কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের পুরুস্কার বিতরণ
ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের মাঝে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরুস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে। গত ১২ মে ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
কাপাসিয়া শাখার এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মঞ্জিল মেগা পুরস্কার হিসেবে ১৫০০ সিসির একটি প্রাইভেট কার পেয়েছেন। এছাড়া ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং দিবসে ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে ঘোষিত মোট ৩০ জন বিজয়ীকে এক লাখ টাকা করে মোট ত্রিশ লক্ষ টাকা পুরুস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা আর গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাস্টারকার্ডের অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্পোরেট ট্রেজারার ইন্দ্রনীল গাঙ্গুলি।
ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, মো. আলতাফ হুসাইন ও মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল।
মাস্টাকার্ডের পক্ষে বক্তব্য দেন মাস্টারকার্ড এশিয়া প্যাসিফিকের পরিচালক সুদীপ্ত ঘোষ। স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম। এছাড়া ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশ কন্টাক্ট সেন্টারের ম্যানেজার ফারজানা আলম সহ ইসলামী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীবৃন্দ ও ট্রান্সফাস্টের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ক্যাম্পেইনের ইতিবাচক প্রভাব দেখে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। দুই মাসব্যাপী চলা এ ক্যাম্পেইনের ফলে প্রবাসীদের মাঝে বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণে বিপুল উৎসাহ সৃষ্টি করেছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি ট্রান্সফাস্টের এমন উদ্যোগের জন্য। ক্যাম্পেইনে সকল বিজয়ীদের বিশেষ করে মেগা বিজয়ী মঞ্জিলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই ক্যাম্পেইনটি বাংলাদেশে আরও বেশি রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। এটি প্রবাসীদের কষ্টার্জিত অর্থ ট্রান্সফাস্টের মতো বৈধ এবং সুরক্ষিত চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠাতে উৎসাহিত করবে। ইসলামী ব্যাংকের সাথে এই ক্যাম্পেইনের অংশ হতে পেরে মাস্টারকার্ড আনন্দিত।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে মঞ্জিল বলেন, এটি আমার জন্য একটি জীবন পরিবর্তনকারী মুহুর্ত। এই অবিশ্বাস্য উপহারের জন্য ইসলামী ব্যাংক এবং ট্রান্সফাস্টের কাছে কৃতজ্ঞ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
৫ কোটি টাকার সহায়তা নিয়ে বানভাসি মানুষের পাশে এবি ব্যাংক
এবি ব্যাংক পরিবার বন্যায় বিপর্যস্ত মানুষের ত্রাণ সহায়তা ও পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে ২ কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে। এছাড়া এবি ব্যাংক ফাউন্ডেশনও ৩ কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে।
এ তহবিলে ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ ও অন্যান্য শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ অনুদান প্রদান করেন।
এছাড়াও ব্যাংকের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের ১ দিনের বেতন এ তহবিলে প্রদান করা হয়। তহবিলের এ টাকা বন্যার্ত মানুষের
সহায়তার জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে প্রদান করা হবে।
এবি ব্যাংক ফাউন্ডেশনও বন্যার্ত মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ও পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিক ভাবে ৩ কোটি টাকার
তহবিল গঠন করেছে এবং ইতোমধ্যে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদের চেয়ারম্যান হলেন সাদিকুল ইসলাম
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. এম. সাদিকুল ইসলাম।
বুধবার (২৮ আগস্ট) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫১৬তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ড. এম. সাদিকুল ইসলাম প্রায় ৩৮ বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাইন্যান্সে এম.কম, কানাডার ইউনিভার্সিটি অব সাসকাচুয়ান থেকে এমবিএ এবং গ্রিসের এথেন্স ইউনিভার্সিটি অব ইকোনমিক্স অ্যান্ড বিজনেস থেকে ফাইন্যান্সে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
ড. এম. সাদিকুল ইসলাম অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, থাইল্যান্ড এবং ভারতে অনুষ্ঠিত একাধিক সম্মেলনে গবেষণামূলক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি একজন কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের একজন ফেলো। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর কর্পোরেট গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ফাইন্যান্স স্টাডিজের একজন পরিচালক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আজীবন সদস্য।
তিনি বিভিন্ন গবেষণা মনোগ্রাফ, গবেষণা নিবন্ধ, ওয়ার্কিং পেপার এবং কেস স্টাডিসহ অনেক গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করেছেন। ড. এম. সাদিকুল ইসলাম কানাডিয়ান কমনওয়েলথ স্কলারশিপ এবং গ্রিসে এসএসএফ বৃত্তি লাভ করেন। তিনি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি এবং রবি আজিয়াটা পিএলসির স্বতন্ত্র পরিচালক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) মতিঝিলের ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোঃ ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।
সভায় স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, মোঃ আবদুল জলিল, প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, মোঃ আবদুস সালাম, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও কোম্পানি সেক্রেটারি (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বন্যার্ত এলাকার ১০ হাজার পরিবারকে ত্রাণ দিল এনআরবিসি ব্যাংক
ভয়াবহ বন্যাদুর্গত ফেনী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা ও নোয়াখালী জেলার ১০ হাজার পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক। সহায়তা হিসেবে পানি, ওষুধ, শুকনো খাবার, মোমবাতি, গ্যাস লাইটার ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে।
এনআরবিসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ, ডিএমডি হারুনুর রশীদ, মেঘনা জোনের প্রধান এসইভিপি সৈয়দ মাহবুবুল হক, ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর এরিয়া ইনচার্জ কাজী মো. জিয়াউল করীম, কুমিল্লা এরিয়া ইনচার্জ মো. কামরুল হাসান ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দেন।
বন্যার্তদের সহযোগিতায় এনআরবিসি ব্যাংক সিএসআর তহবিল থেকে এক কোটি টাকা এবং পরিচালকদের অনুদান ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করেছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ টাকা প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলের অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে। বাকি ৫০ লাখ টাকা ব্যাংকের শাখা-উপশাখার মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। পরিচালক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুদানের অর্থে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
ফেনীর বিভিন্ন উপজেলায় পরিচালক একেএম মোস্তাফিজুর রহমান এবং নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলায় পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ সরাসরি উপস্থিত থেকে ত্রাণ সহায়তা ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন। এছাড়া অন্য জেলাগুলোতে প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা-উপশাখার কর্মকর্তাবৃন্দ ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন।
একেএম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষের সেবার ব্রত নিয়ে কাজ করছে এনআরবিসি ব্যাংক। তাই এই দুর্যোগের সময় কোনো ধরনের কালক্ষেপণ না করে আমরা আক্রান্ত এলাকায় হাজির হয়েছি। মানুষের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সবধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছে এনআরবিসি ব্যাংক।
লকিয়ত উল্যাহ বলেন, দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা প্রবাসীরা এনআরবিসি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। এনআরবিসি ব্যাংকের মূল লক্ষ্য প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদেরকে সেবার আওতায় এনে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা। বন্যার্তদের জন্য আমরা বিশেষ বরাদ্দ দিতে সক্ষম হয়েছি। আক্রান্ত মানুষদের ঘুরে দাঁড়াতে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সিনজেনটার সাথে ব্র্যাক ব্যাংকের চুক্তি
দেশব্যাপী প্রান্তিক কৃষকদের অর্থায়ন সুবিধা দিতে সিনজেনটার সাথে একটি কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। সম্প্রতি ঢাকায় সিনজেনটার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং সিনজেনটা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই চুক্তির অধীনে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যাংকটির প্রযুক্তিগত সক্ষমতা এবং বিস্তৃত এসএমই ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে প্রান্তিক কৃষকদের ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋণসুবিধা প্রদান করবে। এছাড়াও এই উদ্যোগের অধীনে সিনজেনটার ইনপুট রিটেইলাররা ব্র্যাক ব্যাংকের বিস্তৃত ব্যাংকিং প্রোডাক্টসহ বিভিন্ন আর্থিক সেবা উপভোগ করার সুযোগ পাবেন।
সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেড হলো দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় কৃষিপ্রযুক্তি কোম্পানি, যারা উদ্ভাবনী বীজ এবং শস্য সুরক্ষা প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে কৃষকদের ফসলের ফলন বৃদ্ধিসহ ফসলের গুণমান উন্নত করতে সহায়তা করে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো দেশে এমন একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা, যা উন্নত কৃষিপ্রযুক্তির সাথে আর্থিক সেবার সমন্বয় ঘটিয়ে প্রান্তিক কৃষকদের মতো অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলোকে (এমএসএমইএস) সহায়তা দেবে। এই উদ্যোগের প্রধান অংশীদার হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক প্রাথমিক অবস্থায় যশোর, রংপুর, দিনাজপুর এবং কুমিল্লায় প্রোগ্রামটি চালু করবে এবং পরবর্তীতে ব্যাংকের নীতিমালা মেনে সারাদেশে থাকা সিনজেনটার তালিকাভুক্ত কৃষকদের কাছে ব্যাংকিং এবং আর্থিক সেবা নিয়ে পৌঁছে যাবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিনজেনটার হেড অব ফাইন্যান্স কাজী হালিমুর রশীদ এবং ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব এসএমই স্ট্র্যাটেজি, ইনোভেশন অ্যান্ড নিউ বিজনেস মোহাম্মদ জাকিরুল ইসলাম ও ব্যাংকটির হেড অব এমএফআই অ্যান্ড এগ্রিকালচার ফাইন্যান্স তাপস কুমার রায়। অনুষ্ঠানে তাঁরা কৃষি খাতে, বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষকদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে এই উদ্যোগের সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন।
এ চুক্তিটি কৃষকদের জন্য আর্থিক ও প্রযুক্তি সেবা সহজলভ্য করার মাধ্যমে দেশের কৃষি খাতের উন্নয়নে অবদান রাখার বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংক এবং সিনজেনটার প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরে। এটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়ন এবং সারাদেশে, বিশেষ করে কৃষি খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির উদাহরণ।
কাফি