Connect with us

জাতীয়

বনভূমি রক্ষায় নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: সাবের

Published

on

প্রকাশ

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, দেশের বন ও বনভূমি সংরক্ষণে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে। জীববৈচিত্র্য, বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা বন বিভাগের কর্মকর্তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব। দেশে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে বনভূমি সৃজনে বন কর্মকর্তাদের অবদান রাখতে হবে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ৪১তম বিসিএস বন ক্যাডারে নতুন যোগদান করা ৩৪ সহকারী বন সংরক্ষকদের অরিয়েন্টেশন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত থাকতে হবে। নিজেদের প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশে মেধার মূল্যায়ন করা হবে। সকল কর্তব্য সংবিধানের ১৮ক অনুচ্ছেদের চশমা দিয়ে দেখতে হবে। কোনো ধরনের অনিয়ম ও অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। আইনগত দায়িত্ব পালনে বাধাগ্রস্ত হলে ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রণালয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন এবং বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী প্রমুখ। সভাটি পরিচালনা করেন উপসচিব আবু নাইম মোহাম্মদ মারুফ খান।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

আমরা এখন শতভাগ খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে পারি: দীপু মনি

Published

on

প্রকাশ

সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, স্বাধীনতার পরে দেশে এখন জমি কমেছে এবং জনসংখ্যা দ্বিগুণ বেড়েছে। কিন্তু তারপরও আমরা এখন প্রয়োজনের শতভাগ খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে পারি। তা একমাত্র সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। কারণ এখন খাদ্য নিয়ে অনেক গবেষণা হয়।

সোমবার (১৩ মে) বিকেলে চাঁদপুর জেলা খাদ্য গুদামে অভ্যন্তরীণ বোরো ধান সংগ্রহ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাজকল্যাণমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে একটা সময় খাদ্যের অনেক অভাব ছিল। তখন আমরা বলতাম সুজলা, সুফলা, শস্য শ্যামলা। ১৯৭০ সালের দিকে আমাদের দেশের জনসংখ্যা ছিল কম, আবাদ যোগ্য জমি ছিল বেশি। কিন্তু তখন ৭ কোটি মানুষের জন্য ৬০ ভাগের বেশি খাদ্য উৎপাদন করা যায়নি।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর কৃষি ও গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন এবং গবেষকদের উদ্বুদ্ধ করেছেন। যে কারণে কৃষি গবেষণায় আমাদের একটি বিরাট অর্জন এসেছে। যার ফলে এখন আমাদের কোনো জমি অনাবাদি থাকছে না। একই জমিতে একাধিক ফসল উৎপাদন হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষকের ন্যায্যমূল্য পরিশোধে বদ্ধপরিকর। কারণ কৃষকই হচ্ছে দেশের মূল চালিকা শক্তি।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন

Published

on

প্রকাশ

দুই বছর ধরে দেশে ডলার সংকট চলছে। বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাটেনি সংকট। ডলার সংকটের সঙ্গে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম থাকায় দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। এর মধ্যে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল বাবদ ১৬৩ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। একই সঙ্গে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।

২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার (৪৮ বিলিয়ন)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সবশেষ এটি কমে দুই হাজার ৩৭২ কোটি মার্কিন ডলারে (২৩ দশমিক ৭২ বিলিয়ন) নেমেছে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন এক হাজার ৮৩০ কোটি ডলারে (১৮ দশমিক ৩০ বিলিয়ন)।

এর আগে ২০১৪ সালের শুরুর দিকে রিজার্ভ ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়ানোর পর এর নিচে কখনো নামেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেয়। প্রকাশ করে না। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৩ দশ‌মিক ২২ বিলিয়ন ডলার। প্রতি মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে না। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।

কীভাবে তৈরি হয় রিজার্ভ
রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণ থেকে যে ডলার পাওয়া যায় তা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তৈরি হয়। আবার আমদানি ব্যয়, ঋণের সুদ বা কিস্তি পরিশোধ, বিদেশি কর্মীদের বেতন-ভাতা, পর্যটক বা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনাসহ বিভিন্ন খাতে যে ব্যয় হয়, তার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রা চলে যায়। এভাবে আয় ও ব্যয়ের পর যে ডলার থেকে যায় সেটাই রিজার্ভে যোগ হয়। আর বেশি খরচ হলে রিজার্ভ কমে যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও বিভিন্ন পণ্যের দাম বেশি থাকায় আমদানি ব্যয় কমেনি। এছাড়া করোনার পর বৈশ্বিক বাণিজ্য আগের অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এ অবস্থায় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলার-সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে; যা এখনো অব্যাহত আছে। এ সংকট দিন দিন বাড়ছে।

বাজারে ‘স্থিতিশীলতা’ আনতে রিজার্ভ থেকে নিয়মিত ডলার বিক্রি করে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ধারাবাহিকভাবে কমছে অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর এ সূচকটি।

২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচি অনুমোদন করে। এ সময় কিছু নীতি সংস্কারসহ বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়। ঋণ কর্মসূচি শুরুর পর দুই কিস্তিতে ১০০ কোটি ডলারের বেশি পেয়েছে বাংলাদেশ। তৃতীয় কিস্তিতে ৭০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা আগামী মাসে। তার আগে পর্যালোচনা বৈঠক করতে ঢাকায় এসেছিল আইএমএফের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল।

আইএমএফ বাংলাদেশকে যে ঋণ দিয়েছে, তার অন্যতম শর্ত তাদের লক্ষ্য অনুযায়ী প্রকৃত রিজার্ভ সংরক্ষণ করা। সেই অনুযায়ী গত মার্চ মাস শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রকৃত রিজার্ভ থাকার কথা এক হাজার ৯২৬ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু ওই সময় প্রকৃত রিজার্ভ ছিল এক হাজার ৫০০ কোটি ডলারের কম। এছাড়া আগামী জুন নাগাদ লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া ছিল দুই হাজার ১০ কোটি ডলার। তবে লক্ষ্য পূরণে বার বার ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে রিজার্ভ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে শর্ত কিছুটা শিথিল করেছে আইএমএফ।

এ বিষয় আইএমএফ বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, জুনভিত্তিক রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ১৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারে নামিয়ে আনা হয়েছে। অর্থাৎ আগামী জুনের মধ্যে প্রকৃত রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন রাখতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে রিজার্ভ ছিল ২১ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ছিল ২৫ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার। ২০১৫-১৬ তে ৩০ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৩৩ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ছিল ৩২ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ৩৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন। ২০২০-২১ অর্থবছরে রিজার্ভ ছিল ৪৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪১ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার এবং সব শেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ৩১ বিলিয়ন ডলার।

রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি
বাজারে ডলার সংকট কাটাতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিক ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরে ১০ মাসে আমদানি দায় মেটাতে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল। আর আগের অর্থবছরে (২০২১-২২) ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

Published

on

প্রকাশ

দুদিনের সফরে মঙ্গলবার (১৪ মে) ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। এ সফরে তিনি সরকারি ও বেসরকারি নানা পর্যায়ে কয়েকটি বৈঠক ও মতবিনিময় সভায় অংশ নেবেন। তিনি শ্রীলঙ্কা থেকে ঢাকায় আসবেন।

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফরে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা প্রাধান্য পাবে। এছাড়া তিনি সরকারি ও বেসরকারি নানা পর্যায়ে বৈঠক করবেন।

ডোনাল্ড লু ঢাকা সফরের প্রথম দিন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের দেওয়া এক নৈশভোজে যোগ দেবেন। সফরের দ্বিতীয় দিন বুধবার তিনি প্রথমে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে ও পরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। তিন দিনের সফরে ডোনাল্ড লু নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ সফর করবেন ডোনাল্ড লু। তার এ সফরের মধ্য দিয়ে দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার হবে বলে প্রত্যাশা করছে ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্র যে একটি মুক্ত, অবাধ ও সমৃদ্ধ ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল দেখতে চায়, ডোনাল্ড লু’র সফরে সেটাই গুরুত্ব পাবে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

থানচি-রুমা সীমান্ত পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

Published

on

প্রকাশ

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বান্দরবানের থানচি ও রুমা উপজেলার বিভিন্ন অপারেশন এবং সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন।

সোমবার (১৩ মে) সকালে বিজিবি মহাপরিচালক ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে বান্দরবানের থানচি উপজেলার বলিপাড়া যান এবং বিজিবির বান্দরবান সেক্টরের আওতাধীন বলিপাড়া ব্যাটালিয়ন (৩৮ বিজিবি) পরিদর্শন করেন।

পাশাপাশি তিনি সব পর্যায়ের বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় বান্দরবান সেক্টরের অধীনস্থ সব ব্যাটালিয়ন, বিওপি ও ক্যাম্পসমূহে দায়িত্বরত বিজিবি সদস্যরা ভিটিসি/ওয়্যারলেস সেটের মাধ্যমে সংযুক্ত ছিলেন।

মতবিনিময়কালে বিজিবি মহাপরিচালক সবাইকে অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেন। পরে বিজিবি মহাপরিচালক থানচির বলিপাড়া ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ স্পট হাইট টিওবি, থানচি বিওপি এবং থানচি বাজার পোস্ট পরিদর্শন করেন। পরে বিজিবি মহাপরিচালক রুমা ব্যাটালিয়নের (৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদর এবং অধীনস্থ দোপানিছড়া বিওপি পরিদর্শন করেন।

শেষে রুমা ব্যাটালিয়নের (৯ বিজিবি) ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিজিবি মহাপরিচালক। তিনি বলেন, বান্দরবানে যৌথ অভিযানে বিজিবির সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন এবং কেএনএফ সন্ত্রাসীরা যাতে সীমান্ত এলাকায় কোনো অপারেশন চালাতে না পারে এবং সীমান্ত অতিক্রম করে যেতে না পারে সেই লক্ষ্যে বিজিবি সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ব্যাংক ডাকাতি বা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে কেউ পার পেতে পারেনি, কেএনএফ সন্ত্রাসীরাও পার পাবে না। বিজিবি সদস্যরা কেএনএফ সন্ত্রাসীদের ধরতে পাহাড়ে অভিযানে অংশ নিচ্ছেন। তাই বিজিবি সদস্যদের মনোবল চাঙ্গা করতে আমি নিজে এখানে এসেছি এবং সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করছি।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ইউরোপ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ব্যবসায় প্রবেশপথ হবে বাংলাদেশ-তুরস্ক

Published

on

প্রকাশ

বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা বিরাজ করছে। ভৌগোলিকভাবে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যবর্তী দেশ হওয়ায় এই দুই মহাদেশে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তুরস্ক যেমন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, ঠিক তেমনিভাবে হিমালয়ের কাছাকাছি অবস্থিত বাংলাদেশকেও আসিয়ান এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্যের প্রবেশদ্বার হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ ও তুরস্ক উভয়ই এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইউরোপ এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করতে পারে।

সোমবার (১৩ মে) বাংলাদেশে সফররত তুরস্কের ফরেন ইকোনমিক রিলেশনস বোর্ড অব তুর্কিয়ে (ডিইআইকে) এবং তুরস্ক-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আয়োজিত এক সভায় এই মন্তব্য করেন শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম। মতিঝিলে অবস্থিত এফবিসিসিআই আইকনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজ করছে। ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির বাইরেও দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ অংশীদারিত্ব দিন দিন জোরদার হচ্ছে।

তিনি বলেন, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ তুরস্কে রপ্তানি করেছে ৪৯৫ দশমিক ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। দেশটি থেকে আমদানি করেছে ৩৮০ দশমিক ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য ও কাঁচামাল। বাংলাদেশে বর্তমানে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র, রাসায়নিক শিল্প, প্রকৌশল, নির্মাণ ও জ্বালানি খাতে তুরস্কের ১৫ থেকে ২০টি কোম্পানি কাজ করছে। ১০০টিরও বেশি তুর্কি কোম্পানি বাংলাদেশে তাদের সেবা প্রদান করছে। এই কোম্পানিগুলো উৎপাদন, নির্মাণ ও প্রকৌশলে নিজেদের দক্ষতা বিনিময়ের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বাণিজ্য বহুমুখীকরণে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

মাহবুবুল আলম বলেন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, ২০৪১ সালের মধ্যে একটি আধুনিক, সুখী-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে সরকার কর অব্যাহতি, শুল্ক প্রত্যাহারসহ নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

তুরস্কের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগের এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

দুই দেশের মধ্যে ভবিষ্যতে সহযোগিতা আরও জোরদার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ওষুধ, পর্যটন, পাট, জ্বালানি, এবং প্রযুক্তির মতো খাতগুলোতে বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারে তুরস্ক।

ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন তুর্কি-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চেয়ারপার্সন হিদায়েত ওনুর ওজদেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আমার কাছে সেকেন্ড হোমের মতো। আমরা দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদার করার অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে বাণিজ্য ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক দিন দিন জোরদার হচ্ছে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অবকাঠামোগত উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশের ব্যবসায়ী নেতাদের আগামীতে তুরস্ক সফরের আমন্ত্রণ জানান।

এফবিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মো. আমিন হেলালী বলেন, তুরস্কের বিনিয়োগকারীদের জন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা বিশ্বের নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হবো। তুরস্কের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা পরিচালনার এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারে। প্রয়োজনে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করা হবে।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, এফবিসিসিআই পরিচালক, মহাসচিব মো. আলমগীর, ডিইআইকে এবং তুরস্ক-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের প্রতিনিধি দলের সদস্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের ব্যবসায়ীরা।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
প্রকাশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

যমুনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ

প্রকাশ
লাইফস্টাইল6 hours ago

পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখার ৪ উপায়

প্রকাশ
জাতীয়6 hours ago

আমরা এখন শতভাগ খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে পারি: দীপু মনি

প্রকাশ
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

ম্যাগনেটিক চার্জিং প্রযুক্তির নতুন ফোন আনলো ইনফিনিক্স

প্রকাশ
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথ উদ্বোধন

প্রকাশ
অর্থনীতি7 hours ago

ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন

প্রকাশ
জাতীয়7 hours ago

মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

প্রকাশ
জাতীয়7 hours ago

থানচি-রুমা সীমান্ত পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

প্রকাশ
পুঁজিবাজার7 hours ago

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

প্রকাশ
আইন-আদালত7 hours ago

জামিন মেলেনি মিল্টন সমাদ্দারের

প্রকাশ
পুঁজিবাজার7 hours ago

বিএটিবিসির আয় কমেছে ৯ শতাংশ

প্রকাশ
খেলাধুলা8 hours ago

এলপিএলে ডাম্বুলার বিদেশি আইকন মোস্তাফিজ

প্রকাশ
খেলাধুলা8 hours ago

আইসিসির মাস সেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন ওয়াসিম

প্রকাশ
জাতীয়8 hours ago

ইউরোপ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ব্যবসায় প্রবেশপথ হবে বাংলাদেশ-তুরস্ক

প্রকাশ
আবহাওয়া8 hours ago

সাত জেলার ওপর দিয়ে বইছে তাপপ্রবাহ

প্রকাশ
কর্পোরেট সংবাদ8 hours ago

টেকসই অর্থায়নে ৩ পুরস্কার জিতলো প্রাইম ব্যাংক

প্রকাশ
জাতীয়9 hours ago

চট্টগ্রাম থেকে হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

প্রকাশ
পুঁজিবাজার9 hours ago

বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে যে কোন পলিসি তৈরি করতে হবে: ডিএসই চেয়ারম্যান

প্রকাশ
পুঁজিবাজার9 hours ago

কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

প্রকাশ
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুঁজিবাজারকে দেশের অর্থনৈতিক হাবে প্রতিষ্ঠিত করবো: ডিএসই চেয়ারম্যান

প্রকাশ
পুঁজিবাজার9 hours ago

লাফার্জহোলসিমের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

প্রকাশ
জাতীয়10 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন সেনাপ্রধান

প্রকাশ
অর্থনীতি10 hours ago

ঢাকায় মোটর শো প্রদর্শনী শুরু ২৩ মে

প্রকাশ
স্বাস্থ্য10 hours ago

ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৩৬ জন

প্রকাশ
পুঁজিবাজার10 hours ago

ব্যাংক এশিয়ার আয় প্রায় অর্ধেক কমেছে

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১