Connect with us

আন্তর্জাতিক

ওমরাহ পালন নিয়ে বড় সুখবর দিলো সৌদি

Published

on

বিএসইসি

যেসব মুসল্লি ওমরাহ পালন করতে চান তাদের বড় সুখবর দিয়েছে সৌদি আরব। দেশটি জানিয়েছে, এখন থেকে যে কোনো ভিসা নিয়ে সৌদিতে আসলেই ওমরাহ করা যাবে। অর্থাৎ শুধুমাত্র ওমরাহ ভিসার প্রয়োজন হবে না।

এ ব্যাপারে সৌদির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে এক পোস্টে বলেছে, যে কোনো ভিসা নিয়ে যে কোনো দেশ থেকে আসা ব্যক্তিরা সুন্দর ও আরামদায়কভাবে ওমরাহ পালন করতে পারবেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, ফ্যামিলি, ট্রানজিট, লেবার এবং ই-ভিসাধারী সবাই কোনো বাধা ছাড়া ওমরাহ পালন করতে পারবেন। হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে বলেছে, ‘আপনার ভিসা যাই হোক, আপনি ওমরাহ করতে পারবেন।

সৌদিতে আসার পর দেশটির সরকারি ‘নুসুক’ অ্যাপের মাধ্যমে ওমরাহর অনুমতি নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এছাড়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই ওমরাহ করার অনুরোধ জানিয়েছে হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।

নুসুক অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন সেবা নিশ্চিত করা হয়। যারমধ্যে রয়েছে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা, ওমরাহর পরিকল্পনা সাজানো এবং মদিনায় ভ্রমণ করা।

সৌদির বাইরের মুসল্লিরা যেন নির্বিঘ্নে এবং সুন্দরভাবে ওমরাহ করতে পারেন সেজন্য সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে সৌদির সরকার।

বিশেষ করে যারা আর্থিক, শারীরিক কারণে হজ করতে পারেন না; তারা যেন ওমরাহ করতে পবিত্র মক্কা ও মদিনায় উপস্থিত হতে পারেন সেজন্য এ ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিয়েছে সৌদি আরব। এজন্য ওমরাহ পালনের ব্যবস্থা খুবই সহজ করে দেওয়া হয়েছে।

যার মধ্যে অন্যতম হলো ওমরাহ ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৯০ দিন করা, স্থল-জল ও আকাশপথে সৌদিতে প্রবেশের সুযোগ দেওয়া। এছাড়া নারীদের সঙ্গে পুরুষ সঙ্গী থাকার বাধ্যবাধকতাও তুলে দেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড

Published

on

বিএসইসি

তিন বছরে ৫টি হাসপাতালে বেশি মাত্রায় ইনসুলিনের ডোজ প্রয়োগ করে ১৭ জন রোগীকে হত্যার দায়ে প্রেসডি (৪১) নামের মার্কিন এক নার্সকে ৭৬০ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি আদালত। খবর এনডিটিভির।

মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০২০ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিন বছরে মোট ২২ জন রোগীকে ইনসুলিনের ইঞ্জেকশন দেন হেদার প্রেসডি। যাদের সবার বয়স ৪৩ বছর থেকে ১০৪ বছরের মধ্যে। এদের মধ্যে মাত্র ৫ জন রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। যদিও যাদেরকে এই ইঞ্জেকশন দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে এমনও রোগী ছিলেন, যাদের ডায়াবেটিস ছিলো না।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, ইঞ্জেকশন দেয়ার জন্য রাতের বেলার শিফটকে বেছে নিতেন হেদার। মূলত দেহে অতিমাত্রায় ইনসুলিন প্রবেশ করানো হলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তে শর্করার মাত্রা শূন্যের কাছাকাছি নেমে যাওয়া) নামের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যায় রোগী শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল বোধ করেন। পাশাপাশি হৃৎস্পন্দনও বেড়ে যায়। ওই পরিস্থিতিতে যদি অতি দ্রুত চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাদ্য বা তরল গ্রহণ না করেন, তাহলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা তৈরি হয়।

গত বছর মার্চের দিকে পেনসিলভেনিয়ার এক হাসপাতালে দুই রোগীর পর পর মৃত্যুর ঘটনায় ওই নার্সের ওপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। তখন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে অবহিত করলে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। ওই তদন্তের এক পর্যায়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে মে মাসে হেদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়। বিচার শুরুর প্রথম দিন বাদিপক্ষের আইনজীবী হেদারকে যখন প্রশ্ন করেন, ‘আপনি নিজেকে দোষী দাবি করছেন, না নির্দোষ?’ জবাবে হেদার বলেন, ‘আমি দোষী।’ তখন কেন তিনি নিজেকে দোষী দাবি করছেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমি দোষ করেছি। তাই আমি দোষী।’

বিচার চলাকালে বাদিপক্ষের এক সাক্ষী হেদারের সম্পর্কে বলেন, ‘তিনি অসুস্থ নন, উন্মাদও নন; তবে অশুভ ব্যক্তিত্বের অধিকারী। যে রাতে তিনি আমার বাবাকে খুন করেছেন, তার পরদিন সকালে তার মুখে আমি শয়তানের ছায়া দেখেছি।’

অভিযোগ প্রমাণের পরপরই হেদারের নার্সিং লাইসেন্স বাতিল করা হয়। ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পেনসিলভেনিয়ার কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় হাসপাতালে কাজ করেছেন হেদার।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের লাগবে অনুমতি

Published

on

বিএসইসি

হজ সংক্রান্ত আইন বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ শনিবার (৪ মে) থেকে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে সৌদির বাসিন্দাদেরও অনুমতি লাগবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরবের জননিরাপত্তা বিষয়ক অধিদপ্তর।

দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এই অনুমতি নিতে হবে। হজ যাত্রীদের নিরাপত্তা ও হজের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

যাদের কাছে যথাযথ অনুমতি থাকবে না— যারমধ্যে রয়েছে পবিত্র স্থানগুলোতে কাজের অনুমতি, মক্কার স্থায়ী বাসিন্দা, ওমরাহ ও হজের বৈধ অনুমতি— তাদের মক্কার প্রবেশদ্বার থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

গত সপ্তাহে সৌদির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় নুসুক অ্যাপ কার্ড দেওয়ার ঘোষণা দেয়। যা ২০২৪ সালের হজ পক্রিয়াকে আরও গতিশীল করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।

এটি ডিজিটাল এবং সাধারণ উভয় ফরমেটে পাওয়া যাবে। এই কার্ডের মাধ্যমে হজের প্রক্রিয়া খুবই সহজে করা যাবে। এতে করে অনুমতি ছাড়া হজ করার প্রবণতা কমে আসবে এবং পবিত্র স্থানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

হজ যাত্রীরা তাদের হজ মিশন অথবা যাদের মাধ্যমে হজ করতে আসবেন তাদের কাছে কার্ডটি পাবেন। অপরদিকে ডিজিটাল ফরমেটটি পাওয়া যাবে নুসুক এবং তাওয়াকলানা অ্যাপে।

এটির মাধ্যমে সহজে সব ধরনের সেবা পাবেন হজ যাত্রীরা। এমনকি যাদের মাধ্যমে তারা হজ করতে আসবেন তাদের সেবা নিয়ে সন্তুষ্ট না হলে এটির মাধ্যমে অভিযোগও জানানো যাবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যাকাতের অর্থ

Published

on

বিএসইসি

সদকার টাকা বা যাকাতের টাকা দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করা যায় কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে ইন্দোনেশিয়ার উলামা কাউন্সিল চলতি একটি ফতোয়া জারি করে বলেছে, যাকাতের টাকা দিয়ে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এছাড়া গাছ লাগানোর জন্য জমি বা অর্থ দেওয়া যেতে পারে বলেও জানিয়েছে উলামা কাউন্সিল।

উলামা পরিষদের পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদ বিভাগের প্রধান হায়ু প্রাবোয়ো বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি মানুষ এখন জানবে যে, জলবায়ু পরিবর্তন যে বাস্তব—সে বিষয়ে আলেম-উলামারা একমত, এবং আমাদের ধর্মগ্রন্থ মানুষের ভবিষ্যৎ রক্ষায় সহায়তা করার শিক্ষা দেয়।’

বাংলাদেশের বরইকান্দি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও মানবাধিকারকর্মী মো. রিয়াজ উদ্দীন রয়টার্সকে বলেন, ইসলামের দৃষ্টিতে ভালো মানুষ হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো, অন্য মানুষ ও পরিবেশের প্রতি ভালো আচরণ করা। জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে যারা মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে আছেন, তাদের সহায়তায় যাকাত, সদকার টাকা ব্যবহার করা যেতে পারে৷

বাংলাদেশের মানুষ সাধারণত যাকাতের টাকা দিয়ে গরিব আত্মীয়স্বজন ও মানুষদের সহায়তা করে থাকে। বেশিরভাগ সময় যাকাতের টাকা দিয়ে কাপড় কেনা হয়। এতে অসহায় মানুষদের দীর্ঘমেয়াদী লাভ হয় না বলে মনে করেন মো. রিয়াজ উদ্দীন৷

অথচ প্রতি বছর যে পরিমাণ টাকা দান করা হয়—তা ঠিকমতো সমন্বয় করে ব্যবহার করতে পারলে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যারা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন তাদের সহায়তা করা সম্ভব বলে মনে করেন জাকির এইচ খান। তিনি ঢাকার গবেষণা সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী। জলবায়ু কার্যক্রমের অর্থায়নে যাকাত, সদকার অর্থ ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে তিনি গবেষণা করছেন এই গবেষক কর্মকর্তা।

গত বছর প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, বাংলাদেশে যাকাত হিসেবে প্রতি বছর ৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার তোলা সম্ভব। আর গতমাসে পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী জানিয়েছেন, জলবায়ু অভিযোজন অর্থাৎ জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশের বছরে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।

ওয়াটারএইড নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা ইতিমধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মালির মতো দেশে লবণাক্ততার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্প শুরু করেছে। এই প্রকল্পের ব্যয় আসছে যাকাতের অর্থ থেকে।

সংস্থার বাংলাদেশ প্রধান হাসিন জাহান বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্যের মতো দেশ থেকে যাকাতের মাধ্যমে অনেক অর্থ সংগ্রহ করি, যেটা দিয়ে জলবায়ু সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সহায়তা করা হয়।’ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততার কারণে বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করা কঠিন।

ঐসব এলাকার মেয়ে ও তরুণীদের প্রয়োজন মেটানোর চেষ্টা করছে ওয়াটারএইড। ‘স্কুলে লবণমুক্ত পানি পাওয়ায় আমরা খুশি৷ এছাড়া আমাদের বিনামূল্যে স্যানিটারি প্যাডও দেওয়া হয়’, বলেছেন ১৫ বছর বয়সি সুরাইয়া খাতুন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিশ্বজুড়ে আইফোনের চাহিদা কমেছে ১০ শতাংশ

Published

on

বিএসইসি

চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৪) ইউরোপ ছাড়া বিশ্বের প্রায় সব বাজারে আইফোনের বিক্রি কমেছে। তাতে বছরের প্রথম তিন মাসে আইফোনের চাহিদা কমেছে ১০ শতাংশ। অ্যাপলের তৈরি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে অ্যাপল জানায়, সামগ্রিকভাবে বছরে প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির রাজস্ব আয় ৪ শতাংশ কমে ৯০ দশমিক ৮ বিলিয়ন বা ৯ হাজার ৮০ কোটি ডলারে নেমে এসেছে। গত এক বছরে তাদের রাজস্ব আয় আর কখনোই এতটা কমেনি। খবর বিবিসির।

এদিকে ফোন বিক্রি হ্রাস ও রাজস্ব আয় কমলেও শেয়ারবাজারে তার প্রভাব পড়েনি। বৃহস্পতিবার নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জে মূল লেনদেনের পরবর্তী সময়ের লেনদেনে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম উল্টো বেড়েছে। অ্যাপল অবশ্য ফোন বিক্রি কমার পেছনে ভিন্ন গল্প শুনিয়েছে। তারা বলছে, গত বছরের এই সময়ে সারা বিশ্ব কোভিড থেকে মুক্ত হওয়ার পর হঠাৎ ফোন বিক্রি অনেকটা বেড়ে গিয়েছিল, সেই তুলনায় এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে বিক্রি কমেছে।

অ্যাপলও অঙ্গীকার করেছে, বছরের সামনের দিনগুলোতে ফোন বিক্রি বাড়বে। কারণ হিসেবে তারা বলেছে, এ বছর নতুন মডেলের ফোন বাজারে আসবে এবং একই সঙ্গে তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় যে বিনিয়োগ করছে, তার জেরেও বিক্রি বাড়বে।

অ্যাপলের সবচেয়ে বড় বাজার চীন। কিন্তু সেই চীনে বছরের প্রথম প্রান্তিকে আইফোন বিক্রি কমেছে ৮ শতাংশ। কিন্তু অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক অবশ্য বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেছেন। তিনি বলেছেন, চীনের মূল ভূখণ্ডে কার্যত আইফোনের বিক্রি কমেছে। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘ মেয়াদে চীনের বাজারে আইফোনের ভালো বিক্রি হবে বলে আশা করা যায়।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

শেয়ারবাজারে কারসাজির অভিযোগ, আদানির ৭ কোম্পানিকে তলব

Published

on

বিএসইসি

ভারতের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত দেশটির অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানির সাত কোম্পানিকে কারসাজির অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া বা সেবি। কোম্পানিগুলো হলো- আদানি এন্টারপ্রাইজ, আদানি এনার্জি সলিউশনস, আদানি গ্রিন এনার্জি, আদানি পোর্টস, আদানি পাওয়ার, আদানি টোটাল গ্যাস ও আদানি উইলমার।

জানা যায়, শেয়ারবাজারের নিয়ম না মানা ও সম্পর্কিত পক্ষের সঙ্গে লেনদেনসংক্রান্ত বিধিভঙ্গের অভিযোগের ভিত্তিতে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে শেয়ারবাজার কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবগত করেছে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার

গত বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার লেনদেন ও গবেষণা সংস্থা হিনডেনবার্গ রিসার্চের এক প্রতিবেদনে রীতিমতো ঝড় ওঠে। তাদের অভিযোগ, আদানি গোষ্ঠীর কোম্পানিগুলো কৃত্রিমভাবে শেয়ারদর বাড়িয়ে প্রতারণা করার পাশাপাশি বেআইনি লেনদেন করত। এর মধ্য দিয়ে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ারের দাম কৃত্রিমভাবে বাড়ানো হয়েছে। এরপরই তদন্তে নামে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবি।

অবশেষে সেই ধারাবাহিকতায় গৌতম আদানির তালিকাভুক্ত ১০ কোম্পানির মধ্যে ৭টির বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ জারি করে তারা। ফলে আদানিদের বিরুদ্ধে হিনডেনবার্গের প্রতারণার অভিযোগ নিয়ে আবারও শোরগোল তৈরি হয়েছে ভারতের সংশ্লিষ্ট মহলে।

বিষয়টি একই সঙ্গে রাজনৈতিক রং পেয়েছে। সেবির নোটিশ জারির কথা প্রচার হতেই গতকাল আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ হয়েছে কংগ্রেস। দলের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বিবৃতিতে বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে টালবাহানার পরে এবং সুপ্রিম কোর্টের চাপে সেবি আদানিদের বিরুদ্ধে প্রথম পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হলো।

সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, সেবির এই নোটিশ ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে হিনডেনবার্গ রিসার্চের করা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যে তদন্ত তারা শুরু করেছিল, তারই অংশ। যদিও আদানি গোষ্ঠী আবারও যথারীতি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, শোকজ নোটিশ কোনো অভিযোগ নয়, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা তাদের কাছে কিছু বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছে।

২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে হিনডেনবার্গ প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর রীতিমতো লন্ডভন্ড হয়ে যায় গৌতম আদানির ব্যবসা সাম্রাজ্য। তাঁর সম্পদমূল্য ১০ হাজার কোটি ডলার কমে যায়। বিশ্বে ধনীদের তালিকায় পাঁচের মধ্যে থাকা আদানি চলে যানে ২০-এর ঘরে। এরপর অবশ্য ধীরে ধীরে ক্ষতি অনেকটা কাটিয়ে উঠেছেন আদানি।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
বিএসইসি
সারাদেশ5 hours ago

জাতীয় গ্রিডে ত্রুটি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সিলেট

বিএসইসি
অর্থনীতি5 hours ago

বৈশ্বিক ঋণ এখন রেকর্ড ৩১৩ ট্রিলিয়ন ডলারে

বিএসইসি
জাতীয়5 hours ago

সেনাবাহিনী দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা পালন করছে: সেনাপ্রধান

বিএসইসি
সারাদেশ5 hours ago

পানি সংকটে বন্ধের ঝুঁকিতে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র

বিএসইসি
লাইফস্টাইল5 hours ago

বেশি ঘুমালে কি ওজন বাড়ে?

বিএসইসি
জাতীয়6 hours ago

তিন ঘণ্টা করে শাহজালালে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা

বিএসইসি
জাতীয়6 hours ago

দেশে আবারও ২৪ ঘণ্টার ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি

বিএসইসি
রাজনীতি7 hours ago

আ. লীগ কখনো ইতিহাস বিকৃতিতে বিশ্বাস করে না: কাদের

বিএসইসি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার7 hours ago

সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার

বিএসইসি
জাতীয়8 hours ago

পরিবেশ সাংবাদিকতায় সুরক্ষা নিশ্চিত করবে সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

বিএসইসি
আন্তর্জাতিক8 hours ago

১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড

বিএসইসি
অর্থনীতি9 hours ago

টানা ৮ বার কমার পর বাড়ল সোনার দাম

বিএসইসি
জাতীয়9 hours ago

চার বিভাগে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

বিএসইসি
পুঁজিবাজার9 hours ago

পুনর্নিযুক্ত বিএসইসি চেয়ারম্যানকে এবিবি প্রধানের অভিনন্দন

বিএসইসি
সারাদেশ10 hours ago

আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুই ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ

বিএসইসি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার10 hours ago

শিক্ষকদের মর্যাদা ও বেতন বাড়াতে কাজ করছে সরকার: শিক্ষামন্ত্রী

বিএসইসি
আন্তর্জাতিক10 hours ago

মক্কায় প্রবেশে সৌদির বাসিন্দাদের লাগবে অনুমতি

বিএসইসি
সারাদেশ11 hours ago

সুন্দরবনের গহিনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চলছে

বিএসইসি
জাতীয়11 hours ago

উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি: তাজুল ইসলাম

বিএসইসি
আন্তর্জাতিক11 hours ago

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যাকাতের অর্থ

বিএসইসি
জাতীয়11 hours ago

মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে ডিবিতে ডাকা হয়েছে: ডিবি প্রধান

বিএসইসি
জাতীয়11 hours ago

যানবাহনে স্টিকার দেখলেই করা হচ্ছে যাচাই-বাছাই

বিএসইসি
অর্থনীতি12 hours ago

প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ

বিএসইসি
জাতীয়12 hours ago

ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে চালু হলো দুই কমিউটার ট্রেন

বিএসইসি
আন্তর্জাতিক12 hours ago

বিশ্বজুড়ে আইফোনের চাহিদা কমেছে ১০ শতাংশ

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১