Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা বহাল

Published

on

সামিট পাওয়ার

আগামী শিক্ষাবর্ষে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে ক্যাচমেন্ট এরিয়ার ৪০ শতাংশ কোটা বহাল রেখেই নতুন নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) জারি করা নীতিমালায় বলা হয়েছে, ঢাকার সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর ক্ষেত্রে প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রধান প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে ক্যাচমেন্ট হিসেবে নির্ধারণ করতে পারবেন এবং ওই এলাকার শিক্ষার্থীরা লটারিতে আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

একইসঙ্গে আগের মতোই ভর্তিতে কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি চালু থাকবে এবং অ্যান্ট্রি শ্রেণি থেকে নবম পর্যন্ত আসন শূন্য থাকলে ভর্তি করা যাবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নীতিমালা অনুযায়ী, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অ্যান্ট্রি (প্রবেশ) শ্রেণিতে এবং আসন শূন্য থাকলে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সকল শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে। ‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ অনুসারে ৬ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর সর্বোচ্চ বয়স ৭ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানের তারিখ, সময় ও আবেদন ফি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ নির্ধারণ করবে। পুরো ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রযুক্তিগত ও প্রশাসনিক কার্যক্রম কেন্দ্রীয়ভাবে সম্পন্ন করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

নীতিমালায় বলা হয়েছে, একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ পাঁচটি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট বিদ্যালয়ের উভয় শিফট বেছে নিলে তা দুটি পছন্দক্রম হিসেবে গণ্য হবে। ভর্তি প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বাড়াতে শিক্ষার্থীর পছন্দের তালিকা থেকে একটি বিদ্যালয় চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করতে হবে এবং বিষয়টি সফটওয়্যারেই সংযুক্ত থাকবে।

এবারও ঢাকা মহানগরের ৪৪টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে তিনটি ভিন্ন গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি বিদ্যালয়ের প্রধান প্রতিষ্ঠান সংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে ‘ক্যাচমেন্ট এরিয়া’ হিসেবে নির্ধারণ করতে পারবেন। ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য মোট ৪০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকবে।

এছাড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য ২ শতাংশ কোটা থাকবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর–সংস্থার কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ কোটা বহাল রাখা হয়েছে। তবে এবার এই কোটাকে ভাগ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য ০.৫ শতাংশ এবং অধীনস্থ দপ্তর–সংস্থার কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য পৃথকভাবে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

৪৯তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

Published

on

সামিট পাওয়ার

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে শিক্ষা ক্যাডার পদে ৬৬৮ জনকে নিয়োগের জন্য চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে এ ফল প্রকাশ করা হয়। পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই বিসিএসে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ৬৮৩টি শূন্য পদ পূরণের জন্য প্রার্থী বাছাই করা হয়েছে। পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, এ বিসিএসে মোট ৩ লাখ ১২ হাজারের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছেন। এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ১ হাজার ২১৯ জন। শিক্ষা ক্যাডারের জন্য বিশেষভাবে আয়োজিত এই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল ২১ জুলাই এবং লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১০ অক্টোবর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

মেডিকেলে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন ‍শুরু মঙ্গলবার

Published

on

সামিট পাওয়ার

চলতি ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) থেকে অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন নেওয়া শুরু হবে, যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামী ১২ ডিসেম্বর এবারের মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, এবার দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তিতে মোট আসনসংখ্যা থাকছে পাঁচ হাজার ১০০টি। আর বিডিএস কোর্সে ঢাকা ডেন্টাল কলেজসহ অন্যান্য আটটি সরকারি মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটে মোট আসনসংখ্যা ৫৪৫টি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আবেদনের যোগ্যতা

বিজ্ঞপ্তির তথমতে, ২০২৪ ও ২০২৫ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করতে পারবেন। তবে ২০২২ সালের পূর্বে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা অংশ নিতে পারবেন না।

বাংলাদেশি আবেদনকারীকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৮.৫০ নিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ-৪.০০-এর কম থাকলে আবেদনের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার পাশাপাশি এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগসহ পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান পাঠ্য থাকতে হবে। একই সঙ্গে জীববিজ্ঞানে কমপক্ষে ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে।

আবেদন কতদিন, ফি কত

বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির আবেদন শুরু হবে মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সকাল ১০টায়। অনলাইনে এ আবেদন শেষ হবে ২১ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে। তবে ফি জমা দেওয়া যাবে পরদিন অর্থাৎ, ২২ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ৭ ডিসেম্বর থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ ডিসেম্বর সকাল ১০ট থেকে সোয়া ১১টা পর্যন্ত।

এবার আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে দুই হাজার টাকা। পরিচালক, চিকিৎসা শিক্ষা, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, মহাখালী বরাবর ফির টাকা ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডারসহ আবেদন করে আইডি নম্বর নিতে হবে।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

ইবিতে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

Published

on

সামিট পাওয়ার

“সুশাসনের জন্য হিসাববিজ্ঞান” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নানা আয়োজনে মধ্যেদিয়ে উদযাপন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি আরম্ভ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে সমবেত হন হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি (অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম) বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বর্নাঢ্য র‍্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুস সবুর, অধ্যাপক ড. অরবিন্দ সাহা, অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. আবু সিনা, অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন এবং বিভাগের অন্যান্য শিক্ষক-সহ সকল শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিভাগীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুস সবুর বলেন, ‘অ্যাকাউন্টিং পেশায় কর্মরতদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা প্রদানের জন্য প্রতিবছর এ দিনটি স্মরণ করা হয়। আমেরিকা, ইউরোপের বিভিন্ন অ্যাকাউন্টিং অ্যাসোসিয়েশন যেমন এসিসিএ, এআইসিপিএ প্রভৃতি সংগঠন এই দিনটি উদযাপন করে থাকে। ফলশ্রুতিতে বিশ্বে এই পেশার প্রতি আগ্রহী ও অনুপ্রেরণিত হয়।’

উল্লেখ্য, পরবর্তীতে অ্যাকাউন্টিং ক্লাবের উদ্যোগে একাউন্টিং কুইজ প্রতিযোগিতা এবং অনলাইন জুমের মাধ্যমে আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের একটি সেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বাংলাদেশের ১৬ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন সেমিনারের মাধ্যমে সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত উক্ত দিবসটি একযোগে পালন করে।

অর্থসংবাদ/কাফি/সাকিব

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

স্কুলে ভর্তিতে এবারও লটারি, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

Published

on

সামিট পাওয়ার

সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে এবারও ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে ভর্তি করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১০ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আগামী ২১ নভেম্বর থেকে অনলাইনে আবেদনগ্রহণ শুরু হবে। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১৪ ডিসেম্বর ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হতে পারে। আগামী ১৯ নভেম্বরের মধ্যে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার

ইসলামের দৃষ্টিতে মানবাধিকার আল্লাহ প্রদত্ত, মানুষ প্রদত্ত নয়: মাশায়েখি রাদ

Published

on

সামিট পাওয়ার

ইরানের আল-মুস্তাফা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হুজ্জাতুল ইসলাম শাহাবুদ্দিন মাশায়েখি রাদ বলেছেন, ইসলামের দৃষ্টিতে যে মানবাধিকার কথা বলা হয়েছে সেটা মানুষ প্রদত্ত নয়, সেটা আল্লাহ প্রদত্ত। সেটা হচ্ছে আল্লাহর হুকুম আর আল্লাহর হুকুম বাস্তবায়ন করা মানে আল্লাহর অধিকার প্রদান করা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, আজকের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ইসলাম ও মানবাধিকার। মানবাধিকার এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যদিও জাতিসংঘ কর্তৃক বিশ্বের মানুষদের জন্য মানবাধিকার এই মর্মে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলোর পক্ষ থেকে এই মানবাধিকার বিষয়টি খুব হাইলাইট করা হয়ে থাকে এবং সেখানে খুব গভীরভাবে এটা পর্যালোচনা করা হয়ে থাকে। তবে আইন প্রণয়ন করা হয় কোনো বিশেষ কিছু দেশের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য এবং আইনগুলো সেই দেশের চিন্তা চেতনা অনুযায়ী হয়ে থাকে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মতত্ত্ব অনুষদ ভবনের ৪০১ নং কক্ষে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (আইআইইআর) এবং ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ডিভিশিন (আইএডি)-এর যৌথ আয়োজনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মাশায়েখি রাদ বলেন, বিশ্বের যে বড় বড় সংস্থাগুলো মানুষের মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে থাকে; ইউনেস্কো, ইউনিসেফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা আরো এ জাতীয় যে বড় বড় সংস্থাগুলো রয়েছে যদিও বলছি না যে মানুষের জন্য কিঞ্চিত হলেও কাজ হবে না, কিন্তু বড় বড় দেশের বিশাল স্বার্থ চরিতার্থ করার নিমিত্তে এই সংস্থাগুলো আইন প্রণয়ন করা হয়েছে বা সংস্থাগুলো সৃষ্টিই করা হয়েছে।

এই দৃষ্টিকোণ থেকে যখন এই বড় বড় সংস্থাগুলোর কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তখন তাদের আমল বা আচরণের ক্ষেত্রে মানবাধিকার বিষয়টা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। যদিও সেই প্রশ্নবিদ্ধটা খ্রিস্টান দ্বীনের পক্ষ থেকে, হিন্দুদের ক্ষেত্রে বা অন্যান্য দিনের পক্ষ হতে হয়ে থাকুক, বিশেষ করে ইসলামের পক্ষ থেকে যখন মানবাধিকার তুলে ধরতে চাই তখন তাদের চিন্তা চেতনার সাথে খুব বড় ধরনের একটা ফারাক রয়ে যায়।

মাশায়েখি রাদ বলেন, ইসলামে কেসাস পড়ে থাকি, কেসাসের বিধান ইসলামে প্রণীত হয়েছে কিন্তু মানবাধিকারের ওই বড় বড় সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে প্রণীত আইন সেখানে কেসাস বলে কোন শব্দ তাদের ওখানে দেখবেন না, সেই আইনও প্রণীত হয়নি। বিশ্বের বড় বড় মানবাধিকার সংস্থা গুলো যেখানে মানবাধিকার নিয়ে কথা বলা হয়েছে সেই মানবাধিকারের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার তুলে ধরা হয়েছে এবং সম-অধিকার সেখানে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু ইসলামের নারী পুরুষের সম অধিকারের বিষয়টি এখানে উপস্থাপিত হয়নি।

আর এই নারী পুরুষের সম অধিকার বন্টন করার পরিপ্রেক্ষিতে যে সমস্যাটা সৃষ্টি করেছে তারা। নারী পরিবারের ব্যবস্থাপক হিসেবে পাঁচজন বাচ্চা লালন পালন করার বাচ্চাদেরকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মেধা, সময় সেখানে ব্যয় করবে। নারী ছিল বাড়ির রানী, রানীর মর্যাদায় যে ভূষিত ছিল সেই নারী ওই সম মর্যাদার কারণে এখন নেমে এসেছে রাস্তায় এবং ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে, বাঁশি দিয়ে বলছে কোন গাড়ি কোন দিকে যাবে, কোন রাস্তা বন্ধ হবে সেই কাজে এখন ব্যস্ত হয়েছে তারা।

নারীর এই রাস্তায় নেমে আসার মাধ্যমে তারা বলতে চাচ্ছে পুরুষের মত আমরা নারীকে সমমর্যাদা দিয়েছি কিন্তু আসলে এই নারীর রাস্তায় চলে আসা এবং পুরুষের কাজে শরিক হওয়া, পুরুষের দায়িত্বটা পালন করার মাধ্যমে তাদের মর্যাদা বাড়েনি বরং তাকে নিকৃষ্ট, অপমানিত এবং অপদস্থ করা হয়েছে। বরং যে নারী আমার বাড়িতে রানীর আসনে অধিষ্ঠিত হবে। স্বামী তার জন্য খাওয়া, পড়া, চলার জন্য অর্থ উপার্জন করে তার হাতে এনে দিবে। তার জন্য নিরাপত্তা বিধান করবে সেই পর্যায়ে থেকে তারা নারীকে সরিয়ে এখন পুতুলের মত রাস্তাঘাটে তাদেরকে নাচিয়ে বেড়াচ্ছে। এই নারী-পুরুষের সমমর্যাদা বিধান করতে যেয়ে তারা নারীকে নারীর নারীত্ব থেকে বঞ্চিত করে নারীকে পুরুষত্ব দান করেছে।

তিনি আরও বলেন, পবিত্র কোরআনের দৃষ্টিতে নারীকে এমন করে মর্যাদা দেওয়া হয়েছে যে নারী এমন মর্যাদা সম্পন্ন যে পুরুষ তার খেদমতকর হিসেবে থাকবে। পুরুষ হচ্ছে নারীর খাদেমের যোগ্যতাসম্পন্ন। পুরুষ অর্থ উপার্জন করবে, নারীর খাদ্য ভরণ পোষণ, তার অর্থনৈতিক সমস্যা, সহযোগিতা এবং সমস্ত জীবনের উপকরণ। পুরুষ উপার্জন করবে নারীকে সম্মানের সহিত তার হাতে তুলে দেবে। আল্লাহর এই সৃষ্টিতে নারীকে এমন মর্যাদা দেয়া হয়েছে যে নারী রানীর আসনে বসে থাকবে পুরুষ তার চতুরদিকে কাবা ঘরের মতো তাওয়াফ করবে।

পশুদের ভিতরেও এই রীতি এমন উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, আমরা যদি মৌমাছিকে দেখি রানী মৌমাছি কখনোই কিন্তু বাইরে বের হয় না। রানী মৌমাছি মৌচাকে বসে থাকে আর অন্য পুরুষ মৌমাছিগুলো খাদেম হিসেবে মধু সঞ্চয় করে নিয়ে আসে জমা করে রানীর কাছে। নারীদের চরিত্র এমন হওয়া উচিত কিন্তু সেটা না হয়ে নারীকে রাস্তায় নিয়ে আসে বরং এই নারীকে তৈরি করেছে পুরুষের খেদমত করার জন্য যেটা কুরআনের পরিপন্থী। পুরুষ এবং নারীর মর্যাদার ক্ষেত্রে এমনটা নয় যে, পুরুষ যে কাজগুলো করবে নারীও সেই একই কাজগুলো করবে এমনটা কুরআনের নির্দেশ নয়।

তিনি আরও বলেন, পরিপূর্ণতা অর্জন করার ক্ষেত্রে আধ্যাত্মিকতা, নুরানী, নারী-পুরুষের শিক্ষা অর্জন করার ক্ষেত্রে এগুলো কোন সমস্যা তৈরি করে না বরং নারী-পুরুষ উভয়ই এই আধ্যাত্মিকতা, ইবাদী ক্ষেত্রে সমমর্যাদা সম্পন্ন সমদায়িত্ব প্রাপ্ত। কিন্তু সামাজিক ক্ষেত্রে এবং কর্ম সম্পাদন করার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের কর্মস্থল এবং কর্মক্ষেত্র ভিন্ন এবং তাদের আনজাম দেয়ার বিষয়টিও ভিন্ন। নারীর জন্য কিছু নির্দিষ্ট কাজ নির্দিষ্ট করা আছে। পুরুষের জন্য পুরুষের নির্দিষ্ট বিভাগ নির্দিষ্ট করা আছে। তারা একে অপরের জন্য নির্দিষ্ট বিভাগে কর্মরত থাকবে। বর্তমান বিশ্বে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে যে মানবাধিকার প্রণীত হয়েছে এবং মানুষের জন্য যে অধিকার তারা বন্টন করে থাকে তার সাথে ইসলামের মানবাধিকার বন্টনের কিছু ভিন্নতা রয়েছে আমি দার্শনিক দিক থেকে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে কয়েকটি পার্থক্য তুলে ধরছি।

প্রথম পার্থক্যটা হচ্ছে জাতিসংঘের যে মানবাধিকার আইন প্রণয়ন করেছে সেটা মানুষ কর্তৃক প্রণীত এবং মানুষের চিন্তা গত দিক নির্দেশনা থেকে সেগুলো সৃষ্টি করা হয়েছে। ইসলামের যে মানবাধিকার রচিত হয়েছে সেটা আল্লাহর নির্দেশিত এবং কোরআনের মাধ্যমে সেটা আমাদের সামনে উপবিষ্ট হয়েছে। এবং আমাদের যে ইসলামী মানবাধিকার সেটা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রণোদিত হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে যে আয়াতগুলো আমাদের সামনে এসেছে সেখান থেকে বোঝা যায় যে মানুষকে জাতিগতভাবেই, সত্যাগতভাবেই মানুষকে সম্মানিত করা হয়েছে। আল্লাহ ইনসানকে সম্মানিত করেছেন। আল্লাহ বলেননি যে আমি পাহাড়কে সম্মানিত করেছি, পরিবেশকে সম্মানিত করেছি কিংবা আরো এগুলো কোন বিষয়েই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সম্মানিত করেছি এ কথা বলেনি। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেন যে আমি বনি আদমকে সম্মানিত করেছি।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন আগে সম্মানের ভিত্তিতে মানুষকে সম্মান দিয়ে সৃষ্টি করেছি। পরের বার বলেছেন আমি এবাদতের ভিত্তিতে, ন্যায়পরায়ণতার ভিত্তিতে পুরুষ এবং নারীকে পরিচালনা করে থাকি। দ্বিতীয় সূত্রটি হচ্ছে ন্যায়পরায়ণতা।

তৃতীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নিরাপত্তা এবং জীবন পরিচালনা করার অধিকার সেটা সবারই রয়েছে। আল্লাহ যাদেরকে জীবন দিয়েছেন তাদেরকেই নির্বিঘ্নভাবে জীবন পরিচালনা করার এখতিয়ার রয়েছে এবং নিরাপত্তা সহকারে জীবন পরিচালনা করার অধিকার আমাদের সবার রয়েছে।

ইসলাম এখানে স্বাধীন চেতনা নিয়ে, মন মানুষ নিয়ে আকিদাগত ভাবে স্বাধীনতার সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। ইসলামে কখনো প্রেসার ক্রিয়েট করে অথবা জোর জবরদস্তি করে কখনো ভয় ভীতি দেখিয়ে কোন আকিদা, বিশ্বাস তৈরি করা যায় না। এটা যার যার নিজস্ব ব্যাপার যার যার স্বাধীনতার ব্যাপার রয়েছে।

চতুর্থ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে পুরুষ এবং নারীর একে অপরের অধিকার সম্পন্ন করা। পুরুষের ও নারী উভয়ের জন্য পারস্পরিক কিছু অধিকার রয়েছে। আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে যে এমনটা নয় যে শুধু নারী খাটবে আর পুরুষ সেগুলো ব্যবহার করবে। বা শুধু পুরুষ খাটবে নারী ব্যবহার করবে এমনটি নয় বরং নারীর কিছু দায়িত্ব রয়েছে পুরুষের ব্যাপারে আনজাম দেওয়া পুরুষেরও তদ্রুপ কিছু দায়িত্ব রয়েছে নারীর ব্যাপারে আনজাম দেয়ার। পঞ্চম বৈশিষ্ট্যটি হচ্ছে হাক্কে মালিক বা মালিকের হক যিনি আমাদের মালিক থাকবে সে পরিচালকের একটি হক আমাদের আদায় করতে হবে সে দায়িত্বও আমাদের উপরে রয়েছে।

দ্বিতীয় পার্থক্য মুসলিম মানবাধিকারের সাথে সেটা হচ্ছে এই যে নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত করা, মানুষের অধিকার বাস্তবায়নের যে কমিটমেন্ট থাকা দরকার সে কমিটমেন্ট তাদের নাই। যে আইন বা মানুষের অধিকার তারা তৈরি করেছে এমন যে, শুধুমাত্র শাস্তি দেয়ার বিধানটা এখানে প্রণয়ন করছে। এবং সেই শাস্তি দিচ্ছে কারা? একদল মানুষ আরেকদল মানুষকে শাস্তি দিচ্ছে। যদিও আমাদের সমাজে অনেক মানবাধিকারের কাজ সম্পাদিত হয়ে থাকে সেই মানবাধিকারের কাজ আমরা দেখে সন্তুষ্ট হলেও তাদের নিয়ত টা কি আসলে এই মানবাধিকার বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে,পর্দার আড়ালে কি উদ্দেশ্যে মানবাধিকার বাস্তবায়ন করা হচ্ছে? তাদের কি চিন্তা চেতনা এটা আমরা ভেবে দেখি না এবং ভেবে দেখার ইচ্ছাও পোষণ করি না।

কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে যে মানবাধিকার বর্ণিত হয়েছে সেখানে দুইটা জিনিসই নিশ্চিত শাস্তির বিধান ও পুরস্কারের বিধান। সমাজে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আল্লাহর পক্ষ থেকে যে বিধান রয়েছে যদি পালন করি তাহলে পুরস্কৃত হব অন্যথায় শাস্তি পাব। এটাই হচ্ছে আল্লাহ প্রদত্ত বিধান। এক্ষেত্রে সয়ংক্রিয়ভাবে একটা দায়িত্ব চলে আসে মুসলিম হিসেবে আল্লাহ বলেছেন তাই এই কাজটাকে আনজাম দিচ্ছি।

আরেকটা বিধান রয়েছে। হক এবং দায়িত্বের ভেতরে কিছু বিষয় রয়েছে যদি কোন বিষয়ের ব্যাপারে আমার হক থাকে তাহলে অন্যদের উচিত হবে তাদের অর্পিত দায়িত্ব যেন তারা আদায় করে। যদি অন্যদের ব্যাপারে আমার কোন দায়িত্ব থাকে তাহলে আমার উচিত হবে তাদের সেই হকটা যেন আমি আদায় করি।

উদাহরণস্বরূপ, যেমন আমার অধিকার রয়েছে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করার তাই আপনার উচিত হবে আমাকে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করার সুযোগ দেওয়া। এটা আপনাদের দায়িত্ব। একই সাথে আমার অধিকার এবং আপনাদের দায়িত্ব বলে একটি বিষয় রয়েছে। কিন্তু ইসলাম এরকমটা বলা হয়নি। ইসলাম বলছে যে অধিকারটা আমার আছে এবং অন্যদের উপর আমি দায়িত্বপ্রাপ্ত, আমার উপরে যে অধিকার বর্তাচ্ছে ঠিক এভাবে আমার দায়িত্বও বাড়ছে যে অধিকারটা আমি পেলাম সে অধিকারের প্রেক্ষাপটে বিপরীতমুখী যদি চিন্তা করি, অন্যদের প্রতি আমার দায়িত্বও বেড়ে গেল।

আমার অধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে এরকমটা কখনোই করা যাবে না যে, আমি অধিকার প্রাপ্ত আর আপনারা দায়িত্বপ্রাপ্ত।
কালকে আমাদের ময়দানে আমাকে জিজ্ঞাসা করা হবে তুমি এমনটা কেন করেছো যে তুমি শুধু অধিকার প্রাপ্ত আর অন্যেরা দায়িত্বপ্রাপ্ত, তোমার কি কিছু করার ছিল না অন্যের নিমিত্তে? তখন আমাকে অবশ্যই দায়িত্বের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হবে। সর্বশেষ যে বিষয়টি বলবো সেটা হচ্ছে ইসলামের দৃষ্টিতে যে মানবাধিকার কথা বলা হয়েছে সেটা মানুষ প্রদত্ত নয়, সেটা আল্লাহ প্রদত্ত। সেটা হচ্ছে আল্লাহর হুকুম আর আল্লাহর হুকুম বাস্তবায়ন করা মানে আল্লাহর অধিকার প্রদান করা।

তাই যদি ইসলামের দৃষ্টিতে মানবাধিকার আদায় না করি ,আল্লাহর অধিকার বাস্তবায়ন না করি তাহলে আল্লার নিমিতে আল্লাহর অধিকারে আমরা আনজাম দিলাম না। আমরা তেমন একটি সময় অতিবাহিত করছি যে এই মানবাধিকার আমরা লঙ্ঘিত হতে দেখছি গাজায়, সুদানে এবং বিশ্বের আরো অনেক জায়গায়। মানবাধিকার যে লঙ্ঘিত হচ্ছে এটা বুঝানোর জন্য আপনাদের সামনে দার্শনিক আলোচনা করার দরকার নাই। একটু তাকিয়ে দেখলে আমরা দেখতে পাবো বিশ্বে মানবাধিকার কিভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে। আজকের বিশ্বে আমেরিকা সবথেকে বেশি মানবাধিকার লংঘন করছে। আমেরিকা বলেছে ইসরাইলের অধিকার আছে যে মানুষের উপরে বম্বিং করে ৭০ হাজার মানুষকে সেখানেই কতল করে ফেলা।

পরিশেষে তিনি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আল-মুস্তাফা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা সম্পর্ক উন্নয়ন ঘটানোর বিষয়-সহ ভবিষ্যতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের ইরানের ভূমিতে দেখবেন বলে প্রত্যাশা করেন।

সেমিনার অনুষ্ঠানে ইরানের আল-মুস্তাফা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি হুজ্জাতুল ইসলাম শাহাবুদ্দিন মাশায়েখি রাদ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। সেমিনারে আইআইইআরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রোউপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন।

অর্থসংবাদ/কাফি/সাকিব

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

সামিট পাওয়ারের আয় বেড়েছে ১৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সামিট পাওয়ার লিমিটেডে গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত...

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো আরও ১৭ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (০৯ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালসের আয় বেড়েছে ১১৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত...

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার8 hours ago

কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজের আয় বেড়েছে ২২০ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত...

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার9 hours ago

ড্রাগন সোয়েটারের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ...

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার9 hours ago

মুনাফা থেকে লোকসানে রহিমা ফুড

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।...

সামিট পাওয়ার সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার9 hours ago

লোকসানে ন্যাশনাল টিউবস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল টিউবস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

সামিট পাওয়ারের আয় বেড়েছে ১৬ শতাংশ

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো আরও ১৭ হাজার কোটি টাকা

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালসের আয় বেড়েছে ১১৬ শতাংশ

সামিট পাওয়ার
রাজনীতি4 hours ago

গণভোটে সংবিধান সংশোধন হবে না: সালাহউদ্দিন

সামিট পাওয়ার
লাইফস্টাইল4 hours ago

ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

সামিট পাওয়ার
জাতীয়4 hours ago

ভোলার গ্যাস দেশের কাজে লাগানো হবে: শিল্প উপদেষ্টা

সামিট পাওয়ার
জাতীয়5 hours ago

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

সামিট পাওয়ার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা বহাল

সামিট পাওয়ার
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

নগদে প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই: কর্তৃপক্ষ

সামিট পাওয়ার
রাজনীতি5 hours ago

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

সামিট পাওয়ারের আয় বেড়েছে ১৬ শতাংশ

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো আরও ১৭ হাজার কোটি টাকা

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালসের আয় বেড়েছে ১১৬ শতাংশ

সামিট পাওয়ার
রাজনীতি4 hours ago

গণভোটে সংবিধান সংশোধন হবে না: সালাহউদ্দিন

সামিট পাওয়ার
লাইফস্টাইল4 hours ago

ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

সামিট পাওয়ার
জাতীয়4 hours ago

ভোলার গ্যাস দেশের কাজে লাগানো হবে: শিল্প উপদেষ্টা

সামিট পাওয়ার
জাতীয়5 hours ago

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

সামিট পাওয়ার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা বহাল

সামিট পাওয়ার
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

নগদে প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই: কর্তৃপক্ষ

সামিট পাওয়ার
রাজনীতি5 hours ago

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

সামিট পাওয়ারের আয় বেড়েছে ১৬ শতাংশ

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

বিনিয়োগকারীদের মূলধন কমলো আরও ১৭ হাজার কোটি টাকা

সামিট পাওয়ার
পুঁজিবাজার3 hours ago

ওয়াটা কেমিক্যালসের আয় বেড়েছে ১১৬ শতাংশ

সামিট পাওয়ার
রাজনীতি4 hours ago

গণভোটে সংবিধান সংশোধন হবে না: সালাহউদ্দিন

সামিট পাওয়ার
লাইফস্টাইল4 hours ago

ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

সামিট পাওয়ার
জাতীয়4 hours ago

ভোলার গ্যাস দেশের কাজে লাগানো হবে: শিল্প উপদেষ্টা

সামিট পাওয়ার
জাতীয়5 hours ago

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

সামিট পাওয়ার
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা বহাল

সামিট পাওয়ার
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

নগদে প্লে প্রোটেক্ট সতর্কবার্তা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই: কর্তৃপক্ষ

সামিট পাওয়ার
রাজনীতি5 hours ago

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু