পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (২৭ অক্টোবর) কোম্পানিটির ২৩ কোটি ৬২ লাখ ৯৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে।
লেনদেনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল খান ব্রাদার্স। কোম্পানিটির ১৫ কোটি ২০ লাখ ৭১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৭৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা।
এছাড়াও, ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো- প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রবি আজিয়াটা, সিটি ব্যাংক, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে মেঘনা পেট্রোলিয়াম
বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ ডিসেম্বর-১১ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মেঘনা পেট্রোলিয়াম। কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ১০.২৮ শতাংশ। আগের সপ্তাহে ক্লোজিং দর ছিল ২১৪ টাকা ১০ পয়সা, যা কমে দাঁড়িয়েছে ১৯২ টাকা ১০ পয়সায়।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে ফাস্ট ফাইন্যান্সের। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারদর সপ্তাহজুড়ে কমেছে ১০ শতাংশ। এ তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিডি থাই ফুড। কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ৮.৫৩ শতাংশ।
দরপতনের তালিকায় অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইম ফাইন্যান্সের দর কমেছে ৭.৬৯ শতাংশ, নিউ লাইনের ৬.৮২ শতাংশ, আইবিবিএল বন্ডের ৫.১৫ শতাংশ, গ্রামীণফোনের ৪.৮৪ শতাংশ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৪.৪৭ শতাংশ, এআইবিএলপি বন্ডের ৪.৪৩ শতাংশ, ডিবিএলপি বন্ডের ৩.৭৩ শতাংশ।
এমকে
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে জিলবাংলা সুগার
বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ ডিসেম্বর–১১ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে জিলবাংলা সুগার মিলস। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৯.৯০ শতাংশ। আগের সপ্তাহে ক্লোজিং দর ছিল ১৩২ টাকা ১০ পয়সা, যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৭১ টাকা ৬০ পয়সায়।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, দর বৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রিজেন্ট টেক্সটাইল। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ২৯.১৭ শতাংশ। আর এ তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে হোটেল সোনারগাঁও টেক্সটাইল। কোম্পানিটির শেয়ারদর সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ২৫.৭৮ শতাংশ।
দর বৃদ্ধির তালিকায় অন্যানা কোম্পানিগুলোর মধ্যে নর্দান ইনস্যুরেন্সের শেয়ার দর সপ্তাহজুড়ে বেড়েছে ২২.৮৪ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইনস্যুরেন্সের ২২.৮৪ শতাংশ, এইচআর টেক্সটাইলের ২১.৮৮ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ২০.৮৩ শতাংশ, ইনটেকের ২০.৭৩ শতাংশ, উসমানিয়া গ্লাস শিটের ১৯.৮৭ শতাংশ এবং তাল্লু স্পিনিংয়ের ১৮.৫৯ শতাংশ।
এমকে
পুঁজিবাজার
সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন
বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ ডিসেম্বর-১১ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ০১ লাখ টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৪.০৭ শতাংশ।
ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির দৈনিক গড় লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৩.১৭ শতাংশ। আর ডমিনেজ ষ্টীল এ তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। প্রতিদিন গড়ে কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩.১৪ শতাংশ।
এ তালিকায় থাকা অনান্যা কোম্পানিগুলো হলো- খান ব্রাদার্সের দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ০১ লাখ টাকা, ফাইন ফুডসের ১১ কোটি ১৮ লাখ টাকা, এশিয়াটিক ল্যাবের ১০ কোটি ৭২ লাখ টাকা,বিডি থাই ফুডের ১০ কোটি১৪ লাখ টাকা, এসিএমই পেস্টিসাইডস –এর ৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা, মন্নু ফেব্রিক্সের ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে প্রতিদিন গড়ে ৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
এমকে
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (০৭ ডিসেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৮৬ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এই মূলধন ছিল ৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা বা ০ দশমিক ২৩ শতাংশ।
সমাপ্ত সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৭৭.২৬ পয়েন্ট বা ১.৫৮ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১১.৬৬ পয়েন্ট বা ০.৬২ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৯.৬৯ পয়েন্ট বা ০.৯৫ শতাংশ।
সূচকের উত্থানের পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৮৮ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৫৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৩০ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা বা ১.৪৯ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৪১১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৩৩টি কোম্পানির, কমেছে ৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
পুঁজিবাজার
লোকসান কাটেনি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত অর্থবছরের মতো এবারও প্রথম প্রান্তিকে লোকসান দিয়েছে কোম্পানিটি।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৮৫ পয়সা করেছে করেছে। গতবছর প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১০ পয়সা লোকসান দিয়েছিল।
আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৮৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ৬১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ৭১ টাকা ৫ পয়সা।
এসএম




