টেলিকম ও প্রযুক্তি
এক যুগ আগে যা স্বপ্ন ছিল, এখন তা বাস্তব: পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, রাজশাহীকে আধুনিক, যুগোপযোগী ও স্মার্ট শহর হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে। এক যুগ আগেও আমাদের কাছে অনেক উন্নয়ন ছিল স্বপ্ন, কিন্তু আমরা এখন তার বাস্তব রূপ দেখছি। প্রাথমিক কাজ অত্যন্ত চ্যালেঞ্জের হলেও সরকারের দূরদর্শী উন্নয়ন ভাবনায় এখন তা আর আমাদের কাছে স্বপ্ন নয়।
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজশাহীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই টেক পার্কে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে বরাদ্দপত্র বিতরণ এবং স্মার্ট রাজশাহী ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ-২০২৩ এর বিজয়ী ৩টি দলের মাঝে প্রাইজমানি বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৩১ একর জায়গাজুড়ে সাড়ে তিনশ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে ওঠা এই হাইটেক পার্কটি তরুণদের কর্মসংস্থানের অপার সম্ভাবনার একটি পার্ক। এতে রয়েছে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ইনকিউবেশন সেন্টার ও জয় সিলিকন টাওয়ার, যেখানে তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। কর্মসংস্থানের পাশাপাশি এখানে তৈরি হচ্ছে উদ্যোক্তা। উদ্যোক্তারা তৈরি করছেন আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স প্রোগ্রাম, অ্যাপ ও ভেন্ডিং মেশিনসহ অনেক কিছু। তারা দেশে নিয়ে আসছেন বৈদেশিক মুদ্রা।
আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যেই এখানে ১৪ হাজারের বেশি তরুণ-তরুণীর সরাসরি কর্মসংস্থান হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, আনুষঙ্গিক সব কার্যক্রম শেষে রাজশাহী সিলিকন সিটিতে রূপান্তরিত হবে। এরই মাধ্যমে রাজশাহী হয়ে উঠবে দেশের অন্যতম ডিজিটাল কর্মসংস্থানের হাব। এ সময় তিনি তরুণ উদ্যোক্তাদেরকে স্টার্টআপ বাংলাদেশ থেকে পুঁজি দিয়ে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
জুনাইদ আহমেদ বলেন, সিসিকের মেয়র সিলেট নগরীকে রাজশাহী নগরীর মতো সবুজ ও পরিচ্ছন্ন শহরে রূপান্তরিত করতে চান। রাজশাহীর অভূতপূর্ব উন্নয়ন তাকে মুগ্ধ করেছে। সিলেট নগরীতে প্রযুক্তিগত উন্নয়নে যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন তা দিতে রাসিক পাশে থাকবে বলে তিনি জানান। তিনি সিলেট ও রাজশাহী নগরীকে ‘টু সিস্টার’স হিসেবে উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী হাইটেক পার্কে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ৮টি প্রতিষ্ঠানকে বরাদ্দপত্র প্রদান, ৪টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নতুন চুক্তি স্বাক্ষর এবং স্মার্ট বাংলাদেশ ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২৩ এ অংশ নেওয়া ৩টি বিজয়ী দলকে প্রাইজমানি তুলে দেন।
বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের (সিসিক) মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্কের প্রকল্প পরিচালক এ.কে.এ.এম ফজলুল হক, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের পরিচালক (কারিগরি) ব্যারিস্টার মো. গোলাম সওয়ার ভুঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
ইউটিউব না ফেসবুকে বেশি টাকা আয়?
বর্তমানে ইউটিউব ও ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সেইসঙ্গে অনেকের কাছেই এটি অর্থ আয়ের একটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠেছে। অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন। কোনো কোনো কনটেন্ট নির্মাতা ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে মাসে কয়েক লাখ টাকা উপার্জন করছেন।
মূলত মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ও ইউটিউব দুই জায়গা থেকেই ভালো টাকা আয় করা যায়। তবুও ক্রিয়েটরদের মধ্যে কেউ ফেসবুক, আবার কেউ ইউটিউবকে বেশি গুরুত্ব দেন। অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ফেসবুকের থেকে বেশি পুরোনো ইউটিউব। এছাড়াও এখানে নানা বিষয়ের কনটেন্ট আপলোড হয়। যা নজর কাড়ে মানুষের। অন্যদিকে ইউটিউবে ভ্লগিং চ্যানেলের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। তবে এই দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কোন জায়গা থেকে সব থেকে বেশি টাকা আয় করা যায় জানেন?
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতি ১০ লাখ ভিউয়ে ফেসবুকে ২৫০ থেকে ২৬০ ডলার আয় হয়ে থাকে। যেখানে ইউটিউবে ভিডিও অনুুযায়ী ২০০০ ডলারের বেশিও আয় করা যায়। অর্থাৎ এক্ষেত্রে ইউটিউব এগিয়ে রয়েছে। ফেসবুকে একাধিক মনিটাইজেশন টুল রয়েছে। যেমন- স্টার্স, ইন-ভিডিও পারচেস, ব্র্যান্ড কোলাবোরেশন ইত্যাদি।
অন্যদিকে ইউটিউবেও রয়েছে অসংখ্য মনিটাইজেশন টুল। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের অধীনে একাধিক উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায়। যেমন – ইন-স্ট্রিম অ্যাড, স্পন্সরশিপ, সুপার চ্যাট ডোনেশন এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ।
এক্ষেত্রে ফেসবুক থেকে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব। কারণ ইউটিউবে এনগেজমেন্ট বেশি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ইউটিউবে ডাটা ইউসেজও অনেক বেশি। প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ এমবি। যে কারণে ফেসবুকের থেকে মনিটাইজেসনের বিচারে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
দেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন তাদের সর্বনিম্ন ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩৫ দিন করেছে। গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রেখে অন্যান্য মূল্যের রিচার্জের ক্ষেত্রেও মেয়াদ বাড়িয়েছে অপারেটরটি। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এখন থেকে গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ হবে ৩৫ দিন। এছাড়া ৩০ থেকে ৪৯ টাকা রিচার্জের ক্ষেত্রে মেয়াদ বর্তমানে ৩৫ দিন, যা আগে ছিল ১৫ দিন। ৫০ থেকে ১৪৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৪৫ দিন এবং ১৫০ থেকে ২৯৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৪৫ দিন থেকে বাড়িয়ে ৬৫ দিন করা হয়েছে। ২৯৯ টাকার বেশি যে কোনো রিচার্জের মেয়াদ হবে ৩৯৫ দিন।
এতে আরও জানানো হয়, সকল প্রিপেইড গ্রাহক ইলেকট্রনিক রিচার্জ সিস্টেম (ইআরএস), মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) এবং অনলাইন রিচার্জের মাধ্যমে অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। রিচার্জের মেয়াদকাল রিচার্জের দিন থেকে শুরু হবে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
যে কারণে দুটি ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপ সরিয়ে নিলো গুগল
অনলাইনে লেনদেনের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে প্রতারণার ঝুঁকিও। কেননা অনলাইনে লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রায় প্রতারণার ফাঁদ পাতা থাকে। সেই ফাঁদে পা দিলেই বাড়তে পারে বিপদ। সম্প্রতি এ নিয়ে ভারতের গুরুগ্রাম পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ জানানো হয় গুগলকে। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই দুটি ইনভেস্টমেন্ট অ্যাপকে গুগল প্লে স্টোর থেকে সরিয়ে নিলো টেক জায়ান্ট সংস্থা।
গুগলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এফএইচটি এবং এসএস-ইকুইট্রেড নামে দুটি অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েডের প্লে স্টোর থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। মূলত অনলাইন প্রতারণার বিরুদ্ধে গুরুগ্রামে তল্লাশি চালায় পুলিশের সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ শাখা। তার পরই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। পাশাপাশি একটি রিপোর্ট প্রকাশ্যে এনে গুগল জানায়, প্রতারণার ফাঁদ পাতা হচ্ছে এমন ২০ লাখ অ্যাপ গত বছর নিজেদের প্লে স্টোর থেকে সরিয়ে ফেলেছে গুগল। ব্যবহারকারীদের প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা করতেই এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
গুরুগ্রামের সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ থানার এসএইচও নবীন জানান, এফএইচটি এবং এসএস-ইকুইট্রেড অ্যাপ দুটির মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টায় ছিল প্রতারকরা। লোভ দেখানো হয়, এই অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন করলে প্রচুর পরিমাণ সুদ পাওয়া যাবে। ইতোমধ্যেই এফএইচটি অ্যাপটি দেড় লক্ষেরও বেশি ইউজার ডাউনলোড করে ফেলেছিলেন। তা থেকেই ধারণা করা যায়, প্রতারণার ফাঁদ ঠিক কতটা বিস্তৃত।
পুলিশের পক্ষ থেকে নোটিশ দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে সাধারণ মানুষকে। এই অ্যাপের মাধ্যমে যে কোনো লেনদেন করতে নিষেধ করা হয়েছে। না হলেই প্রতারকরা হাতিয়ে নেবে ব্যাংকে গচ্ছিত রাখা টাকা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
হোয়াটসঅ্যাপে নাম্বার সেভ না করে কল করবেন যেভাবে
নম্বর সেভ না করেই দ্রুত ফোনকলের জন্য ‘অ্যাপ ডায়ালার’ ফিচার নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে ফোনের মতো অ্যাপ ডায়ালারে পছন্দের মতো নম্বর দিলেই হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কল করা যাবে। ব্যস্ততার সময়ে ফিচারটি ব্যবহারকারীদের বেশি কাজে দেবে।
ফিচারটি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপের বিভিন্ন তথ্য প্রদানকারী ওয়েবসাইট ডাব্লুএবেটাইনফো। ডায়ালারটি কেমন হতে পারে, তার একটি স্ক্রিনশটও ওয়েবসাইটটিতে প্রকাশ করা হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপের সর্বশেষ বেটা সংস্করণে (২.২৪. ৯.২৮) ফিচারটি দেখতে পাওয়া গেছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত বিস্তারিত কিছু জানায়নি হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ।
এই ফিচারে স্ক্রিনের নিচের দিকে ফোনের মতো টি৯ কিপ্যাড থাকবে। সেই সঙ্গে সবুজ কালারের একটি ডায়াল বাটন থাকবে। ফিচারটি উন্মোচন হলে ফোনে নম্বর সেভ না থাকলেও যেকোনো নম্বরে কল করা যাবে।
এর আগে মেসেজিংয়ের ক্ষেত্রেও একই ধরনের ফিচার চালু করে হোয়াটসঅ্যাপ। সেভ না করেও বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টে মেসেজ দেওয়ার সুবিধা দেয় এই প্ল্যাটফরম। এই ফিচারের ফলে হোয়াটসঅ্যাপের ব্যবহার আরও সহজ হয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপে কল যেহেতু এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপটেড থাকে, তাই ডায়ালার ফিচারের মাধ্যমে কল করলেও ব্যবহারকারীদের তথ্য হোয়াটসঅ্যাপ সংগ্রহ করবে না বলে আশা করা যায়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
টেলিকম ও প্রযুক্তি
ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের সুযোগ!
বর্তমানে বিশ্বের জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। অনেকেই ব্যক্তিগত বা অফিসের প্রয়োজনীয় কাজে নিয়মিত এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন। প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠান ব্যবহারকারীরা। সম্প্রতি মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ নতুন এক ফিচার নিয়ে কাজ করছে। এই ফিচারের মাধ্যমে অফলাইনে ফাইল ও ডকুমেন্ট ট্রান্সফার করা যাবে।
জানা গেছে, এই ফিচারের মাধ্যমে স্মার্টফোনে ইন্টারনেট না থাকলেও অন্য ব্যবহারকারীকে ছবি ও ভিডিও পাঠাতে পারবেন। এমনকি অফলাইনে শেয়ার হওয়া ফাইল সম্পূর্ণ অ্যান্ড-টু- অ্যান্ড এনক্রিপটেড থাকবে। তাই প্রাইভেসি নিয়েও নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। কেননা আপনার পাঠানো ফাইলের গোপনীয়তা বজায় থাকবে।
যদিও কবে থেকে এই ফিচারের সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারীরা সে বিষয়ে পরিষ্কার করে কিছুই বলা হয়নি। বর্তমানে সুবিধাটি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। তবে শিগগিরই এ সুবিধা সবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে।
এমআই