জাতীয়
তফসিল ঘোষণা, নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার মাধ্যমে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা শুরু করেছেন। এই ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হলো। দেশজুড়ে রাজনৈতিক দল, ভোটার এবং সাধারণ মানুষ জাতীয় নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় চূড়ান্তভাবে প্রবেশ করলো।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের মাধ্যমে একযোগে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণের মাধ্যমে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা শুরু হয়।
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, সিইসি তার ভাষণে নির্বাচনের তারিখ, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন, যাচাই-বাছাইয়ের সময়সূচি এবং প্রতীক বরাদ্দের দিনক্ষণ ঘোষণা করছেন। এই তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক প্রক্রিয়া শুরু হলো।
সিইসি তার ভাষণে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোট গ্রহণের তারিখ ঘোষণা করেছেন। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে অর্থাৎ ১২ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই দিনটি দেশের প্রায় ১৩ কোটি ভোটারের জন্য তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের দিন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগ্রহী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এরপরই কঠোরভাবে শুরু হবে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া, যা সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।
তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনের পর প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। প্রতীক বরাদ্দের পরই প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণায় নামতে পারবেন। এই সময় থেকে প্রার্থীরা তাদের নির্বাচনী ইশতেহার ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে জনগণের দ্বারে দ্বারে যেতে পারবেন।
ইসি আরও জানিয়েছে, তফসিল ঘোষণার পর থেকেই নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কমিশনের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইতোমধ্যে চিহ্নিত ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করার প্রাথমিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনুযায়ী তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত রয়েছে ইসি।
ইতোমধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ও ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যেন ঘোষিত তফসিলের আলোকে প্রায় ১২ কোটি ৭৬ লাখের বেশি ভোটার তাদের ভোটাধিকার সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে পারেন। সেজন্য ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্রে সব ধরনের প্রস্তুতি শুরু হচ্ছে।
তফসিল ঘোষণার ঘোষণা আসার সঙ্গে সঙ্গে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তৎপরতা বেড়েছে। যেখানে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে মাঠের রাজনীতিতে অংশ নিতে যাওয়া দলগুলো। দেশের বিভিন্ন আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, বিএনপি, এনসিপিসহ ইসির নিবন্ধিত দলগুলো পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডের মাধ্যমে প্রতিশ্রুতির জানান দিচ্ছে।
জাতীয়
আজ থেকে সারাদেশে মাঠে নামছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা মাঠে নামছেন। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে ভোটগ্রহণের দু’দিন পর পর্যন্ত তারা দায়িত্ব পালন করবেন।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন থেকে দেশের প্রতিটি উপজেলা ও থানায় ২ জন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের সই করা এ সংক্রান্ত একটি চিঠি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে তফসিল ঘোষণার পরদিন থেকে ভোটগ্রহণের ২ দিন পর পর্যন্ত মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর আওতায় আচরণবিধি প্রতিপালনার্থে প্রতি উপজেলা বা থানায় অন্যূন ২ জন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) নিয়োগ করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
এই অবস্থায় চিঠিতে উল্লেখিত সময়ের জন্য মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর আওতায় আচরণবিধি প্রতিপালনার্থে প্রতি উপজেলা বা থানায় অন্যূন ২ জন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। সন্ধ্যা ৬টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয়
সব এক বছরে হয়ে গেলে নির্বাচিত সরকার ৫ বছর সময় নেয় কেন: প্রশ্ন রিজওয়ানার
কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে এখন যথেষ্ট সংস্কার দেখা যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। সংস্কার প্রসঙ্গে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, বই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন?
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
গণঅভ্যুত্থানের সরকার হিসেবে কতটুকু সংস্কার কার্যকর করতে পেরেছেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন? আমাদের সংস্কারের ম্যান্ডেট ছিল, আমি বলবো- আইনি কাঠামো পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে আমরা আজ যথেষ্ট সংস্কার দেখেছি।
তিনি আরও বলেন, এখন সংস্কারের ফল কীভাবে পাবে, যে আইনগুলা হলো, সেগুলোর চর্চা কখন শুরু হবে? চর্চা কতটুকু জোরালো হবে? কতটুকু বাধাহীন সেই চর্চা চলতে পারবে? তার ওপর নির্ভর করবে, সংস্কার কতটুকু সফল হয়েছে। সংস্কারগুলো আইনিভাবে ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করে দিয়ে যাওয়া ছিল আমাদের ম্যান্ডেট। যতটুকু সংস্কার সম্ভব আমরা করে দিয়েছি। পরবর্তীতে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, আমার মান্ডেট নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গণভোটের পরীক্ষায়ও পাস করতে হবে। গণভোটের ফলের ওপরও সংস্কার অনেকটা নির্ভর করবে। তবে, আমরা যেগুলো প্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো আমরা করেছি।
জাতীয়
নির্বাচনে ইসিকে প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ-বাস্তবায়ন আদেশের ওপর গণভোটের তফসিল ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, ‘এই তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অতিক্রম করলো। ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ এখন যে নতুন পথে অগ্রসর হচ্ছে-এই নির্বাচন ও গণভোট সেই পথরেখাকে দৃঢ় করবে, গণমানুষের মতকে প্রাধান্য দেবে এবং নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি আরও সুসংহত করবে।’
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টা বলেন আমি বিশ্বাস করি, নির্বাচন কমিশন তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবে স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে এবং সর্বোচ্চ পেশাদারত্বের সঙ্গে। নির্বাচন ও গণভোটকে উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক ও সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।’
তিনি বলেন, দেশের রাজনৈতিক দলসমূহ, প্রার্থী, গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ এবং সর্বোপরি দেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই নির্বাচন ও গণভোটকে একটি জাতীয় ঐক্যের উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করুন। ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং গণতান্ত্রিক আচরণ আমাদের সামনের দিনগুলোকে আরও স্থিতিশীল করবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ নতুন ভবিষ্যতের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। আপনাদের সবার সক্রিয় অংশগ্রহণ ও দায়িত্বশীল আচরণের মধ্য দিয়ে আমরা একটি আধুনিক, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণে সফল হব-এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’
জাতীয়
সাত পুলিশ সুপারের একযোগে বদলি
পুলিশ সুপার পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুলিশ-১ শাখার উপ-সচিব মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলি করা হয়েছে।
বদলিকৃতরা হলেন— মো. তরিকুল ইসলাম, মোছা: লিজা বেগম, সৈয়দ মোহাম্মদ ফরহাদ, মোহাম্মদ মাহমুদুল কবীর, মো. আসলাম উদ্দিন, খালেদা বেগম এবং মোহাম্মদ বদিউজ্জামান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জনস্বার্থ জারি হওয়া এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
জাতীয়
‘অপমানবোধ’ করছেন, ভোটের পরে সরে যেতে চান রাষ্ট্রপতি: রয়টার্স
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের পর নিজের সরে যেতে চান তিনি। অর্থাৎ, মেয়াদের অর্ধেক বাকি থাকলেও করবেন পদত্যাগ।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তিনি একথা জানিয়েছেন বলে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারে তিনি তিনি ‘অপমানবোধ’ করছেন।
রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়কের দায়িত্বে থাকলেও, এর বাইরে রাষ্ট্রে তাঁর পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক। দেশের কার্যনির্বাহী ক্ষমতা থাকে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার হাতে।
তবে ২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্রদের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লিতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হলে এ পরিস্থিতি পাল্টে যায়, এবং রাষ্ট্রপতি পদ নতুন করে গুরুত্ব পায় বলে জানায় রয়টার্স। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর সাহাবুদ্দিনই ছিলেন দেশের শেষ সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ।
৭৫ বছর বয়সী সাহাবুদ্দিন ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। তবে ১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের আ. লীগের অংশগ্রহণে বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গভবন থেকে হোয়াটসঅ্যাপে রয়টার্সকে এ সাক্ষাৎকার দেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, আমি বিদায় নিতে আগ্রহী। আমি এখান থেকে চলে যেতে চাই। নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত আমাকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব রয়েছে বলেই আমি এ অবস্থানে আছি।
২০২৪ সালের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর রাষ্ট্রপতির অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর তিনিই ছিলেন দেশের শেষ সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন মো. সাহাবুদ্দিন।




