জাতীয়
অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা
অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীনই শহীদ শরীফ ওসমান হাদিকে যারা হত্যা করেছে, তাদের বিচার সম্পন্ন করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে ইনকিলাব মঞ্চের অবস্থান কর্মসূচিতে এসে তিনি এই আশ্বাস দেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা শহীদ হাদির পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই বাংলাদেশের মাটিতে, অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীন সময়ের মধ্যেই যারা আমাদের হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের বিচার সম্পন্ন করে যাব।
তিনি বলেন, শহীদ হাদির মৃত্যু ছিল অত্যন্ত করুণ ও হৃদয়বিদারক। হাদিকে আমি আমার ভাই মনে করতাম। দেশের জন্য তার শহীদ হয়ে যাওয়াটা আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। যে মানুষের জানাজায় ১২ থেকে ১৫ লাখ মানুষ অংশ নেয়, তার হত্যার বিচার নিশ্চিত করা একটি জাতীয় দায়িত্ব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার হয়তো আন্দোলনকারীদের মতো শাহবাগে বসে নেই, তবে সরকার এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত প্রত্যেককে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা শত্রুপক্ষের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তদন্ত করছি। তাই এমন কোনো তথ্য প্রকাশ করছি না, যা প্রতিপক্ষকে শক্তিশালী করে তুলতে পারে।
রেজওয়ানা হাসান জানান, সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে এই হত্যাকাণ্ডের চার্জশিট সুনির্দিষ্টভাবে দাখিল করা হবে। ইনশাআল্লাহ, ৭ জানুয়ারি ২০২৫-এর পর চার্জশিট দেওয়া হবে এবং অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীন সময়েই দ্রুত বিচার সম্পন্ন করা হবে।
তিনি বলেন, অতীতে আসিয়া হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মাত্র ছয় কার্যদিবসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন হয়েছে। সে অভিজ্ঞতা থেকেই সরকার এবারও নির্ভুল ও শক্তিশালী চার্জশিট দিতে চায়, যাতে কোনো ধরনের ফাঁকফোকর না থাকে।
রিজওয়ানা হাসান আরও জানান, অভিযুক্তরা দেশত্যাগ করে থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে ইন অ্যাবসেনশিয়া (অনুপস্থিতিতে) বিচার চালানো হবে। পাশাপাশি কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে পলাতকদের দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভারত সরকারকে বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে এবং তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
তদন্তের স্বার্থে কিছু তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি জানান, আগামীকাল সকাল সাড়ে ৬টায় ডিবি পুলিশ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে, যেখানে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।
এমকে
জাতীয়
হাদি হত্যার বিচার ২৪ দিনের মধ্যে শেষ করাসহ চার দাবি
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচার ২৪ দিনের মধ্যে শেষ করাসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১১টার দিকে মঞ্চের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব দাবি তুলে ধরা হয়।
চার দফা দাবি হলো-
১. খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী, পলায়নে সহযোগী, আশ্রয়দাতাসহ পুরো খুনিচক্রের আগামী ২৪ দিনের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে।
২. বাংলাদেশে অবস্থানরত সব ভারতীয়দের ওয়ার্ক পারমিট বাতিল করতে হবে।
৩. ভারত তার অভ্যন্তরে আশ্রয় নেওয়া সব খুনিদের ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে।
৪. সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স এর মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্টের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার ও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
এদিকে, ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবিতে চলমান অবরোধ কর্মসূচি বিষয়ে নতুন ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। এতে বলা হয়েছে, ঢাকা বাদে বিভাগীয় শহরগুলোতে অবরোধ কর্মসূচি রাত ৮টায় সমাপ্ত করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। পরবর্তী কর্মসূচি জানিয়ে দেওয়া হবে।
গত ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজের পর গণসংযোগ শেষে ফেরার পথে রাজধানীর বিজয়নগরে বক্স কালভার্ট সড়কে চলন্ত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা।
উন্নত চিকিৎসার জন্য ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে পাঠিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাকে বাঁচানো যায়নি। গত ১৮ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
১৯ ডিসেম্বর তার মরদেহ দেশে আনা হয়৷ ২০ ডিসেম্বর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা হয়৷ এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে তাকে শায়িত করা হয়।
জাতীয়
উত্তরা-এয়ারপোর্ট সড়ক ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ ইনকিলাব মঞ্চের
বিদেশগামী যাত্রীদের বিবেচনায় রাজধানীর উত্তরা-এয়ারপোর্ট এলাকায় শহীদ শরীফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে আন্দোলনরতদের উত্তরা-বিমানবন্দরের মূল সড়ক ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। সংগঠনটি বলছে, বিচার দাবির আন্দোলন চললেও সাধারণ মানুষের বিদেশযাত্রা ব্যাহত করার কোনো সুযোগ নেই। এয়ারপোর্টে যাতায়াত নির্বিঘ্ন রাখা আন্দোলনের নৈতিক দায়িত্বের অংশ।
রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে শাহবাগের কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আবদুল্লাহ আল জাবের উত্তরা এলাকায় অবস্থান নেওয়া আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে এমন বার্তা দেন।
আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, আপনাদের মাধ্যমে আমরা একটা বার্তা পৌঁছাতে চাই। উত্তরা যারা অবস্থান গ্রহণ করেছেন আমার ভাইয়েরা, আপনাদের উদ্দেশে আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে একটা বার্তা দিতে চাই। আপনারা দয়া করে এয়ারপোর্টে যাওয়ার যে রাস্তা, সেই রাস্তা আটকাবেন না। আপনারা ঠিক রাস্তার অন্য পাশে অবস্থান করবেন। কোনো ভাইয়ের ভবিষ্যৎ যাতে নষ্ট না হয়, সেই ব্যাপারে সহযোগিতা করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
তিনি আরও বলেন, উত্তরা থেকে এয়ারপোর্টে যাওয়ার দিকের যে রাস্তা, আপনারা দয়া করে সেই রাস্তাটা ছাড়বেন। সেই রাস্তা কেউ কোনোভাবে আটকে রাখবেন না। কারো যাতে কোনো ফ্লাইট মিস না হয়, সেজন্য আপনাদের একান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন।
জাতীয়
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে প্রায় ৯ লাখ প্রবাসীর নিবন্ধন
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার জন্য ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১৫৫ জন নিবন্ধন করেছেন।
রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ইসির ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গত ১৯ নভেম্বর থেকে নিবন্ধন শুরু হয়েছে, চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ওয়েবসাইটে দেখা গেছে, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে পুরুষ ৮ লাখ ১ হাজার ৪৩৫ জন ও নারী ৯১ হাজার ৭১৮ জন। প্রবাসীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌদি আরব থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার ৪৯০ জন নিবন্ধন করেছেন।
যেসব দেশে নিবন্ধন চলছে তার মধ্যে রয়েছে- দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন, মিশর, মোজাম্বিক, লিবিয়া, মরিশাস, হংকং, ব্রাজিল, উগান্ডা, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, ইথিওপিয়া, নাইজেরিয়া, লাইবেরিয়া, বতসোয়ানা, কেনিয়া, রুয়ান্ডা, আলজেরিয়া, অ্যাঙ্গোলা, তানজানিয়া, সোমালিয়া, ঘানা, গিনি, মরক্কো, দক্ষিণ সুদান, চিলি, সিয়েরা লিওন, ইকুয়েডর, তাইওয়ান, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, গাম্বিয়া, পেরু, জিম্বাবুয়ে, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, বাংলাদেশ ইত্যাদি।
ইসি জানিয়েছে, অ্যাপে নিবন্ধনকারীদের ঠিকানায় পোস্টাল ব্যালট ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। ভোটার ভোট দিয়ে ফিরতি খামে তা আবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠাবেন।
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুুষ্ঠিত হবে।
জাতীয়
হাদি পরিবার থেকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না কেউ
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের কেউ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন না। ওসমান হাদির শাহাদাতের পরে তার আসন থেকে কে নির্বাচন করবেন সে নিয়ে জল্পনাকল্পনা চলছিল। হাদি পরিবার থেকে ওসমান হাদির বড় বোনের নাম শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু এবার পারিবারিক সিদ্ধান্তে কেউ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বলে জানা গেছে। শহীদ ওসমান হাদির শোক এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি হাদি পরিবার।
ওসমান হাদির বড় ভাই ওমর হাদি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ঢাকা-৮ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন শহীদ শরিফ ওসমান হাদি।
বিএনপির মির্জা আব্বাস এবং জামায়াতের হেলালুদ্দিনের বিপরীতে ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন শহীদ শরিফ ওসমান হাদি। সে লক্ষ্যে কাজও করছিলেন। প্রতিদিন নির্বাচনী এলাকায় কার্যক্রম পরিচালনা করতেন তিনি। অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিলেন ওসমান হাদি। নির্বাচনী এলাকার জনগণও ওসমান হাদিকে আপন করে নিয়েছিলেন। আপামর সাধারণ জনতা টাকা, সাহস ও সমর্থন দিয়ে সহযোগিতা করছিলেন। কেউ কেউ বাসা থেকে ময়লা পানি ফেললে ওসমান হাদি তাদেরকেও আপন করে নিয়েছিলেন।
ওসমান হাদির বড় ভাই ওমর হাদি বলেন, আমরা পারিবারিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবারের নির্বাচনে আমরা পরিবার থেকে কেউ অংশগ্রহণ করছি না।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পরে পল্টন এলাকায় গুলিকাঘাতে আক্রান্ত হন শহীদ শরিফ ওসমান হাদি। এরপর দেশে চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু দেশে সম্ভব না হওয়ায় পরবর্তীতে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর শাহাদাত বরণ করেন ওসমান হাদি। ১৯ ডিসেম্বর তার লাশ ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। ২০ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে ওসমান হাদিকে সমাহিত করা হয়।
জাতীয়
ভারতে সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বাংলাদেশের উদ্বেগ
সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। এসব ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম এ উদ্বেগের কথা জানান।
তিনি বলেন, ভারতে মুসলিম, খ্রিস্টানসহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সংঘটিত নৃশংস হত্যাকাণ্ড, গণপিটুনি, নির্বিচার আটক এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়ার ঘটনা গভীর উদ্বেগের বিষয়।
মাহবুবুল আলম বলেন, চলতি মাসে ভারতের ওড়িশায় মুসলিম যুবক জুয়েল রানাকে নৃশংসভাবে হত্যা, বিহারে মুহাম্মদ আতাহার হোসেনের হত্যাকাণ্ড, কেরালায় বাংলাদেশি সন্দেহে এক নিরীহ ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনা এবং বিভিন্ন স্থানে মুসলিম ও খ্রিস্টানদের ওপর গণপিটুনি ও সহিংসতার খবর পাওয়া গেছে।
তিনি আরও বলেন, গত সপ্তাহে খ্রিস্টানদের ধর্মীয় উৎসব বড়দিন উদযাপনকালে ভারতের বিভিন্ন স্থানে তাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত গণ-সহিংসতার ঘটনাতেও বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এসব ঘটনাকে আমরা ঘৃণাজনিত অপরাধ ও লক্ষ্যভিত্তিক সহিংসতা হিসেবে দেখি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি, ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এসব ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করবে এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনবে। প্রত্যেক দেশেরই দায়িত্ব তার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা।




