জাতীয়
বিনামূল্যে ২৭ ধরনের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বর্তমান সরকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রায় ২৭ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমানের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্বে করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে রোগীদের বিনামূল্যে ওষুধ দেওয়াসহ হাসপাতালগুলোর পরিচালনার জন্য এমএসআর খাতে মোট বরাদ্দকৃত টাকার মধ্যে ৭০ শতাংশ টাকা ওষুধবাবদ ব্যয় করা হয়। সেই আলোকে হাসপাতালগুলোকে ওষুধ খাতে বরাদ্দকৃত ৭০ শতাংশ টাকার সব ওষুধই নিম্ন আয়ের রোগীরা পাচ্ছেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি বিভিন্ন কোম্পানির মোট ৬৩টি ওষুধের মূল্য কমিয়েছে।
সামন্ত লাল বলেন, দেশের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত হাসপাতাল, জেলা হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের বিনামূল্যে পর্যাপ্ত ওষুধ প্রাপ্তি নিশ্চিত করাসহ অন্তঃবিভাগে ভর্তিকৃত রোগীদের উন্নতমানের ডায়েট খাবার দেওয়ার লক্ষ্যে দফায়-দফায় অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে।
সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার মধ্যে ওষুধের দাম নির্ধারণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জীবন রক্ষাকারী ওষুধের মূল্য সমাজের সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার মধ্যে রাখতে সরকার সদা সচেষ্ট রয়েছে। বাংলাদেশে ১৯৯২ সালে প্রাইসিং পলিসি প্রণয়ন করা হয় এবং ১৯৯৪ সালে সরকার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা করেছে। অত্যাবশ্যকীয় প্রিমার্জ হেল্থ কেয়ারের তালিকাভুক্ত ১১৭টি জেনেরিক ওষুধের মূল্য সরকার নির্ধারণ করে থাকে। এ ছাড়া, তালিকা বহির্ভূত অন্যান্য জেনেরিক ওষুধের মূল্য সংশ্লিষ্ট ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করে ভ্যাট প্রদানের নিমিত্ত ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে মূল্য সনদ গ্রহণ করে থাকে।
ওষুধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৪ এর ৩০ ধারায় সরকার ওষুধের তালিকা প্রস্তুত করে গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা তালিকাভুক্ত এবং আমদানিকৃত ওষুধের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করতে পারবে বলে উল্লেখ রয়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরামে যোগ দিতে তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। ফোরামের পাশাপাশি তুরস্ক সফরকালে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী ১১-১৩ এপ্রিল তুরস্কের আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরামে চলবে। ওই ফোরামে যোগ দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল তুর্কি সরকার। তবে প্রধান উপদেষ্টা না যেতে পারায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান হিসেবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আনতালীয়া কূটনীতিক ফোরামে যোগ দেবেন তিনি।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে তুরস্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে তৌহিদ হোসেনের। তিনি ফোরামে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা শেষে আগামী ১৪ এপ্রিল ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরামে যোগ দিতে তুরস্ক যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ফোরামের উদ্বোধন করবেন। ওই ফোরামে বিভিন্ন দেশের প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতি আসবেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ফোরামে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি কয়েকটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ নিশ্চিত হয়েছে, যাদের মধ্যে-তুরস্ক, স্লোভাকিয়া, আজারবাইজান ও গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রয়েছেন। এ ছাড়া একটি সংস্থার সেক্রেটারি জেনারেল উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
উল্লেখ্য, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের পৃষ্ঠপোষকতায় চতুর্থ দফায় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরামের আয়োজক। ‘খণ্ডিত বিশ্বে কূটনীতির পুনরুদ্ধার’-শীর্ষক থিম নিয়ে তুরস্কের রিসোর্ট শহরখ্যাত আন্টালিয়ায় আগামী ১১-১৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরাম।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডিপি ওয়ার্ল্ডের সিইও’র সাক্ষাৎ

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক বন্দর পরিবহনকারী প্রতিষ্ঠান ডিপি ওয়ার্ল্ডের গ্রুপ চেয়ারম্যান ও সিইও সুলতান আহমেদ বিন সুলায়েম।
বুধবার (৯ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাদের এই সাক্ষাৎ হয়। সাক্ষাৎকালে উভয়ের মধ্যে স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সংসদ নির্বাচনের ব্যালট ছাপার প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে বসছে ইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে তার আগেই ব্যালট ছাপার প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বৈঠক ডেকেছে কমিশন। ব্যালট পেপার ছাপার দায়িত্বে থাকা মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সঙ্গে এ বৈঠক হবে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) ইসির উপসচিব রাশেদুল ইসলামের সই করা এ সংক্রান্ত চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ব্যালট পেপারসহ বিভিন্ন নির্বাচনী সামগ্রী মুদ্রণের জন্য বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, আগামীতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং অন্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর (ইউনিয়ন পরিষদ ব্যতীত) নির্বাচন উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের নির্বাচনী সামগ্রী মুদ্রণের সার্বিক প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণের বিষয়ে আগামী ১৫ এপ্রিল বেলা ১১টায় সভার আহ্বান করা হয়েছে।
ওই সভায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব সভাপতিত্ব করবেন। সভায় যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সভায় নির্বাচনী কাজে ব্যবহৃত কাগজপত্রের ক্রয়, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ; মুদ্রণ কার্যক্রম শুরুর সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ; জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার মুদ্রণের প্রস্তুতি; স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ ব্যতীত) নির্বাচনের ব্যালট পেপার মুদ্রণ পরিকল্পনা এবং সরবরাহ না হওয়া সামগ্রীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মার্চ ফর গাজার স্থান পরিবর্তন

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে ‘মার্চ ফর গাজা’ শিরোনামে ডাকা জমায়েতের স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। বিনিয়োগ সম্মেলনের কারণে মার্চ ফর গাজার স্থান পরিবর্তন করে পূর্ব নির্ধারিত তারিখে সোহরাওয়ার্দী ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে।
ফিলিস্তিন সলিডারিটি মুভমেন্টের এক জরুরি বৈঠকে বিনিয়োগ সম্মেলন ও পরীক্ষার কথা বিবেচনা করে মার্চ ফর গাজা এর তারিখ অপরিবর্তিত রেখে স্থান পরিবর্তন করা হয়।
প্ল্যাটফর্মের ফেসবুক পেজ থেকে এক পোস্ট দিয়ে বুধবার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
আগামী ১২ এপ্রিল শনিবার পূর্বনির্ধারিত তারিখেই মার্চ ফর গাজা অনুষ্ঠিত হবে। তবে স্থান পরিবর্তন করে শাহবাগের পরিবর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিকেল ৩টা থেকে শুরু হয়ে মাগরিবের পূর্ব পর্যন্ত চলবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দলগুলো চাইলে ডিসেম্বরেই নির্বাচন: ড. ইউনূস

রাজনৈতিক দলগুলো যদি স্বল্পমেয়াদি সংস্কারে সম্মত হয়, তবে নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো যদি দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার চাওয়া হলে নির্বাচন জুনে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কারণ, আমরা একটি রূপান্তরকালীন সময় পার করছি। এখন আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন ও অগ্রাধিকার পুনর্নির্ধারণ।
বুধবার (৯ এপ্রিল) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটনের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে উভয় পক্ষ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ সময় ব্যারোনেস উইন্টারটন বলেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে দীর্ঘ ও বিশ্বাসযোগ্য একটি সম্পর্ক রয়েছে। আমরা বাংলাদেশের চলমান সংস্কার কার্যক্রমের দিকনির্দেশনা দেখে সন্তুষ্ট।
প্রধান উপদেষ্টা সরকারি স্বাস্থ্যসেবা খাতকে শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্যের সহায়তা কামনা করে বলেন, আমাদের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম প্রায় অকার্যকর। এখানে যুক্তরাজ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। স্বাস্থ্য খাতে দক্ষ জনবলের ঘাটতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশে নার্সের ঘাটতি রয়েছে। তবে নার্সিং শুধু বাংলাদেশের নয়, এটি একটি বৈশ্বিক চাহিদা। আমরা এমনভাবে নার্সদের প্রশিক্ষণ দিতে চাই যেন তারা বিশ্বব্যাপী অবদান রাখতে পারে।
তিনি বলেন, আরেকটি সম্ভাবনাময় খাত হলো ওষুধ শিল্প। আমরা চাই ভ্যাকসিনের পেটেন্ট সুরক্ষা তুলে নেওয়ার জন্য যুক্তরাজ্য সোচ্চার ভূমিকা পালন করুক, যাতে সব দেশ সামাজিক ব্যবসার মডেলে স্বল্প খরচে উৎপাদন করতে পারে। দুই পক্ষ শিক্ষা, বস্ত্রশিল্প, প্রতিরক্ষা ও বিমান চলাচলসহ কৌশলগত সহযোগিতার আরও বিস্তৃত ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করেন।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমরা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন, বস্ত্র খাত আধুনিকায়ন এবং প্রতিরক্ষা ও বিমান খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতাকে স্বাগত জানাই।
উভয় পক্ষ প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি বিনিময় এবং দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্বের ওপর গুরুত্ব দেন।
নারীর সমঅধিকার প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা সবসময় নারীর অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দিই। নারী ক্ষমতায়ন আমাদের উন্নয়ন কৌশলের কেন্দ্রে।
ব্যারোনেস উইন্টারটন চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ায় যুক্তরাজ্য সরকারের সমর্থনের কথা জানান। বৈঠকে বিডার চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং এসডিজি সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদ উপস্থিত ছিলেন।