Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

ভারতীয়দের জন্য যুক্তরাজ্যের ভিসা নীতি শিথিল হবে না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী 

Published

on

সূচক

বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে একটি উচ্চ-পর্যায়ের ব্যবসায়িক প্রতিনিধি দল নিয়ে ভারতে গিয়েছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। তার এ দুই দিনের সফরের মূল লক্ষ্য হলো সম্প্রতি স্বাক্ষরিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। বুধবার (৮ অক্টোবর) ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে। তবে সফরের আগেই তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, ভারতীয়দের জন্য ভিসা নীতি শিথিল করার কোনো পরিকল্পনা তার সরকারের নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করেন যে, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক উন্নয়নের ‘বড় সুযোগ’ রয়েছে। কিন্তু তিনি নিশ্চিত করেন, ভারতীয় কর্মী বা শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন করে কোনো ভিসা সুবিধা খোলার পরিকল্পনা নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উড়োজাহাজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্টারমার বলেন, ভারতের সঙ্গে এই বাণিজ্যচুক্তিতে ভিসার কোনো ভূমিকা নেই। ভিসা নীতিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি। তিনি স্পষ্ট করেন যে, তার সরকারের আলোচনার মূল বিষয় হলো ব্যবসায়িক অংশীদারত্ব, বিনিয়োগ, চাকরি এবং যুক্তরাজ্যের সমৃদ্ধি বৃদ্ধি, ভিসা নিয়ে নয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কয়েক বছর ধরে আলোচনার পর গত জুলাইয়ে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একটি বাণিজ্যচুক্তি স্বাক্ষর করেছে ভারত। এই চুক্তির লক্ষ্য হলো লাখ কোটি পাউন্ডের বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা। এর ফলে যুক্তরাজ্যের গাড়ি ও হুইস্কি অপেক্ষাকৃত সস্তায় ভারতে রপ্তানি করা সম্ভব হবে এবং ভারতীয় পোশাক ও গয়না সস্তায় যুক্তরাজ্যে আমদানি করা যাবে।

এছাড়াও, চুক্তির একটি বিশেষ অংশ হিসেবে যেসব ভারতীয়রা স্বল্পমেয়াদি ভিসা নিয়ে যুক্তরাজ্যে কাজ করবেন, তারা সামাজিক নিরাপত্তা (সোশ্যাল সিকিউরিটি) ব্যয়ে তিন বছরের জন্য ছাড় পাবেন।

যুক্তরাজ্যের বর্তমান লেবার সরকার দেশটিতে সামগ্রিক অভিবাসন কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে। গত সপ্তাহে দলীয় সম্মেলনেও বিদেশিদের স্থায়ীভাবে বসবাসের ক্ষেত্রে নিয়মনীতি কঠোর করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ভারতে এসেও স্টারমার সেই অবস্থানেই অটল থাকলেন।

উল্লেখ্য এই সফরে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার একশ’রও বেশি উদ্যোক্তা, সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে একটি শক্তিশালী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

ক্রিপ্টো বাজারে অস্থিরতা, মূলধন হারিয়েছে সোয়া ট্রিলিয়ন ডলার

Published

on

সূচক

বিশ্বব্যাপী ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদে বিনিয়োগ কমায় ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে আবারো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে সুদহার কমানোর সম্ভাবনা কমে যাওয়া ও প্রযুক্তি খাতের অতিমূল্যায়ন নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ায় বিটকয়েনসহ প্রধান ডিজিটাল মুদ্রার দাম টানা ছয় সপ্তাহ ধরে কমছে। এ সময় ক্রিপ্টো বাজার প্রায় সোয়া ট্রিলিয়ন ডলার মূলধন হারিয়েছে। খবর রয়টার্স ও দ্য ন্যাশনাল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এশিয়ার বাজারে লেনদেন চলাকালে বিটকয়েনের দাম গতকাল ২ দশমিক ১ শতাংশ কমে নেমে আসে প্রায় ৮৫ হাজার ৩৫০ ডলারে। এটি গত সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। ইথারের দামও ২ শতাংশের বেশি কমে পৌঁছেছে চার মাসের সর্বনিম্ন ২ হাজার ৭৭৭ ডলারে। সপ্তাহজুড়ে বিটকয়েন ও ইথার উভয়েরই দাম কমেছে প্রায় ৮ শতাংশ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, ক্রিপ্টোকারেন্সিকে এখন বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি পরিমাপক সূচক হিসেবে দেখা হচ্ছে। গত কয়েক দিনে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদে বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় ডিজিটাল মুদ্রার দাম দ্রুত নিচে নামছে। এ পরিস্থিতিতে ‘খুবই নাজুক বাজার মনোভাবের প্রতিফলন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন আইজির বাজার বিশ্লেষক টনি সাইকামোর। তিনি বলেন, ‘যদি বিটকয়েন সামগ্রিক ঝুঁকি মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়, তাহলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে। এটাই এখন বড় উদ্বেগের বিষয়।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিটকয়েনের দাম কমার প্রভাব পড়েছে ক্রিপ্টোভিত্তিক ইটিএফগুলোয়ও। চায়না এএমসি, হারভেস্ট ও বোসেরা পরিচালিত হংকংয়ে তালিকাভুক্ত স্পট বিটকয়েন ইটিএফের দাম গতকাল কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। বাজার পর্যবেক্ষক কয়েনগেকোর তথ্য অনুযায়ী গত ছয় সপ্তাহে পুরো ক্রিপ্টো বাজার প্রায় ১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন বা ১ লাখ ২০ হাজার কোটি ডলার মূলধন হারিয়েছে।

অক্টোবরের শুরুর দিকে বিটকয়েন ১ লাখ ২০ হাজার ডলার অতিক্রম করে রেকর্ড গড়ে। এর পর থেকেই এর দাম দ্রুত কমতে শুরু করে। গত মাসে হঠাৎ বড় ধরনের বিক্রি শুরু হলে বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দেয়। এ সময় ধারের অর্থ (লিভারেজ) বিনিয়োগ করা অনেক ট্রেডারের লেনদেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ১ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ একবারেই বাজার থেকে হারিয়ে যায়।

ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর নতুনভাবে উল্লম্ফন দেখে ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম। কারণ নির্বাচনী প্রচারের শুরু থেকে ক্রিপ্টোবান্ধব নীতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছিলেন তিনি। ট্রাম্প প্রশাসনের ক্রিপ্টোবান্ধব নীতি ঘোষণা পরে ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে নতুন গতি সঞ্চার করে।

কিন্তু বিটকয়েন এখন চলতি বছরের শুরু থেকে অর্জিত সব লাভ হারিয়ে ফেলেছে। বার্ষিক ভিত্তিতে এর দাম ৮ শতাংশ কমেছে। একই সময় ইথারের দাম কমেছে প্রায় ১৬ শতাংশ।

টানা পতনে বিটকয়েন আবার ৯০ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, সুদহার কমানো নিয়ে ফেডের অনিশ্চিত অবস্থান ও প্রযুক্তি খাতের অতিমূল্যায়ন নিয়ে উদ্বেগ, সব মিলেই ক্রিপ্টো বাজারে চাপ তৈরি হয়েছে।

ওয়ান্ডার বাজার বিশ্লেষক ক্রিজস্টফ কামিনস্কি বলেন, ‘বিটকয়েন-ভিত্তিক ইটিএফ থেকে বড় অংকের মূলধন বের হয়ে যাওয়া সাম্প্রতিক পতনের অন্যতম কারণ। এতে ইটিএফ ও অন্যান্য ক্রিপ্টো-সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটিতে থাকা বিনিয়োগকারীরা তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য হচ্ছেন।’

সুইসকোট ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ইপেক ওজকারদেস্কায়া বলেন, ‘চলমান অনিশ্চয়তার মধ্যে এখনো স্পষ্ট নয়, বিটকয়েনের পতন স্বল্পমেয়াদি সংশোধন নাকি দীর্ঘমেয়াদি নিম্নমুখী প্রবণতার শুরু।’

তবে বিশ্লেষকদের ধারণা, আগামী কয়েক সপ্তাহেই ক্রিপ্টো বাজারের পরবর্তী গতিপ্রকৃতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ সময় হতে যাচ্ছে।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

গাজায় যুদ্ধবিরতির পর ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত: জাতিসংঘ

Published

on

সূচক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকার পরেও ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৭ জন ফিলিস্তিনি শিশু নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ)। প্রতিষ্ঠানটি এই ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছে, পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং গাজার শিশুদের জন্য কোনো নিরাপদ স্থান নেই। শনিবার (২২ নভেম্বর) আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে ইউনিসেফের মুখপাত্র রিকার্ডো পিরেস জানান, নিহতদের মধ্যে রয়েছে বৃহস্পতিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত এক নবজাতক শিশু। এর আগের দিনও ইসরায়েলি হামলায় আরও সাত শিশু নিহত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পিরেস বলেন, এটি যুদ্ধবিরতির সময় ঘটছে। পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এরা কেবল সংখ্যাতাত্ত্বিক তথ্য নয়— প্রতিটি শিশু একটি পরিবার, একটি স্বপ্ন, একটি জীবন নিয়ে ছিল। হঠাৎ করে অব্যাহত সহিংসতার কারণে সব শেষ হয়ে গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইউনিসেফের আগের হিসাবে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬৪ হাজার ফিলিস্তিনি শিশু হতাহত হয়েছে।

মানবাধিকার সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন জানিয়েছে, ২০২৪ সালে প্রতি মাসে গড়ে ৪৭৫ জন ফিলিস্তিনি শিশু আজীবন পঙ্গুত্ব বয়ে আনবে এমন আঘাত পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ট্রমাটিক ব্রেন ইনজুরি, পোড়া ক্ষতসহ অন্যান্য গুরুতর শারীরিক ক্ষতি।

সংস্থাটি আরও বলেছে, গাজা এখন ‘আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিশু অঙ্গহানি-বহুল অঞ্চলে’ পরিণত হয়েছে।

খাদ্য সংকটও শিশুদের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় বহু শিশু অপুষ্টি ও ক্ষুধাজনিত জটিলতায় মারা গেছে বলে বিভিন্ন সংস্থা অভিযোগ করছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গাজাজুড়ে নতুন করে বিমান হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলের দাবি, সেনাদের ওপর হামলার জবাবে এই অভিযান চালানো হয়েছে। তবে হামাস এই দাবি অস্বীকার করে এটিকে ‘গণহত্যা পুনরায় শুরু করার স্পষ্ট ইঙ্গিত’ বলে অভিহিত করেছে।

ডক্টরস উইদাউট বর্ডার্স (এমএসএফ) জানিয়েছে, তাদের চিকিৎসকরা সাম্প্রতিক হামলায় গুলিবিদ্ধ ও খোলা হাড় ভাঙাসহ গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত বহু নারী ও শিশুকে চিকিৎসা দিয়েছেন। গাজা সিটির একটি মোবাইল ক্লিনিকে কর্মরত নার্স জাহের জানান, তারা এক নারীকে পায়ের গুরুতর আঘাত এবং একজন নয় বছরের মেয়েকে মুখের গুলিবিদ্ধ ক্ষত নিয়ে চিকিৎসা দিয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের অব্যাহত অবরোধে গাজায় শীতের মৌসুমে প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী—বিশেষ করে তাঁবু, কম্বল, ওষুধ—গুরুতরভাবে সংকট সৃষ্টি করেছে। ইউনিসেফ বলছে, বহু শিশু খোলা আকাশের নিচে, বৃষ্টিভেজা অস্থায়ী আশ্রয়ে শীতের তীব্র ঠান্ডা সহ্য করছে।

ইউনিসেফের মুখপাত্র পিরেসের মতে, গাজার শিশুদের জন্য বাস্তবতা নির্মম ও স্পষ্টত তাদের জন্য কোনো নিরাপদ স্থান নেই। তিনি বলেন, শীতের আগমন তাদের জন্য নতুন হুমকি। হিটার নেই, পর্যাপ্ত কম্বল নেই—শিশুরা রাতভর কাঁপছে ঠান্ডায়।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মিস ইউনিভার্সের মুকুট জিতলেন কটাক্ষের শিকার সেই ফাতিমা

Published

on

সূচক

২১ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায় থাইল্যান্ডের ব্যাংকক শহরে শুরু হয় মিস ইউনিভার্স ২০২৫–এর ফাইনাল পর্ব, যেখানে কয়েকটি পর্ব পেরিয়ে মিস ইউনিভার্সের ফাইনালে উঠে আসেন পাঁচটি দেশের প্রতিনিধি—মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ড, মিস ইউনিভার্স ফিলিপাইন, মিস ইউনিভার্স ভেনেজুয়েলা, মিস ইউনিভার্স মেক্সিকো ও মিস ইউনিভার্স আইভরিকোস্ট। এরপর বিচারকেরা সব প্রতিযোগীকে দুটি করে প্রশ্ন করেন। সে দুই প্রশ্নের উত্তরের ভিত্তিতেই চূড়ান্ত করা হয় মিস ইউনিভার্স ২০২৫।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আর সেই চূড়ান্ত পর্বে সেরার খেতাব জেতেন ফাতিমা। থাইল্যান্ডে মূল পর্ব শুরুর আগে সবাইকে নিয়ে প্রিপ্যাজেন্ট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে মিস ইউনিভার্স কর্তৃপক্ষ। নিয়ম অনুযায়ী যে দেশে মিস ইউনিভার্স অনুষ্ঠিত হয়, সে দেশের একটি প্রমোশনাল ভিডিও করতে হয় প্রতিযোগীদের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আনুষ্ঠানিক ফটোশুটের বাইরেও কিছু ছবি তোলা হয়। কিন্তু মিস ইউনিভার্স মেক্সিকো তা সময়মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দিতে পারেননি। যে কারণে মিস ইউনিভার্স থাইল্যান্ডের পরিচালক নাওয়াত ইতসারাগ্রিসিল তাঁকে সবার সামনে ‘ডাম্বহেড’ বলে কটাক্ষ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সঙ্গে সঙ্গে এর জবাব দেন মিস মেক্সিকো ফাতিম বশ। সরাসরি বলেন, ‘আপনি আমাকে একজন নারী হিসেবে যথাযথ সম্মান দিচ্ছেন না।’

এরপরও নিরাপত্তা বাহিনীকে ডেকে তাঁকে শাসানোর চেষ্টা করেন সঞ্চালক। কিন্তু ততক্ষণে মিস ইউনিভার্স মেক্সিকোর পক্ষ নিয়ে নেন বাকি প্রতিযোগীরা। একযোগে আসন থেকে উঠে হল ত্যাগ করেন সবাই। মিস ইউনিভার্সের সেই ইভেন্ট সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছিল ফেসবুকে।

ঘটনার পর মিস ইউনিভার্স মেক্সিকো এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘একুশ শতকে এসে একজন নারী কখনোই হাতের পুতুল হয়ে থাকতে পারে না। যা ইচ্ছা তা–ই বলতে পারেন না কিংবা সাজাতে পারেন না। আমি এখানে এসেছি সব নারীর প্রতিনিধিত্ব করতে। আমাকে অসম্মান করা মানে পুরো নারী জাতিকে অসম্মান করা।’

ঘটনার পর তিনটি ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে ক্ষমা চেয়েছেন সঞ্চালক। কিন্তু তাতে মন গলেনি মিস ইউনিভার্স কর্তৃপক্ষের। এ বছরই পরিচালকের দায়িত্ব পাওয়া নাওয়াতকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয় মিস ইউনিভার্স কর্তৃপক্ষ।

এ ঘটনার পর হু হু করে জনপ্রিয়তা বেড়েছে মিস ইউনিভার্স মেক্সিকো ফাতিমা বশের। এমনকি তাঁর সঙ্গে অনুষ্ঠান বর্জন করায় প্রশংসা কুড়ান বাকি প্রতিযোগীরাও। ফাইনালে তো চমক দেখিয়েই নিজেকে প্রমাণ করলেন তিনি ‘ইন্টেলিজেন্ট’।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আবেদনের পাঁচ মিনিটেই মিলছে ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা

Published

on

সূচক

কুয়েতে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আবারও উন্মুক্ত হয়েছে ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা। নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম চালুর ফলে এখন আবেদন প্রক্রিয়া আগের তুলনায় অনেক সহজ ও দ্রুত হয়েছে। আবেদনকারীর তথ্য আপলোড করার পর যাচাইকরণ সম্পন্ন হলেই মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ই-মেইলে পৌঁছে যাচ্ছে ই-ভিসা। এতে স্বস্তি ফিরেছে দেশটিতে থাকা তিন লাখেরও বেশি বাংলাদেশি প্রবাসীর মাঝে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আগের ৩০ দিনের পরিবর্তে এবার ভিজিট ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে ৯০ দিন করা হয়েছে। পাশাপাশি শিথিল হয়েছে বেতন-শর্ত, ফলে অনেক প্রবাসী এখন শুধু স্ত্রী-সন্তান নয়, চার ডিগ্রি আত্মীয় যেমন খালা, কাকা, ভাই-বোন, দাদা-দাদী, নাতি-নাতনি, শ্বশুর-শাশুড়ি কিংবা ছেলে-মেয়ের স্ত্রী/স্বামীকেও কুয়েতে আনতে পারবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নতুন প্ল্যাটফর্মে মোট চার ধরনের ভিসার আবেদন করা যাচ্ছে—
.ট্যুরিস্ট
.ফ্যামিলি ভিজিট
.বিজনেস
.গভর্নমেন্ট ভিসা

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সম্পর্ক প্রমাণে অধিকাংশ ক্ষেত্রে জন্মসনদই যথেষ্ট হলেও কিছু পরিস্থিতিতে বিবাহ সনদ লাগতে পারে। সব নথিই অবশ্যই আরবি ভাষায় জমা দিতে হবে। অন্য ভাষার নথি অনুমোদিত অনুবাদ অফিস থেকে আরবিতে রূপান্তর করতে হবে।

জিসিসি দেশগুলোর বহু পেশাজীবী অনলাইনে বা আগমনের সময় সহজেই পর্যটন ভিসা পেতে পারবেন। তালিকায় রয়েছে, কোম্পানির চেয়ারম্যান, এমডি, কূটনীতিক, বিচারক, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, গোল্ডেন ভিসাধারী, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, হিসাবরক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, পাইলট, মিডিয়া কর্মীসহ আরও অনেক পেশা।

পেশা সম্পর্কিত তথ্য আবেদন করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই হয়ে যায়। পাশাপাশি আবেদনকারীদের কুয়েতে নিজস্ব অথবা আমন্ত্রণকারীর ঠিকানা প্রদান বাধ্যতামূলক।

ইসরাইলের নাগরিক ছাড়া বিশ্বের সব দেশের নাগরিকই এই সুবিধা পাবেন। তবে ভিজিট ভিসায় কাজ করা বা ভিসা রূপান্তরের চেষ্টা করা সম্পূর্ণ অবৈধ। আইন লঙ্ঘন করলে ভিজিটরকে নির্বাসিত করা হবে এবং স্পন্সরও কঠোর শাস্তির মুখে পড়তে পারেন।

এখন ফ্যামিলি ভিজিট ভিসায় সর্বোচ্চ তিন মাস অবস্থানের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি এক বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা চালু হয়েছে, তবে প্রতিবার প্রবেশের পর সর্বোচ্চ এক মাস অবস্থান করে দেশে ফিরে যেতে হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভিজিট ভিসার অপব্যবহার হলে বাংলাদেশের জন্য এ সুবিধা আবারও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই স্বজনদের দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি প্রবাসীদের নিশ্চিত করতে হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মার্কিন কারখানায় চীনা যন্ত্রাংশ ব্যবহার করবে না টেসলা

Published

on

সূচক

যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত গাড়িতে চীনা যন্ত্রাংশ ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে ইলোন মাস্কের কোম্পানি টেসলা। ওয়াশিংটন-বেইজিং চলমান বাণিজ্য উত্তেজনার কারণে এ বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (ইভি) নির্মাতা চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। খবর রয়টার্স।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদন অনুসারে এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কারখানায় কিছু চীনা যন্ত্রাংশের বিকল্প ব্যবহার শুরু করেছে টেসলা। আগামী এক বা দুই বছরের মধ্যে বাকি সব যন্ত্রাংশের জন্য বিকল্প উৎস খুঁজে বের করার পরিকল্পনা করছে তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি এ কোম্পানি। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, দুই দেশের মধ্যকার শুল্কের ওঠা-নামা এবং বাণিজ্যবৈষম্য গাড়ির দাম ও সরবরাহ ব্যবস্থায় জটিলতা সৃষ্টি করছে। তাই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে টেসলা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত দুই বছরে যুক্তরাষ্ট্রের কারখানা থেকে উত্তর আমেরিকার বাজারে সরবরাহ বাড়িয়েছে কোম্পানিটি। গত এপ্রিলে টেসলা জানিয়েছিল, চীনা যন্ত্রাংশের বিকল্প খুঁজছে তারা।

সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী চীনে উৎপাদিত এ কোম্পানির ইভির বিক্রি গত মাসে ২০২৪ সালের অক্টোবরের তুলনায় ৯ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ৬১ হাজার ৪৯৭ ইউনিটে নেমে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্যবিবাদের কারণে চলতি বছর সতর্ক অবস্থায় রয়েছে বৈশ্বিক গাড়ি শিল্প। উচ্চ শুল্ক, দুষ্প্রাপ্য খনিজ ও চিপের সম্ভাব্য ঘাটতির কারণে কোম্পানিগুলো চীননির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করছে।

গত সপ্তাহে জেনারেল মোটরস তাদের সরবরাহকারীদের চীনা যন্ত্রাংশ সরাতে নির্দেশ দিয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, টেসলার এ পদক্ষেপ থেকে প্রতীয়মান হয় যে বৈশ্বিক বাণিজ্য অনিশ্চয়তার মধ্যে মার্কিন নির্মাতারা সরবরাহ চেইন সুরক্ষিত করার চেষ্টা করছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার49 minutes ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২০৫ শেয়ারের দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেনে...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

সমতা লেদারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সমতা লেদার কমপ্লেক্স লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৬ নভেম্বর বিকাল সাড়ে ৪টায় কোম্পানিটির পর্ষদ...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের লোকসান বেড়েছে ৬৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার1 day ago

সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ নভেম্বর-২০ নভেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ।...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার1 day ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে খুলনা প্রিন্টিং

বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ নভেম্বর-২০ নভেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে খুলনা...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার1 day ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ নভেম্বর-২০ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে লাভেলো আইসক্রিম লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন...

সূচক সূচক
পুঁজিবাজার2 days ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৭ হাজার ৮২০ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (১৬ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
সূচক
রাজনীতি5 minutes ago

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন জামায়াত প্রার্থী শাহজাহান মিয়া

সূচক
রাজনীতি12 minutes ago

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে পাচ্ছি না: নাহিদ ইসলাম

সূচক
ব্যাংক22 minutes ago

আজ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরাসরি গ্রাহকসেবা বন্ধ

সূচক
পুঁজিবাজার49 minutes ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২০৫ শেয়ারের দরপতন

সূচক
আইন-আদালত56 minutes ago

মানবতাবিরোধী অপরাধ: ট্রাইব্যুনালে ১৩ সেনা কর্মকর্তা

সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

সমতা লেদারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচক
জাতীয়1 hour ago

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও দিতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান

সূচক
জাতীয়1 hour ago

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

সূচক
অর্থনীতি2 hours ago

নিয়ন্ত্রকদের ব্যর্থতায় সংকটে অর্থনীতি: গভর্নর

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের লোকসান বেড়েছে ৬৬ শতাংশ

সূচক
রাজনীতি5 minutes ago

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন জামায়াত প্রার্থী শাহজাহান মিয়া

সূচক
রাজনীতি12 minutes ago

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে পাচ্ছি না: নাহিদ ইসলাম

সূচক
ব্যাংক22 minutes ago

আজ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরাসরি গ্রাহকসেবা বন্ধ

সূচক
পুঁজিবাজার49 minutes ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২০৫ শেয়ারের দরপতন

সূচক
আইন-আদালত56 minutes ago

মানবতাবিরোধী অপরাধ: ট্রাইব্যুনালে ১৩ সেনা কর্মকর্তা

সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

সমতা লেদারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচক
জাতীয়1 hour ago

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও দিতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান

সূচক
জাতীয়1 hour ago

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

সূচক
অর্থনীতি2 hours ago

নিয়ন্ত্রকদের ব্যর্থতায় সংকটে অর্থনীতি: গভর্নর

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের লোকসান বেড়েছে ৬৬ শতাংশ

সূচক
রাজনীতি5 minutes ago

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন জামায়াত প্রার্থী শাহজাহান মিয়া

সূচক
রাজনীতি12 minutes ago

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে পাচ্ছি না: নাহিদ ইসলাম

সূচক
ব্যাংক22 minutes ago

আজ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরাসরি গ্রাহকসেবা বন্ধ

সূচক
পুঁজিবাজার49 minutes ago

সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২০৫ শেয়ারের দরপতন

সূচক
আইন-আদালত56 minutes ago

মানবতাবিরোধী অপরাধ: ট্রাইব্যুনালে ১৩ সেনা কর্মকর্তা

সূচক
পুঁজিবাজার1 hour ago

সমতা লেদারের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

সূচক
জাতীয়1 hour ago

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও দিতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান

সূচক
জাতীয়1 hour ago

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

সূচক
অর্থনীতি2 hours ago

নিয়ন্ত্রকদের ব্যর্থতায় সংকটে অর্থনীতি: গভর্নর

সূচক
পুঁজিবাজার2 hours ago

এনার্জিপ্যাক পাওয়ারের লোকসান বেড়েছে ৬৬ শতাংশ