সারাদেশ
৩২ ঘণ্টা পর গর্ত থেকে উদ্ধার হওয়া শিশুটি মারা গেছে
রাজশাহীর তানোরে গর্ত থেকে উদ্ধার করা শিশুটি বেঁচে নেই। তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম এ কথা জানিয়েছেন।
ভূগর্ভস্থ পানি তোলার জন্য তৈরি করা গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে শিশুটিকে উদ্ধারের পর তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
এর আগে শিশুটিকে উদ্ধারের পর ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেনটেইন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘রাত ৯টায় শিশুটিকে আমরা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছি। পরে শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে চিকিৎসকেরা জানাবেন।’
গত বুধবার বেলা একটার দিকে তানোর উপজেলার কোয়েল হাট পূর্বপাড়া গ্রামে মায়ের সঙ্গে মাঠে গিয়ে গভীর গর্তে পড়ে যায় দুই বছরের শিশু সাজিদ। সে কোয়েল হাট পূর্বপাড়া গ্রামের মো. রাকিবুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয় লোকজন জানান, তানোরের কোয়েল হাট গ্রামে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। এ এলাকায় এখন গভীর নলকূপ বসানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আছে। এরপরও ওই গ্রামের এক ব্যক্তি তাঁর জমিতে পানির স্তর পাওয়া যায় কি না, সেটা যাচাই করার জন্য গর্তটি খনন করেছিলেন। সেই গর্ত ভরাটও করেছিলেন; কিন্তু বর্ষায় মাটি বসে গিয়ে নতুন করে গর্ত সৃষ্টি হয়। মায়ের সঙ্গে মাঠে গিয়ে শিশুটি সেই গর্তে পড়ে যায়।
শিশুটিকে উদ্ধারে বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে অভিযান শুরু করে ফায়ার সার্ভিস। একে একে যোগ দেয় আটটি ইউনিট। মূল গর্তের পাশ থেকে কেটে শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য গতকাল সন্ধ্যা থেকে এক্সকাভেটর (খননযন্ত্র) দিয়ে খননকাজ শুরু করা হয়। ৪৫ ফুট গভীর পর্যন্ত খনন করে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
বুধবার রাতে রাতে শিশু সাজিদের মা রুনা খাতুনকে গর্তের পাশ থেকে বাড়িতে নেওয়া হয়। গতকাল বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, রুনা খাতুনকে নিয়ে বসে আছেন তাঁর মা শেফালী বেগম। শেফালী বেগম সাজিদের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। কাঁদতে কাঁদতে রুনা খাতুন বলেন, ‘গ্রামের কছির উদ্দিন তিন জায়গায় গভীর নলকূপ বসানোর জন্য গর্ত খুঁড়েছিল। দুই বছর ধরে বন্ধ না করে গর্তগুলো এভাবে ফেলে রাখেন। আমি কছিরের শাস্তি চাই, তাঁর বিচার চাই।’ তিনি জানান, ঘটনার পর কছির একবার দেখতে এসেছিলেন। তারপর আর আসেননি। তিনি পালিয়ে গেছেন।
তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কছিরের দেখা হয়নি। আমরা তাঁকে পাইনি।’ তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে কি না প্রশ্ন করলে ওসি বলেন, ‘তদন্ত চলছে। আমরা এটা দেখছি।’
সারাদেশ
নলকূপের পাইপে পড়া শিশু সাজিদ ৩২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার
রাজশাহীর তানোরে পরিত্যক্ত একটি গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে ৩২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। শিশুটি জীবিত আছে। তাকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এর আগে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে গভীর নলকূপের ওই পাইপে পড়ে যায় শিশুটি।
তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাঈমা খান শিশুটিকে জীবিত উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, কোয়েলহাট গ্রামের মাঠের পাশ দিয়ে মায়ের সঙ্গে হাঁটার সময় অসাবধানবশত পরিত্যক্ত নলকূপের গর্তে পড়ে যায় সাজিদ। মায়ের আর্তচিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে প্রথমে উদ্ধার চেষ্টা চালালেও ব্যর্থ হলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে তিনটি ইউনিট এসে তাৎক্ষণিক উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
ফায়ার সার্ভিস প্রথম পর্যায়ে চার্জ ভিশন ক্যামেরা দিয়ে প্রায় ৩৫ ফুট পর্যন্ত অনুসন্ধান চালায়। তবে শিশুর অবস্থান শনাক্ত করতে ব্যর্থ হয়। এরপর পাশেই এস্কেভেটর দিয়ে রাতভর প্রায় ৩৫ ফুট গভীর বড় একটি গর্ত খনন করা হয়। সকালে সেই গর্ত থেকে নলকূপের দিকে সুড়ঙ্গ খোঁড়ার চেষ্টা করা হলেও সেখানেও শিশুর অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি। এরপর আবারও পরিত্যক্ত নলকূপে ক্যামেরা নামানো হলে সেটিতে মাটি ছাড়া আর কিছু দেখা যায়নি। এরপর নতুন করে আবারও খননের সিদ্ধান্ত নেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বছরখানেক আগে জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য ওই নলকূপ খোঁড়া হয়েছিল। পানি না ওঠায় মালিক সেটি মাটি দিয়ে ঢেকে রাখেন। সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে মাটি ধসে পড়ে নলকূপের মুখ আবারও উন্মুক্ত হয়ে যায়। সেই গর্তেই দুর্ঘটনাবশত পড়ে যায় শিশু সাজিদ।
শিশুটির মা রুনা খাতুন জানান, বুধবার দুপুর ১টার দিকে মেজো ছেলে সাজিদের হাত ধরে তিনি বাড়ির পাশের মাঠে যাচ্ছিলেন। এসময় তার ছোট একটি সন্তান কোলে ছিল। হাঁটার সময় হঠাৎ সাজিদ ‘মা’ বলে ডেকে ওঠে। পেছনে তাকিয়ে দেখেন, ছেলে নেই, গর্তের ভেতর থেকে ‘মা, মা’ বলে ডাকছে।
গর্তটির ওপরে খড় বিছানো ছিল। ওখানে যে গর্ত ছিল, সেটা বুঝতে পারেননি তিনি নিজে কিংবা শিশু সাজিদ। ওই জায়গায় পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটি গর্তের ভেতর পড়ে যায়। লোকজন ডাকাডাকি করতে করতেই গর্তের তলায় চলে যায়।
শিশু সাজিদরা তিন ভাই। বড় ভাই সাদমান স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। ছোট ভাই সাব্বিরের বয়স মাত্র তিন মাস। বাবা রাকিব গাজীপুরে একটি ঝুট কারখানায় কাজ করেন।
সারাদেশ
‘আ.লীগ পালিয়ে গেছে, এখন ধানের শীষের পক্ষে আছি’
শরীয়তপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন কার্যক্রম স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগের ভেদরগঞ্জ উপজেলার এক নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ইউনুস আলী মোল্লা। তিনি উপজেলার সখিপুর থানার ধর্মবিষয়ক সম্পাদক ও উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন।
রবিবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া এলাকায় সরদার বংশের মিলনমেলায় তিনি আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে যোগদান করেন।
এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ তাকে ‘মীরজাফর’ আখ্যা দিচ্ছেন।
এ সময় ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে ইউনুস আলী মোল্লা তার বক্তব্যে বলেন, ‘২০১৬ সালে চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন আমাকে কোনো কাজ দেয় নাই। পরে রাগ করে ৫ বছর চেয়ারম্যানি করি নাই। এরপর দেখি এলাকায় উন্নয়ন হয় না।
পরে আবার আ.লীগের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছি (চেয়ারম্যান হইছি)। এলাকার উন্নয়ন করেছি—স্কুল, মাদ্রাসা, বেড়িবাঁধ করেছি। এখন হেরা (আ.লীগ) গেছে পালাইয়া, আমি কি করব?
আমার কিছু করার আছে? এখন কিরণ ভাই মাঠে আছে, আমরা কিরণ ভাইয়ের সঙ্গে আছি। আমার সিদ্ধান্ত কি ঠিক আছে? আপনারা কি সবাই খুশি? আমি আপনাগো সঙ্গে আছি ইনশাল্লাহ।
তিনি তার নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আরও বলেন, আজকে থেকে সবাই মাঠে নামবেন। কিরণ ভাই ধানের শীষ ছাড়া আমরা কিছু বুঝি না। আগের এমপিরা দুধে ধোয়া না। কিরণ ভাই ভালো মানুষ। আপনারা তার পক্ষে থাকবেন, ধানের শীষে ভোট দেবেন।
এসময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর-২ আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী শফিকুর রহমান কিরণ।
সারাদেশ
শরীয়তপুরে আ.লীগ থেকে বিএনপিতে যোগ দিলেন শতাধিক নেতাকর্মী
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুরে শরীয়তপুর-২ আসনে ধানের শীষ মনোনীত প্রার্থী আলহাজ শফিকুর রহমান কিরণের উপস্থিতিতে রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী বিএনপিতে যোগদান করেছেন।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) উত্তর তারাবুনিয়া ইউনিয়নের এক আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় আয়োজিত উঠান বৈঠকে প্রায় হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে এ যোগদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ইউনিয়ন শ্রমিক লীগ নেতা মানিক তাতীর নেতৃত্বে যোগদানকারীদের মধ্যে ছিলেন ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান মিঝি, ইউনিয়ন যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক আমান উল্লা আসামী, ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি কালা আসামী, যুবলীগ নেতা রাজ্জাক আসামী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম আসামী, ৪নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর মিঝি, সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা ও মেম্বার আলী আকবর প্রধানীয়া, যুবলীগ নেতা সেলেম আসামীসহ বিভিন্ন স্তরের আরও শতাধিক নেতাকর্মী।
শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শফিকুর রহমান কিরণের উপস্থিতিতে যোগদান কর্মসূচি সম্পন্ন হয়। এ সময় নব্য যোগদানকৃত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ফুল দিয়ে বরণ করেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব শফিকুর রহমান কিরণ।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা কালা আসামী বলেন, আমি কিরণ ভাইকে ভালো জানি। কিরণ ভাইয়ের পাশে আছি, ইনশাআল্লাহ থাকবো।
এ বিষয়ে শফিকুর রহমান কিরণ বলেন, আজকে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতাকর্মী আমার দলে যোগ দিয়েছেন। কিছু দিন আগেও জামায়াত থেকে নেতাকর্মী যোগ দিয়েছে। এভাবে প্রতিদিনই বিভিন্ন দল থেকে লোকজন বিএনপিতে যোগদান করছেন। এখানে কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই, আছে ভালবাসা। আমি প্রতিহিংসার রাজনীতি করি না।
সারাদেশ
আজ ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ কাজের কারণে কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
রবিবার (৭ ডিসেম্বর) এক বার্তায় এ তথ্য জানায় ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি।
বার্তায় বলা হয়— ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জে উপজেলার হাসনাবাদ জোনাল অফিসের আওতাধীন সোমবার উত্তর পানগাঁও, দক্ষিণ পানগাঁও, জাজিরা, কাজিরগাঁও, দক্ষিণ বাগৈর, কান্দাপাড়া, আইন্তা কাউটাইল, ব্রাহ্মণগাঁও ও বসুন্ধরা এলাকায় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি।
সারাদেশ
মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা দিন দিন আরও বাড়ছে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পার না হতেই জেলার জনজীবন হিমেল হাওয়া ও কুয়াশায় স্থবির হয়ে পড়েছে।
গত কয়েক দিন ধরে তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির থাকলেও আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ভোরে নতুন করে এ মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। ফলে ভোর থেকেই বেড়ে যায় শীতের দাপট, হাত-পা জমে আসার মতো ঠান্ডা অনুভূত হয় এলাকায়।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এ মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এরপর টানা তিন দিন (বুধবার-শুক্রবার) তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলতে হয়েছে। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, টানা কয়েক দিন তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ছিল। আজ তা নেমে ১১ ডিগ্রিতে এসেছে। ডিসেম্বরের শুরুতেই এই অবস্থা এর মানে সামনের দিনগুলোতে শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।
এমকে




