Connect with us

অর্থনীতি

২১ দিনে রিজার্ভ কমলো ১৭৭ কোটি ডলার

Published

on

DOLAR

দেশে দীর্ঘদিন ধরে চলছে ডলার সংকট। এ সংকট উত্তরণের অন্যতম উপায় রেমিট্যান্স-রপ্তানি আয় বাড়ানো। কিন্তু সেখানে নেই আশানুরূপ সু-সংবাদ। অন্যদিকে আমদানির চাহিদা অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা না থাকায় প্রতিদিনই ডলার বি‌ক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফ‌লে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে।

৩ জানুয়ারি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার। সংকটের কারণে ডলার বিক্রি অব্যাহত থাকায় চলতি মাসের ২১ দিনে ১৭৬ কোটি ৩০ ডলার রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫২৩ কোটি ডলারে। বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ১৭৫ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদন থেকে রিজার্ভের এ চিত্র পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রোস রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৫৩৩ কোটি (২৫ দশমিক ২৩ বিলিয়ন) ডলার। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী বিপিএম-৬ ম্যাথোডের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবের সঙ্গে ৫২১ কোটি (৫.২১ বিলিয়ন) ডলারের পার্থক্য রয়েছে। অর্থাৎ বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভ ২ হাজার ২ কোটি ডলার বা ২০ দশমিক ০২ বিলিয়ন। অর্থাৎ ২১ দিনে গ্রোস রিজার্ভ কমেছে ১৭৭ কোটি ডলার ( ১ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) এবং বিপিএম-৬ কমেছে ১৭২ কোটি ডলার ( ১ দশমিক ৭২ বিলিয়ন)।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রোস রিজার্ভ ছিল ২৯.৭৩ বিলিয়ন ডলার আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৩ দশমকি ৩৭ বিলিয়ন ডলার।

এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধুমাত্র আইএমএফকে দেওয়া হয়। প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে। প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে কষ্টসাধ্য হবে বাংলাদেশের জন্য। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সংকটের কারণে রিজার্ভ থেকে বাজারে প্রচুর ডলার বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া এ মাসে আকুর বিলও পরিশোধ হয়েছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম থাকায় রিজার্ভ কমছে।

কীভাবে তৈরি হয় রিজার্ভ

রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণ থেকে যে ডলার পাওয়া যায় তা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তৈরি হয়। আবার আমদানি ব্যয়, ঋণের সুদ বা কিস্তি পরিশোধ, বিদেশি কর্মীদের বেতন-ভাতা, পর্যটক বা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনাসহ বিভিন্ন খাতে যে ব্যয় হয়, তার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রা চলে যায়। এভাবে আয় ও ব্যয়ের পর যে ডলার থেকে যায় সেটাই রিজার্ভে যোগ হয়। আর বেশি খরচ হলে রিজার্ভ কমে যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও বিভিন্ন পণ্যের দাম বেশি থাকায় আমদানি ব্যয় কমেনি। এছাড়া করোনার পর বৈশ্বিক বাণিজ্য আগের অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। পরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলার-সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে; যা এখনো অব্যাহত আছে। এ সংকট দিন দিন বাড়ছে। বাজারে ‘স্থিতিশীলতা’ আনতে রিজার্ভ থেকে নিয়মিত ডলার বিক্রি করে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি

বজারে ডলার সংকট কাটাতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সময়ে বাণিজ্যিক কিছু ব্যাংক থেকে এক বিলিয়ন ডলারের মতো কেনে বাংলাদেশ ব্যাংক, যার পরিমাণ ১ বিলিয়ন ডলারের মতো।

২০২২-২৩ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল। তার আগের অর্থবছরে ( ২০২১-২২) ডলার বিক্রি করেছিল ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন

Published

on

ওয়ান ব্যাংক

দুই বছর ধরে দেশে ডলার সংকট চলছে। বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাটেনি সংকট। ডলার সংকটের সঙ্গে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম থাকায় দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। এর মধ্যে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল বাবদ ১৬৩ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। একই সঙ্গে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।

২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ সর্বোচ্চ উঠেছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার (৪৮ বিলিয়ন)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সবশেষ এটি কমে দুই হাজার ৩৭২ কোটি মার্কিন ডলারে (২৩ দশমিক ৭২ বিলিয়ন) নেমেছে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন এক হাজার ৮৩০ কোটি ডলারে (১৮ দশমিক ৩০ বিলিয়ন)।

এর আগে ২০১৪ সালের শুরুর দিকে রিজার্ভ ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়ানোর পর এর নিচে কখনো নামেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেয়। প্রকাশ করে না। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৩ দশ‌মিক ২২ বিলিয়ন ডলার। প্রতি মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে না। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।

কীভাবে তৈরি হয় রিজার্ভ
রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণ থেকে যে ডলার পাওয়া যায় তা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তৈরি হয়। আবার আমদানি ব্যয়, ঋণের সুদ বা কিস্তি পরিশোধ, বিদেশি কর্মীদের বেতন-ভাতা, পর্যটক বা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনাসহ বিভিন্ন খাতে যে ব্যয় হয়, তার মাধ্যমে বিদেশি মুদ্রা চলে যায়। এভাবে আয় ও ব্যয়ের পর যে ডলার থেকে যায় সেটাই রিজার্ভে যোগ হয়। আর বেশি খরচ হলে রিজার্ভ কমে যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও বিভিন্ন পণ্যের দাম বেশি থাকায় আমদানি ব্যয় কমেনি। এছাড়া করোনার পর বৈশ্বিক বাণিজ্য আগের অবস্থায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এ অবস্থায় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলার-সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে; যা এখনো অব্যাহত আছে। এ সংকট দিন দিন বাড়ছে।

বাজারে ‘স্থিতিশীলতা’ আনতে রিজার্ভ থেকে নিয়মিত ডলার বিক্রি করে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ধারাবাহিকভাবে কমছে অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর এ সূচকটি।

২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচি অনুমোদন করে। এ সময় কিছু নীতি সংস্কারসহ বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়। ঋণ কর্মসূচি শুরুর পর দুই কিস্তিতে ১০০ কোটি ডলারের বেশি পেয়েছে বাংলাদেশ। তৃতীয় কিস্তিতে ৭০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা আগামী মাসে। তার আগে পর্যালোচনা বৈঠক করতে ঢাকায় এসেছিল আইএমএফের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল।

আইএমএফ বাংলাদেশকে যে ঋণ দিয়েছে, তার অন্যতম শর্ত তাদের লক্ষ্য অনুযায়ী প্রকৃত রিজার্ভ সংরক্ষণ করা। সেই অনুযায়ী গত মার্চ মাস শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রকৃত রিজার্ভ থাকার কথা এক হাজার ৯২৬ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু ওই সময় প্রকৃত রিজার্ভ ছিল এক হাজার ৫০০ কোটি ডলারের কম। এছাড়া আগামী জুন নাগাদ লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া ছিল দুই হাজার ১০ কোটি ডলার। তবে লক্ষ্য পূরণে বার বার ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে রিজার্ভ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে শর্ত কিছুটা শিথিল করেছে আইএমএফ।

এ বিষয় আইএমএফ বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, জুনভিত্তিক রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ১৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারে নামিয়ে আনা হয়েছে। অর্থাৎ আগামী জুনের মধ্যে প্রকৃত রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন রাখতে হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে রিজার্ভ ছিল ২১ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ছিল ২৫ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার। ২০১৫-১৬ তে ৩০ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৩৩ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলার। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রিজার্ভ ছিল ৩২ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ছিল ৩২ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ৩৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন। ২০২০-২১ অর্থবছরে রিজার্ভ ছিল ৪৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪১ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার এবং সব শেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় ৩১ বিলিয়ন ডলার।

রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি
বাজারে ডলার সংকট কাটাতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ থেকে ধারাবাহিক ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরে ১০ মাসে আমদানি দায় মেটাতে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল। আর আগের অর্থবছরে (২০২১-২২) ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছিল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ঢাকায় মোটর শো প্রদর্শনী শুরু ২৩ মে

Published

on

ওয়ান ব্যাংক

তিন দিনব্যাপী ‘১৭ তম ঢাকা মোটর শো-২০২৪’ প্রদর্শনী আগামী ২৩ মে শুরু হতে যাচ্ছে। রাজধানী পূর্বাচলের বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। দর্শনার্থীরা প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা এ প্রদর্শনী উপভোগ করতে পারবেন।

সোমবার (১৩ মে) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় আয়োজক কর্তৃপক্ষ ‘সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ’।

প্রদর্শনীতে একইসঙ্গে অনুষ্ঠিত হবে ‘৮ম ঢাকা বাইক শো-২০২৪’, ‘৭ম ঢাকা অটো পার্টস শো-২০২৪’ এবং ‘৬ষ্ঠ ঢাকা কমার্শিয়াল অটোমোটিভ শো-২০২৪’। অন্যদিকে, ‘সেমস-গ্লোবাল’ এবং ‘বাংলাদেশ মোটর স্পোর্টস’ এর যৌথ আয়োজনে ২৩ মে প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হবে মোটর বাইক প্রতিযোগিতা ‘১ম ডার্ট ট্র্যাক চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪’ ও ২৫ মে অনুষ্ঠিত হবে কার প্রতিযোগিতা ‘৪র্থ র‍্যালিক্রস চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪’।

সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ অ্যান্ড এশিয়া প্যাসিফিকের প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেহেরুন এন. ইসলাম বলেন, ঢাকা মোটর শো এবং তৎসংশ্লিষ্ট প্রদর্শনীসমূহ মোটর প্রেমী এবং অটো শিল্প ব্যবসার ক্রেতা ও বিক্রেতাদের জন্য একটি ওয়ান স্টপ প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। বৈশ্বিক পরিসরে পারস্পরিক জ্ঞান ও প্রযুক্তি আদান-প্রদানের মাধ্যমে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি বাংলাদেশের মোটর, বাইক, যানবাহন এবং মোটর স্পোর্টস সংশ্লিষ্ট খাতের অগ্রগতিতে প্রদর্শনীসমূহ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

আয়োজকরা জানান, ঢাকা মোটর শো বাংলাদেশের মোটর, বাইক ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশের তথা অটোমোটিভ শিল্পের সবচেয়ে বড় ও একমাত্র আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী যা এ শিল্পের জন্য অত্যাধুনিক এবং নতুন প্রযুক্তি প্রদর্শনের একটি ওয়ান-স্টপ প্ল্যাটফর্ম যেখানে ক্রেতা, দর্শক ও উদ্যোক্তাগণ ব্র্যান্ড নিউ গাড়ি, যন্ত্রাংশ, আনুষঙ্গিক উপকরণ ও নিত্য নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাওয়া যাবে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

সিআইপি সম্মাননা পেলেন বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন

Published

on

ওয়ান ব্যাংক

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) কর্তৃক বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সি আই পি) পুরস্কার ২০২২-এ ভূষিত হয়েছেন বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ভাইস চেয়ারম্যান এবং সার্ক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এসসিসিআই) সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন। গত বৃহস্পতিবার (৯ মে) তাকে এ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

প্লাস্টিকস পণ্য রপ্তানিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বেঙ্গল প্লাস্টিকস বিগত ৩০ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে এই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। এছাড়া মোঃ জসিম উদ্দিন ব্যাংক, মিডিয়া, খাদ্য ও পানীয় এবং গার্মেন্টস খাতের মতো বেশ কয়েকটি স্বনামধন্য কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। মোঃ জসিম উদ্দিন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

২০২২ সালে দেশের প্লাস্টিক শিল্পে রপ্তানি ও বাণিজ্য কার্যে তার উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কারটি দেওয়া হয়। রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) যৌথভাবে ২০২২ সালের জন্য ১৮৪ জন ব্যবসায়ীকে এই স্বীকৃতি দেয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে নির্বাচিত ব্যক্তিদের হাতে সিআইপি কার্ড তুলে দেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইপিবির ভাইস-চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ড্যাপ ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় সংশোধন চায় ব্যবসায়ীরা

Published

on

ওয়ান ব্যাংক

সবার জন্য বাসস্থান নিশ্চিতকরণ এবং আবাসন শিল্পের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতে ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন চান রিয়েল এস্টেট এবং হাউজিং খাতের ব্যবসায়ীরা। সোমবার (১৩ মে) সকালে এফবিসিসিআই’র মতিঝিল কার্যালয়ে রিয়েল এস্টেট এবং হাউজিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি এ আহ্বান জানান ব্যবসায়ীরা।

সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই’র রিয়েল এস্টেট এবং হাউজিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু। কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এফবিসিসিআই’র পরিচালক এবং আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সভাপতি মাহবুবুল আলম। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, যত দিন বাড়ছে আবাসন খাতের চাহিদা ততই বাড়ছে। নিবন্ধন ফি সহনীয় করা হলে ফ্ল্যাটের বিক্রি বাড়বে। এতে একদিকে যেমন মানুষের বাসস্থান সংকট দূর হবে, অন্যদিকে এই খাতও বিকশিত হবে।

ফ্ল্যাটের দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি বাড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।

এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, রিহ্যাবের সদস্য নয় এমন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি আবাসন ব্যবসায় জড়িত। কিছু নাম মাত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার জন্য এই খাতের ব্যবসায়ীদের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন মাহবুবুল আলম। পাশাপাশি আবাসন খাতের কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে রিহ্যাবকে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিষয়ে কঠোর হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।

আবাসন খাতের টেকসই উন্নয়নে আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ আমিন হেলালী। তিনি বলেন, রিহ্যাবকে তথ্য-উপাত্ত ভিত্তিক কৌশলপত্র তৈরি করতে হবে। উন্নয়ন ও গবেষণা সেল গঠন এবং অভিজ্ঞ পরামর্শক নিয়োগ দিয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নিয়ে অগ্রসর হতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল জানান, বর্তমানে দেশের আবাসন ব্যবসায়ীদের জন্য ড্যাপ এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সবচেয়ে বড় ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবাসন ব্যবসায়ীরা ড্যাপ কিংবা ইমারত নির্মাণ বিধিমালার বিরুদ্ধে নয়। সাংঘর্ষিক ইস্যুগুলো সংশোধনের মাধ্যমে আবাসন খাত বান্ধব বিধিমালা প্রণয়নে রাজউক ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

আবাসন খাতের সংকট নিরসনে কমিটির সদস্যবৃন্দের কাছে সুনির্দিষ্ট পরামর্শ আহ্বান করেন স্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু। যৌক্তিক পরামর্শ সমূহ বিশ্লেষণ করে শীঘ্রই নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের তুলে ধরা হবে বলেন জানান তিনি।

এ সময় ফ্ল্যাট ও জমির নিবন্ধন ব্যয় সহনশীল রাখা, প্রকল্পের অনুমোদন সংক্রান্ত জটিলতা দূরীকরণ, এলাকাভিত্তিক ফ্লোর এরিয়া রেশিও (এফএআর) নির্ধারনের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ, ভবন বা ইমারত নির্মাণের ক্ষেত্রে উচ্চতা সীমার বিধিনিষেধ শিথিল করা, আবাসন খাতের জন্য ব্যাংক ঋণ নিশ্চিত করাসহ আবাসন খাতের অন্যান্য সমস্যা সমূহ তুলে ধরেন বক্তারা।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সহ-সভাপতি ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশিদ, মোঃ রাকিবুল আলম দিপু, রিহ্যাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং স্ট্যান্ডিং কমিটির উপদেষ্টা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, এফবিসিসিআই’র মহাসচিব মোঃ আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

Published

on

ওয়ান ব্যাংক

এপ্রিল মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি আবার ১০ শতাংশের ওপরে উঠল। গত মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে উঠেছে। এর আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তার আগে গত বছরের নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

সোমবার (১৩ মে) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে এই চিত্র পাওয়া গেছে।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ওয়ান ব্যাংক
রাজধানী10 mins ago

বায়ুদূষণে ঢাকা আজ নবম স্থানে, শীর্ষে দিল্লি

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার18 mins ago

ওয়ান ব্যাংকের ইপিএস বেড়েছে

ওয়ান ব্যাংক
আন্তর্জাতিক28 mins ago

মুম্বাইয়ে ধূলিঝড়ে বিলবোর্ড ভেঙে পড়ে নিহত ১৪

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়37 mins ago

হোটেল-রেস্তোরাঁয় বিশেষ ছাড় পাবেন পুলিশ সদস্যরা

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়50 mins ago

সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 hour ago

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 hour ago

আয় বেড়েছে উত্তরা ব্যাংকের

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 hour ago

আয় বেড়েছে বাটা সুর

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার1 hour ago

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

ওয়ান ব্যাংক
রাজধানী1 hour ago

রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ থাকবে মঙ্গলবার

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়2 hours ago

আজ ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

ওয়ান ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

যমুনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ

ওয়ান ব্যাংক
লাইফস্টাইল11 hours ago

পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখার ৪ উপায়

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়11 hours ago

আমরা এখন শতভাগ খাদ্যশস্য উৎপাদন করতে পারি: দীপু মনি

ওয়ান ব্যাংক
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ম্যাগনেটিক চার্জিং প্রযুক্তির নতুন ফোন আনলো ইনফিনিক্স

ওয়ান ব্যাংক
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথ উদ্বোধন

ওয়ান ব্যাংক
অর্থনীতি12 hours ago

ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়12 hours ago

মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়12 hours ago

থানচি-রুমা সীমান্ত পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার12 hours ago

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

ওয়ান ব্যাংক
আইন-আদালত12 hours ago

জামিন মেলেনি মিল্টন সমাদ্দারের

ওয়ান ব্যাংক
পুঁজিবাজার12 hours ago

বিএটিবিসির আয় কমেছে ৯ শতাংশ

ওয়ান ব্যাংক
খেলাধুলা13 hours ago

এলপিএলে ডাম্বুলার বিদেশি আইকন মোস্তাফিজ

ওয়ান ব্যাংক
খেলাধুলা13 hours ago

আইসিসির মাস সেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন ওয়াসিম

ওয়ান ব্যাংক
জাতীয়13 hours ago

ইউরোপ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ব্যবসায় প্রবেশপথ হবে বাংলাদেশ-তুরস্ক

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১