পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে মনোস্পুল বাংলাদেশ
বিদায়ী সপ্তাহে (০২ নভেম্বর-০৬ নভেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে মনোস্পুল বাংলাদেশের। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৯.১৯ শতাংশ বা ২৯ টাকা ৬০ পয়সা।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর বেড়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা বা ২৩.৯৬ শতাংশ। আর তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির দর বেড়েছে ১৯ টাকা ৫০ পয়সা বা ২০.৭৭ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ১৩.৬৪ শতাংশ, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ১১.১১ শতাংশ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ১০.৫৬ শতাংশ, এপেক্স ফুডসের ১০.৪১ শতাংশ, মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারির ৯.৫৯ শতাংশ, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ৮.৮০ শতাংশ এবং পেনিনসুলা চিটাগাংয়ের ৮.৫৫ শতাংশ দর বেড়েছে।
এমকে
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
বিদায়ী সপ্তাহে (০২ নভেম্বর-০৬ নভেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকায় সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ওরিয়ন ইনফিউশনের। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির দর কমেছে প্রায় ২৫.৮৫ শতাংশ।
ডিএসই’র সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
সপ্তাহের পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে খান ব্রাদার্স। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে প্রায় ২২.৫৬ শতাংশ। আর তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা ডেফোডিল কম্পিউটারের দর কমেছে ২২.২০ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ওয়াইম্যাক্সের ২২.০৫ শতাংশ, বিআইএফসির ২১.৮৮ শতাংশ, পিডিএলের ২১.২৮ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের ২০.৪৪ শতাংশ, লুব রেফের ১৯.০৫ শতাংশ, খুলনা প্রিন্টিংয়ের ১৮.৫৫ শতাংশ এবং ফাস ফাইন্যান্সের ১৮.১৮ শতাংশ দর কমেছে।
এমকে
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং
বিদায়ী সপ্তাহে (০২ নভেম্বর-০৬ নভেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) শীর্ষ লেনদেন তালিকায় সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেডের। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির গড় লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার টাকা, যা ছিল মোট লেনদেনের ৫.০১ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
শীর্ষ লেনদেন তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সামিট অ্যালায়েন্স। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটির দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার টাকা, যা ছিল মোট লেনদেনের ৪.৯৩ শতাংশ।
তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড, যার দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ১৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪.১৭ শতাংশ।
এছাড়া, সাপ্তাহিক শীর্ষ লেনদেন তালিকায় থাকা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে—খান ব্রাদার্স পিপি বেগ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৯ কোটি ৮৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা, মনোস্পুল বিডির ১৮ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ১৩ কোটি ৭৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের ১২ কোটি ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ১১ কোটি ৭৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮ কোটি ৭৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং সোনালী পেপাপের ৮ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার টাকা।
এমকে
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন কমলো ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (০২ নভেম্বর থেকে ০৬ নভেম্বর) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সমাপ্ত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এই মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা বা ১.২৩ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে কমেছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৫৪.২৮ পয়েন্ট বা ৩.০১ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৪৭.১৪ পয়েন্ট বা ২.৩৭ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক কমেছে ৪৩.৪২ পয়েন্ট বা ৪.০১ শতাংশ।
তবে সূচকের পতনের পরও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪২২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২৮৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ১৩৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ২৭ কোটি ৭ লাখ টাকা বা ৫.৯২ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৮৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৮৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০টি কোম্পানির, কমেছে ৩৪০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
পুঁজিবাজার
ফার্মা এইডসের লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফার্মা এইডস লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২০ টাকা ৪৫ পয়সা । আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১৯ টাকা ৬১ পয়সা।
গত বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১২ টাকা ৭৪ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭ টাকা ৩০ পয়সা।
গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩৮ টাকা ৫৮ পয়সা।
আগামী ২৪ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১ টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর।
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানালো ওয়াটা কেমিক্যালস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়াটা কেমিক্যাল লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের শতাংশ ১০ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৪ পয়সা । আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬৭ পয়সা।
গত বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৯ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৬ টাকা ৮৩ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬১ টাকা ৯ পয়সা।
আগামী ২৪ ডিসেম্বর ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ নভেম্বর।



