আইন-আদালত
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় তিনটি অভিযোগে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব উল আল হানিফসহ চার জনের বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে পলাতক থাকায় তাদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারির আদেশ দিয়েছেন।
সোমবার (৬ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ আদেশ দেন।
পরে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, মাহবুব উল আলম হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে তিনটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা হিসাবে আন্দোলন দমনের জন্য ছাত্রলীগ যথেষ্ট-ওবায়দুল কাদেরের এমন মিটিংয়ে উপস্থিত থেকে একমত পোষণ করা, ২৯ জুলাই কুষ্টিয়ায় একটি মিটিং করে ছাত্র জনতাকে হত্যার নির্দেশ দেওয়া ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এবং ছয়জনকে হত্যা করার অভিযোগ আনা হয়েছে। আজকে এসব অভিযোগ আমলে নিয়েছেন এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
আগামী ১৪ অক্টোবর পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করে উপস্থিত করার জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন।
এর আগে রোববার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার কোটা সংস্কার ও বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে দুপুর দেড়টা থেকে চারটার মধ্যে কুষ্টিয়ার বক চত্বর থেকে অনুমান ৫০ গজ উত্তরে শ্রমিক আশরাফুল ইসলাম, বার্মিজ গলিতে সুরুজ আলী বাবু, হরিপুর গামী রাস্তা আড়ং এর সামনে শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মুত্তাকিন, মো. উসামা, তুলা পট্টির গলিতে ব্যবসায়ী বাবলু ফরাজী ও ফায়ার সার্ভিসের বিপরীত দিকে রাস্তার ওপর চাকুরিজীবী ইউসুফ শেখ শহীদ হন।
কাফি

আইন-আদালত
এক সপ্তাহের মধ্যে অনেকগুলো ঘটনা ঘটবে: চিফ প্রসিকিউটর

বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে আলোচিত গুমের কয়েকটি মামলার তদন্ত রিপোর্ট এক সপ্তাহের মধ্যে দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
সোমবার (৬ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এমন মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, এটা গতকালই বলে দিয়েছি, খুব শিগগিরই এ সপ্তাহের মধ্যে এটার (গুমের মামলার) বেশ অনেকগুলো ঘটনার কথা বলেছি, অনেকগুলো ঘটনা ঘটবে, আপনারা দেখবেন। আমরা আজকে এ ব্যাপারে কোনো কিছু বলতে চাচ্ছি না।
বিচারে দেরি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এগুলো (বিভিন্ন মামলায় দেওয়া ফরমাল চার্জ) হচ্ছে তাদের জন্য জবাব। তদন্ত চলাকালে যে সময় দরকার ছিল, সে সময় পার হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টগুলো হাতে আসার পর একটার পর একটার ফরমাল চার্জ দাখিল হচ্ছে। বিচারের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। অনেকগুলো মামলা চূড়ান্ত পর্বে রয়েছে। সুতরাং জাতির যে প্রত্যাশা ছিল যে এই নিকৃষ্টতম হত্যাকারীদের, গণহত্যাকারীদের, মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনকারীদের বিচার এই বাংলাদেশে যাতে হয়, সেটা হওয়ার ব্যাপারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সঠিক পথে আছে। আশা করছি মানুষের প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে এ বিচার কাজ সম্পন্ন হবে।
ওবায়দুল কাদেরের মামলা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা যেটা বারবার বলেছি, সব তো আর একবারে হবে না। ক্রমান্বয়ে একটার পর একটা হতে থাকবে। এগুলো মেচিউর স্টেজে আছে। যথাসময়ে তার ফলাফল আপনারা দেখতে পাবেন। প্রত্যেককে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। কেউ পার পেয়ে যাবেন, কাউকে দায়মুক্তি দেওয়া হবে, কেউ পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করবেন — এই ধরনের দুরাশা করে লাভ নেই। ন্যায়বিচার সব সময় তার নিজ গতিতে চলবে।
গুমের মামলার সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এটা গতকালই বলে দিয়েছি, খুব শিগগিরই এ সপ্তাহের মধ্যে এটার বেশ অনেকগুলো ঘটনার কথা বলেছি, অনেকগুলো ঘটনা ঘটবে, আপনারা দেখবেন। আমরা আজকে এ ব্যাপারে কোনো কিছু বলতে চাচ্ছি না।
তদন্ত শেষ হয়েছে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, গুমের মামলা তো অনেক, সবগুলো শেষ না হলেও প্রধান কয়েকটি মামলার তদন্ত রিপোর্ট এই সপ্তাহে দাখিল হবে। এটা যেহেতু জটিল (কমপ্লেক্স) মামলা, সেই জন্য খুব খুঁটিনাটি বিষয় চেক করছি। তদন্তের রিপোর্ট এই সপ্তাহে পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
প্রধান আসামি শেখ হাসিনার ব্যাপারে তিনি বলেন, বাকিটুকু দেখতে পাবেন।
আইন-আদালত
থাইল্যান্ডে সিকদার পরিবারের ১৩৩ কোটি টাকার সম্পদ অবরুদ্ধের আদেশ

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত জয়নুল হক সিকদারের তিন সন্তানের নামে থাইল্যান্ডের সাতটি কোম্পানিতে থাকা ১৩৩ কোটি টাকার বিনিয়োগ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মহানগর সিনিয়র বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজ দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
জয়নুল হকের তিন সন্তান: রন হক শিকদার, রিক হক সিকদার ও পারভীন হক সিকদার। তাদের নামে থাইল্যান্ডের সাত কোম্পানিতে থাই মুদ্রায় প্রায় ৩৫ কোটি ৩০ লাখ বাথের (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩৩ কোটি টাকা) বিনিয়োগ রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
জব্দের আদেশ পাওয়া কোম্পানিগুলো হলো—কেওআই রেস্টুরেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, সিকদার গ্রুপ লিমিটেড, সিকদার হোল্ডিংস লিমিটেড, আর অ্যান্ড আর রেস্টুরেন্ট গ্রুপ লিমিটেড, জিরানা কোম্পানি লিমিটেড, জেআর আর্কিটেক্টস ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেড ও সিকদার অ্যান্ড গ্যারেট ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড।
দুদকের পক্ষে সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান আবেদনটি করেন। আবেদনে বলা হয়, সাত সদস্যের সমন্বয়ে একটি তদন্ত দল সিকদার গ্রুপ সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্ত করছে।
সেখানে আরও বলা হয়, আসামিরা তাদের অস্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা করছে। তারা যদি এ প্রক্রিয়ার মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তর করতে সক্ষম হয়, তবে তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত হবে। সরকারের পক্ষে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে এসব সম্পত্তি জব্দ করা জরুরি।
আইন-আদালত
এস আলমসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, গ্রুপটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ ও পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসানের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির পদক্ষেপ নিতে আদেশ দিয়েছেন আদালত।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০১৭ সালে এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংক দখলে নেয়। এরপর গ্রুপটি ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে এক লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ তুলে নেয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রুপটি। বর্তমানে এসব ঋণ একে একে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে এবং আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিলামে তুলে আনা হচ্ছে। সব মিলিয়ে ইসলামী ব্যাংক বড় ধরনের সংকটে পড়েছে।
চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ীগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংক দখলের পর গ্রুপটি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংকও দখল করে। সব মিলিয়ে তারা ৮টি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয়।
আইন-আদালত
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান হত্যা মামলায় গ্রেফতার

ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেনকে জুলাই হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল ইসলাম পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মানি লন্ডারিংয়ের মামলায় গ্রেফতার থাকা সাদিক অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইমরানকে সোমবার আদালতে হাজির করা হয়। পরে জুলাই আন্দোলনকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে অটোরিকশাচালক মো. রনি হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখাতে আদালতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নাজমুল ইসলাম। বিচারক সেটি মঞ্জুর করেন। এরপর ইমরানকে কারাগারে পাঠানো হয়।
হত্যা মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই মোহাম্মদপুরের নূরজাহান রোডে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে গুলিবিদ্ধ হন অটোরিকশাচালক রনি। পরে তাকে উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রনির মা মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরানকে গত ৩ মার্চ গ্রেফতার করে পুলিশ। পরদিন ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মোহাম্মদপুর থানার মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় তাকে কারাগারে পাঠান আদালত।
গত বছর ঈদুল আজহার আগে সাদিক অ্যাগ্রোতে ‘বংশ মর্যাদাসম্পন্ন গরুর’ দাম কোটি টাকা ও ছাগলের দাম ১৫ লাখ টাকা চাওয়া নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। পরে সেই ছাগল ১২ লাখ টাকায় কেনার চুক্তি করেন মুশফিকুর রহমান ইফাত নামের এক তরুণ। এর জেরে ইফাতের বাবা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তৎকালীন সদস্য মতিউর রহমান ও তার পরিবারের বিপুল সম্পদের তথ্য আসে গণমাধ্যমে। এরপর সাদিক অ্যাগ্রোর নানা অনিয়মের বিষয়েও প্রতিবেদন প্রকাশ হয় সংবাদমাধ্যমে।
আইন-আদালত
দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণ পৃথক করলো সরকার

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতকে সম্পূর্ণভাবে পৃথক করা হয়েছে। এর ফলে মামলা পরিচালনার সময় বাঁচবে এবং দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার নিষ্পত্তি বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
পরে মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জেলা আদালতগুলোতে যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ এবং জেলা জজ— এই তিন পর্যায়ের বিচারকদের একইসঙ্গে দেওয়ানি ও ফৌজদারি (দায়রা) মামলার বিচার করতে হয়। একই বিচারকের ওপর এই দুই দায়িত্ব মামলাজট এবং বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার একটি প্রধান কারণ।
দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে বর্তমানে বিচারাধীন দেওয়ানি মামলার সংখ্যা প্রায় ১৬ লাখ এবং ফৌজদারি মামলা প্রায় ২৩ লাখ। ফৌজদারি মামলার সংখ্যা দেওয়ানি মামলার তুলনায় বেশি হওয়া সত্ত্বেও ফৌজদারী বিচারককে উভয় ধরনের মামলা পরিচালনা করতে হয়। এর ফলে মামলা নিষ্পত্তির গতি হ্রাস পায় এবং মামলাজট বৃদ্ধি পায়।
এই বাস্তবতা বিবেচনায় পৃথক ২০৩টি অতিরিক্ত দায়রা আদালত এবং ৩৬৭টি যুগ্ম দায়রা আদালত প্রতিষ্ঠা করে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এই আদালতগুলোতে বিচারকরা কেবল ফৌজদারি মামলার বিচার করবেন। ফলে বিচারকদের দ্বৈত দায়িত্বের অবসান ঘটাবে এবং বিচারিক কার্যক্রমে প্রত্যাশিত গতি তৈরি হবে।
যুগান্তকারী এই সিদ্ধান্তের ফলে জেলা পর্যায়ে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক হয়ে যাচ্ছে। এতে করে দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় আদালতেই মামলা নিষ্পত্তির পরিমাণ ও গতি আগের চেয়ে বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে। ফলে বিদ্যমান মামলাজট উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।