রাজনীতি
স্মারকলিপি দিতে মিছিল নিয়ে যমুনা অভিমুখে জামায়াতসহ ৮ দল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট ও জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামি দল আজ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে।
এরই অংশ হিসেবে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী রাজধানীর শাপলা চত্বর থেকে মিছিল নিয়ে পুরানা পল্টনে মিলিত হয়েছে জামায়াতসহ আন্দোলনরত আটটি ইলাসমি দলের নেতাকর্মীরা। পল্টনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে সেখান থেকে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করবেন।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার পর থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বিভিন্ন এলাকা থেকে জামায়াতের নেতাকর্মীরা দলে দলে মিছিল নিয়ে তারা শাপলা চত্বর অভিমুখে আসতে থাকেন। পরে তারা পুরানা পল্টনে অন্য দলগুলোর সঙ্গে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হন।
জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের প্রচার সম্পাদক আব্দুস সাত্তার সুমন জানিয়েছেন, মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের নেতৃত্বে শাপলা চত্বর থেকে পুরানা পল্টন মোড় অভিমুখে একটি মিছিল বের হবে। মিছিলটি পুরানা পল্টনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হবে।
তিনি জানান, মিছিলে পল্টন জামায়াতের বিভিন্ন শাখা ও অন্য ইসলামি দলগুলোর নেতাকর্মীরা অংশ নেবেন। সমাবেশ শেষে নেতাকর্মীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিলি পেশ করতে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রায় অংশ নেবেন।
গতকাল বুধবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে বৈঠক শেষে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমরা লিখিতভাবে স্মারকলিপি দেবো। আমাদের দাবি আগের মতোই একেবারে সুস্পষ্ট, গণভোট যেন অবশ্যই নির্বাচনের আগে হয় এবং পৃথক দিনে হয়।
দলগুলোর পাঁচ দফা দাবি হলো—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে বা উচ্চকক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ‘ফ্যাসিস্ট’ সরকারের সব জুলুম–নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
ইসলামি আটটি দলের মধ্যে রয়েছে—জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
রাজনীতি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার মহিমান্বিত আত্মদানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিষ্টরা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়। মানুষের মধ্যে গণতন্ত্রের মুক্তির পথ প্রসারিত হয়েছে। এখন চূড়ান্ত গণতন্ত্রের চর্চার জন্য অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনসহ গণতন্ত্রের অপরিহার্য শর্ত মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বার্তায় তিনি এমন মন্তব্য করেন। এদিন দুপুরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি এ বার্তা দেন।
দেশবাসীসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনের পাশাপাশি সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লব শুধু মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা নয়, এদেশে আধিপত্যবাদ বিরোধী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অভ্যুদয়ের সূচনা। সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা পায়। ১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশপ্রেমে উদ্দীপ্ত হয়ে সিপাহী-জনতা রাজপথে নেমে এসেছিলো জাতীয় স্বাধীনতা সুরক্ষা ও গণতন্ত্র পুণরুজ্জীবনের অঙ্গীকার নিয়ে। তাই ৭ নভেম্বরের ঐতিহাসিক বিপ্লব অত্যন্ত তাৎপর্যমন্ডিত।
তিনি বলেন, স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী নিজ স্বার্থে দেশকে আধিপত্যবাদের থাবার মধ্যে ঠেলে দেয়। এর উদ্দেশ্য ছিল ক্ষমতাকে চিরদিনের জন্য ধরে রাখা। সেজন্য একদলীয় বাকশাল গঠন করে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়। বাকশালী সরকার চরম অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী পন্থায় মানুষের ন্যায়সংগত অধিকারগুলোকে হরণ করে। দেশমাতৃকার এই চরম সংকটকালে ৭৫ এর ৩ নভেম্বর কুচক্রীরা মহান স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে সপরিবারে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করে। জাতির এই গভীর সংকটকালে ৭নভেম্বর স্বজাতির স্বাধীনতা রক্ষায় অকুতোভয় সৈনিক এবং জনতার ঢলে রাজপথে এক অনন্য সংহতির স্ফুরণ ঘটে এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান মুক্ত হন।
এই পটপরিবর্তনে রাষ্ট্রপতি জিয়ার নেতৃত্বে দেশে প্রাণচাঞ্চল্য তৈরী হয় এবং গণতন্ত্র অর্গলমুক্ত হয়ে বাক-ব্যক্তি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসে। কিন্তু আধিপত্যবাদী শক্তির এদেশীয় এজেন্টরা উদ্দেশ্য সাধনের পথে কাঁটা মনে করে ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াকে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে। জিয়া শাহাদাত বরণ করলেও তার আদর্শে বলীয়ান মানুষ দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় এখনও ঐক্যবদ্ধ ও দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আবারও চক্রান্তের গোপন পথে আওয়ামী ফ্যাসিষ্টরা প্রায় ১৬ বছর গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে রাষ্ট্রক্ষমতাকে হাতের মুঠোর মধ্যে ধরে রাখে। এদের নতজানু নীতির কারণেই দেশের সার্বভৌমত্ব দিনের পর দিন দুর্বল হয়ে পড়েছিল। আওয়ামী ফ্যাসিষ্ট সরকার গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াকু নেতা-কর্মীদেরকে বিভৎস নির্মমতায় দমন করেছে, আয়নাঘর, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ দূর্নীতি ও অপশাসনের এক ভয়াল রাজত্ব কায়েম করেছিল।
তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ খালেদা জিয়াকে বন্দী করে বহু বছর মুক্তি দেয়া হয়নি। বার্তায়, সমাজে ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার ওপর জোর দেন তারেক রহমান।
তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিষ্টরা পরিকল্পিতভাবে দেশীয় কৃষ্টি, ঐতিহ্য, ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর আগ্রাসন চালাতে সুযোগ দিয়েছিল। তাই আমি মনে করি ৭ নভেম্বরের চেতনায় সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শক্তিশালী গণতন্ত্র বিনির্মাণ করতে হবে। আর সেজন্য জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এই মূহুর্তে অত্যন্ত জরুরী।
রাজনীতি
পাঁচ দাবিতে আট ইসলামি দলের পদযাত্রা আজ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনসহ পাঁচটি দাবিতে জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামি দলের পদযাত্রা আজ।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১১টায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি প্রদানের লক্ষ্যে রাজধানীর পল্টন থেকে এ পদযাত্রা শুরু হবে।
দলগুলো হলো- জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
গত সোমবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলগুলোর নেতারা।
এর আগে বৈঠক করেন রাজধানীর পুরানা পল্টনে। সংবাদ সম্মলনে রাজনৈতিক দলগুলোকে মতৈক্যে পৌঁছাতে অন্তর্বর্তী সরকারের আলোচনার তাগিদকে স্বাগত জানায় জামায়াতে ইসলামী। তবে সেই আলোচনায় রেফারি নিয়োগের দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের।
রাজনীতি
এমপিপ্রার্থীর গণসংযোগে গুলি, বিএনপিকর্মী নিহত
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত এমপিপ্রার্থী এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এসময় গুলিতে সরওয়ার বাবলা নামের এক বিএনপিকর্মী নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরও কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে।
বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বায়েজিদ থানার চাইলত্যাতলীতে গণসংযোগকালে এ ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান এ তথ্য জানান।
স্থানীয় বিএনপি নেতারা জানান, মনোনয়ন পেয়ে হামজারবাগ এলাকায় গণসংযোগ করছিলেন এরশাদ উল্লাহ। এসময় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তবে কারা তাকে গুলি করেছে তাৎক্ষণিকভাবে সে তথ্য জানা যায়নি। এসময় আরও দু-তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানান বিএনপির এক নেতা।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী বেলাল বলেন, নগরীর তিন নম্বর পাঁচলাইশ ওয়ার্ডে নির্বাচনি সভা করছিলেন এরশাদ উল্লাহ। সভা শেষ করে তিনি সেখানে একটি মসজিদে মাগরিবের নামাজ পড়েন। মসজিদ থেকে বের হওয়ার পর তিনি হেঁটে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা অতর্কিত গুলি করে।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ আছে। আমি হাসপাতালে যাচ্ছি। তবে কারা গুলি করেছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিক কিছু জানা যায়নি।
এরশাদ উল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক পদে রয়েছেন। এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ করছেন।
রাজনীতি
গণসংযোগের সময় বিএনপির প্রার্থীসহ ২ জন গুলিবিদ্ধ
জনসংযোগ চলাকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তিনি।
বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ থানার হামজারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় গুলিতে আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরে এরাশাদ উল্লাহকে উদ্ধার করে তাকে বেসরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিএনপির মিডিয়া সেলের এক পোস্টে এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ওই পোস্টে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের হামজারবাগ এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে দুর্বৃত্তরা তার ওপর হামলা চালায় এবং পায়ে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
রাজনীতি
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সমঝোতা বা জোট এটা একটি রাজনৈতিক ও আদর্শিক জায়গা থেকে হতে পারে। যেমন জুলাই সনদের বিষয়টি রয়েছে। এ সনদে আমাদের সংস্কারের দাবিগুলোর সঙ্গে যদি কোনো দল সংহতি প্রকাশ করে, সে ক্ষেত্রে হয়ত আমরা জোটের সিদ্ধান্ত নেবো।
এখনও পর্যন্ত আমরা এককভাবেই নির্বাচনের জন্য আগাচ্ছি। এ মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে আমাদের প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করবো, যোগ করেন নাহিদ।
বুধবার (৫ নভেম্বর) নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইলে শহীদ জুলাই যোদ্ধা গাজী সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন তিনি। এসময় সালাউদ্দিনের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে এনসিপি তাদের পাশে সব সময় থাকবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি, আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। ৩০০ আসনেই নির্বাচনের লক্ষ্য আমাদের। তবে যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন, খালেদা জিয়ার কথা নাসিরুদ্দিন ভাই বলেছেন, তাদের সম্মানের জন্য আমরা সেসব আসনে প্রার্থী দেবো না। এছাড়া সব আসনেই শাপলা কলির প্রার্থী দেবো।
