আইন-আদালত
সরকার সাহায্য না করলে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব নয় : বদিউল আলম
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, সরকার সাহায্য না করলে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনেরও (ইসি) সুষ্ঠু ভোট আয়োজন করা সম্ভব নয়।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এফডিসিতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ইসি, প্রার্থী ও নাগরিকের ভূমিকা’ নিয়ে ছায়া সংসদে তিনি এই মন্তব্য করেন।
বদিউল আলম বলেন, গত তিন নির্বাচনে যারা নির্বাচনি অপরাধ করেছেন তাদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত। সবচেয়ে বড় অপরাধ করেছে নির্বাচন কমিশন। গত ৩ নির্বাচনে কেউ কেউ ইচ্ছা করে সত্য কথা বলেনি। আর কাউকে কাউকে বাধ্য করা হয়েছিল সত্য না বলতে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের বিষয়ে সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, বৃক্ষ তার ফলে পরিচয়। এই ইসির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ নাই। কারণ, গতবারের মতো ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের চাপ নাই।
এ ছাড়া সরকার সাহায্য না করলে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনেরও (ইসি) সুষ্ঠু ভোট আয়োজন করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
নারী ভোটার ও প্রবাসী ভোটারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা নির্বাচন কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলেও মন্তব্য করেন সংস্কার কমিশন প্রধান। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। তবে সংস্কারের জন্য সময় দিতে হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
জাতীয় আয়কর দিবস আজ
জনগণকে কর দিতে উৎসাহিত করতে প্রতি বছর ৩০ নভেম্বর আয়কর দিবস উদযাপন করে আসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ শনিবার (৩০ নভেম্বর) সেই তারিখ হলেও জাতীয় আয়কর দিবস উদযাপিত হচ্ছে না। যদিও অফিসিয়ালভাবে ওই দিবস বাতিল বা পরিবর্তন করা হয়নি।
তবে এবারে ভিন্ন কোনো দিনকে জাতীয় আয়কর দিবস ঘোষণা দেওয়ার কথা জানিয়েছিল এনবিআর, সেটাও নির্ধারণ করা হয়নি। ফলে আয়কর দিবস নিয়ে কর অফিস কিংবা সাধারণ জনগণ অন্ধকারেই আছেন।
আজকের আয়কর দিবস দিয়ে জানতে চাইলে এনবিআর পরিচালক (জনসংযোগ) সৈয়দ এ মু’মেন বলেন, এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আমার জানা নেই। অফিসালভাবে আমাদের কাছে কোনো নির্দেশনা নেই।
অন্যদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের কর বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ৩০ নভেম্বর এতোদিন আয়কর হিসেবে উদযাপিত হলেও এ বছর থেকে আর পালিত হচ্ছে না। বিগত সরকারের সময়ের অনেক জাতীয় দিবস যেমন পরিবর্তন করা হচ্ছে, এক্ষেত্রেও পরিবর্তন হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে নতুন আয়কর দিবস ঘোষণা করা হবে।
এর আগে ৪ নভেম্বর এবিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিনকে আয়কর দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়ে থাকে। তবে ওই দিন কর অফিসগুলো যথেষ্ট ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সে কারণে আমরা ভাবছি ভিন্ন কোনো দিন জাতীয়ভাবে আয়কর দিবস হলে উদযাপন ও উৎসবের আমেজ বৃদ্ধি পাবে।
২০১৬ সাল থেকে ৩০ নভেম্বরকে আয়কর দিবস হিসেবে উদযাপন করা হচ্ছে, এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর আয়কর দিবস উদযাপিত হতো। অর্থাৎ গত ১৬ বছর থেকে রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন জাতীয় আয়কর দিবস উদযাপিত আসছে। ২০০৮ সাল থেকে প্রথম আয়কর দিবস পালন করা হয়। ওই বছর থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর আয়কর দিবস হিসেবে উদযাপিত হতো।
এরপর রিটার্ন দাখিলের সময় বৃদ্ধি করার সঙ্গে সঙ্গে ২০১৬ সাল থেকে ৩০ নভেম্বর আয়কর দিবস পালন করছে এনবিআর। এদিন ব্যক্তি শ্রেণির আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দেওয়ারও শেষ দিন। যদিও চলতি বছরে এরই রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বৃদ্ধি করে ৩১ ডিসেম্বর করা হয়েছে।
আয়কর নির্দেশিকা ২০২৩-২৪ অনুযায়ী ৪৪ ধরনের সেবায় রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দেখানো বাধ্যতামূলক করে এনবিআর। যে কারণে রিটার্ন দাখিলের বিকল্প নেই ই-টিআইএন ধারীদের। তা না হলে পড়তে হবে নানা জটিলতায়।
দেশে বর্তমানে ১ কোটি ১০ লাখের বেশি কর শনাক্তকারী নম্বরধারী (টিআইএন) করদাতা রয়েছেন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৪৪ লাখ করদাতা রিটার্ন দাখিল করেন, যার মধ্যে মাত্র ৫ লাখ রিটার্ন অনলাইনে জমা দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ৫ লাখের বেশি করদাতা অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করেছেন বলে জানা গেছে।
সাধারণত কোনো ব্যক্তি-করদাতার আয় যদি বছরে সাড়ে তিন লাখ টাকার বেশি হয়, তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তি, নারী ও ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সের করদাতার আয় যদি বছরে চার লাখ টাকার বেশি হয়, গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার আয় যদি বছরে পাঁচ লাখ টাকার বেশি হয় এবং প্রতিবন্ধী করদাতার আয় সাড়ে চার লাখ ৭৫ হাজার টাকার বেশি হলে তার রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক।
এ ছাড়া আরও অনেক কারণে ব্যক্তিকে আবশ্যিকভাবে রিটার্ন দাখিল করতে হয়। শুধু রিটার্ন দাখিল করলেই হবে না, বিভিন্ন সরকারি সেবা পেতে হলে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্রও দেখাতে হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
তুরাগ তীরে পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা শুরু
টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) থেকে শুরু হয়ে চলবে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
প্রথম পর্বের জোড় ইজতেমায় অংশগ্রহণ করবেন মাওলানা জোবায়েরপন্থিরা। এরপর শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) থেকে ২৪ ডিসেম্বর দ্বিতীয় পর্বে অংশগ্রহণ করবেন মাওলানা সাদপন্থিরা।
বৃহস্পতিবার মাগরিবের নামাজের পর থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হক্কানে ওলামায়ে কেরামরা জোড় ইজতেমায় অংশ নিতে টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে আসতে শুরু করেন।
ইজতেমা ময়দানে অবস্থানরত মুসুল্লি আবদুল্লাহ মাওলানা জোবায়েরপন্থি জানান, হক্কানে ওলামায়ে কেরামদের অংশগ্রহণ প্রথম পর্বের জোড় ইজতেমা শুক্রবার থেকে শুরু হবে, পরবর্তী বিশ্ব ইজতেমা সফল করার লক্ষ্যে দিকনির্দেশনার মাধ্যমে শেষ হবে প্রথম পর্বের জোড় ইজতেমা।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইসকান্দার হাবিবুর রহমান বলেন, শুক্রবার থেকে মাওলানা জোবায়ের অনুসারীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রথম পর্বের জোড় ইজতেমা শুরু হয়েছে। আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তা দিতে টঙ্গী পশ্চিম থানার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য নিয়োজিত আছেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
আমিরাতে গ্রেপ্তার আরও ৭৫ বাংলাদেশির মুক্তি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করে গ্রেপ্তার হওয়া আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে মোট ১৮৮ জনকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দিয়েছে আরব আমিরাত।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. সারওয়ার আলম। তিনি বলেন, এ ইস্যুতে আমিরাতে আর কোনো বাংলাদেশি গ্রেপ্তার নেই।
এর আগে দুপুরে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে সারওয়ার আলম লেখেন, ‘জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এ ছাত্র-জনতাকে হত্যা ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মিছিল ও বিক্ষোভ করায় আটক আরও ৭৫ প্রবাসী বাংলাদেশিকে আজ ক্ষমা করল আমিরাত সরকার। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ১৮৮ জনকে মুক্তি দিয়েছে আমিরাত সরকার।’
এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর এক ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছিলেন, গত ২৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের। সেখানে বড় অংশজুড়ে ছিল ৫৭ বাংলাদেশির শাস্তি মওকুফের বিষয়টি। প্রধান উপদেষ্টা প্রেসিডেন্টকে প্রবাসী শ্রমিকদের ক্ষমা করে দেওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। প্রেসিডেন্ট তার কথা রেখেছেন। প্রধান উপদেষ্টা এ সুখবরটি পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
উৎপাদনে ফিরছে মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র
কয়লা সংকটের কারণে প্রায় এক মাস বন্ধ থাকার পর আগামীকাল শনিবার থেকে উৎপাদনে যাচ্ছে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। সম্প্রতি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কয়লা আমদানি করা হয়েছে।
এর আগে কয়লা সংকটের কারণে গত ৩১ অক্টোবর থেকে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াটের দুই ইউনিটের এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।
বিদ্যুৎকেন্দ্র সূত্র জানায়, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ইন্দোনেশিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজ ৭০ হাজার টন কয়লা নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটিতে ভিড়েছে। এরপর একই দিন বিকেল থেকে কয়লা খালাসের কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়াও আগামী রোববার ৬৬ হাজার টন কয়লা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে আরও একটি জাহাজ মাতারবাড়ীতে আসবে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের মাতারবাড়ী সাইট অফিসের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিচলন) মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, আইনি জটিলতা শেষে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রে এক বছরে ৩৫ লাখ টন কয়লা আমদানি করার জন্য মেঘনা গ্রুপ ও বিরলা নামে যৌথ একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছে।
এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা নিয়ে জেটিতে জাহাজ ভিড়েছে। ফলে এক মাস বন্ধ থাকার পর শনিবার থেকে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি আবারও উৎপাদনে যাচ্ছে ৬০০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিট। এখন বিদ্যুতের চাহিদা আগের চেয়ে কমেছে। তবে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় ইউনিটের আরও ৬০০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যাবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে ভারত অযাচিত উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ভারতের নিজের মাটিতে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর অসংখ্য নির্মমতার ঘটনা ঘটে চলেছে। সেটা নিয়ে তাদের সংকোচ বা অনুশোচনা নেই। ভারতের এই দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক পেইজে এক পোস্টে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।
ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার জরিপের উদ্ধৃতি দিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ (৬৪ দশমিক ১ শতাংশ) মনে করছেন, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দিতে পারছে। আমরা নিজেরাও দেখেছি, ছাত্রসংগঠন, মাদরাসা ও রাজনৈতিক দলসহ বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রতিক দুর্গাপূজার সময় কিভাবে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য কাজ করেছে। সর্বশেষে চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে নির্মম ও উসকানিমূলকভাবে হত্যার পরও বাংলাদেশের মুসলমানরা অসীম সংযম ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে।
আইন উপদেষ্টা আরো বলেন, এরপরও বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর ভারতের অযাচিত উদ্বেগ প্রকাশ থেমে নেই। ভারতের নিজের মাটিতে সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর অসংখ্য নির্মমতার ঘটনা ঘটে চলেছে। অথচ সেটা নিয়ে তাদের সংকোচ বা অনুশোচনা নেই। ভারতের এই দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর।
কাফি