গণমাধ্যম
ফের বিয়ে করলেন আবু ত্বহা ও সাবিকুন নাহার
ইসলামিক বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সাবিকুন নাহারের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে গত ২১ অক্টোবর। এই বিচ্ছেদের মাসখানেক পরেই তারা ফের বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছেন সাবিকুন নাহার নিজেই।
আবু ত্বহার সঙ্গে আলাদা হয়ে ফের কিভাবে একসঙ্গে হলেন, বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন, দুনিয়াটা ক্ষণস্থায়ী।
পুরোদস্তুর ধোঁকা, নিখাঁদ এক প্রতারণা। কত দিনই আর বাঁচব আমরা এই দুনিয়ায়? অনন্ত পরকালের চুলচেড়া হিসাব আর চিরস্থায়ী জান্নাতের সাফল্যই যে সব! সেই সাফল্যের ভিখারি হয়েই আজ কথাগুলো লিখছি। কে কী ভাববে? কে কী বলবে?’
বাচ্চারা বাবা-মাকে খোঁজে—এমনটা জানিয়ে সাবিকুন নাহার লিখলেন, ‘কী হবে আর কী না হবে এসবেরও বিন্দুমাত্র পরোয়া নেই। প্রতিনিয়ত আয়িশা তার বাবাকে খোঁজে! বাবা যাব! বাবা গাড়ি! বাবা কই? শব্দগুলোর ওজন উঠানোর কোনো পরিমাপক মহাবিশ্বে নেই।
উসমানও মাকে পাচ্ছে না। উসমানের সামনে অন্যরা তাদের মায়ের নিকট আম্মু বলে ছুটে যাচ্ছে। অন্যদিকে নির্লিপ্ত চাহনিতে উসমানের প্রশ্ন তার আম্মুর কাছে কখন নিয়ে যাবে?’
বিচ্ছেদ ও পূর্বের ঘটনা প্রসঙ্গে সাবিকুন নাহার বলেন, ‘যা ঘটে গেছে তার অনিবার্য পরিণতি যে এটাই তা হয়তো আমরা জানতাম, তবে জানা আর প্রতিনিয়ত উপলব্ধি করা যে কখনোই এক নয়! ইলমুল ইয়াক্বিন আর হাক্কুল ইয়াক্বিনে আছে আকাশসম ফারাক। জানা বিষয়টি উপলব্ধি করেছি আমরা। বেশাক আমাদের ভুল ছিল। কিছু ভুল বুঝেছি, বোঝানোও হয়েছে! উসমানের বাবার প্রতি প্রগাঢ় মুহাব্বাত থেকেই অস্থির হয়েছি, কিছু রাগ, জেদ ও সীমালঙ্ঘনও হয়ে গেছে! সাথে মানুষ ও জিন শয়তান, বিচ্ছেদের জাদু কি না ছিল?’
সাবিকুন নাহার বলেন, ‘হয়তো এভাবেই আমাদের ভাগ্য লেখা হয়েছিল। তাকদিরের কাছে তো অনেক বড়রাও অসহায় ছিলেন, যেমন গ্রহণের সময় নিরূপায় থাকে চাঁদের আলো। তাই বলে কি চাঁদ কস্মিনকালেও কলঙ্কিত? সে যে আজন্ম আমার চাঁদ-ই ছিল! দুরাচার শয়তান সঠিক সময়ে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে বারবার! শুভ্র, স্বচ্ছ, সুন্দরে, চিন্তায় ইবলিসকে তাই ঠাঁই দিইনি আর। ফা লিল্লাহিল হামদ! অতঃপর… আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। উসমান ও আয়িশা তাদের বাবা-মাকে ফিরে পেয়েছে! আল্লাহুম্মা লাকাল হামদ।’
গণমাধ্যম
ডিআরইউর সভাপতি আবু সালেহ, সম্পাদক মাইনুল
ঢাকায় কর্মরত পেশাদার সাংবাদিকদের (রিপোর্টার) সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নির্বাচনে (২০২৬) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আবু সালেহ আকন। আর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মাইনুল হাসান সোহেল। তারা দুজন আগের কমিটিতেও (২০২৫) একই পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
রবিবার (৩০ নভেম্বর) ডিআরইউ প্রাঙ্গণে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এম এ আজিজ ফলাফল ঘোষণা করেন।
তিনি জানান, মোট ১ হাজার ৭৫৫ ভোটারের মধ্যে ১ হাজার ৪৪৪ জন ভোট দিয়েছেন।
নির্বাচনে সহ-সভাপতি পদে মেহদী আজাদ মাসুম নির্বাচিত হয়েছেন। যুগ্ম সম্পাদক পদে মো. জাফর ইকবাল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
অর্থ সম্পাদক পদে নিয়াজ মাহমুদ সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এম এম জসিম নির্বাচিত হয়েছেন।
দপ্তর সম্পাদক পদে মো. রাশিম (রাশিম মোল্লা) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
নারী বিষয়ক সম্পাদক পদে জান্নাতুল ফেরদৌস পান্না নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে মিজান চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক পদে মাহমুদ সোহেল, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ওমর ফারুক রুবেল নির্বাচিত হয়েছেন।
সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মো. মনোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
আপ্যায়ন সম্পাদক পদে আমিনুল হক ভূইয়া নির্বাচিত হয়েছেন।
কল্যাণ সম্পাদক পদে রফিক মৃধা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য (৭টি) পদে নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে– মো. আকতার হোসেন, আলী আজম, মাহফুজ সাদি (মো. মাহফুজুর রহমান), আল-আমিন আজাদ, মোহাম্মদ নঈমুদ্দীন ও সুমন চৌধুরী।
মো. আব্দুল আলীম ও মো. মাজাহারুল ইসলাম একই ভোট পাওয়ায় তাদের বিষয়ে নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানান নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এম এ আজিজ।
এর আগে সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়, শেষ হয় বিকেল ৫টায়।
গণমাধ্যম
বেগম জিয়ার অবদান সবাই শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন: জিল্লুর রহমান
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংগ্রামে বেগম জিয়ার যে আপসহীন অবদান, সেটা সবাই অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও উপস্থাপক জিল্লুর রহমান।
সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলের এক ভিডিওতে জিল্লুর রহমান এসব কথা বলেন।
জিল্লুর রহমান বলেন, বেগম জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। বিরোধী দলের নেত্রী ছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে নেতৃত্বে থাকাকালীন কখনো কোনো রকমের বিতর্কের মধ্যে তিনি নিজেকে জড়াননি। কোনো রকমের অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা বলে নিজেকে খেলো করে তোলেননি। অন্তত তার যারা প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন তাদের তুলনায়।
জিল্লুর বলেন, সারা দেশের বিএনপি নেতাকর্মী, অন্যান্য রাজনৈতিক দল যারা সুস্থ ধারার রাজনীতি করেন এবং বাংলাদেশের নাগরিক সবারই কমবেশি মন খারাপ।
কারণ দেশের একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ভীষণ অসুস্থ। দীর্ঘদিন তিনি কারা ভোগ করেছেন। শরীর ও মনের ওপর দিয়ে অনেক স্ট্রেস গেছে তার। তার অবস্থা সংকটাপন্ন। দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
জিল্লুর আরো বলেন, সংগত কারণেই সবার খুব মন খারাপ। রাষ্ট্রপতি তার জন্য দোয়া চেয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা তার জন্য দোয়া চেয়েছেন। উপদেষ্টা পরিষদে তার জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে। সারা দেশের মানুষ তার জন্য দোয়া করছেন।
গণমাধ্যম
‘সিইও অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার পেলেন সিটি ব্যাংকের মাসরুর আরেফিন
সিটি ব্যাংক পিএলসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মাসরুর আরেফিন বাংলাদেশ সি-সুইট অ্যাওয়ার্ডসের চতুর্থ আসরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে মর্যাদাপূর্ণ ‘সিইও অব দ্য ইয়ার-২০২৫’ পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন। সিটি ব্যাংকে তাঁর অসাধারণ নেতৃত্ব এবং দেশের আর্থিক খাতে তিন দশকেরও বেশি সময়ের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি পুরস্কৃত হলেন।
এর আগের বছরগুলিতে এই ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছিলেন ইস্টার্ন ব্যাংকের সিইও আলী রেজা ইফতেখার, এমটিবিএলের সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান এবং বিকাশ-এর সিইও কামাল কাদির।
মাসরুরের নেতৃত্বে গত ছয় বছরে সিটি ব্যাংক প্রশংসনীয় কিছু সাফল্য অর্জন করেছে। ২০১৮ সালে ব্যাংকের অপারেটিং প্রফিট ছিল ৬৯৯ কোটি টাকা, যা ২০২৪ সালে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ২,৩৫১ কোটি টাকায়; নেট প্রফিট ২০২ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয় ১,০৮৫ কোটি টাকা; রিটার্ন অন একুইটি ৮.২ শতাংশ থেকে পৌঁছায় ২৬.১ শতাংশে, এবং ব্যাংকের মোট মূলধন দ্বিগুণেরও বেশি বাড়ে। এর পাশাপাশি ২০২৪ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিটি ব্যাংককে দেশের শীর্ষস্থানীয় টেকসই ব্যাংক হিসেবে ভূষিত করে।
মাসরুর সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল রূপান্তরেও নেতৃত্ব দিয়েছেন। সিটিটাচ প্ল্যাটফর্মকে আরও বৃহৎ পরিসরে নিয়ে যাওয়া এবং ডিজিটাল ন্যানো লোনের মতো যুগান্তকারী সমাধান বাস্তবায়নের মাধ্যমে তিনি দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন।
গণমাধ্যম
অনলাইন নিউজ পোর্টালে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে সাইট ব্লক
যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে, যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে। ১৯ অক্টোবর ২০২৫, রোববার থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
মন্ত্রণালয় বলেছে, সরকারের সতর্কতার পর বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের এডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে। এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পযবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
গণমাধ্যম
ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেবে নগদ
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ দেবে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবীর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে যৌথভাবে এ ঘোষণা দিয়েছে নগদ ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি। এ বছর এই পুরস্কারের নাম দেওয়া হয়েছে নগদ-ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৫।
এ বছর প্রিন্ট-অনলাইন এবং টেলিভিশিন-রেডিও—দুই ভাগে ২৫টি ক্যাটাগরিতে বিষয়ভিত্তিক প্রতিবেদনের জন্য পুরস্কার দেওয়ার পাশাপাশি সব মিডিয়ার জন্যে উন্মুক্ত করে আরো দুটি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট ২৭টি সেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দেওয়া হবে। দেশের ১০ জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক জমা পড়া রিপোর্টের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে সেরা বছরের রিপোর্ট নির্বাচন করবেন।
সংগঠনের সদস্যদের গত ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ হতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদন অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়নের জন্য জমা দিতে হবে। আজ ৮ অক্টোবর থেকে রিপোর্ট জমা নেওয়া শুরু হবে এবং রিপোর্ট জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০২৫।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, বছরের সেরা রিপোর্টের জন্য রিপোর্টারদের সম্মানিত করার এই যে আয়োজন তা আসলে দেশের সাংবাদিকতাকেই এগিয়ে নেওয়ার এক ইতিবাচক প্রক্রিয়া। সংগঠনের জন্মের পর থেকেই ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি এই দায়িত্ব পালন করে আসছে এবং এর ইতিবাচক প্রভাবও সাংবাদিকতার ওপর পড়েছে।
ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, এবারের আয়োজনে ডিআরইউয়ের অংশীদার ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। নানান উদ্ভাবন দিয়ে ইতিমধ্যে সাড়া ফেলেছে নগদ। দেশের ডিজিটাল লেনদেন খাতে অল্প সময়েই বড় জায়গা করে নিয়েছে দেশীয় এই সেবাটি। তিনি বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা ও পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। পুরস্কার অনুষ্ঠানের ভেন্যু ও অন্যান্য তথ্য ডিআরইউ সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেবে।
সংবাদ সম্মেলনে নগদ-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) সাইমন ইমরান হায়দার বলেন, নগদ মনে করে সাংবদিকদের কাজের মাধ্যমেই সবচেয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব। সে কারণেই আমরা এমন আয়োজনের সঙ্গে বারবার থাকছি এবং এর মাধ্যমে আমরা সাংবাদিকদের আরো ভালো রিপোর্ট করার জন্য উৎসাহ দিয়ে যেতে চাই। দেশীয় একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি আমাদের দায়িত্ব বলেই মনে করি আমরা।
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টার অ্যাওয়ার্ড ঘোষণায় নগদ-এর হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলামসহ ডিআরইউর অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নগদ এর আগেও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত থেকেছে।



