জাতীয়
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব
 
																								
												
												
											প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন। যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে। কোনো শক্তি নেই, এটাকে পেছানোর।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশন’ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানের সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের মতের কথা বলছে। আমরা এটাকে হুমকি হিসেবে দেখছি না। যেটা সবচেয়ে উত্তম, প্রধান উপদেষ্টা সেটাই করবেন।
তিনি আরও বলেন, আগামী ১৩ নভেম্বর আদালত শেখ হাসিনার বিচারের দিন জানাবেন।
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদের ভূমিকা উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, স্বৈরাচার পতন ও গণঅভ্যুত্থানে পুরুষ ও নারীরা একসঙ্গে রাজপথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। এ
তিনি বলেন, এখন আর নারীরা পিছিয়ে নেই। সব ক্ষেত্রেই তারা প্রতিনিধিত্ব করছে।
জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশনের সভাপতি জান্নাতুল নাঈম প্রমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল।
এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে নোয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ইসমাঈল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
 
																	
																															জাতীয়
হাসিনাসহ ২৬১ আসামিকে পলাতক দেখিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে সিআইডি
 
														আদালতের নির্দেশে বহুল আলোচিত ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ সম্পর্কিত রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার প্রধান আসামি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৬১ জন আসার বিরুদ্ধে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নির্দেশে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) আমার দেশ ও ডেইলি স্টার পত্রিকায় এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিআরপিসি ১৯৬ ধারার অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে সিআইডি ওই রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করার ক্ষমতা প্রাপ্ত হয়। সেই অনুযায়ী সিআইডি বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করে। তদন্তে উঠে আসে, ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ নামক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে দেশ ও বিদেশে বসে বৈধ সরকার উৎখাতের জন্য ষড়যন্ত্রমূলক কার্যক্রম চালানো হচ্ছিল।
দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দ্রুততম সময়ে তদন্ত শেষ করে সিআইডি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। মামলার তদন্তে বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সার্ভার এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের তথ্য সংগ্রহ ও ফরেনসিক বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
এরপর গত ৩০ অক্টোবর ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ১৭ নং আদালতের বিচারক আরিফুল ইসলাম প্রধান আসামিসহ ২৬১ জনকে অনুপস্থিতিতে পলাতক ঘোষণা করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার জন্য আদেশ দেন। সেই আদেশের ভিত্তিতে সিআইডি জাতীয় দৈনিক ডেইলি স্টার ও আমার দেশে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। মামলাটি এখন আদালতে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিআইডি দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের বিচার এজেন্ডা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
জাতীয়
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদল চায় ইসি
 
														ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তফসিল ঘোষণার পর সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতে প্রশাসন ও পুলিশে রদবদলের বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে তফসিলের পরপরই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নির্বাহী হাকিমদের তৎপরতা বাড়াতে বলেছে কমিশন।
পাশাপাশি শান্তি শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে তাগিদ দেওয়া হয়েছে সংসদ নির্বাচনের প্রাক প্রস্তুতি নিয়ে আয়োজিত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায়।
বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ সভায় ভোটের সার্বিক বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের কাজ তুলে ধরে যথাসময়ে বাস্তবায়নের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সভায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধিদপ্তরের ৩১ জন শীর্ষ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। বিকাল ৩টা থেকে নির্বাচন ভবনে এ আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়। সভার সার্বিক বিষয়ে আলোচনা ও ইসির নির্দেশনার বিষয়ে সন্ধ্যা ৬টায় ব্রিফিং করেন ইসির সচিব আখতার আহমেদ।
জাতীয় নির্বাচনের প্রাক প্রস্তুতির এ সভায় গণভোট নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে তুলে ধরেন তিনি। বলেন, গণভোটের সিদ্ধান্তটা দেবে সরকার।
ইসি সচিব বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠানে রয়েছে, তাদের সচিব, মহাপরিচালক অন্যান্য সংস্থা প্রধানদের নিয়ে এ বৈঠক হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বিভিন্ন বিষয় তাদের নজরে আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণার পর থেকে যেন নির্বাহী হাকিমরা কাজ করা শুরু করেন, পূর্ণমাত্রায় তারা (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) প্রথম থেকে কাজটা করাতে পারেন। যাতে নির্বাচন আচরণ বিধি প্রতিপালন নিয়ে ইসিকে যেন বাড়তি চিন্তার মধ্যে পড়তে না হয়।
তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো ইসির নিয়ন্ত্রণে আসার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে ইসি বলেছে, এখন পুলিশ ও প্রশাসনে রদবদল হবে, পরবর্তীতে যখন নির্বাচন তফসিল ঘোষণা করবে, তখন আমরা নির্বাচন কমিশন থেকেও তাদের সেভাবে জানাবো।
বৈঠকে তফসিলের পর কোন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তরের কাজ কী, কখন বাস্তবায়ন করবে, কীভাবে করবে-তা সংশ্লিষ্টদের বুঝিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এজন্য ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি।
ইসি সচিব বলেন, মাঠ পর্যায়ে প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনে রদবদল হবে। মাঠ প্রশাসনের যে সমস্ত রদবদল হবে সেটা প্রাথমিকভাবে এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তারা নিজস্ব পদ্ধতিতে কাজ করছেন। পরবর্তীতে যখন নির্বাচন তফসিল ঘোষণা করবে, তখন আমরা নির্বাচন কমিশন থেকেও তাদের সেভাবে জানাব।
জাতীয়
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১ হাজার ২৫৬
 
														সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৮০৪ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন ৪৫২ জন।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) পুলিশ সদরদপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) এ.এইচ.এম. শাহাদাত হোসেন এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৮০৪ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় ৪৫২ জন। মোট গ্রেফতার করা হয়েছে ১২৫৬ জনকে।
অভিযানিক কার্যক্রমে ২টি চাইনিজ কুড়াল, ১টি হাসুয়া, ৫ রাউন্ড গুলি, ১টি বিদেশি রিভলবার, ১টি কার্তুজ, গুলির ১টি খণ্ডিত অংশ, ১টি দেশীয় তৈরি একনলা বন্দুক উদ্ধার করা হয়।
জাতীয়
ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ
 
														অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আজ শেষ হচ্ছে।
চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি গঠিত এই কমিশন সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি এবং বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে সুপারিশ প্রস্তাবনার কাজ করেছে।
এই কমিশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ ছিলেন এই কমিশনের সহসভাপতি।
ঐকমত্য কমিশনের সদস্য হিসেবে আরও যারা দায়িত্ব পালন করেছেন, তারা হলেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফররাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছয় মাস সময় দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসেবে গত ১৫ আগস্ট এই কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কমিশনের কার্যক্রম শেষ না হওয়ায় এর আগে দুই দফায় এর মেয়াদ এক মাস করে বাড়ানো হয়। সর্বশেষ তৃতীয় দফায় কমিশনের মেয়াদ ১৫ দিন বাড়িয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত মেয়াদ করে সরকার।
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন- এই ছয়টি বিষয়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ আমলে নিয়ে একটি জাতীয় ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য কমিশন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে।
এই ঐকমত্য কমিশনের নেতৃত্বে জুলাই ঘোষণাপত্র ও জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ প্রস্তুত করে সরকারের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।
জাতীয়
সেনা অভিযানে ৭ দিনে গ্রেফতার ১৪৯
 
														বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ অভিযানে সাত দিনে ১৪৯ জন অপরাধীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে দেশব্যাপী পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে সেনাবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায়, গত ২৩ অক্টোবর থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনস্থ ইউনিট কর্তৃক অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি ও মাদকাসক্তসহ মোট ১৪৯ জন অপরাধীকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৯টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৮টি ম্যাগাজিন, ২৬ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ১৭টি কার্তুজ, ৪.৬২ কেজি বিস্ফোরক, দেশি-বিদেশি মাদকদ্রব্য, দেশি-বিদেশি ধারালো অস্ত্র, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। আটকদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আইএসপিআর আরও জানায়, দেশব্যাপী জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়াও, বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিনির্বাপনে সহায়তার পাশাপাশি শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
 
	
     
 
	
	
	
	 
												


 
														 
																											 
														 
																											 
														 
																											 
														 
																											 
														 
																											 
														 
																											 
														 
																											

 
											 
											 
											 
											 
											 
											 
											 
											