কর্পোরেট সংবাদ
অস্ট্রেড কমিশনার মনিকা কেনেডিকে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশের অভ্যর্থনা
অস্ট্রেলিয়ান ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনের (অস্ট্রেড) সিনিয়র কমিশনার ড. মনিকা কেনেডিসহ অন্যান্য অতিথিদের একটি দলকে নিজেদের ক্যাম্পাসে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়েছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)।
আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল, ২০২৪) সকালে তাদের অভ্যর্থনা জানানো হয়।
ইউসিবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র লিডারশিপ টিমের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেন ড. মনিকা কেনেডি। আমন্ত্রিত অতিথিরা ইউসিবিতে শিক্ষার অনন্য পরিবেশ ঘুরে দেখেন। এসময় তারা ইউসিবির অধীনে মোনাশ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশন ইয়ার প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সাথে গ্লোবাল স্টাডিজ সেশনেও অংশ নেন।
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী ও কার্যকরী করে তোলা, এবং অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও কর্মসংস্থান সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আরো সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে মূলত এই অতিথিদের আমন্ত্রণ জানায় ইউসিবি। আগত অতিথিরা ইউসিবির শিক্ষার্থী, অ্যাকাডেমিক সদস্য ও মার্কেটিং বিভাগের সদস্যদের সাথে কুশল বিনিময় করেন। তাদের উপস্থিতিতে প্রদর্শিত ইউসিবি শিক্ষার্থীদের একটি প্রেজেন্টেশনে বিশ্বায়নের নানা প্রভাব, শিক্ষার ভবিষ্যৎ গতিপ্রকৃতি, এবং অস্ট্রেড ও ইউসিবির সমন্বিত প্রয়াসকে আরো জোরদার করে তোলার ইতিবাচক ফলাফলসহ বিভিন্ন দিক উঠে আসে।
আয়োজনে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মোনাশ স্কলারশিপ প্রাপ্তি প্রসঙ্গে বিভিন্ন তথ্য আলোচিত হয়। ইনফরমেশন সেশনে ইউসিবি’র স্বীকৃতি কীভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় সহজে পড়াশোনা, চাকরি ও আবাসনের সুযোগ তৈরি করবে- এ প্রসঙ্গেও আলোকপাত করা হয়।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত আগ্রহী ও সহযোগিতাপূর্ণ রয়েছে অস্ট্রেলিয় সরকার, বলেন ড. মনিকা কেনেডি। উল্লেখ্য, ড. মনিকা কেনেডি বর্তমানে দেশটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন সেক্টরিয়াল স্ট্র্যাটেজির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া পাথওয়ে, এলিকোস, ভিই ও উচ্চশিক্ষাসহ অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পেও নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি।
ইউসিবির প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট প্রফেসর হিউ গিল বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সেরা মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে মোনাশ পার্টনারশিপের মতো উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘বাংলাদেশে আমাদের মোনাশ প্রোগ্রামগুলো রীতিমতো অনন্য, কারণ ইউসিবি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থী মোনাশ ইউনিভার্সিটিতে যোগদানের নিশ্চিত সুযোগ পাচ্ছেন। তাছাড়া, আমাদের পাসের হার ৯৭ শতাংশ, যার অর্থ হল বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য আমরাই দিচ্ছি সেরা মানের ইন্টারন্যাশনাল পাথওয়ে সুবিধা’।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র অংশীদার। ভবিষ্যতে অস্ট্রেডসহ অন্যান্য বৈশ্বিক অংশীদারদের সাথে একযোগে এমন আরো অনন্য সুযোগ তৈরিতে আগ্রহী রয়েছে ইউসিবি। যেগুলোর মাধ্যমে দেশ ও দেশের বাইরেরমেধাবী শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্বমানের শিক্ষা অর্জনের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দানের সুযোগ পাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
চট্টগ্রামে ‘হ্যাপি মার্ট’র ২৭তম শোরুম উদ্বোধন
বেঙ্গল গ্রুপের রিটেইল চেইনশপ ‘হ্যাপি মার্ট’ এর ২৭তম শোরুম উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) চট্টগ্রামের চকবাজারে কাপাসগোলা রোডে নতুন এ শোরুম উদ্বোধন করা হয়।
শোরুমটি উদ্বোধন করেন বেঙ্গল পলিমার ওয়্যারস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার আব্দুল হামিদ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বেঙ্গল রিটেইলস লিমিটেডের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার মো: আতিকুর রহমান, সিনিয়র ইভেন্ট এক্সিকিউটিভ মোস্তাফিজুর রহমান সুমন ও প্রমুখ।
শোরুমটিতে গুণগত মানসম্পন্ন প্লাস্টিক ফার্নিচারসহ হাউজওয়্যার, মেলামাইন, কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেস এবং ইলেকট্রনিক্স পণ্য পাওয়া যাবে। পাশাপাশি এই শোরুম থেকে গ্রাহকেরা সহজেই গ্লাসওয়্যার, হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস, ননস্টিক কুক ওয়্যার, ওয়াটার পিউরিফায়ার, গ্যাস স্টোভ ও বাচ্চাদের খেলনা সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল ধরণের পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।
নতুন এই শোরুমের উদ্বোধন উপলক্ষে হ্যাপি মার্টের নির্দিষ্ট পণ্যের উপর পাওয়া যাচ্ছে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ মূল্য ছাড় দিচ্ছে কোম্পানিটি। অফারটি আগামী ৮ই মে পর্যন্ত চলবে। অফারটি উপভোগ করতে চকবাজারের হ্যাপি মার্ট শোরুম থেকে গ্রাহকদের কেনাকাটা করতে হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স গ্রহণে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ত্রিশ লাখ টাকার ১৫০০ সিসির প্রাইভেট কার জিতেছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।
বৃহস্পতিবার (২ মে) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-এর মাধ্যমে সৌদি আরব প্রাবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার অর্জন করেন।
এ সময় ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মোঃ রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেইন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদ সহ-প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য গত ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক- ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র এর মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
শুধু নারী কর্মকর্তা দিয়ে ব্রাঞ্চ পরিচালনা করলো ব্র্যাক ব্যাংক
শুধু নারী কর্মকর্তা দিয়ে তিনটি ব্রাঞ্চ পরিচালনা করে ব্যাংকিং খাতে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
শুধু নারী কর্মকর্তা দিয়ে ব্রাঞ্চ পরিচালনাবিষয়ক এই পাইলট উদ্যোগটি হলো ব্যাংকে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতের উদ্দেশ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের এক যুগান্তকারী প্রচেষ্টা। ব্র্যাক ব্যাংকের এই প্রচেষ্টায় গ্রাহক সেবা থেকে শুরু করে ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট পর্যন্ত ব্রাঞ্চের সকল কাজ নারী কর্মকর্তারা পরিচালনা করেছেন। শুধু তা-ই নয়, ব্রাঞ্চের নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত সকল কর্মীও ছিলেন নারী, যা জেন্ডার-ইকুয়ালিটির বিষয়ে ব্যাংকটির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে।
সপ্তাহব্যাপী চালিত এই পরীক্ষামূলক উদ্যোগটি ছিল ব্যাংকের জন্য এক দুর্দান্ত সাফল্য। সাতমসজিদ রোড ব্রাঞ্চ, মগবাজার ব্রাঞ্চ এবং নিকুঞ্জ সাব-ব্রাঞ্চ শাখা পুরোপুরিভাবে নারী কর্মকর্তাদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল, যা গ্রাহকদের কাছ থেকে দারুণ সাড়ার পাশাপাশি ব্যাপক প্রশংসাও অর্জন করেছে। ব্র্যাক ব্যাংকের এমন উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নের প্রতি ব্যাংকটির অবিচল প্রতিশ্রুতিকে সকলের সামনে আরও একবার তুলে ধরেছে।
ব্যাংকটির মূল প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক সবসময় নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। একটি মূল্যবোধ-ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক সবসময় কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সহায়তা এবং তাঁদের নেতৃত্বস্থানীয় পদে পৌঁছাতে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে থাকে।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন এই উদ্যোগের বিষয়ে বলেন যে, ব্র্যাক ব্যাংক সমাজের প্রত্যেক নারীর সম্ভাবনায় বিশ্বাস করে। আমাদের এই উদ্যোগটি নারীদের এগিয়ে চলার পথে পুরো ব্যাংকিং খাতে ব্র্যাক ব্যাংককে অগ্রণী ভূমিকায় রাখবে।
সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, নারী সহকর্মীদের সম্ভাবনায় বিশ্বাসী ব্র্যাক ব্যাংক কর্মক্ষেত্রে নারীদের পরিপূর্ণ বিকাশের লক্ষ্যে অনুকূল কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করেছে। এখানে প্রত্যেক নারী স্ব-স্ব পদে নিজেদের পুর্ণাঙ্গ সম্ভাবনা বিকাশের সুযোগ পাচ্ছেন। নারী কর্মীদের মাধ্যমে পুরো ব্রাঞ্চ পরিচালনা নিয়ে আমাদের এই উদ্যোগটি নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে আমাদের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রমাণ।
তিনি আরও বলেন, ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা নারীদের ক্যারিয়ার অগ্রযাত্রায় এবং পূর্ণাঙ্গ সম্ভাবনার বিকাশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে থাকি। তাঁদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কর্মজীবনে উন্নতির লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক উল্লেখযোগ্যভাবে বিনিয়োগ করে থাকে। ভবিষ্যতে আমরা আমাদের এই ‘শুধু নারী কর্মকর্তা দ্বারা পরিচালিত ব্রাঞ্চ’ মডেলটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করব।
ব্যাংকিং খাতের শীর্ষস্থানীয় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকে মোট জনবলের ১৫শতাংশই নারী। ব্যাংকটি এই হার ৩০শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের মেয়াদ বাড়ল ২ মাস
কোরবানির ঈদকে ঘিরে ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের মেয়াদ আরও দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। ডিজিটাল এ ক্যাম্পেইনের আওতায় ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে ইতোমধ্যে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৪ জন ক্রেতা বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ইলেকট্রন্ক্সি ব্র্যান্ডটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া এবং কোরবানি ঈদকে ঘিরে ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
চলতি বছরের ১ মার্চ এ ডিজিটাল ক্যাম্পেইন শুরু হয়। এর মেয়াদ ছিল ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। সময় বাড়ানোর কারণে এবার ৩০ জুন পর্যন্ত ক্রেতারা এ ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে পারবেন।
মেয়াদ বাড়ানো প্রসঙ্গে ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার দিদারুল আলম খান বলেন, “প্রতিটি বড় উৎসব উপলক্ষে ক্রেতাদের জন্য বিশেষ সুবিধা দিয়ে আসছে ওয়ালটন। এরই ধারাবাহিকতায় রোজার ঈদের আগে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিয়েছে ওয়ালটন।”
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিজন-২০ চলাকালীন ক্রেতারা দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে পণ্য কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ওয়ালটনের কাছ থেকে ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে ক্রেতারা পাচ্ছেন মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ। এছাড়াও পাচ্ছেন নিশ্চিত উপহার। সংশ্লিষ্ট ওয়ালটন প্লাজা বা শোরুম থেকে ক্রেতাদেরকে উপহার বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে গোল্ড কিনে সঞ্চয় করার সুযোগ
সোনা কেনাকাটার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’ গ্রাহকরা এখন বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের হলমার্ক ও সার্টিফাইড ২২ ক্যারেট গোল্ড কেনা, সঞ্চয়, বিক্রি ও উপহার দিতে পারছেন।
বার ও কয়েন হিসাবে উত্তোলনও করতে পারছেন গ্রাহকরা। দেশের যেকোনো স্থানে নির্দিষ্ট পিক-আপ পয়েন্ট থেকে এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকায় ঘরে বসেই উত্তোলন করতে পারবেন গ্রাহকরা।
এছাড়া, ৩১ মে পর্যন্ত চলা ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইনের আওতায় গ্রাহকরা অ্যাপ থেকে সোনা কিনে বিকাশে পেমেন্ট করলেই সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিকাশ।
এ জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ‘গোল্ড কিনেন’ ও বিকাশ।
চুক্তি স্বাক্ষরের সময় বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ ও চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর, ‘গোল্ড কিনেন’ এর প্রতিষ্ঠাতা কামরান সঞ্জয় রহমান, রাফাতুল বারি লাবিব ও আতেফ হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ‘প্রথম’ সোনা কেনাবেচার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’। সোনা কেনা যেন আরও সহজ, সাশ্রয়ী ও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক হয় সেই লক্ষ্যেই যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যায়।
এমআই