বিনোদন
স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা মাহিয়া মাহি
বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। এরইমধ্যে তারা আলাদা থাকা শুরু করেছেন। বিষয়টি নিজেই আজ রাতে এক ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন মাহি।
ভিডিও বার্তায় নায়িকা মাহি বলেন, আমরা দুজন মিলেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে আমি সম্মান করি। অনেক কেয়ারিং সে। কেঁদে মাহি বলেন, খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কিভাবে হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করবো। আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহি। আর ২০২১ এর ২২ মে পাঁচ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেন এই অভিনেত্রী। এরপরই রাকিবের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর বিষয়টি আলোচনায় আসে। ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রকিবকে বিয়ে করেন মাহি। তাদের ঘরে এক পুত্র সন্তান রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
মোবাইলে নিরাপদ আর্থিক লেনদেন নিয়ে গান ‘প্রতারণার ফাঁদ’
মোবাইলে আর্থিক লেনদেনে প্রতারণা থেকে কিভাবে নিরাপদ থাকা যায় সে বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে গান বেঁধেছেন এ সময়ের জনপ্রিয় র্যাপার আলী হাসান। তরুণদের পছন্দের গানের তালে তালে ডিজিটাল লেনদেনে নিরাপদ থাকার তথ্যগুলো তুলে ধরেছেন এই তরুণ গায়ক। সহজ কথা ও ছন্দ-সুরে মজার এবং বাস্তবিক উদহারণের প্রেক্ষাপটে চিত্রায়িত মিউজিক ভিডিওটি বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। গানটি প্রকাশিত হয়েছে জি-সিরিজ মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে। ইউটিউবে ২০ লাখ বার দেখার পাশাপাশি ভিডিওটি টিকটকে দেখা হয়েছে ২ কোটি ৬০ লাখ বারের বেশি।
কেবল পিন, ওটিপি শেয়ার না করেই নিরাপদ থাকা যায় এমএফএসের মতো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে। এই তথ্যটি আলী হাসান তুলে ধরেছেন ‘প্রতারণার ফাঁদ’ নামের এই গানে মজার দুটো লাইন দিয়ে—“অনলাইনে নিজের টাকা করতে হইলে কেয়ার। মনের ভুলেও কইরেন না কেউ পিন-ওটিপি শেয়ার।”
শহর ছাড়িয়ে গ্রাম, এমন কি প্রত্যন্ত এলাকার মানুষও এখন স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন মোবাইল আর্থিক সেবা (এমএফএস)। সব শ্রেণীর মানুষই হাতে থাকা মোবাইল ফোনে এমএফএস অ্যাকাউন্ট খুলে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন করছেন হরহামেশা।
মানিব্যাগ ছাড়াই মোবাইল হাতে নিয়ে দৈনন্দিন লেনদেন সহজেই সেরে ফেলছে তরুণ প্রজন্ম। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ক্যাশবিহীন লেনদেনে আগ্রহীদের তালিকায় এগিয়ে তরুণ প্রজন্ম। তরুণদের পছন্দের তালিকায় আছে র্যাপ গানও। তাই দেশে এমএফএস-এর ব্যবহার এবং র্যাপ গান –এই দুয়ের সংযোগ ঘটিয়ে তরুণদের কাছে ডিজিটাল লেনদেনে নিরাপদ থাকার সহজ কিছু বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন তরুণ গায়ক আলী হাসান। অল্প সময়ের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গানটি ভালো সাড়া জাগিয়েছে।
গানটি তৈরির বিষয়ে আলী হাসান বলেন, কিছু দিন ধরেই আশেপাশে প্রতারণার বিষয়গুলো চোখে পড়ছিল। আমি খেয়াল করলাম, প্রতারণার ফাঁদ যতো মজবুতই হোক না কেন অল্প কিছু বিষয়ে সচেতন হলেই নিজের এমএফএস অ্যাকাউন্টকে সম্পূর্ণ সুরক্ষিত রাখা সম্ভব। মানুষের মাঝে এসব বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতেই আমাদের এই প্রয়াস।
গানের ভিডিওতে আলী হাসান তার সাবলীল বাচনভঙ্গিতে এলাকার মানুষের সাথে কথোপকথনে বিভিন্ন প্রতারণা বিষয়ক আলোচনা তুলে ধরেছেন। “চারিদিকে ঠকঠক, কড়া নাড়ে প্রতারক। মেসেজ আইলে মোবাইলে, বুক করে ধক ধক। পিন দিয়ে ধরা খাইসে আমগো রহিম চাচায়। চান্দি – মান্দি গরম কইরা যারে তারে চেঁচায়।” -এই ৪টি লাইনে প্রকাশ পায় কিভাবে প্রতারক গ্রাহকের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে পিন হাতিয়ে নেয়। “তালার চাবি চোররে দিলে তালার দোষ নাই, কিছু মানুষ অনেক লোভী, তাদের কোনো হুঁশ নাই” -আলী হাসানের এই উত্তরে প্রকাশ পায় যে নিজের অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা রক্ষায় সবার আগে প্রয়োজন সচেতনতা। মাঝেমধ্যেই অনেক আকর্ষণীয় পুরস্কারের অফার এবং বিভিন্ন সাদৃশ্যপূর্ণ কথাবার্তার মাধ্যমে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করে থাকে প্রতারকরা।
গানের গল্পে কথোপকথনের মাঝেই একজন প্রতারণার শিকার হয়ে যখন বলেন ডিজিটাল লেনদেনে বিশ্বাস নেই, তখন এরই উত্তরে আলী হাসান বলেন “সচেতন আমরা হইলে, চান্স নাই প্রতারকের”। খুবই সহজ ভাষায় এ শিল্পী তুলে ধরেন নিজে সতর্ক থাকলে ও নিজের তথ্য নিরাপত্তার সাথে ব্যবহার করলে প্রতারকের সফল হওয়া অসম্ভব। আলী হাসানের গানের একটি লাইন বলে – “প্রতারকের ঝাড়ি-ঝুড়ি সবই আমি বুঝি, পিন-ওটিপি গোপন রাখলে ব্যাপারটা একদম সুজি।”
দেশের কোটি মানুষ যেখানে ডিজিটাল লেনদেনের এই সুযোগ পাচ্ছে, সেখানে গ্রাহকরা একটু সতর্কতা অবলম্বন করলেই এর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। এই ব্যাপারে জনগণকে উৎসাহিত করতেই গানে বলা হয়েছে – “কোম্পানির দোষ কি কন, প্রতারিত হওয়ার আগেই হইতে হবে সচেতন”।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত হলেন কারিনা কাপুর
ভারতে ইউনিসেফের জাতীয় শুভেচ্ছা দূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার কাপুরকন্যা। শনিবার নিজেই ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে এ খবর জানান কাপুরকন্যা।
তিনি লেখেন, আমার জন্য খুব আবেগের একটা দিন। ইউনিসেফের দূতের দায়িত্ব পেয়ে আমি ধন্য।
ভারতীয় গণমাধ্যম জিনিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছেন কারিনা কাপুর। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০১৪ সালে সেলেব্রিটি অ্যাডভোকেট হিসেবে। এবার সেই পদ থেকেই উত্তরণ হয়ে সরাসরি ইউনিসেফ-এর ন্যাশনাল অ্যাম্বাসাডরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে কারিনা বলেন, গত দশ বছর ধরে ইউনিসেফের সঙ্গে কাজ করছি। গত বছরগুলোতে দেশের শিশু এবং নারীদের অধিকার রক্ষার জন্য আমাদের টিম যে কাজগুলো করেছে, তাতে আমি সত্যিই গর্বিত। আমি প্রতিদিন অনুপ্রেরণা পাই সেগুলো থেকে। আশা রাখি ভবিষ্যতেও এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে যাব।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
ভারতের ‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতলেন মিথিলা
দিল্লির মর্যাদাপূর্ণ ‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতেছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। টালিউড সিনেমা ‘ও অভাগী’র জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার ঘরে তোলেন তিনি। এক ভিডিও বার্তার মাধ্যমে নিজেই এই পুরস্কারপ্রাপ্তির তথ্য জানিয়েছেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’ অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন অনির্বাণ চক্রবর্তী। পরিচালনার পাশাপাশি চিত্রনাট্যও লিখেছেন তিনি।
ভিডিও বার্তায় মিথিলা বলেন, ‘আমি খুবই খুশি এবং আপ্লুত। এজন্য আমাদের পরিচালক অনির্বাণ চক্রবর্তী, প্রযোজক ড. প্রবীর ভৌমিক এবং আমাদের গোটা টিমকে অনেক ধন্যবাদ জানাই।
দিল্লিতে বসেছিল ১৪তম দাদাসাহেব ফালকে আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। তবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেননি মিথিলা। তার জায়গায় পুরস্কার গ্রহণ করেছেন ছবির পরিচালক ও প্রযোজক।
মুক্তির পর থেকেই দর্শকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা ছিল ‘ও অভাগী’ সিনেমা নিয়ে। ‘ও অভাগী’ সিনেমাতে মিথিলা ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন সুব্রত দত্ত, দেবযানী চ্যাটার্জি, ঈশান মজুমদার, সায়ান ঘোষ, সৌরভ হালদার প্রমুখ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন
অভিনেতা অলিউল হক রুমি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিনেতার ভাগিনা ফয়সাল আহমেদ।
দীর্ঘদিন ধরে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন অলিউল হক রুমি। ভারতের চেন্নাইয়ে চিকিৎসা নিতে যান। সেখানে থেকে দেশে ফিরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এই অভিনেতা।
বরিশালের আঞ্চলিক ভাষাতেই বেশি অভিনয় করে থাকেন রুমি। এ ভাষাতেই দর্শকদের হাসান ও কাঁদান।
১৯৮৮ সালে ‘এখন ক্রীতদাস’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয়ে যাত্রা শুরু তার। টেলিভিশনের পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন।
২০০৯ সালে ‘দরিয়া পাড়ের দৌলতী’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বড়পর্দায় অভিষেক হয় অলিউল হক রুমির।
তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য নাটক হলো—‘ঢাকা টু বরিশাল’, ‘আমেরিকান সাহেব’, ‘জার্নি বাই বাস’, ‘বাকির নাম ফাঁকি’, ‘যমজ সিরিজ’, ‘কমেডি ৪২০’, ‘চৈতা পাগল’, ‘জীবনের অলিগলি’, ‘মেঘে ঢাকা শহর’ ইত্যাদি।
বর্তমানে তার অভিনীত ‘বকুলপুর’ নামে একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক দীপ্ত টিভিতে প্রচার হচ্ছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
বিনোদন
শিল্পী সমিতির নতুন সভাপতি মিশা, সাধারণ সম্পাদক ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। এ মেয়াদের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা এবং বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর। তিনি পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল (২২৫)। ১৭ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯)।
শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
সহসভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহসাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।
কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।
বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেন, আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব।
এর আগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে ভোট গ্রহণ শেষ হয়। এর আগে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্যে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়।
কাফি