Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অন্যান্য

রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো গড়ে তোলার স্বপ্ন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

Published

on

ডিএসই

শুরুতেই আমাদের স্বীকার করতে হবে যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাস এক গভীর ট্রাজেডির মতো উন্মোচিত হয়েছে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ডেথসেন্টেন্স ঘোষণার মতো একটি ভয়াবহ সিদ্ধান্ত দেশে ন্যায়বিচারের ভবিষ্যৎ নিয়ে যে গভীর প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছে তার উত্তর আজও কেউ দিতে পারেনি। সমস্যার শেকড় কোথায় ছিল এবং কোন পর্যায়ে তার সমাধান হওয়া উচিত ছিল সে প্রশ্নেরও কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা আমরা পাইনি। রাতের অন্ধকারে এখনো ডিবি পুলিশের লোকেরা নিরপরাধ মানুষকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। যাদের ধরার কথা তারা বাইরে দিব্যি দিনের আলোতে সন্ত্রাস করছে, চাঁদাবাজি করছে, দুর্নীতি করছে। আর অন্যদিকে সত্য কথা বলার ন্যূনতম সাহস যারা সঞ্চয় করছে তাদের ধরে ধরে কারাগারে ঢোকানো হচ্ছে। মানুষের কিছুটা কথা বলার সুযোগ এসেছে ঠিকই, কিন্তু দ্বিমত পোষণের পূর্ণ স্বাধীনতা এখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে, এই স্বাধীনতা বাস্তবায়ন করবে কে এবং কখন। একটি রাষ্ট্র তখনই বদলায় যখন ক্ষমতার কাঠামো বদলায়, আর ক্ষমতার কাঠামো বদলায় তখনই যখন মানুষের ইচ্ছাশক্তি এবং রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকের সাহস সত্যিকার পরিবর্তনের পথে অগ্রসর হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দিয়েছিলেন। তার ঘোষণা, আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি হবে একটি পরিবারের মতো। বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো নিয়ে তার এ পরিবারতত্ত্বটি গুরুত্বপূর্ণ ভাবনার বহিঃপ্রকাশ যা জাতীয় ঐক্য, সংহতি ও সম্প্রীতি আরো বলবৎ করতে মাইক্রোলেভেলে গভীর মনোযোগের দাবি রাখে। এ বক্তব্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের কাঠামো ও ব্যবস্থাপনার প্রতি তার এক মানবিক ও সহযোগিতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি উঠে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশে পরিবারকেন্দ্রিক দলীয় রাজনীতি ও বিদ্যমান পরিবারতন্ত্র এবং ক্ষমতার ব্যক্তিকেন্দ্রীকরণের বাস্তবতায় এ তত্ত্ব কতটা কার্যকর হতে পারে, তা এখনও প্রশ্নবিদ্ধ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের রাষ্ট্রকে পরিবার হিসেবে দেখার মনোবৃত্তি সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে নতুন কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের সম্পর্ক সবসময়ই সমাজতত্ত্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। প্রাচীন নগর রাষ্ট্রকে পরিবারের সঙ্গে তুলনা করার তত্ত্ব বিদ্যমান ছিল, এবং তা নগরায়ণ ও নাগরিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে প্রোথিত ছিল। প্লেটো ও অ্যারিস্টটল থেকে শুরু করে আধুনিক সমাজতত্ত্ববিদরাও রাষ্ট্র ও পরিবারের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে নানা ভাবনা প্রকাশ করেছেন। প্লেটো তার ‘রিপাবলিক’ গ্রন্থে রাষ্ট্রকে একটি বৃহত্তর পরিবারের মতো কল্পনা করেছিলেন, যেখানে সব নাগরিকের সমান অধিকার ও দায়িত্ব থাকবে। প্রতীকী অর্থে ড. ইউনূসের তত্ত্বে রাষ্ট্রের লক্ষ্য হবে সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে কাজ করা এবং সম্মিলিতভাবে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা। একটি আদর্শ পরিবার যেমন সদস্যদের সব প্রয়োজন মেটায় এবং তাদের বিকাশের সুযোগ দেয়, রাষ্ট্রকেও প্রকৃত অর্থে তেমন হতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরিবারের মৌলিক উপাদান হলো ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং একত্রে কাজ করার মনোভাব। বাস্তবে দুনিয়ার কোনো দেশেই সব পরিবারে সব সময় এ নীতিগুলোর প্রতিফলন দেখা যায় না। স্বজনপ্রীতি, পক্ষপাত, বৈষম্য এবং ক্ষমতার অপব্যবহারও দেখা যায়। যখন এসব রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় প্রতিফলিত হয়, তখন তা পরিবারতন্ত্র বা গোষ্ঠীতন্ত্রের ছত্রছায়ায় পরিণত হয়। রাষ্ট্রীয় শক্তি নির্দিষ্ট কিছু পরিবার বা একটি ছোট গোষ্ঠীর হাতে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ও উপমহাদেশে জমিদার প্রথা ও সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা এই কেন্দ্রীয়করণের বীজ বপন করেছিল। পরবর্তী সময়ে রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবস্থায় পরিবারকেন্দ্রিক শাসন ও প্রভাব আরো দৃঢ় হয়ে উঠেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোসহ জনজীবনের সর্বস্তরে পরিবারতন্ত্র সুশাসন এবং ন্যায়বিচারের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাষ্ট্রীয় পরিসরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরিবারতন্ত্রের নেতিবাচক প্রভাব অত্যন্ত সুস্পষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোতে নেতৃত্ব প্রায়ই উত্তরাধিকারের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়, যা নতুন নেতৃত্বের বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে। কিছু পরিবার অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করে, তাদের অনুগতরা সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। ফলে সমাজে ধনী ও দরিদ্রের ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে। সামাজিক প্রতিপত্তি ও পারিবারিক সম্পর্ক কখনো কখনো সুযোগ এবং বৈষম্য উভয়ই তৈরি করে।

ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী পিয়েরে বুর্দো যেমন বলেছিলেন, সমাজে কিছু গোষ্ঠী প্রতীকী পুঁজির মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের পরিবারগুলোও এই প্রতীকী পুঁজির মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে। মুজিব ও জিয়ার উত্তরাধিকার নতুন নেতৃত্ব বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। পরিবারতন্ত্রের কারণে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামোয় ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ হয়েছে, যা নাগরিকদের জন্য বৈষম্যমূলক সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পরিবেশ তৈরি করেছে। দলীয় কর্মীরা পারিবারিক আনুগত্য দেখাতে বাধ্য হন, যা গণতান্ত্রিক চর্চাকে ব্যাহত করে। পরিবারতন্ত্র কেবল রাজনীতি নয়, সামাজিক মনস্তত্ত্বের অংশও হয়ে উঠেছে।

যদি আমরা রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো পরিচালনা করতে চাই, প্রথমে পরিবারতন্ত্রের সীমাবদ্ধতা ও নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠতে হবে। রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে ক্ষমতার সমতা নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমান বাস্তবতায় রাষ্ট্রকে একটি আদর্শ পরিবার হিসেবে কল্পনা করা হলে দেখা যায় পরিবারের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোই প্রধান বাধা। সেসব সমস্যার সমাধান না করে বৃহত্তম পরিবার হিসেবে রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখা অকার্যকর।

এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও আমাদের সামনে একটি পথ খোলা রয়েছে। পরিবারতন্ত্র, পক্ষপাত এবং ক্ষমতার একচেটিয়াভাব রাষ্ট্রকে যে অস্থিতিশীলতা এবং অবিশ্বাসের দিকে ঠেলে দিয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে হলে আমাদের প্রথম কাজ হলো শাসনের ভিত্তিকে মানবিকতা, ন্যায়বিচার এবং সমতার ওপর প্রতিষ্ঠা করা। রাষ্ট্র এক পরিবারের মতো হবে এমন ধারণা তখনই বাস্তব রূপ পাবে যখন সেই পরিবারের ভিতর থাকবে কোনো ধরনের শোষণহীন সম্পর্ক। অর্থাৎ ক্ষমতা শুধু কিছু পরিবারের হাতে কেন্দ্রীভূত থাকবে না বরং এমন একটি কাঠামো গড়ে উঠবে যেখানে নেতৃত্ব নির্ভর করবে যোগ্যতা, সততা এবং জনস্বার্থের ওপর।

ভবিষ্যতের পথরেখা এখনই তৈরি করা সম্ভব। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব নির্বাচনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করা, জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ে তরুণ নেতৃত্বের জন্য আলাদা প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্ব বিকাশ কর্মসূচি চালু করা, প্রশাসনিক ব্যবস্থায় স্বাধীন পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং সরকারি ও সামাজিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে নাগরিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রকে নতুন ভিত্তি দিতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থায় মানবিক মূল্যবোধ, যুক্তিবাদ, গণতান্ত্রিক নৈতিকতা এবং ন্যায়বিচার সম্পর্কিত পাঠ বাধ্যতামূলক করলে এমন একটি প্রজন্ম তৈরি হবে যারা পরিবারতন্ত্রের শৃঙ্খল ভেঙে রাষ্ট্রকে মানবিক ভিত্তিতে দাঁড় করাতে পারবে।

তবুও সবচেয়ে জরুরি কাজ হলো মানুষের ভেতরে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাসকে পুনরুদ্ধার করা। আমরা যদি এখনই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারি তবে আগামী দশ বছরেই বাংলাদেশের পুনর্গঠনের ভিত্তি স্থাপন হবে। এমন একটি রাষ্ট্র তৈরি হবে যেখানে আর কোনো পুলিশি ভয় থাকবে না, কোনো নিরপরাধ মানুষ অন্ধকারে তুলে নেওয়া হবে না, কোনো পরিবার দেশের ভবিষ্যৎকে বন্দী করতে পারবে না। সেই রাষ্ট্রে অধিকার হবে সবার, সুযোগ হবে সবার এবং দায়িত্ব হবে সমষ্টিগত। তখন রাষ্ট্র সত্যিই একটি পরিবারের মতো হয়ে উঠবে, কিন্তু সেই পরিবার হবে আলোকিত, ন্যায়নিষ্ঠ, মানবিক এবং কল্যাণকেন্দ্রিক।

আমরা যদি আজ সেই পথে হাঁটা শুরু করি তাহলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেবে যে এই অন্ধকার সময় থেকেই বাংলাদেশের নতুন সূচনা হয়েছিল।

রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন। rahman.mridha@gmail.com

শেয়ার করুন:-

অন্যান্য

ডেঙ্গুতে আজও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

Published

on

ডিএসই

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার সাতজন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এনিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩৯ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৮৬ হাজার চারজনে দাঁড়িয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৫ জন, ঢাকা বিভাগে ২৫৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৯১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৪২ জন, খুলনা বিভাগে ২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৪১, রংপুর বিভাগে পাঁচজন ও সিলেট বিভাগে তিনজন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় যে পাঁচজনের মারা গেছেন তাদের মধ্যে দুজনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে এবং একজনের ময়মনসিংহ বিভাগে মৃত্যু হয়েছে।

এই সময়ে এক হাজার ১৭০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬১২ জন।

২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

তিন বিভাগে দুইদিন বজ্রপাত ও ভারী বৃষ্টির আভাস

Published

on

ডিএসই

দেশের তিনটি বিভাগে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ সময় ভারী বজ্রপাতও হতে পারে অনেক জায়গায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর ছত্তিশগড় রাজ্য ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর প্রভাবে শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও বজ্রসহ ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) থেকে অতিভারী (১৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

ন্যাশনাল ব্যাংকের লোকসান কমেছে

Published

on

ডিএসই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ১৭ পয়সা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্যদিকে চলতি হিসাববছরের তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-সেপ্টম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৫০ পয়সা আয় (ইপিএস) হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ৩ টাকা ৩৮ পয়সা।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের লোকসান বেড়েছে

Published

on

ডিএসই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (২৯ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ টাকা ৯৪ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা লোকসান হয়েছিলো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে (জানুয়ারি’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৫ টাকা ২৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ১৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২ টাকা ৮৭ পয়সা।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

বিআইএফসির লোকসান কমেছে

Published

on

ডিএসই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফসি) গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (২২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৮১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৯৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ৬১ পয়সা।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট দায় ছিল ১৩০ টাকা ০৪ পয়সা।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার5 minutes ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৭ হাজার ৮২০ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার7 hours ago

ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস ব্লেন্ডার্স পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার18 hours ago

ইউনাইটেড পাওয়ারের আয় কমেছে ৩১ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার20 hours ago

ফু-ওয়াং সিরামিকের আয় কমেছে ৫৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার22 hours ago

শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে না কোয়েস্ট বিডিসি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড (সাবেক প্রদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারস) গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার23 hours ago

দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে আশানুরূপ সাড়া নেই পুঁজিবাজারে: আমির খসরু

ব্যাংকগুলো স্বল্পমেয়াদী ঋণ নিয়ে দীর্ঘ মেয়াদী ঋণ দেয়া পরিচালনা করে। অথচ পুঁজিবাজার দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগের ক্ষেত্র হলেও এতে আশানুরূপ সাড়া...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার24 hours ago

বিআইসিএম’র রিসার্চ সেমিনার

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) রিসার্চ সেমিনার-৪৯ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ইন্সটিটিউটের মাল্টিপারপাস হলে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
ডিএসই
পুঁজিবাজার5 minutes ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৭ হাজার ৮২০ কোটি টাকা

ডিএসই
জাতীয়17 minutes ago

ভূমিকম্পে ঘোড়াশালের সাবস্টেশনসহ ৭ বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ

ডিএসই
টেলিকম ও প্রযুক্তি22 minutes ago

যে তিন কারণে ভূমিকম্প হয়

ডিএসই
অন্যান্য34 minutes ago

রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো গড়ে তোলার স্বপ্ন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

ডিএসই
জাতীয়42 minutes ago

ভূমিকম্পে পর চলছে মেট্রোরেলের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ

ডিএসই
জাতীয়1 hour ago

ভূমিকম্পে ভবন ধসে সলিমুল্লাহ মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

ভূমিকম্পে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হেলে পড়ার খবর ‘সত্য নয়’

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে একজনের মৃত্যু, আহত ৫৫

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন2 hours ago

ভূমিকম্পের তীব্রতা ভয়াবহ হলে শেষ আমল হতো ফজরের নামাজ: আজহারী

ডিএসই
পুঁজিবাজার5 minutes ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৭ হাজার ৮২০ কোটি টাকা

ডিএসই
জাতীয়17 minutes ago

ভূমিকম্পে ঘোড়াশালের সাবস্টেশনসহ ৭ বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ

ডিএসই
টেলিকম ও প্রযুক্তি22 minutes ago

যে তিন কারণে ভূমিকম্প হয়

ডিএসই
অন্যান্য34 minutes ago

রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো গড়ে তোলার স্বপ্ন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

ডিএসই
জাতীয়42 minutes ago

ভূমিকম্পে পর চলছে মেট্রোরেলের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ

ডিএসই
জাতীয়1 hour ago

ভূমিকম্পে ভবন ধসে সলিমুল্লাহ মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

ভূমিকম্পে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হেলে পড়ার খবর ‘সত্য নয়’

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে একজনের মৃত্যু, আহত ৫৫

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন2 hours ago

ভূমিকম্পের তীব্রতা ভয়াবহ হলে শেষ আমল হতো ফজরের নামাজ: আজহারী

ডিএসই
পুঁজিবাজার5 minutes ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৭ হাজার ৮২০ কোটি টাকা

ডিএসই
জাতীয়17 minutes ago

ভূমিকম্পে ঘোড়াশালের সাবস্টেশনসহ ৭ বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ

ডিএসই
টেলিকম ও প্রযুক্তি22 minutes ago

যে তিন কারণে ভূমিকম্প হয়

ডিএসই
অন্যান্য34 minutes ago

রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো গড়ে তোলার স্বপ্ন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

ডিএসই
জাতীয়42 minutes ago

ভূমিকম্পে পর চলছে মেট্রোরেলের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ

ডিএসই
জাতীয়1 hour ago

ভূমিকম্পে ভবন ধসে সলিমুল্লাহ মেডিকেল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

ভূমিকম্পে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হেলে পড়ার খবর ‘সত্য নয়’

ডিএসই
সারাদেশ2 hours ago

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে একজনের মৃত্যু, আহত ৫৫

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন2 hours ago

ভূমিকম্পের তীব্রতা ভয়াবহ হলে শেষ আমল হতো ফজরের নামাজ: আজহারী