পুঁজিবাজার
নিটল ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নাম পরিবর্তনের অনুমতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এখন থেকে কোম্পানিটির নাম ‘নিটল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড’-এর পরিবর্তে ‘নিটল ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’ হবে। আগামীকাল ১১ ডিসেম্বর থেকে কোম্পানিটি নতুন নামে পুঁজিবাজারে লেনদেন করবে।
নাম সংশোধন ছাড়া কোম্পানিটির অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে।
এমকে
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে ১১৪টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এরমধ্যে সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পেয়েছে ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১০ ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৪ টাকা ১০ পয়সা বা ৯.৭৩ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে কোম্পানিটি দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে নেয়।
দর বৃদ্ধির এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল বিডি থাই ফুড। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
এছাড়াও, ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, ইবিএল এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড, আইএফআইসি ১ম মিউচুয়াল ফান্ড, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, গ্রীন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এবং প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স পিএলসি।
এমকে
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ডমিনেজ স্টিল
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১০ ডিসেম্বর) কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে।
এদিন লেনদেনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ওরিয়ন ইনফিউশন। কোম্পানিটির ১৪ কোটি ২৩ লাখ ৭১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১৪ কোটি ১৬ লাখ ১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে খান ব্রাদার্স।
এছাড়াও, ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো- বিডি থাই ফুড, এশিয়াটিক ল্যাব, একমি পেস্টিসাইড, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, মুন্নু ফেব্রিক্স, ট্রাষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি।
এমকে
পুঁজিবাজার
সূচকের পতনে লেনদেন ছাড়ালো ৫৩৩ কোটি টাকা
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন শেষে হয়েছে। একই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২২৭ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। অন্যদিকে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমান ৫৩৩ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ২১ দশমিক ০৫ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৪১ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৭ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে ১০৩১ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৮ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট কমে ১৮৯৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ৫৩৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৪৫৮ কোটি ০৩ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৪টি কোম্পানির, বিপরীতে ২২৭ কোম্পানির দর কমেছে। আর ৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
এমকে
পুঁজিবাজার
দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানি দুটি হচ্ছে- অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড এবং স্কয়ার টেক্সটাইল পিএলসি।
সূত্র মতে, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আফলা ক্রেডিট রেটিং পিএলসি। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এ-’ এবং স্বল্পমেয়াদী ‘এসটি-৩’ রেটিং হয়েছে। কোম্পানিটির ৩০ জুন, ২০২৫ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও রেটিং তারিখ পর্যন্ত অন্যান্য প্রাসঙ্গিক পরিমাণগত এবং গুণগত তথ্যের উপর ভিত্তি করে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
স্কয়ার টেক্সটাইলের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস পিএলসি। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এএ+’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-১’ রেটিং হয়েছে। কোম্পানিটির গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখ নিরীক্ষিত এবং ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন আনুসাঙ্গিক তথ্যের ভিত্তিতে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এমকে
পুঁজিবাজার
৩১ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত প্রতিবেদনে অনিয়ম, ব্যবস্থা চায় বিএসইসি
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে প্রতিকূল ও শর্তযুক্ত মতামত, বিষয়বস্তুর ওপর বিশেষ জোর, প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ এবং গুরুত্বপূর্ণ অনিশ্চয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নিরীক্ষকরা। এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আর্থিক প্রতিবেদনে নিরীক্ষকদের দেওয়া মতামতের ভিত্তিতে ওইসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছে বিএসইসি।
কমিশন মনে করে, নিরীক্ষকদের এসব পর্যবেক্ষণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ, বাজারে স্বচ্ছতা এবং সামগ্রিকভাবে পুঁজিবাজারের প্রতি আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই, ব্যাংকিং খাতের প্রধান নিয়ন্ত্রক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯টি ব্যাংক ও ১২টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বরাবর বিএসইসির করপোরেট রিপোর্টিং ডিপার্টমেন্ট থেকে এ বিষয়ে একটি চিঠি দিওয়ে হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
যেসব ব্যাংক চিহ্নিত করেছে বিএসইসি
এবি ব্যাংক পিএলসি, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি ব্যাংক পিএলসি, এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি, ওয়ান ব্যাংক পিএলসি, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, রূপালী ব্যাংক পিএলসি, এসবিএসি ব্যাংক পিএলসি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি (এসআইবিএল), স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি)।
যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে বিএসইসি
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পিএলসি, মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, ফিনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেড।
৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষকরা আর্থিক প্রতিবেদন যাচাই করে কিছু গুরুতর বিষয় উল্লেখ করেছেন। এসবের মধ্যে আছে—প্রতিকূল মতামত অর্থাৎ আর্থিক প্রতিবেদনে বড় ধরনের ভুল। শর্তযুক্ত মতামত অর্থাৎ কিছু অংশ ঠিক নেই, সন্দেহ রয়েছে। বিষয়বস্তুর ওপর বিশেষ জোর অর্থাৎ গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ অর্থাৎ প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতে চলতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ। গুরুত্বপূর্ণ অনিশ্চয়তা অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ অবস্থায় বড় প্রভাব ফেলতে পারে, এমন অনিশ্চয়তা।
বিএসইসি জানায়, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্তবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী পরীক্ষা করে তারা দেখতে পায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিরীক্ষকরা এমন মতামত দিয়েছেন, যা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্বাস্থ্য ও সুশাসন নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এ ধরনের প্রতিকূল বা শর্তযুক্ত নিরীক্ষা মতামত বিনিয়োগকারীদের আস্থা হ্রাসের সবচেয়ে বড় কারণ। কোনো কোম্পানির গোয়িং কনসার্ন ঝুঁকি থাকলে, সেটি বিশেষ নজর দেওয়ার বিষয়। পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল রাখতে আর্থিক প্রতিবেদনগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে সামগ্রিক আর্থিক সুশাসন আরো শক্তিশালী হবে।
বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে বিএসইসি তালিকাভুক্ত ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করছে। লক্ষ করেছে যে, নিরীক্ষকরা তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের বার্ষিক নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে মতামতের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে জোর দিয়েছে। কমিশন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন যে, নিরীক্ষকদের উপরোক্ত পর্যবেক্ষণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ, তথ্য প্রকাশের স্বচ্ছতা এবং পুঁজিবাজারের সামগ্রিক আস্থার উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। আর্থিক প্রতিবেদনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক নিয়ন্ত্রক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা নেওয়া অতি জরুরি।
তাই, উপরোক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন প্রযোজ্য বিধিমালা অনুসারে উপরোক্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে যথাযথ নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম জানান, আর্থিক প্রতিবেদনে এমন সমস্যা থাকলে তা শুধু প্রতিষ্ঠান নয়, পুরো বাজারকেই ঝুঁকিতে ফেলে। তাই, বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষায় আমরা বাংলাদেশ ব্যাংককে বিষয়টি চিঠি দিয়ে জানিয়েছি।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো চিঠি আসেনি বলে জানান তিনি।
এমকে




