কর্পোরেট সংবাদ
বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভিন্নধর্মী উদ্যোগ জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের
জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) ঢাকা ওয়েস্ট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাপোর্ট ফর স্টুডেন্ট উইথ ডিজেবিলিটিসের যৌথ উদ্দ্যোগে সমাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তিকরণের উদ্দ্যেশ্যে আয়োজিত হলো চার দিন ব্যাপী ভিন্নধর্মী কর্মশালা প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০।
গত ১৮ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে কর্মশালার সমাপণী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। এই কর্মশালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বমোট ২৫ জন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এবং শারীরিক বিশেষভাবে সক্ষম এবং চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০ কর্মসূচির মাধ্যমে বিশেষভাবে সক্ষম (প্রতিবন্ধী) তরুণদের পেশাগত দক্ষতা অর্জন এবং সমাজে যোগ্য ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষমতায়নে আলোকপাত করা হয়। এর মূল লক্ষ্য বিশেষভাবে সক্ষম এবং চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নিয়োগ প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত এবং ত্বরান্বিত করা, যার মাধ্যমে সমাজে প্রচলিত স্টেরিও টাইপ এবং গতানুগতিক ভ্রান্ত ধারণা দূর করা যায়।

কর্মশালায় উপস্থিত সকল প্রশিক্ষণার্থীদের সার্টিফিকেট এবং আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল।
তিনি বলেন, জেসিআই বাংলাদেশ বিশ্বাস করে, প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০ শুধু একটি স্থানীয় উদ্যোগ নয়- এটি জাতিসংঘের বৈশ্বিক টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের প্রতি আমাদের আন্তরিক অঙ্গীকার এবং উন্নত বিশ্বের পথে একটি সক্রিয় পদক্ষেপ। জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের এই অভিনব উদ্যোগকে আমরা নিঃসন্দেহে স্বাগত এবং সাধুবাদ জানাই।
জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট লোকাল প্রেসিডেন্ট সুজাউর রহমান ইমনের সহযোগীতা এবং পৃষ্ঠপোষকতায় সার্বিক প্রকল্পের সকল কার্যক্রম পরিচালিত এবং সম্পন্ন হয়।
তিনি বলেন, আমরা জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট মনে করি, মানবতার মধ্যেই নিহিত রয়েছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ঐশ্বর্য। ‘প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০’ শুধুমাত্র একটি প্রশিক্ষণ বা কর্মশালা নয়; এটি বিশেষভাবে সক্ষম তরুণদের অদম্য আত্মবিশ্বাস ও সুপ্ত সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তোলার এক প্রয়াস। তাদের অর্জিত এই দক্ষতা নিশ্চিতভাবে তাদের কর্মজীবনকে আলোকিত করবে এবং একটি সমতাপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের পথে জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের পক্ষ থেকে একটি জোরালো পদক্ষেপ।
প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০ এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর আহমেদ ওয়াজেদুল হক খান বলেন, এই প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০ শুধু একটি কর্মশালা বা প্রকল্প নয়, এটি একটি বাংলাদেশের কর্পোরেট সংস্কৃতিতে এক অত্যাবশ্যকীয় মুভমেন্ট। আমরা বিশ্বাস করি, শারীরিক বা যে কোন সীমাবদ্ধতা কখনো স্বপ্নের সীমারেখা হতে পারে না। এই তরুণরা এখন তাদের মেধা ও প্রতিভার ভিত্তিতে যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানে প্রস্তুত।
এছাড়া জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের লোকাল ভাইস প্রেসিডেন্ট অদ্রিকা এষণা পূর্বাশা এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রজেক্ট থার্ড আই ২.০- এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর আহমেদ ওয়াজেদুল হক খান এবং প্রজেক্ট লিড জোবায়ের আহমেদ সাকিব দ্বায়িত্ব পালন করেন।
ইয়ুথ আপস্কিল নেটওয়ার্ক, গিয়ারলঞ্চ, গ্লোবাল ট্রাভেলস, নেক্সটজেন, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট ফোরাম, সেভোরি এবং ইগনাইট গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের সার্বিক সহযোগিতায় এবং পৃষ্ঠপোষকতায় উক্ত প্রজেক্ট এবং প্রশিক্ষণ কর্মশালা সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
উল্লেখ্য, জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী উদ্যমী তরুণদের একটি সংগঠন। জেসিআই সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির সেন্ট লুইসে অবস্থিত। ১২০টিরও বেশি দেশে এর কার্যক্রম রয়েছে এবং সারা বিশ্বে এর সদস্য সংখ্যা ২ লাখের বেশি। বাংলাদেশে বর্তমানে জেসিআই এর প্রায় ৪০ টির অধিক লোকাল চ্যাপ্টার কাজ করছে। এরমধ্যে জেসিআই ঢাকা ওয়েস্ট প্রাচীনতম ঐতিহ্যবাহী বৃহৎ লোকাল অর্গানাইজেশন।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
বেগম রোকেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ও বই উপহার আইএফআইসি ব্যাংকের
প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি উদ্যোগের আওতায় আইএফআইসি ব্যাংক দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার বিতরণের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সেই ধারাবাহিকতায় গত বুধবার (২৬ নভেম্বর) বেগম রোকেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, রংপুরের শিক্ষার্থীদের মাঝে কম্পিউটার ও বই বিতরণ করা
হয়।
অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ট্রেড সার্ভিস সেন্টার ১ এর সিনিয়র ম্যানেজার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। বেগম রোকেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ ফজলুল হক লিলু সহ অন্যান্য সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীগণ।
নারী শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলা এবং একটি প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যতের জন্য তাদের প্রস্তুত করাই এই ক্যাম্পেইনের মূল লক্ষ্য। ২০২৪ সাল থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনের আওতায় ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, সিলেট বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও বই প্রদান কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকে আইএফআরএস-৯ বিষয়ক কর্মশালা
এনআরবিসি ব্যাংক ‘ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস’ (আইএফআরএস-৯) বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করে। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) হিউম্যান রিসোর্স অ্যান্ড ট্রেনিং ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে (এইচআরটিডিসি) আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
আন্তর্জাতিক নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান কেপিএমজি শ্রীলঙ্কার পার্টনার রদিথা আলহাকুন “আইএফআরএস ৯- ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্ট্রুমেন্টস” বাস্তবায়নের ধাপসমূহ, বিশেষ করে সম্ভাব্য ঋণ ক্ষতি (ইসিএল) মডেল ভিত্তিক ঋণ শ্রেণীকরণ ও শ্রেণীকৃত ঋণের বিপরীতে প্রভিশন বিষয়ে একটি প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমবারের মত ব্যাংকিংখাতে আইএফআরএস-৯ কার্যকরের নির্দেশনা প্রদান করে নীতিমালা জারি করেছে।
ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, এই নীতিমালার বাস্তবায়ন বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো যেভাবে ঋণঝুঁকি মূল্যায়ন ও ব্যবস্থাপনা করবে তাতে কাঠামোগত পরিবর্তন আনবে। এটি আমাদের প্রচলিত নিয়ম-ভিত্তিক কাঠামো থেকে বৈশ্বিক মানসম্মত ‘ফরোয়ার্ড-লুকিং স্ট্যান্ডার্ডে’ রূপান্তরের সূচনা। এটি হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সম্ভাব্য ঋণ ক্ষতি (ইসিএল) মডেল বাস্তবায়নের জন্য প্রথম পূর্ণাঙ্গ পদক্ষেপ গ্রহণ।
কেপিএমজি বাংলাদেশের সহযোগী পরিচালক নাজিব উল্লাহ বিশেষ অতিথি ছিলেন এবং ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধানগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
কর্পোরেট সংবাদ
কক্সবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিকাশ-বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচির সম্প্রসারণ
শিক্ষার্থীদের বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনায় উৎসাহিত করতে বিকাশ ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত দেশজুড়ে বইপড়া কর্মসূচি এবার সম্প্রসারিত হলো কক্সবাজারে। এই কর্মসূচির আওতায় এ বছর সারাদেশের ৩৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৪০ হাজার বই বিতরণ করা হবে।
এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি কক্সবাজার বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কক্সবাজারের বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, সৈকত বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কলাতলী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও কক্সবাজার মডেল হাই স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য বই দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আঃ মান্নান। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সাবেক ট্রাস্টি খোন্দকার মো. আসাদুজ্জামান ও বিকাশ এর রেগুলেটরি এন্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্ট এর ভাইস-প্রেসিডেন্ট সায়মা আহসান সহ অনেকে।
বইপড়া কার্যক্রমকে আরও জনপ্রিয় করতে ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সমসাময়িক বিষয়ের উপর কুইজ প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে, ৪০ জন কুইজ বিজয়ী শিক্ষার্থীর হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।
পাঠ্য-পুস্তকের বাইরেও বই পড়ার অভ্যাস তৈরির মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে পরিপূর্ণ ও আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠার সুযোগ পায়, সে উদ্দেশ্যেই বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র দেশজুড়ে বই পড়া কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। এই উদ্যোগকে আরও প্রসারিত ও কার্যকরী করতে ২০১৪ সাল থেকে বই পড়া কর্মসূচির সাথে যুক্ত আছে বিকাশ। এই কর্মসূচির আওতায় দেশজুড়ে এপর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ বই বিতরণ করা হয়েছে যার মাধ্যমে প্রায় ৩,০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৩ লাখের এর বেশি পাঠক উপকৃত হয়েছে।
কর্পোরেট সংবাদ
বিএপিএলসির নতুন সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ, সহ-সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব পাবলিকলী লিষ্টেড কোম্পানীজের (বিএপিএলসি) ২০২৬-২০২৭ কার্যকালের জন্য নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করা হয়েছে। সংগঠনের নির্বাচন বিধিমালা ও তফসিল অনুসারে এবং নির্বাচন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াদ মাহমুদ সভাপতি এবং সায়হাম কটন মিল্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বিএপিএলসি দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর অন্যতম শীর্ষ ও প্রভাবশালী বাণিজ্যিক সংগঠন। সম্প্রতি বাণিজ্য সংগঠন বিধিমালা ২০২৫ অনুযায়ী সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- দেশ গার্মেন্টসের চেয়ারম্যান রোকেয়া কাদের, আমরা নেটওয়ার্কসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ ফরহাদ আহমেদ, ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান আলহাজ মো. নুরুন নেওয়াজ, শাহজালাল ইসলামি ব্যাংকের ভাইস-চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুস, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. ইমাম শাহীন, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফারজানা চৌধুরী, এপেক্স স্পিনিং অ্যান্ড নিটিং মিলসের চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আহমেদ, এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হুমায়ূন রশিদ, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক জিয়াদ রহমান, রবি আজিয়াটার পরিচালক শরীফ শাহ জামাল রাজ, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান জাফর আহমেদ পাটওয়ারী, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালক মো. শরীফ হাসান, সামিট পাওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুল ইসলাম আখন্দ, রংপুর ফাউন্ড্রির পরিচালক চৌধুরী কামরুজ্জামান, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাহিদুল ইসলাম, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান তারেক, জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উজ্জ্বল কুমার সাহা এবং ই-জেনারেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল এমরান।
এমকে




