Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অন্যান্য

দেশের মানুষ বিশ্বাস করে না ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে: ব্যারিস্টার আনিস

Published

on

লভ্যাংশ

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, দেশের মানুষ বিশ্বাস করে না ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানে হাওলাদার টাওয়ারে জাতীয় যুব সংহতির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা সহ সরকারের উপদেষ্টারা বারবার বলছেন, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন হবে। এছাড়া আগামী নির্বাচন স্মরণকালের সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রহণযোগ্য, নিরপেক্ষ, অবাধ, সুষ্ঠু হবে বলে বারবার ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অপরদিকে সরকারের তথ্য উপদেষ্টা বলেছেন-প্রশাসনের সব পদ বিএনপি-জামায়াত ভাগাভাগি করে নিয়েছে। তাহলে এ ধরনের প্রহসনের প্রশাসন দিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে তা একজন শিশুও বিশ্বাস করে না।

ব্যারিস্টার আনিস বলেন, আমি অনেক জায়গায় বৈঠকে যাই, সেখানে রাজনীতিবিদসহ সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরা থাকেন। তারা আমাকে প্রশ্ন করেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কিনা?

উত্তরে আমি বলি, আপনাদের প্রশ্নের মধ্যেই উত্তর রয়েছে। এই প্রশ্নের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয় আপনি নিজে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের মধ্যে রয়েছেন। শুধু তারা নয়, দেশের সাধারণ মানুষও সর্বত্র একে অন্যকে প্রশ্ন করেন ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কিনা? তার মানে, দেশের সাধারণ মানুষও বিশ্বাস করে না ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে।

সভায় ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, আজকে গায়ের জোরে সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলছেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করব, গায়ের জোরে সংবিধান পরিবর্তনের কথা কল্পনা করবেন না। কারণ আগামী ১০ বছর পর আরেকটা বিপ্লবের মাধ্যমে বলা হবে, যারা সংবিধান পরিবর্তন করেছিলো তারা অপরাধী। তাদের বিচার হবে।

জাতীয় যুব সংহতির আহ্বায়ক ফখরুল আহসান শাহজাদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সরদার শাহজাহান, ভাইস চেয়ারম্যান জামাল রানা, অ্যাডভোকেট সেরনিয়াবাত সেকান্দার আলী, আনোয়ার হোসেন তোতা, নাসির উদ্দিন সরকার, মিজানুর রহমান দুলাল, আনোয়ার হাওলাদার, কেন্দ্রীয় সম্পাদক তাসলিমা আকবর রুনা, মিজানুর রহমান, জিয়াউর রহমান বিপুল, ইন্ঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী, ফজলে এলাহী মিঞা, আব্দুস সাত্তার, মাসুম, এস এম হাসেম, আলমগীর হোসেন, সাইফুল ইসলাম শোভন, জাতীয় যুব সংহতির নেতাদের মধ্যে রওশন মাহানামা, স্বপন হাওলাদার, মিজানুর রহমান দুলাল, প্রীতি বিশ্বাস, আওলাদ হোসেন, মাহবুবুর রহমান কামাল প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-

অন্যান্য

রাজধানীতে ভূমিকম্পে নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে জামায়াতে ইসলামী

Published

on

লভ্যাংশ

রাজধানীতে ভূমিকম্পে নিহত ও আহদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে শনিবার (২২ নভেম্বর) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর বংশালে যান। এসময় নেতৃবৃন্দ ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করার পাশাপাশি স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা করেন। নিহত ও আহতদের প্রতি সহমর্মিতা ও সমবেদনা জ্ঞাপন করে ক্ষতিগ্রস্তদের যেকোন প্রয়োজনে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর (ঢাকা-৮ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন বংশাল দক্ষিণ থানা আমীর মাহবুবুল আলম ভূঁইয়াসহ মহানগরী ও চকবাজার-বংশাল জোনের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্ব নেতৃবৃন্দ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর (ঢাকা-৮ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী কেবলমাত্র একটি গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয় বরং জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শিক ও মানবিক সংগঠন। জামায়াতে ইসলামী যেকোন দুর্যোগ-দুর্দিনে সবার আগে, সবখানে ছুঁটে যায়। মানুষের প্রয়োজনে জামায়াতে ইসলামীর সকল কর্মসূচি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পাওয়ার পরও সরকার কোনো পদক্ষেপ বা প্রস্তুতি গ্রহন না করার কারণে সারাদেশে ৬ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জন হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের পদক্ষেপ না থাকার অন্যতম কারণ অতীতে যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তো সাময়িক সময়ের জন্য দায়িত্ব নিয়েছে। এই সরকারের সব বিষয়ে কাজ করার সুযোগ হয়নি। কিন্তু অতীতে যখন যারা ক্ষমতায় ছিল তারা দুর্যোগকালীন জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে পদক্ষেপ গ্রহনের কোনো ব্যবস্থা বা আয়োজন করেনি, রেখে যায়নি। জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনা সুযোগ পেলে জান ও মাল রক্ষায় আধুনিক ও উন্নত সকল প্রযুক্তিগত সুবিধার ব্যবস্থা করবে। আপদকালীন সময়ে প্রতিটি মানুষের পাশে রাষ্ট্র ছায়া হয়ে দাঁড়াবে। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সতর্ক করে বলেন, ভূমিকম্পসহ আরও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস রয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে ভূমিকম্পে নিহত-আহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারী ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ এক যৌথ বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ ও দোয়া কামনা করেন। নেতৃবৃন্দ নিহদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের সুস্থতা কামনা করেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো গড়ে তোলার স্বপ্ন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

Published

on

লভ্যাংশ

শুরুতেই আমাদের স্বীকার করতে হবে যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাস এক গভীর ট্রাজেডির মতো উন্মোচিত হয়েছে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ডেথসেন্টেন্স ঘোষণার মতো একটি ভয়াবহ সিদ্ধান্ত দেশে ন্যায়বিচারের ভবিষ্যৎ নিয়ে যে গভীর প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছে তার উত্তর আজও কেউ দিতে পারেনি। সমস্যার শেকড় কোথায় ছিল এবং কোন পর্যায়ে তার সমাধান হওয়া উচিত ছিল সে প্রশ্নেরও কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা আমরা পাইনি। রাতের অন্ধকারে এখনো ডিবি পুলিশের লোকেরা নিরপরাধ মানুষকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। যাদের ধরার কথা তারা বাইরে দিব্যি দিনের আলোতে সন্ত্রাস করছে, চাঁদাবাজি করছে, দুর্নীতি করছে। আর অন্যদিকে সত্য কথা বলার ন্যূনতম সাহস যারা সঞ্চয় করছে তাদের ধরে ধরে কারাগারে ঢোকানো হচ্ছে। মানুষের কিছুটা কথা বলার সুযোগ এসেছে ঠিকই, কিন্তু দ্বিমত পোষণের পূর্ণ স্বাধীনতা এখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে, এই স্বাধীনতা বাস্তবায়ন করবে কে এবং কখন। একটি রাষ্ট্র তখনই বদলায় যখন ক্ষমতার কাঠামো বদলায়, আর ক্ষমতার কাঠামো বদলায় তখনই যখন মানুষের ইচ্ছাশক্তি এবং রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকের সাহস সত্যিকার পরিবর্তনের পথে অগ্রসর হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দিয়েছিলেন। তার ঘোষণা, আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি হবে একটি পরিবারের মতো। বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো নিয়ে তার এ পরিবারতত্ত্বটি গুরুত্বপূর্ণ ভাবনার বহিঃপ্রকাশ যা জাতীয় ঐক্য, সংহতি ও সম্প্রীতি আরো বলবৎ করতে মাইক্রোলেভেলে গভীর মনোযোগের দাবি রাখে। এ বক্তব্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের কাঠামো ও ব্যবস্থাপনার প্রতি তার এক মানবিক ও সহযোগিতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি উঠে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশে পরিবারকেন্দ্রিক দলীয় রাজনীতি ও বিদ্যমান পরিবারতন্ত্র এবং ক্ষমতার ব্যক্তিকেন্দ্রীকরণের বাস্তবতায় এ তত্ত্ব কতটা কার্যকর হতে পারে, তা এখনও প্রশ্নবিদ্ধ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের রাষ্ট্রকে পরিবার হিসেবে দেখার মনোবৃত্তি সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে নতুন কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের সম্পর্ক সবসময়ই সমাজতত্ত্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। প্রাচীন নগর রাষ্ট্রকে পরিবারের সঙ্গে তুলনা করার তত্ত্ব বিদ্যমান ছিল, এবং তা নগরায়ণ ও নাগরিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে প্রোথিত ছিল। প্লেটো ও অ্যারিস্টটল থেকে শুরু করে আধুনিক সমাজতত্ত্ববিদরাও রাষ্ট্র ও পরিবারের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে নানা ভাবনা প্রকাশ করেছেন। প্লেটো তার ‘রিপাবলিক’ গ্রন্থে রাষ্ট্রকে একটি বৃহত্তর পরিবারের মতো কল্পনা করেছিলেন, যেখানে সব নাগরিকের সমান অধিকার ও দায়িত্ব থাকবে। প্রতীকী অর্থে ড. ইউনূসের তত্ত্বে রাষ্ট্রের লক্ষ্য হবে সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে কাজ করা এবং সম্মিলিতভাবে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা। একটি আদর্শ পরিবার যেমন সদস্যদের সব প্রয়োজন মেটায় এবং তাদের বিকাশের সুযোগ দেয়, রাষ্ট্রকেও প্রকৃত অর্থে তেমন হতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরিবারের মৌলিক উপাদান হলো ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং একত্রে কাজ করার মনোভাব। বাস্তবে দুনিয়ার কোনো দেশেই সব পরিবারে সব সময় এ নীতিগুলোর প্রতিফলন দেখা যায় না। স্বজনপ্রীতি, পক্ষপাত, বৈষম্য এবং ক্ষমতার অপব্যবহারও দেখা যায়। যখন এসব রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় প্রতিফলিত হয়, তখন তা পরিবারতন্ত্র বা গোষ্ঠীতন্ত্রের ছত্রছায়ায় পরিণত হয়। রাষ্ট্রীয় শক্তি নির্দিষ্ট কিছু পরিবার বা একটি ছোট গোষ্ঠীর হাতে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ও উপমহাদেশে জমিদার প্রথা ও সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা এই কেন্দ্রীয়করণের বীজ বপন করেছিল। পরবর্তী সময়ে রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবস্থায় পরিবারকেন্দ্রিক শাসন ও প্রভাব আরো দৃঢ় হয়ে উঠেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোসহ জনজীবনের সর্বস্তরে পরিবারতন্ত্র সুশাসন এবং ন্যায়বিচারের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাষ্ট্রীয় পরিসরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরিবারতন্ত্রের নেতিবাচক প্রভাব অত্যন্ত সুস্পষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোতে নেতৃত্ব প্রায়ই উত্তরাধিকারের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়, যা নতুন নেতৃত্বের বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে। কিছু পরিবার অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করে, তাদের অনুগতরা সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। ফলে সমাজে ধনী ও দরিদ্রের ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে। সামাজিক প্রতিপত্তি ও পারিবারিক সম্পর্ক কখনো কখনো সুযোগ এবং বৈষম্য উভয়ই তৈরি করে।

ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী পিয়েরে বুর্দো যেমন বলেছিলেন, সমাজে কিছু গোষ্ঠী প্রতীকী পুঁজির মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের পরিবারগুলোও এই প্রতীকী পুঁজির মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে। মুজিব ও জিয়ার উত্তরাধিকার নতুন নেতৃত্ব বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। পরিবারতন্ত্রের কারণে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামোয় ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ হয়েছে, যা নাগরিকদের জন্য বৈষম্যমূলক সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পরিবেশ তৈরি করেছে। দলীয় কর্মীরা পারিবারিক আনুগত্য দেখাতে বাধ্য হন, যা গণতান্ত্রিক চর্চাকে ব্যাহত করে। পরিবারতন্ত্র কেবল রাজনীতি নয়, সামাজিক মনস্তত্ত্বের অংশও হয়ে উঠেছে।

যদি আমরা রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো পরিচালনা করতে চাই, প্রথমে পরিবারতন্ত্রের সীমাবদ্ধতা ও নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠতে হবে। রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে ক্ষমতার সমতা নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমান বাস্তবতায় রাষ্ট্রকে একটি আদর্শ পরিবার হিসেবে কল্পনা করা হলে দেখা যায় পরিবারের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোই প্রধান বাধা। সেসব সমস্যার সমাধান না করে বৃহত্তম পরিবার হিসেবে রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখা অকার্যকর।

এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও আমাদের সামনে একটি পথ খোলা রয়েছে। পরিবারতন্ত্র, পক্ষপাত এবং ক্ষমতার একচেটিয়াভাব রাষ্ট্রকে যে অস্থিতিশীলতা এবং অবিশ্বাসের দিকে ঠেলে দিয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে হলে আমাদের প্রথম কাজ হলো শাসনের ভিত্তিকে মানবিকতা, ন্যায়বিচার এবং সমতার ওপর প্রতিষ্ঠা করা। রাষ্ট্র এক পরিবারের মতো হবে এমন ধারণা তখনই বাস্তব রূপ পাবে যখন সেই পরিবারের ভিতর থাকবে কোনো ধরনের শোষণহীন সম্পর্ক। অর্থাৎ ক্ষমতা শুধু কিছু পরিবারের হাতে কেন্দ্রীভূত থাকবে না বরং এমন একটি কাঠামো গড়ে উঠবে যেখানে নেতৃত্ব নির্ভর করবে যোগ্যতা, সততা এবং জনস্বার্থের ওপর।

ভবিষ্যতের পথরেখা এখনই তৈরি করা সম্ভব। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব নির্বাচনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করা, জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ে তরুণ নেতৃত্বের জন্য আলাদা প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্ব বিকাশ কর্মসূচি চালু করা, প্রশাসনিক ব্যবস্থায় স্বাধীন পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং সরকারি ও সামাজিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে নাগরিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রকে নতুন ভিত্তি দিতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থায় মানবিক মূল্যবোধ, যুক্তিবাদ, গণতান্ত্রিক নৈতিকতা এবং ন্যায়বিচার সম্পর্কিত পাঠ বাধ্যতামূলক করলে এমন একটি প্রজন্ম তৈরি হবে যারা পরিবারতন্ত্রের শৃঙ্খল ভেঙে রাষ্ট্রকে মানবিক ভিত্তিতে দাঁড় করাতে পারবে।

তবুও সবচেয়ে জরুরি কাজ হলো মানুষের ভেতরে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাসকে পুনরুদ্ধার করা। আমরা যদি এখনই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারি তবে আগামী দশ বছরেই বাংলাদেশের পুনর্গঠনের ভিত্তি স্থাপন হবে। এমন একটি রাষ্ট্র তৈরি হবে যেখানে আর কোনো পুলিশি ভয় থাকবে না, কোনো নিরপরাধ মানুষ অন্ধকারে তুলে নেওয়া হবে না, কোনো পরিবার দেশের ভবিষ্যৎকে বন্দী করতে পারবে না। সেই রাষ্ট্রে অধিকার হবে সবার, সুযোগ হবে সবার এবং দায়িত্ব হবে সমষ্টিগত। তখন রাষ্ট্র সত্যিই একটি পরিবারের মতো হয়ে উঠবে, কিন্তু সেই পরিবার হবে আলোকিত, ন্যায়নিষ্ঠ, মানবিক এবং কল্যাণকেন্দ্রিক।

আমরা যদি আজ সেই পথে হাঁটা শুরু করি তাহলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেবে যে এই অন্ধকার সময় থেকেই বাংলাদেশের নতুন সূচনা হয়েছিল।

রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন। rahman.mridha@gmail.com

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

ডেঙ্গুতে আজও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

Published

on

লভ্যাংশ

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার সাতজন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এনিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩৯ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৮৬ হাজার চারজনে দাঁড়িয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৫ জন, ঢাকা বিভাগে ২৫৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৯১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৪২ জন, খুলনা বিভাগে ২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৪১, রংপুর বিভাগে পাঁচজন ও সিলেট বিভাগে তিনজন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় যে পাঁচজনের মারা গেছেন তাদের মধ্যে দুজনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে এবং একজনের ময়মনসিংহ বিভাগে মৃত্যু হয়েছে।

এই সময়ে এক হাজার ১৭০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬১২ জন।

২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

তিন বিভাগে দুইদিন বজ্রপাত ও ভারী বৃষ্টির আভাস

Published

on

লভ্যাংশ

দেশের তিনটি বিভাগে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ সময় ভারী বজ্রপাতও হতে পারে অনেক জায়গায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর ছত্তিশগড় রাজ্য ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর প্রভাবে শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও বজ্রসহ ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) থেকে অতিভারী (১৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

ন্যাশনাল ব্যাংকের লোকসান কমেছে

Published

on

লভ্যাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ১৭ পয়সা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-সেপ্টম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৫০ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ৩ টাকা ৩৮ পয়সা।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার12 hours ago

তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা আছিয়া সি ফুডের

পুঁজিবাজারে এসএমই খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আছিয়া সি ফুড লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার13 hours ago

ইস্টার্ন ক্যাবলসের লোকসান কমেছে ৫৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার14 hours ago

খসড়া আইপিও রুলসের বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে বিএসইসির বৈঠক

খসড়া আইপিও রুলসের বিষয়ে পুঁজিবাজারের অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। বৈঠকে নতুন রুলস নিয়ে...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার16 hours ago

ব্লকে ১৬ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১ কোটি ২৯ লাখ...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার17 hours ago

প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাচ্ছে আরো ৮ মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান

পুঁজিবাজারের মধ্যস্থতাকারী আরও ৮ প্রতিষ্ঠানের নেতিবাচক ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লোকসানের প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয়ে শর্তসাপেক্ষে সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার17 hours ago

স্যালভো কেমিক্যালের এমডির শেয়ার ক্রয়

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি স্যালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. সালাম ওবায়দুল কারিম পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার17 hours ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই ইনটেক লিমিটেডের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইনটেক লিমিটেডের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই সূত্রে...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
লভ্যাংশ
রাজনীতি47 seconds ago

নতুন জোটের ঘোষণা দিল এনসিপি

লভ্যাংশ
জাতীয়9 hours ago

অগ্রণী ব্যাংকে শেখ হাসিনার লকারে ৮৩২ ভরি সোনার সন্ধান

লভ্যাংশ
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশ একটি ঐতিহাসিক নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

লভ্যাংশ
রাজধানী10 hours ago

৫ ঘণ্টা পর কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

লভ্যাংশ
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসকের সাথে খুলনা জোনের গ্রাহকদের মতবিনিময়

লভ্যাংশ
বীমা10 hours ago

আইডিআরএ’র নীতিগত সিদ্ধান্ত: বন্ধ হচ্ছে এজেন্ট কমিশন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

জুলাইয়ের হত্যা মামলায় অব্যাহতি পেলেন শেখ বশিরউদ্দীন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

নির্বাচন আয়োজনে সরকার ও কমিশন প্রস্তুত: উপদেষ্টা শারমীন

লভ্যাংশ
রাজধানী11 hours ago

শাহবাগে বিসিএস প্রার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ

লভ্যাংশ
রাজধানী12 hours ago

৩ ঘণ্টা ধরে জ্বলছে কড়াইল বস্তি, নিয়ন্ত্রণে ১৯ ইউনিট

লভ্যাংশ
রাজনীতি47 seconds ago

নতুন জোটের ঘোষণা দিল এনসিপি

লভ্যাংশ
জাতীয়9 hours ago

অগ্রণী ব্যাংকে শেখ হাসিনার লকারে ৮৩২ ভরি সোনার সন্ধান

লভ্যাংশ
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশ একটি ঐতিহাসিক নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

লভ্যাংশ
রাজধানী10 hours ago

৫ ঘণ্টা পর কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

লভ্যাংশ
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসকের সাথে খুলনা জোনের গ্রাহকদের মতবিনিময়

লভ্যাংশ
বীমা10 hours ago

আইডিআরএ’র নীতিগত সিদ্ধান্ত: বন্ধ হচ্ছে এজেন্ট কমিশন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

জুলাইয়ের হত্যা মামলায় অব্যাহতি পেলেন শেখ বশিরউদ্দীন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

নির্বাচন আয়োজনে সরকার ও কমিশন প্রস্তুত: উপদেষ্টা শারমীন

লভ্যাংশ
রাজধানী11 hours ago

শাহবাগে বিসিএস প্রার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ

লভ্যাংশ
রাজধানী12 hours ago

৩ ঘণ্টা ধরে জ্বলছে কড়াইল বস্তি, নিয়ন্ত্রণে ১৯ ইউনিট

লভ্যাংশ
রাজনীতি47 seconds ago

নতুন জোটের ঘোষণা দিল এনসিপি

লভ্যাংশ
জাতীয়9 hours ago

অগ্রণী ব্যাংকে শেখ হাসিনার লকারে ৮৩২ ভরি সোনার সন্ধান

লভ্যাংশ
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশ একটি ঐতিহাসিক নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা

লভ্যাংশ
রাজধানী10 hours ago

৫ ঘণ্টা পর কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

লভ্যাংশ
কর্পোরেট সংবাদ10 hours ago

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রশাসকের সাথে খুলনা জোনের গ্রাহকদের মতবিনিময়

লভ্যাংশ
বীমা10 hours ago

আইডিআরএ’র নীতিগত সিদ্ধান্ত: বন্ধ হচ্ছে এজেন্ট কমিশন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

জুলাইয়ের হত্যা মামলায় অব্যাহতি পেলেন শেখ বশিরউদ্দীন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

নির্বাচন আয়োজনে সরকার ও কমিশন প্রস্তুত: উপদেষ্টা শারমীন

লভ্যাংশ
রাজধানী11 hours ago

শাহবাগে বিসিএস প্রার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ

লভ্যাংশ
রাজধানী12 hours ago

৩ ঘণ্টা ধরে জ্বলছে কড়াইল বস্তি, নিয়ন্ত্রণে ১৯ ইউনিট