পুঁজিবাজার
জাহিন স্পিনিংয়ের লোকসান বেড়েছে ২৯ শতাংশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জাহিন স্পিনিং পিএলসি গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে ২৮.৫৭ শতাংশ।
বুধবার (১২ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৯ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৭ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৫ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ১ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩ টাকা ৩০ পয়সা।
এমকে
পুঁজিবাজার
শাহজীবাজার পাওয়ারের আয় বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ বা ২৯২ শতাংশ।
বুধবার (১২ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ১ টাকা ১৪ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে মাইনাস ১৫ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪০ টাকা ৬৬ পয়সা।
পুঁজিবাজার
একমি ল্যাবরেটরিজের আয় বেড়েছে ১৫ শতাংশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১৪.৮৮ শতাংশ।
বুধবার (১২ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬২ পয়সা আয় হয়েছিল।
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৭ টাকা ৭ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ৬ টাকা ৪৪ পয়সা ছিল।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২৯ টাকা ৩৮ পয়সা।
পুঁজিবাজার
মার্জিন আইন নিয়ে এক সপ্তাহের রুল জারি
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন) বিধিমালা, ২০২৫’ রুল জারি করা হয়েছে। আজ বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও আসিফ হাসান এর দ্বৈত বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে।
রুলের বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের আইনজীবী কামাল হোসেন বলেন, বিএসইসির করা মার্জিন আইন নিয়ে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও আসিফ হাসান এর দ্বৈত বেঞ্চ এক সপ্তাহের একটি রুল জারি করেছে। এই আদেশ হাতে হাতে অর্থমন্ত্রণালয়,বিএসইসিসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠাতে বলেছে।
তিনি বলেন, এই আইনটি কেন অবৈধ হবে না মর্মে একটি রুল জারি করেছে আদালত। তবে আইনটি প্রয়োগে কোন বাধা নেই।
নতুন আইনে বলা হয়েছে-
(১) মার্জিন অর্থায়নকারী স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বোর্ডে তালিকাভুক্ত ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির শেয়ারসমূহ ব্যতিত অন্য কোনো সিকিউরিটিতে মার্জিন অর্থায়ন করিতে পারিবে না। তবে শর্ত থাকে যে, ‘বি’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোনো কোম্পানি বার্ষিক ন্যূনতম ৫ শতাংশ লভ্যাংশ বিতরণ না করিলে ‘বি’ ক্যাটাগরির কোনো শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না।
আরও শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নকৃত ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির কোনো শেয়ার পরবর্তীতে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে রূপান্তরিত হইলে, বা ‘বি’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোনো কোম্পানি বার্ষিক ন্যূনতম ৫% লভ্যাংশ প্রদান না করিলে, মার্জিন অর্থায়নকারী সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে অনতিবিলম্বে নোটিশ প্রদান করত: তৎপরবর্তী ৬০ (ষাট) ট্রেডিং দিবসের মধ্যে উক্ত শেয়ারসমূহ আবশ্যিকভাবে বিক্রয় করিয়া উহা সমন্বয় করিবে।
(২) উপবিধি (১) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, স্টক এক্সচেঞ্জ এর এসএমই, এটিবি বা ওটিসি প্ল্যাটফর্ম বা বোর্ডে তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিতে মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(৩) এই বিধিমালা কার্যকর হইবার কারণে বিদ্যমান মার্জিন হিসাবে রক্ষিত কোনো সিকিউরিটি মার্জিন অর্থায়ন অযোগ্য (non-marginable) সিকিউরিটিতে রূপান্তরিত হইলে, মার্জিন অর্থায়নকারী সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে অনতিবিলম্বে নোটিশ প্রদান করত: তৎপরবর্তী ৬ (ছয়) মাসের মধ্যে, উক্ত সিকিউরিটি আবশ্যিকভাবে বিক্রয় করিয়া উক্ত হিসাব সমন্বয় করিবে; ব্যাখ্যা। এই উপবিধিতে “বিদ্যমান মার্জিন হিসাব” বলিতে এই বিধিমালা সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হইবার পূর্বের কোনো মার্জিন হিসাবকে বুঝাইবে।
১১ নং ধারায় মার্জিন অর্থায়নে বিধি-নিষেধে বলা হয়েছে- কোনো ‘মার্জিন অর্থায়নকারী’ নিম্নোক্ত বিধি-নিষেধ বা শর্তাবলি আবশ্যিকভাবে পরিপালন না করিয়া কোনো মার্জিন অর্থায়ন করিতে পারিবে না, যথা:
(১) কোনো গ্রাহকের হিসাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে, মার্জিন অর্থায়ন দিবসের অব্যবহিত পূর্বের ০১ (এক) বছর গড়ে, ন্যূনতম ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকার বিনিয়োগ না থাকিলে, উক্ত হিসাবে মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না। তবে শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নের পর কোনো মার্জিন হিসাবে (margin account) মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটি ব্যতিত অন্য কোনো সিকিউরিটি সংরক্ষণ করা যাইবে না;
(২) উপবিধি (১) পরিপালন সাপেক্ষে, মার্জিন অর্থায়ন দিবসে উক্ত হিসাব বা পোর্টফোলিওতে ন্যূনতম ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা বা সমমূল্যের মার্জিন সংরক্ষিত না থাকিলে, কোনো ভাবেই, উক্ত হিসাবে মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, বিদ্যমান গ্রাহকের মার্জিন হিসাবে ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকার কম পোর্টফোলিও মূল্য বা বিনিয়োগ থাকিলে, এই বিধিমালা সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হইবার ১ (এক) বছরের মধ্যে উক্ত মার্জিন হিসাবের পোর্টফোলিও ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকায় উন্নীত করিতে হইবে, নতুবা মার্জিন অর্থায়নকারী উল্লিখিত গ্রাহকের মার্জিন হিসাব সমন্বয় করত: উহা বন্ধ করিবে; ব্যাখ্যা। “বিদ্যমান গ্রাহক” বলিতে এই বিধিমালা সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হইবার পূর্বের মার্জিন হিসাবধারী কোনো গ্রাহককে বুঝাইবে।
(৩) মার্জিন অর্থায়নের জন্য বিবেচ্য সিকিউরিটির উন্মুক্ত বাজার মূলধন ন্যূনতম ৫০ (পঞ্চাশ) কোটি টাকা না হইলে উহাতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, কোনো কারণে মার্জিন অর্থায়নকৃত কোনো সিকিউরিটি’র উন্মুক্ত বাজার মূলধন পরবর্তীতে ৫০ (পঞ্চাশ) কোটি টাকার নিচে নামিয়া গেলে, মার্জিন অর্থায়নকারী সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে অনতিবিলম্বে নোটিশ প্রদান করত: তৎপরবর্তী ৬০ (ষাট) ট্রেডিং দিবসের মধ্যে, উক্ত সিকিউরিটি আবশ্যিকভাবে বিক্রয় করিয়া উহা সমন্বয় করিবে:
আরও শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটির উন্মুক্ত বাজার মূলধন (free float market capital), স্টক এক্সচেঞ্জ, উহার ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করিবে;
(৪) মার্জিন অর্থায়নের জন্য বিবেচ্য সিকিউরিটির পূর্ববর্তী মূল্য-আয় [trailing P/E (price earning ratio)] অনুপাত ৩০ (ত্রিশ) এর অধিক হইলে উহাতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না:
তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত বিবেচ্য সিকিউরিটির মূল্য-আয় (পি/ই) অনুপাত ৩০ (ত্রিশ) বা খাতভিত্তিক মধ্যম মূল্য-আয় অনুপাত এর দ্বিগুণ, যাহা কম হয়, তাহার ভিত্তিতে মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটি নির্বাচন করিতে হইবে;
(৫) মার্জিন অর্থায়নের জন্য পূর্ববর্তী মূল্য-আয় অনুপাত নির্ধারণের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত পন্থা অবলম্বন করিতে হইবে:
পূর্ববর্তী মূল্য-আয় অনুপাত সিকিউরিটির সর্বশেষ ট্রেডিং দিবসের সমাপনী মূল্য ভাগ (1) সর্বশেষ ধারাবাহিক ০৪ (চার) প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় এর যোগফল: তবে শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নের জন্য বিবেচ্য সিকিউরিটি নির্ধারণের সুবিধার্থে স্টক এক্সচেঞ্জ, মূল্য-আয় অনুপাত উহার ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করিবে:
আরও শর্ত থাকে যে, সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটির মূল্য-আয় অনুপাত বা খাতভিত্তিক মূল্য-আয় অনুপাত নির্ধারণের ক্ষেত্রে শেয়ার প্রতি ঋণাত্মক আয়কে কোনো ভাবেই বিবেচনা করা যাইবে না;
(৬) কোনো ইস্যুয়ার কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণীতে, নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি বা ব্যবসার অস্তিত্বের হুমকি বা এইরূপ ঝুঁকি উল্লেখপূর্বক বিরূপ মন্তব্য প্রদত্ত হইলে, উক্ত সিকিউরিটি বা ইস্যুয়ার কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে উক্তরূপ ঝুঁকির উল্লেখ থাকিলে, স্টক এক্সচেঞ্জ, উহা নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করিবে;
(৭) কোনো সিকিউরিটি ইস্যুয়ার কোম্পানির ব্যবসায় কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকিলে, উক্ত সিকিউরিটি বা ইস্যুয়ার কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, কোনো কোম্পানির ব্যবসায় কার্যক্রম বন্ধ সংক্রান্ত কোনো তথ্য থাকিলে, স্টক এক্সচেঞ্জ, উহা নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করিবে;
(৮) কোনো স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃক উহার তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিকে ‘এন’, ‘জেড’, ও ‘জি’, ক্যাটাগরিভুক্ত করা হইলে উহাদিগতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(৯) কোনো স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত নয় বা অ-তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(১০) মার্জিন অর্থায়নকারী বা উহার উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত তালিকাভুক্ত বা অ-তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না:
তবে শর্ত থাকে যে, গ্রাহকের নিজস্ব তহবিল বা জমাকৃত অর্থে উক্ত সিকিউরিটি ক্রয়ের ক্ষেত্রে এই বাধা-নিষেধ প্রযোজ্য হইবে না;
(১১) কোনো পাবলিক অফার বা রাইট ইস্যুতে অংশ গ্রহণের নিমিত্ত কোনো মার্জিন হিসাবধারীর অনুকূলে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(১২) কোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির কোনো পরিচালককে, কোনো অবস্থাতেই, স্বীয় কোম্পানির কোনো শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না; এবং
(১৩) কোনো অবস্থাতেই গ্রাহকের লককৃত বা বন্ধকীকৃত বা আবদ্ধকৃত বা কোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালক কর্তৃক ধারণকৃত কোনো শেয়ার বা সিকিউরিটিকে মার্জিন হিসেবে জমা রাখিয়া কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না।
এসএম
পুঁজিবাজার
ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন পিএলসি পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ১৮ নভেম্বর বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩০ সেপ্টম্বর,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ সভা এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
এসএম
পুঁজিবাজার
খান ব্রাদার্সের সর্বোচ্চ দরপতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩০১টির শেয়ারদর কমেছে। এরমধ্যে সর্বোচ্চ দর কমেছে খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বুধবার (১২ নভেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬ টাকা ৭০ পয়সা বা ৬৫ শতাংশ কমেছে।
দরপতনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার দর ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ কমেছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা ফিনিক্স ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ কমেছে।
এছাড়াও, ডিএসইতে দরপতনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো- সামিট পাওয়ার, ওরিয়ন ইনফিউশন, রানার অটোমোবাইলস, হামিদ ফেব্রিক্স, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোডস, পিএইচপি ফাস্টৃ মিউচুয়াল ফান্ড এবং জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড।
এসএম



