অর্থনীতি
স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো ২ হাজার ১০০ টাকা
সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমানো হয়েছে। এখন ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে হচ্ছে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে চলতি এপ্রিল মাসের ৬, ৮ ও ১৮ তারিখ সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। এর মধ্যে ৬ এপ্রিল বাড়ানো হয়েছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস। এরপর দুদফায় ভরিতে ৩১৩৮ ও ২০৯৯ টাকা কমানোর ঘোষণা দিলো বাজুস।
সোনার ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৪ এপ্রিল বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর করা হবে।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৩ হাজার ৪২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম হবে ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা।
সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ কাল
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরের ব্যবসায়িক কার্যক্রম একদিন এবং ইমিগ্রেশন সেন্টার দুই দিন বন্ধ থাকবে। ভিন্ন ভিন্ন দুটি চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়িক সংগঠন।
ভারতের মালদা জেলার ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর নিতিন সিংহানিয়া সাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়েছে, ৭ মে ভারতের মালদা জেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কারণে ৪ মে সন্ধ্যা ছয়টা থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত সকল ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তাই এই বন্দর দিয়ে যাত্রী পারাপারও বন্ধ থাকবে। তবে বিশেষ ব্যবস্থায় মেডিকেল ভিসাধারী ও ভারতীয় নাগরিকরা ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন।
অন্যদিকে ভারতের মহদীপুর এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক প্রসেনজিত ঘোষ সাক্ষরিক এক চিঠিতে জানানো হয়, ৭ মে সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে সব ধরনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে বন্দরের প্রায় ৮টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। ভারত সরকার পেঁয়াজ আমদানির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ায় রবিবার (৫ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করার পর তাদের এই অনুমতি দেওয়া হয়।
হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধের উপসহকারী ইউসুফ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শনিবার থেকে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা অনেকেই খামারবাড়িতে পেঁয়াজ আমদানি অনুমতিপত্রের জন্য আবেদন করেছেন। তাদের মধ্য রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৮টি প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে। আরো আবেদন পড়েছে যেগুলো এখনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক শাহিনুর রেজা শাহিন জানান, ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমরা হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। ইতোমধ্যে এলসি করার জন্য ব্যাংকগুলোতে যোগাযোগ শুরু করেছি দুই একদিনের মধ্যে পেঁয়াজ বাংলাদেশে ঢুকবে।
তিনি বলেন, দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে ভারতের রপ্তানি মূল্য ও বাংলাদেশের পেঁয়াজের ওপর আরোপকৃত শুল্ক কমানো গেলে পেঁয়াজ আমদানি করে বাজার স্বাভাবিক রাখা সম্ভব। ৫৫০ মার্কিন ডলারে পেঁয়াজ আমদানি করলে প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়বে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ টাকা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ডিমের দামে ফের অস্বস্তি
মুরগির পর এবার দাম বাড়তে শুরু করেছে ডিমের। গত চার দিনে খুচরা পর্যায়ে ডজনে বেড়েছে ৫ থেকে ১৫ টাকা। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, চার-পাঁচ দিন ধরে পাইকারি বাজারে একটু একটু করে বেড়েছে। ফলে খুচরায় এর প্রভাব পড়ছে।
রোজার মধ্যে ডিমের ডজন নেমেছিল ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। ঈদের পর থেকে এ দরেই পাওয়া গেছে ডিম। গতকাল রোববার ঢাকার কারওয়ান বাজার, তেজকুনিপাড়া ও তেজগাঁও কলোনি বাজারে দেখা গেছে, ফার্মের প্রতি ডজন বাদামি ডিম ১৩৫ টাকা আর সাদা ডিম ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
চার দিন আগে বাদামি ডিমের ডজন ১২০ থেকে ১২৫ ও সাদা ডিম ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় কেনা গেছে। সেই হিসাবে বাদামি ডিম ডজনে ১০ থেকে ১৫ আর সাদা ডিমে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে।
দর বাড়ার ব্যাপারে কারওয়ান বাজারের ডিম ব্যবসায়ী রবিউল বলেন, তিন-চার দিন ধরে পাইকারি বাজার গরম। প্রতিদিন প্রতি ১০০ পিস ডিমে ২০ থেকে ৩০ টাকা করে বাড়ছে। এজন্য খুচরা বাজারেও বাড়তে শুরু করেছে।
প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, গত চার দিনে পাইকারিতে তারা প্রতি ১০০ সাদা ডিমে ১৮০ টাকা এবং ১০০ বাদামি ডিমে ১৫০ টাকা বাড়িয়েছেন। অথচ খামারির কাছ থেকে এই ডিম কয়েক দিন আগে পিসপ্রতি ২ থেকে ৩ টাকা কম দামে কিনে নিয়েছেন তারা।
এদিকে বাজারে মুরগির দর আগে থেকেই বাড়তি। এখন প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২১০ থেকে ২২০ এবং সোনালি জাতের মুরগি ৩৭০ থেকে ৩৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরকারি সংস্থা টিসিবির বাজার দরের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত এক সপ্তাহে ব্রয়লারের কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ঋণের সুদহারের বিধি নিষেধ তুলে দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত বাস্তবায়নে বাজারভিত্তিক সুদহার ব্যবস্থা ফের চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শীঘ্রই ব্যাংক ঋণের সীমা তুলে নেয়া হবে। ব্যাংকগুলো চাহিদা ও যোগানের ভিত্তিতে ব্যাংক ঋণের সুদহার ঠিক করবে। ঋণ সুদে কোনো বিধি নিষেধ থাকবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।
রোববার (৫ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘ফার্স্ট ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স ঢাকা’ শীর্ষক দুই দিনের সম্মেলনের প্রথম দিনের এক সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এ সেশনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফজলে কবীর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ড. এম তারেক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী।
গভর্নর বলেন, শীঘ্রই ব্যাংক ঋণের সুদহার সীমা তুলে নিয়ে বাজারভিত্তিক করা হবে। ২০২০ সালের এপ্রিলের আগে ব্যাংক খাতে সুদহার ছিল ক্ষেত্র বিশেষে ২২ শতাংশ পর্যন্ত।
বিনিময় হারের বিষয়ে গভর্নর বলেন, এ ক্ষেত্রে কিছুটা প্রতিকূলতা আছে। অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে আমরা ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করতে যাচ্ছি। পরবর্তীতে এটিও বাজার ভিত্তিক করে দেওয়া হবে।
মুদ্রানীতি প্রণয়ন কমিটিতে আগে অভ্যন্তরীণ কর্মকর্তারা থাকলেও বর্তমানে আমরা বাইরের বিশেষজ্ঞদেরও এখানে অন্তর্ভুক্ত করেছি।
ভর্তুকির বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বাজারে অর্থের সরবরাহ বাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, বন্ড থেকে এক লাখ কোটি টাকা তৈরি হয়েছে বলে একজন আলোচক উল্লেখ করেছেন। কিন্তু টাকা তৈরির বিষয়টি এতটা দ্রুততার সঙ্গে হয় না। বন্ডের মাধ্যমে অর্থের সরবরাহ বাড়ার জন্য কয়েক বছর সময় লাগে।
সুদহার নির্ধারণে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন একটি নতুন পদ্ধতি অনুসরণ করছে।
এর ফলে ঋণের সুদ এখন প্রতি মাসেই বাড়ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকে ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ছিল ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মার্চে তা বেড়ে হয় ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ।
এর আগে ঋণের ওপর সর্বোচ্চ সুদের হার নির্ধারিত ছিল ৯ শতাংশে। গত জুলাই মাসে সুদের হার বেধে দেওয়ার ওই পদ্ধতি থেকে সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে সিক্স মান্থস মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল বা স্মার্ট পদ্ধতিতে ঋণের সুদের ভিত্তি হার নির্ধারিত হয়। এই ভিত্তি হারের সঙ্গে এর আগে বাড়তি ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদ যুক্ত হলেও এবারে বাংলাদেশ ব্যাংক ৩ শতাংশ সুদ যোগ করার জন্য বলেছে। ভিত্তি হার ও বাড়তি সুদ এই দুইয়ে মিলে ঋণের চূড়ান্ত সুদহার নির্ধারণ করে ব্যাংকগুলো। মার্চ মাস শেষে স্মার্ট হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৫৫ শতাংশে। এর সঙ্গে ৩ শতাংশ সুদ যুক্ত করলে ঋণের সুদ দাঁড়ায় ১৩ দশমিক শূন্য ৫৫ শতাংশ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
তিনদিনে প্রবাসী আয় এলো সাড়ে ১৪ কোটি ডলার
মে মাসের প্রথম ৩ দিনে ১৪ কোটি ৭১ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
রবিবার (৫ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হালনাগাদ তথ্যে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ৩ দিনে দেশে এসেছে ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২ কোটি ৬০ লাখ ২০ হাজার ডলার।
এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১২ কোটি ২০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
অন্যদিকে, সদ্যবিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।
গত ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার।