জাতীয়
যেসব এলাকায় আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
জয়পুরহাট জেলা শহরের বেশকিছু এলাকায় আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন ও বিতরণ বিভাগ। ১১ কেভি লাইনের নিকটবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডালপালা ছাঁটাই কাজের কারণে উল্লেখিত সময়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসি কোম্পানির (নেসকো) জয়পুরহাট বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তিনি বলেন, বিতরণ লাইন ও ট্রান্সফরমারের জরুরি মেরামত কাজ ও গাছের ডালপালা কাটার জন্য এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। নির্ধারিত সময়ের আগেই কাজ সম্পন্ন হলে তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করা হবে। সাময়িক এ অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ কেভি লাইনের নিকটবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডালপালা ছাঁটাই কাজের কারণে শনিবার (০১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত গুলশান মোড়, বিএডিসি মোড়, সাহেবপাড়া, স্টেডিয়াম রোড, রূপনগর, তাজুর মোড়, নিশির মোড়, বারিধারা, মাস্টারপাড়া, সুগারমিল রোড, থানা রোড, স্টেশন রোড, শান্তিনগর, পাঁচুরমোড়, কাশিয়াবাড়ি, বিশ্বাসপাড়া, কবিরাজপাড়া, হিলি রোড, পাঁচুর মোড় হতে সিও কলোনি সদর রোডের দক্ষিণ অংশ, উপজেলা চত্বর, চামড়াগুদাম রোডসহ আশেপাশের এলাকা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
নেসকোর নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সুত্রধর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে নাগরিকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর দ্রুত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করা হবে বলেও নেসকো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
জাতীয়
বিমানবন্দর থেকে ঢাবির কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হবে হাদিকে
দেশে পৌঁছানোর পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ ওসমান বিন হাদিকে সর্বসাধারণের সাক্ষাতের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সরাসরি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হবে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকালে ইনকিলাব মঞ্চের ভেরিফায়েড পেইজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এমনটাই জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে- ‘শহীদ ওসমান হাদিকে বহনকারী বিমানটি (শুক্রবার) সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
আমাদের জুলাই জজবার প্রাণ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার অকুতোভয় বীরকে গ্রহণ করতে আমরা সবাই এয়ারপোর্ট থেকে শাহবাগগামী রাস্তার দুইপাশে সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান নেবো।
সেখান থেকে শহিদ ওসমান হাদীকে সর্বসাধারণের সাক্ষাতের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে আনা হবে।’
এর আগে এক পোস্টে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে শুক্রবার সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে শহীদ ওসমান হাদির লাশ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করা হবে। ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
জাতীয়
হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল বায়তুল মোকাররম
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস। এ সময় স্লোগান, বক্তব্য ও মিছিলে জাতীয় মসজিদের উত্তর গেট উত্তাল হয়ে ওঠে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ২টার দিকে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেন তারা।
এসময় ইনকিলাব ইনকিলাব, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ, দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা, আজাদি না গোলামি, আজাদি আজাদি, আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম ইত্যাদি স্লোগানে প্রকম্পিত হয় আশপাশ।
স্লোগানে তারা আরও বলেন, ‘তুমি কে আমি কে, হাদি হাদি, আমার সোনার বাংলায় খুনি লীগের ঠাঁই নাই, ফ্যাসিবাদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না, আমরা সবাই হাদি হবো যুগে যুগে লড়ে যাবো।’
এমকে
জাতীয়
সিঙ্গাপুর থেকে দেশের পথে ওসমান হাদির মরদেহ
আততায়ীর গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ৬ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিঙ্গাপুরে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ বহনকারী ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে।
তাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৩৮৫ ফ্লাইটটি শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৩ মিনিটে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দায়িত্বশীল একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
বিমানের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকতা জানান, বিজি-৫৮৫ ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। শহীদ ওসমান হাদির মরদেহ মর্যাদাপূর্ণ ও নির্বিঘ্নভাবে দেশে আনার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। তার মৃত্যুর সংবাদ ঢাকায় পৌঁছালে কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে গুলি করা হয় রিকশায় থাকা শরিফ ওসমান হাদিকে। মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক একটি অস্ত্রোপচারের পর ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।
এমকে
জাতীয়
একজন সাবেক সাংবাদিক হিসেবে শুধু বলব, আমি দুঃখিত: প্রেস সচিব
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির মৃত্যুর পর বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ২টা ৪২ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
পোস্টে প্রেস সচিব লেখেন, ‘গত রাতে দ্য ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোতে কর্মরত আমার সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্যের জন্য আতঙ্কিত, অশ্রুসিক্ত ফোন কল পেয়েছিলাম। আমার সব বন্ধুদের কাছে আমি গভীরভাবে দুঃখিত, আমি তোমাদের পাশে দাঁড়াতে ব্যর্থ হয়েছি। তোমাদের সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য ফোন করেছি, কিন্তু সেই সহায়তা সময়মতো পৌঁছায়নি।’
তিনি লেখেন, ‘দ্য ডেইলি স্টার ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সব সাংবাদিককে উদ্ধারের পর ভোর ৫টায় আমি ঘুমাতে যাই। কিন্তু ততক্ষণে এই দুটি সংবাদমাধ্যম দেশের ইতিহাসে গণমাধ্যমের ওপর সংঘটিত অন্যতম ভয়াবহ হামলা ও অগ্নিসংযোগের সাক্ষী হয়ে গেছে।’
সাংবাদিকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে শফিকুল আলম লেখেন, ‘আমি জানি না কোন শব্দ দিয়ে তোমাদের সান্ত্বনা দেব। একজন সাবেক সাংবাদিক হিসেবে শুধু বলব, আমি দুঃখিত। লজ্জায় মাটির সঙ্গে মিশে যাচ্ছি।’
এদিকে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় পত্রিকা দুটির সম্পাদকদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় সরকার পত্রিকা দুটির পাশে আছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ‘আপনাদের প্রতিষ্ঠান ও সংবাদকর্মীদের ওপর এই অনাকাঙ্ক্ষিত ও ন্যক্কারজনক হামলা আমাকে গভীরভাবে ব্যথিত করেছে। আপনাদের এই দুঃসময়ে সরকার আপনাদের পাশে আছে।’
এমকে
জাতীয়
শনিবার থেকে যেসব অঞ্চলে বাড়ছে ট্রেন ভাড়া
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে নিয়ে গঠিত। এই রুটে ট্রেন ও আসনভেদে সর্বনিম্ন ৫ থেকে সর্বোচ্চ ২২৬ টাকা পর্যন্ত ভাড়া বাড়িয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল। পন্টেজ চার্জ সমন্বয় করে ছয়টি রুটে এই ভাড়া বাড়ানো হলো।
নতুন ভাড়া কার্যকর হবে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) থেকে। সেক্ষেত্রে ওইদিনের অগ্রিম টিকিট কিনতে গেলেও নতুন কার্যকর হওয়া ভাড়া পরিশোধ করতে হবে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা (সিনিয়র তথ্য অফিসার) রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মূলত ব্রিটিশ আমলের নিয়ম অনুযায়ী, রেলের যাত্রাপথে থাকা সেতু রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পন্টেজ চার্জ ধরা হয়। এতদিন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাতটি সেতু পন্টেজ চার্জের আওতায় ছিল। বর্তমানে যোগ হচ্ছে আরও নতুন ১১টি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের আওতাধীন বিভিন্ন ব্রিজে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলের ক্ষেত্রে অভিন্ন সামঞ্জস্যপূর্ণ পয়েন্ট চার্জ আরোপ করার ফলে বিভিন্ন রুটে যাত্রী প্রতি ভাড়া কিছুটা বৃদ্ধি পাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা (বিরতিযুক্ত আন্তঃনগর ট্রেন)
এই রুট এর আগের দূরত্ব ছিল ৩৪৬ কিলোমিটার, নতুন দূরত্ব ৩৮১ কিলোমিটার। এই রুটের ট্রেনে শোভন চেয়ারে আগের ভাড়া ছিল ৪০৫ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৪৫০ টাকা। প্রথম সিট ৬২১ টাকা থেকে বেড়ে ৬৮৫ টাকা, এসি চেয়ার ৭৭৭ টাকা থেকে বেড়ে ৮৫৭ টাকা, এসি সিট ৯৩২ টাকা থেকে বেড়ে ১০৩০ টাকা, এসি বার্থ ১৪৪৮ টাকা থেকে বেড়ে ১৫৯১ টাকা করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা (নন স্টপ ট্রেন, ৭০১/৭০২,৭৮৭/৭৮৮)
এই রুট এর আগের দূরত্ব ছিল ৩৪৬ কিলোমিটার, নতুন দূরত্ব ৩৮১ কিলোমিটার। এই রুটের ট্রেনে শোভন চেয়ারে আগের ভাড়া ছিল ৪৫০ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৪৯৫ টাকা। এসি চেয়ার ৮৫৫ টাকা থেকে বেড়ে ৯৪৩ টাকা, এসি সিট ১০২৫ টাকা থেকে বেড়ে ১১৩৩ টাকা হয়েছে।
কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার (নন স্টপ ট্রেন, ৮১৩/৮১৪,৮১৫/৮১৬)
এই রুট এর আগের দূরত্ব ছিল ৫৩৫ কিলোমিটার, নতুন দূরত্ব ৫৮৩ কিলোমিটার। এই রুটের ট্রেনে শোভন চেয়ারে আগের ভাড়া ছিল ৬৯৫ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৭৫৪ টাকা।
এসি চেয়ার ১৩২৫ টাকা থেকে বেড়ে ১৪৪৩ টাকা, এসি সিট ১৫৯০ টাকা থেকে বেড়ে ১৭২৮ টাকা, এসি বার্থ ২৪৩০ টাকা থেকে বেড়ে ২৬৪৪ টাকা করা হয়েছে।
ঢাকা-সিলেট-ঢাকা (বিরতিযুক্ত আন্তঃনগর ট্রেন)
এই রুট এর আগের দূরত্ব ছিল ৩১৯ কিলোমিটার, নতুন দূরত্ব ৩৫০ কিলোমিটার। এই রুটের ট্রেনে শোভন চেয়ারে আগের ভাড়া ছিল ৩৭৫ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৪১০ টাকা। প্রথম সিট ৫৭৫ টাকা থেকে বেড়ে ৬৩৩ টাকা, এসি চেয়ার ৭১৯ টাকা থেকে বেড়ে ৭৮৮ টাকা, এসি সিট ৮৬৩ টাকা থেকে বেড়ে ৯৪৩ টাকা, এসি বার্থ ১৩৩৮ টাকা থেকে বেড়ে ১৪৬৫ টাকা করা হয়েছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে পয়েন্ট চার্জ আরোপের ফলে বর্ধিত ভাড়া ইতঃপূর্বে কার্যকর করা হয়েছে। পূর্বাঞ্চলে পয়েন্ট চার্জ আরোপের মাধ্যমে ভাড়া সমন্বয় করা হলে পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলের বিদ্যমান ভাড়ার সামঞ্জস্য প্রতিষ্ঠিত হবে।
এমকে




