ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
যবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের তুমুল সংঘর্ষ, আহত ২৭
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে যশোর-চৌগাছা সড়কের আমবটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সাংবাদিকসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২৭ শিক্ষার্থী।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বর্তমানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। প্রধান ফটকসহ আশপাশের এলাকায় পুলিশ পাহারায় রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যবিপ্রবির এক নারী শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের সামনে আমবটতলা মোড়ে ফটোকপির দোকানে যান। এ সময় দোকানি ওই শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করেন। পরে ক্ষিপ্ত হয়ে যবিপ্রবির কয়েকজন শিক্ষার্থী ওই দোকানিকে মারধর করেন। এতে মোড়ের দোকানিরা উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। দীর্ঘক্ষণ ধরে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি করে দুপক্ষই। এতে অন্তত ২৭ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
পরে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ঢুকে গেলে স্থানীয়রা ক্যাম্পাসের সামনের সড়কে টায়ার ও বেঞ্চ পুড়িয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে সড়কটিতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে স্থানীয় ফাঁড়ি, থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ বিষয়ে প্রক্টর ড. মো. ওমর ফারুক বলেন, একটি ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করাকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষ ঘটে। আমাদের প্রক্টরিয়াল বডিসহ অনেকে শিক্ষক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছি কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আসতে দেরি করায় পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে যায়। সংঘর্ষে আমাদের বেশ কিছু শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
টানা চার ঘণ্টা যবিপ্রবির উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ অবরুদ্ধ থাকার পর শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে সমঝোতা করে। সমঝোতা স্বরুপ বুধবার (২৬ নভেম্বর) বিকাল ৫টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণের আশ্বাস দেওয়া হয়। পরে শিক্ষার্থীরা অবরুদ্ধ স্থান ত্যাগ করলে রাত ১টার পর উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষ নিজ নিজ বাসভবনে ফিরে যান।
এমকে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৯তম বিসিএসের ৩ প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত
৪৯তম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারে মনোনীত তিন প্রার্থীর পদ আপাতত স্থগিত রেখেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) পিএসসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।
এদের মধ্যে ১২০২৭১৩০ ও ১২০০৩৩১৪ রেজিস্ট্র্রেশন নম্বরধারী দু’জন ইংরেজি বিভাগে প্রভাষক পদে এবং ১৫৬০৩৭০৫ রেজিস্ট্র্রেশন নম্বরধারী সমাজ কল্যাণ বিভাগে প্রভাষক পদে মনোনয়ন পেয়েছেন।
স্থগিতকৃত প্রার্থীকে আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে স্নাতক (সম্মান) পাসের মূল বা সাময়িক সনদ জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লম্বা ছুটি: কেউ পাচ্ছে ১৪ দিন, কেউ ১৬
চলতি বছরের শেষে লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা শেষেই শুরু হবে এই ছুটি। আর খুলবে আগামী বছরের শুরুতে। বছরের শুরুতে নতুন বই হাতে নিয়ে আবারও শুরু হবে পাঠদান।
ডিসেম্বরের শেষে ছুটি ভোগ করবেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। শীতকালীন অবকাশ, বিজয় দিবস ও যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে লম্বা ছুটি পাবেন তারা।
প্রাথমিক বিদ্যালয়
বিদ্যালয় প্রধানের হাতে থাকা ৩ দিনের ছুটিসহ ২০২৫ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি ছিল ৭৮ দিন। ডিসেম্বরের লম্বা ছুটির মাধ্যমে যা শেষ হতে চলেছে।
শীতকালীন অবকাশ, বিজয় দিবস ও যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি শুরু ১১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে। যা শেষ হবে ২৫ ডিসেম্বর। এর মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালন করার নির্দেশনা আছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া ২০২৫ সালের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বৃত্তি পরীক্ষা আগামী ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
মাধ্যমিক বিদ্যালয়
মাধ্যমিকের ছুটির তালিকা অনুযায়ী, ১৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৫ সালের শেষ ছুটি। যদিও এর আগে ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক বন্ধ থাকবে। মাধ্যমিকের এই ছুটি শেষ হবে ২৮ ডিসেম্বর।
ছুটি শেষে আগামী ২৮ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা। যা চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
এ ছাড়া ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসার নির্দেশনা রয়েছে।
সরকারি-বেসরকারি কলেজ
দেশের সরকারি বেসরকারি কলেজে ছুটি শুরু হবে ১৪ ডিসেম্বর। আগের দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি। তাদের ছুটি শেষ হবে ২৮ ডিসেম্বর। কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও মহান বিজয় দিবস পালনে প্রতিষ্ঠানে আসবেন।
মাদরাসা ও কারিগরি
কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষার ছুটির তালিকা অনুযায়ী তাদের দেশের সরকারি-বেসরকারি (স্বতন্ত্র, এবতেদায়ি, দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামিল) মাদরাসা ১৪ ডিসেম্বর থেকে ছুটি। এর আগের দুই দিন ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর সাপ্তাহিক ছুটি পাবেন তারা। মাদরাসা খুলবে ২৮ ডিসেম্বর। এদিকে মাদরাসায়ও দুই স্তরে বৃত্তি পরীক্ষা রয়েছে।
এমকে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জন্য জরুরি নির্দেশনা
সম্প্রতি দেশে চার দফা ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে গত ২১ নভেম্বর স্মরণকালের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ঢাকাসহ সারাদেশ। এতে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) সব অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশনা-সংক্রান্ত এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের কয়েকটি জেলায় সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত ভূমিকম্পের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লিখিত সতর্কতামূলক নির্দেশনা অনুসরণের জন্য বলা হলো। ভূমিকম্প বিষয়ে শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য উল্লিখিত দিক নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে।
যেসব নির্দেশনার কথা জানালো মাউশি-
১. ভূমিকম্পের সময় শান্ত থাকা এবং প্যানিক, আতঙ্কগ্রস্ত না হওয়া।
২. ভবনের অভ্যন্তরে থাকলে টেবিল বা ডেস্কের নিচে আশ্রয় নেওয়া।
৩. ভবনের বাইরে থাকলে খোলা জায়গায় চলে যাওয়া, যেখানে কোনো ভবন বা গাছপালা নেই।
৪. ভূমিকম্পের সময় লিফট ব্যবহার থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকা।
৫. ভূমিকম্পের পর বাইরে যাওয়ার সময় সতর্ক থাকা; কারণ ভবন বা দেয়াল ধসে পড়তে পারে।
৬. ভূমিকম্পের পর প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন পানি, খাদ্য, ফার্স্ট এইড কিট ইত্যাদি সংগ্রহ করা।
৭. কলাম দেওয়া পাকা ঘরে কলামের সঙ্গে গোড়ায় আশ্রয় নেওয়া।
৮. ওপর তলায় থাকলে কম্পন বা ঝাঁকুনি পর্যন্ত অপেক্ষা করা এবং লাফ দিয়ে নামার চেষ্টা না করা।
৯. কম্পন বা ঝাঁকুনি থামলে সিঁড়ি দিয়ে দ্রুত বেরিয়ে পড়া। দ্রুত বৈদ্যুতিক ও গ্যাস সুইচ বন্ধ করা ও আগুন নেভানো।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন-স্থাপনার ক্ষেত্রে করণীয়
১. বিদ্যালয়ের ভবনগুলো নিয়মিত পরিদর্শন করা এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো চিহ্নিত করা।
২. ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো সংস্কার করা।
৩. ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোতে সতর্কতা চিহ্ন যুক্ত করা।
৪. ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোর জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা, যেমন: অস্থায়ী ক্লাসরুম বা অনলাইন ক্লাস চালু করা।
এমকে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাবির বিজয় একাত্তর হলে আগুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বিজয় একাত্তর হলে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনা ভবনের পেছনে এক্সটেনশনে আগুন লাগে।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাফি আল ফারুক জানান, ঢাকার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলে আজ সন্ধ্যা ৬টা ১৩ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পাই আমরা। সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে। ঘটনাস্থলের খুব কাছাকাছি আছে আমাদের ইউনিটগুলো।
প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
এমকে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
নর্দান ইউনিভার্সিটির নতুন ভিসি অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এনইউবি) ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ) সুলতান আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমানকে চার বছরের জন্য ভাইস চ্যান্সেলর পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন এবং সংশ্লিষ্ট আইনের সকল বিধান অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন। আদেশটি অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
শিক্ষাজীবনে অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান অসাধারণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগ থেকে অনার্সে রেকর্ড মার্কস নিয়ে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। কানাডার ডালহৌসি ইউনিভার্সিটি থেকে তিনি ফাইন্যান্স ও মার্কেটিং-এ ডাবল মেজরসহ এমবিএ সম্পন্ন করেন, যেখানে তিনি শীর্ষ ১ শতাংশ গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে (সর্বোচ্চ গ্রেড নিয়ে) অবস্থান করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগ থেকে মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় এবং একই বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
দীর্ঘ ৩৫ বছরের একাডেমিক ক্যারিয়ারে অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে তিন বছর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য, সিনেট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কিছু সময়ে ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দেশের শীর্ষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়—নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, আইইউবি-সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি হিসেবে পাঠদান করেছেন।
গবেষণা ও প্রকাশনায় তিনি নিজস্ব অবস্থান সুদৃঢ় করেছেন। ৪টি বিদেশি আর্টিকেল, তিনটা রিসার্চ মনোগ্রাফসহ ৩৫টিরও বেশি প্রকাশনা রয়েছে তার। ড. মো. মিজানুর রহমানের তত্ত্বাবধানে একাধিক শিক্ষার্থী এমফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
শিক্ষাক্ষেত্রের পাশাপাশি শিল্প-খাতেও তার সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে। তিনি বিভিন্ন নামিদামি প্রতিষ্ঠানের স্বতন্ত্র পরিচালক এবং স্ট্র্যাটেজিক অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করেন। বিভিন্ন সময় তিনি ঢাকার বেশ কিছু প্রখ্যাত কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি/সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি নর্থ সাউথ সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।



