জাতীয়
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে: ডিএমটিসিএল এমডি
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে জানিয়ে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ বলেন, নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহারসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) মেট্রোরেল প্রকল্প এবং এর পরিচালনার সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে সেফটি নিশ্চিত করা। মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে। এছাড়া নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার, ঠিক মতো সব বুঝে না নেওয়াসহ নানা কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে, তদন্তের পর সেটা নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।
তিনি বলেন, নতুনগুলোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনে নকশা পরিবর্তন করা হবে। আমরা রাজনৈতিক দলসহ যারা পিলারে পোস্টারিং করছেন তাদের সরে আশার আহ্বান করছি।
ফারুক আহমেদ বলেন, আমাদের খরচ অনুযায়ী পৃথিবীর সেরা মেট্রো হবার কথা কিন্তু আমাদের এই অবস্থা! যারা আগে কাজ বুঝে নিয়েছে কিংবা যারা দিয়েছে তাদের অবশ্যই অনিয়মের জন্যে আইনের আওতায় আনা উচিত। সরকারের তদন্ত শেষ হলে অবশ্যই সেটা হবে বলে আশা।
তিনি বলেন, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান থেকে আমরা এখনো পূর্ণাঙ্গ কাজ বুঝে নেইনি। আমরা তাদের কাছে ৩ মাস ধরে বারবার নোটিশ দিয়েও পাচ্ছি না। আংশিকভাবে বুঝে নিলেও ঠিকাদারের মেজর ভুলগুলোতে কাজ করার কথা ২ থেকে আড়াই বছর। কিন্তু সেটাও হয়নি। এখানে দায় তো নিশ্চয় আছে।
ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, লাইন-১ এর প্রকল্প পরিচালক নেই এটা ঠিক। প্রয়োজন অনুযায়ী দ্রুত আরও চার থেকে পাঁচজনকে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের একটি পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের বিষয়ে তিনি বলেন, তার পরিবারকে প্রাথমিকভাবে ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। এটা জীবনের মূল্য হিসেবে দেওয়া হয়নি। ওটা তাকে ইমিডিয়েট সাহায্য হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, নিহত আবুল কালামের ফ্যামিলিকে কীভাবে পারমানেন্টলি সাহায্য করা যায়, সেজন্য ওনার ওয়াইফের সঙ্গে আমার মিটিং হয়েছে। ওনার যোগ্যতা অনুযায়ী একটা চাকরির ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি যখন তার সার্টিফিকেট এবং ন্যাশনাল আইডেন্টিটি কার্ড, সবকিছু দিয়ে দেবেন (হয়ত অফিসে পৌঁছে গেছে), এটা দেওয়ার পরে আমরা তার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করছি।
তিনি বলেন, আবুল কালামের স্ত্রীর হয়ত আরও ছয় মাস লাগবে অনার্স কমপ্লিট করতে। অনার্স কমপ্লিট করলে, ওই যোগ্যতা অনুযায়ী যতটুকু চাকরিতে তাকে পদোন্নতি দেওয়া যায় বা করা যায়, ওই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, প্রভিশন রাখা হয়েছে।
জাতীয়
ইসি চাইলে এমপি প্রার্থীদের হলফনামা খতিয়ে দেখবে দুদক
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের জমা দেওয়া হলফনামায় উল্লেখিত সম্পদ ও আর্থিক তথ্য যাচাইয়ে প্রস্তুত রয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে চিঠি বা আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব এলে প্রার্থীদের দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করবে সংস্থাটি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান কমিশনের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আক্তার হোসেন।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন চাইলে প্রার্থীদের হলফনামায় উল্লেখ করা সম্পদ ও অর্থের তথ্য আমরা যাচাই করবো। প্রার্থীরা যেন মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিতে না পারেন সেদিকেও দুদক সতর্ক আছে।
মহাপরিচালক আরও বলেন, অতীতে দেখা গেছে—অনেক প্রার্থী হলফনামায় প্রকৃত সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। তাই বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য পাওয়া গেলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন বা ইসির অনুরোধের ভিত্তিতে প্রার্থীদের হলফনামা খতিয়ে দেখবে দুদক। প্রয়োজনে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছে। এরই মধ্যে সরকার নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করেছে।
অন্যদিকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলও নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আজ বিএনপি ২৩৭ আসনে তাদের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে।
জাতীয়
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো, নির্বাচন নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠ হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত ভালো থাকায় নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠভাবে জাতীয় নির্বাচন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুর ৩টায় মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ডরমেটরি ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত সন্তোষজনক। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সমন্বিতভাবে কাজ করছে। এই অবস্থা বজায় থাকলে খুব ভালোভাবে নির্বাচন পরিচালনা করা সম্ভব হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, মুন্সীগঞ্জ পুলিশ সুপার শামসুল আলম সরকার, সিরাজদিখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা আক্তার ও উপজেলা প্রকৌশলী আসিফ উল্লাহ।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি), সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জের বাস্তবায়নে এবং উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে উপজেলার ডরমেটরি ভবনটির নির্মাণ কাজ চলছে।
জাতীয়
মাঠ কার্যালয়ের জন্য ২৪ ডিসির কাছে জমি চায় ইসি
মাঠপর্যায়ের ৩৫টি কার্যালয় নির্মাণের জন্য ভূমি বরাদ্দ চেয়ে ২৪ জেলা প্রশাসকে (ডিসি) চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (৩ নভেম্বর) ইসির গবেষণা ও প্রকাশনা শাখার উপপ্রধান (উপসচিব) মুহাম্মদ মোস্তফা হাসানের স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠি থেকে বিষয়টি জানা যায়।
এতে বলা হয়েছে, ‘নির্বাচনী ডাটাবেজের জন্য উপজেলা/থানা, জেলা ও আঞ্চলিক সার্ভার স্টেশন নির্মাণ এবং জেলা সার্ভার স্টেশন ভবন ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ’ শীর্ষক প্রস্তাবিত প্রকল্পের ডিপিপির ওপর পরিকল্পনা কমিশনে ‘প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি’ পিইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় প্রকল্পের ভূমি বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষ প্রকল্পটির অনুমোদন প্রক্রিয়াকরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ প্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত প্রকল্পের আওতায় আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন অফিস ভবন নির্মাণের জন্য ভূমি বরাদ্দ প্রয়োজন।
এতে আরও বলা হয়েছে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন স্থানীয় নির্বাচন, ভোটার তালিকা প্রণয়ন ও জাতীয় পরিচয়পত্রের বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রমের জন্য বর্তমানে নির্বাচন অফিস ভবনসমূহ নির্মাণ করা অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় একটি আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস, দুটি জেলা নির্বাচন অফিস ও ৩২টি উপজেলা নির্বাচন অফিস ভবন নির্মাণের জন্য ভূমি বরাদ্দ প্রয়োজন।
আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস, জেলা নির্বাচন অফিস ও উপজেলা নির্বাচন অফিস ভবন (সার্ভার স্টেশন) নির্মাণের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অনুকূলে দ্রুত ভূমি বরাদ্দের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ সিনিয়র সচিব বরাবর পত্র প্রেরণের জন্যও বলা হয়েছে এ চিঠিতে।
যে ২৪ জেলা প্রশাসকে চিঠি
ঢাকা, গাজীপুর, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, বগুড়া, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর, বরগুনা, মেহেরপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, চাঁদপুর, লক্ষীপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ।
যে অফিসের জন্য যত ভূমি চেয়েছে নির্বাচন কমিশন
ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের জন্য নূন্যতম ২৫ শতাংশ; গাজীপুর ও মাদারীপুর জেলা নির্বাচন অফিসের জন্য নূন্যতম ২০ শতাংশ। ৩২টি উপজেলার জন্যও ভূমি চাওয়া হয়েছে যেখানে প্রতিটি উপজেলার জন্য নূন্যতম ১০ শতাংশ ভূমি চেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৩২টি উপজেলা হলো- লৌহজং, গাজীপুর সদর, সালথা, ডাসারা, কালুখালী, শাহজানপুর, নলডাঙ্গা, চৌহালী, বিরল, তালতলী, মুজিবনগর, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, লালমাই, তিতাস, আশুগঞ্জ, বিজয়নগর, হাইমচর, মতলব উত্তর, কমলনগর, বেগমগঞ্জ, সোবাইমুড়ি, সুবর্ণচর, কর্ণফুলি, সন্দ্বীপ, কক্সবাজার ঈদগাঁও, গুইমারা, দক্ষিণ সুরমা, শায়েস্তাঞ্জ, জুড়ী, শান্তিগঞ্জ, দিরাই, মধ্যনগর।
জাতীয়
জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চে হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমা
আগামী ২০২৬ সালের বিশ্ব ইজতেমা জানুয়ারির পরিবর্তে মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হবে। তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজামের নেতা মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ে নেজাম)-এর আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, সরকারের প্রস্তাবে রাজি হয়ে এবারের বিশ্ব ইজতেমা মার্চ মাসে করা হবে।
এ বিষয়ে গত রবিবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন জানান, তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষই এই সিদ্ধান্তে সম্মতি দিয়েছে।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, দেশে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে। এ সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ভোট নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। তাই নির্বাচনের পর ইজতেমা আয়োজনের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজাহারি বলেন, তাবলিগ জামাত বিশ্ব মুসলিম ঐক্যের প্রতীক। সরকারের সহযোগিতা ও যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে এবারের ইজতেমা শান্তিপূর্ণ ও সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে ইনশা’আল্লাহ।
সংবাদ সম্মেলনে তাবলিগ জামাতের বিভিন্ন পর্যায়ের শুরা সদস্য, আলেম ও প্রশাসনিক প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয়
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই
বাংলাদেশ পুলিশে সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) পদমর্যাদার ২৭৩ জন কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সই করা তিনটি আলাদা প্রজ্ঞাপনে এই পদোন্নতি কার্যকর করা হয়।
জনস্বার্থে জারি করা এই প্রজ্ঞাপনগুলো অনুযায়ী, পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) থেকে ইন্সপেক্টর অব পুলিশে (নিরস্ত্র) পদোন্নতি পেয়েছেন ১৪৮ জন কর্মকর্তা।
সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (সশস্ত্র) থেকে ইন্সপেক্টর অব পুলিশে (সশস্ত্র) পদে উন্নীত হয়েছেন ৯৭ জন।
পুলিশ সার্জেন্ট পদমর্যাদার ২৮ জন কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়েছেন ইন্সপেক্টর অব পুলিশে (শহর ও যানবাহন)।
সর্বমোট ২৭৩ জন কর্মকর্তার পদোন্নতির এই আদেশ পুলিশ বাহিনীর কার্যক্রমে নতুন গতি আনবে বলে মনে করা হচ্ছে।



