পুঁজিবাজার
৩১ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত প্রতিবেদনে অনিয়ম, ব্যবস্থা চায় বিএসইসি
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে প্রতিকূল ও শর্তযুক্ত মতামত, বিষয়বস্তুর ওপর বিশেষ জোর, প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ এবং গুরুত্বপূর্ণ অনিশ্চয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নিরীক্ষকরা। এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আর্থিক প্রতিবেদনে নিরীক্ষকদের দেওয়া মতামতের ভিত্তিতে ওইসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছে বিএসইসি।
কমিশন মনে করে, নিরীক্ষকদের এসব পর্যবেক্ষণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ, বাজারে স্বচ্ছতা এবং সামগ্রিকভাবে পুঁজিবাজারের প্রতি আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই, ব্যাংকিং খাতের প্রধান নিয়ন্ত্রক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯টি ব্যাংক ও ১২টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বরাবর বিএসইসির করপোরেট রিপোর্টিং ডিপার্টমেন্ট থেকে এ বিষয়ে একটি চিঠি দিওয়ে হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
যেসব ব্যাংক চিহ্নিত করেছে বিএসইসি
এবি ব্যাংক পিএলসি, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি, মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি ব্যাংক পিএলসি, এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি, ওয়ান ব্যাংক পিএলসি, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, রূপালী ব্যাংক পিএলসি, এসবিএসি ব্যাংক পিএলসি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি (এসআইবিএল), স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি)।
যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে বিএসইসি
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পিএলসি, মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, ফিনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেড।
৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষকরা আর্থিক প্রতিবেদন যাচাই করে কিছু গুরুতর বিষয় উল্লেখ করেছেন। এসবের মধ্যে আছে—প্রতিকূল মতামত অর্থাৎ আর্থিক প্রতিবেদনে বড় ধরনের ভুল। শর্তযুক্ত মতামত অর্থাৎ কিছু অংশ ঠিক নেই, সন্দেহ রয়েছে। বিষয়বস্তুর ওপর বিশেষ জোর অর্থাৎ গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ অর্থাৎ প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতে চলতে পারবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ। গুরুত্বপূর্ণ অনিশ্চয়তা অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ অবস্থায় বড় প্রভাব ফেলতে পারে, এমন অনিশ্চয়তা।
বিএসইসি জানায়, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্তবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী পরীক্ষা করে তারা দেখতে পায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিরীক্ষকরা এমন মতামত দিয়েছেন, যা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্বাস্থ্য ও সুশাসন নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এ ধরনের প্রতিকূল বা শর্তযুক্ত নিরীক্ষা মতামত বিনিয়োগকারীদের আস্থা হ্রাসের সবচেয়ে বড় কারণ। কোনো কোম্পানির গোয়িং কনসার্ন ঝুঁকি থাকলে, সেটি বিশেষ নজর দেওয়ার বিষয়। পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল রাখতে আর্থিক প্রতিবেদনগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে সামগ্রিক আর্থিক সুশাসন আরো শক্তিশালী হবে।
বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে বিএসইসি তালিকাভুক্ত ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করছে। লক্ষ করেছে যে, নিরীক্ষকরা তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের বার্ষিক নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে মতামতের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে জোর দিয়েছে। কমিশন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন যে, নিরীক্ষকদের উপরোক্ত পর্যবেক্ষণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ, তথ্য প্রকাশের স্বচ্ছতা এবং পুঁজিবাজারের সামগ্রিক আস্থার উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। আর্থিক প্রতিবেদনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রাথমিক নিয়ন্ত্রক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা নেওয়া অতি জরুরি।
তাই, উপরোক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন প্রযোজ্য বিধিমালা অনুসারে উপরোক্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে যথাযথ নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম জানান, আর্থিক প্রতিবেদনে এমন সমস্যা থাকলে তা শুধু প্রতিষ্ঠান নয়, পুরো বাজারকেই ঝুঁকিতে ফেলে। তাই, বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষায় আমরা বাংলাদেশ ব্যাংককে বিষয়টি চিঠি দিয়ে জানিয়েছি।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো চিঠি আসেনি বলে জানান তিনি।
এমকে
পুঁজিবাজার
ব্লকে ৮ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২৪ লাখ ৮৮ হাজার ৪৬৬টি শেয়ার ৮০ বারে হাতবদল হয়েছে। যার আর্থিক মূল্যে ২১ কোটি ৩২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ফাইন ফুডের। এদিন ব্লকে কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ০৯ লাখ ৩১ হাজার টাকা।
লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে জিকিউ বলপেন। কোম্পানিটির ২ কোটি ১৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর ১ কোটি ৯৬ লাখ ৯২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে শ্যামপুর সুগার মিল।
এসএম
পুঁজিবাজার
ডরিন পাওয়ারের নরসিংদী পাওয়ার প্লান্টের স্থায়ী সম্পদ বিক্রির সিদ্ধান্ত
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ডরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ নরসিংদী ২২ মেগাওয়াট পাওয়ার প্লান্টের সকল স্থায়ী সম্পদ বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, নরসিংদীর ২২ মেগাওয়াট ওই পাওয়ার প্লান্টটির সঙ্গে বাংলাদেশ রুরাল ইলেকট্রিফিকেশন বোর্ডের (বিআরইবি) ১৫ বছরের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কোম্পানিটির সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি নবায়ন করবে না বলে জানিয়েছে বিআরইবি। এই পরিস্থিতিতে ওই পাওয়ার প্লান্টের সব স্থায়ী সম্পদ বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
কোম্পানির মতে, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটি আর বাণিজ্যিকভাবে কার্যক্রমে রাখা সম্ভব নয়, তাই সম্পদ বিক্রির সিদ্ধান্তটি তাদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গৃহীত হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
ইসলামী ব্যাংকের এজিএমের তারিখ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) নিয়ে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা দূর হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশে কোম্পানিটি এজিএমের তারিখ ও সময় চূড়ান্ত করেছে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত তাদের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এজিএমের চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক গত ৭ ডিসেম্বর জারি করা আদেশ (কোম্পানি ম্যাটার নং ১১০৭ অফ ২০২৫) মেনে নেওয়া হয়েছে। আদালতের নির্দেশের প্রতিপালন নিশ্চিত করতেই পর্ষদ ত্বরিত গতিতে সভার আয়োজন করছে।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ৪২তম এজিএম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ ডিসেম্বর,২০২৫ তারিখে সকাল ১০টায়। সভাটি সম্পূর্ণ সশরীরে উপস্থিতির মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। ভেন্যু নির্ধারণ করা হয়েছে কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা।
এসএম
পুঁজিবাজার
প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (০৯ ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার দর ১ টাকা ১০ পয়সা বা ৬.৭৫ শতাংশ কমেছে।
দরপতনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬.৬৬ শতাংশ কমেছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা জাহিনটেক্সের শেয়ার দর ৩.৬৩ শতাংশ কমেছে।
এছাড়াও, ডিএসইতে দরপতনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পিপলস লিজিং, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, মেঘনা সিমেন্ট, একমি পেস্টিসাইডস, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ওরিয়ন ইনফিউশন।
এসএম
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৯ কোম্পানির মধ্যে ৩১৭টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এরমধ্যে সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পেয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স পিএলসির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ডিএসইতে সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৩ টাকা ৮০ পয়সা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে কোম্পানিটি দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে নেয়।
দর বৃদ্ধির এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা ইনটেক লিমিটেডের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।
এছাড়াও, ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- সোনারগাঁও টেক্সটাইল, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডস, ইস্টার্ণ কেবলস, আরডি ফুড, ইন্টার্ণ লুব্রিবেন্টস এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ।
এসএম




