলশানের বাসা থেকে বের হন তারেক রহমান। তার আগমনের খবরে সকাল থেকে শাহবাগ মোড় ও আশপাশের এলাকায় অবস্থান নেন বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর ২৫ ডিসেম্বর দুপুরে লন্ডন থেকে সিলেট হয়ে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারেক রহমান। সঙ্গে ছিলেন তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও একমাত্র মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান।
এমকে
জাতীয়
অবসরে গেলেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ
দেশের বিচার বিভাগের শীর্ষ পদ থেকে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে অবসরে গেলেন ২৫তম প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সংবিধান অনুযায়ী ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় তিনি বিচারিক জীবনের ইতি টানলেন। ৫ আগস্টের ঐতিহাসিক পটপরিবর্তনের পর এক বিশেষ মুহূর্তে তিনি বিচার বিভাগের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
১৯৫৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর জন্ম নেওয়া ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ এক বছর সাড়ে চার মাস প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ১০ আগস্ট যখন বিচার বিভাগে অস্থিরতা বিরাজ করছিল, তখন তিনি নিয়োগ পান। দেশের উচ্চ আদালতের ইতিহাসে তিনিই প্রথম বিচারক, যিনি হাইকোর্ট থেকে সরাসরি প্রধান বিচারপতি পদে আসীন হয়ে নজির গড়েছিলেন।
সৈয়দ রেফাত আহমেদের আইন পেশার শুরু ১৯৮৪ সালে জেলা আদালত থেকে। ১৯৮৬ সালে তিনি হাইকোর্ট এবং ২০০২ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ২০০৩ সালে হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারক এবং ২০০৫ সালে স্থায়ী বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। দীর্ঘ দুই দশকের বিচারিক জীবনে তিনি বহু গুরুত্বপূর্ণ রায় ও আইনি সংস্কারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের বিদায়ের পর দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) তিনি নতুন প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেবেন। বিদায়ী প্রধান বিচারপতির রেখে যাওয়া সংস্কার কাজ এবং বিচার বিভাগের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় নতুন প্রধান বিচারপতি কী ভূমিকা রাখেন, এখন সেটিই দেখার বিষয়।
এমকে
জাতীয়
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর মিসাইল ফায়ারিং, নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ নৌবাহিনী আগামী সোমবার ও মঙ্গলবার বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং (ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ) অনুশীলন করবে। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ওই এলাকায় সব ধরনের নৌযান চলাচল পরিহার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মিসাইল ফায়ারিং অনুশীলনের সময় জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে সব ধরনের নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে ওই নির্দিষ্ট এলাকায় অবস্থান ও চলাচল না করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
এমকে




