Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

ঘুম থেকে উঠেই পানি খাবেন কেন

Published

on

আর্থিক

সকালের শুরুটা অনেকেরই এক কাপ চা বা কফি দিয়ে হয়। কিন্তু ঘুম থেকে ওঠার পর চা-কফি নয়, সবচেয়ে বেশি দরকার এক গ্লাস পানি। কারণ জানেন কি?

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সারারাত একটা লম্বা সময় আমরা ঘুমিয়ে থাকি। আমরা কিছু না করলেও সে সময় শরীর কিন্তু তার কাজ চালিয়ে যেতে থাকে। ঘুমের সময় শরীর অনেক পানি খরচ করে। শ্বাস-প্রশ্বাস, ঘাম ও অন্যান্য প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পানি বের হয়ে যায়। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমাদের গলাটা শুকনো লাগে। আর এই সময় পানি খাওয়া শুধু তৃষ্ণা মেটায় না, বরং শরীরের আরও অনেক উপকার করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. শরীরের টক্সিন বের করে দেয়

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রাতভর শরীরে জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় উপাদান বা টক্সিন বের করতে সাহায্য করে পানি। সকালে খালি পেটে পানি পান করলে কিডনি ভালোভাবে কাজ করে ও প্রস্রাবের মাধ্যমে টক্সিন শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

২. হজম প্রক্রিয়া সচল রাখে

ঘুম থেকে উঠে পানি খেলে পেটের পেশি নরম হয়, ফলে খাবার হজম করা সহজ হয়। অনেকেরই সকালে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে, পানি সেই সমস্যা কমাতে কার্যকর।

৩. বিপাকক্রিয়া বা মেটাবলিজম বাড়ায়

পানি শরীরের বিপাকক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়, ফলে ক্যালরি পোড়ানোর হারও কিছুটা বৃদ্ধি পায়। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে এই অভ্যাসটি বেশ উপকারী।

৪. ত্বক রাখে উজ্জ্বল ও আর্দ্র

সারারাত ঘুমের পর ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। পানি শরীরের ভেতর থেকে আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে, রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং ত্বককে সতেজ রাখে।

৫. মস্তিষ্ক ও মনোযোগ বাড়ায়

ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর সামান্য পানিশূন্য থাকে। পানি পান করলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ে, ফলে মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি ও মেজাজ উন্নত হয়।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা সবচেয়ে ভালো। চাইলে এতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে খুব ঠান্ডা পানি খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে।

সূত্র: হার্ভার্ড হেলথ পাবলিকেশনস, মায়ো ক্লিনিক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে কী হয়?

Published

on

আর্থিক

অনেক সময় ছোট ছোট অভ্যাসও আমাতের স্বাস্থ্যের ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে, তাই না? রসুন হলো সেই প্রাচীন প্রতিকারের মধ্যে একটি, যা মানুষ প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বিশ্বাস করে আসছে। এটি হজমে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। আধুনিক বিজ্ঞানও এটি সমর্থন করে, অ্যালিসিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো যৌগ থাকায় রসুনের গ্রহণযোগ্যতাও বেশি। কিন্তু আপনি কি জানেন যে রাতে ঘুমানোর আগে মাত্র এক কোয়া রসুন খেলে তা শরীরের জন্য কীভাবে কাজ করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. হজম উন্নত হয়

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০১৯ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুন হজম এনজাইমকে উদ্দীপিত করে এবং পেট ফাঁপা কমিয়ে মসৃণ হজমে সহায়তা করে। কয়েক সপ্তাহ ধরে যদি প্রতি রাতে এক কোয়া কাঁচা রসুন খান তবে আপনি ধীরে ধীরে অনেকটাই হালকা বোধ করবেন এবং সকালে গ্যাসের সমস্যা কমে আসবে। এর প্রাকৃতিক প্রিবায়োটিক প্রভাব স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে বজায় রাখে, যা পুষ্টি শোষণ এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

২০২৩ সালের একটি গবেষণাপত্র অনুসারে, রসুন অ্যালিসিনে ভরপুর যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কারণ অ্যালিসিনে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মৌসুমী সংক্রমণকে দূরে রাখতে সাহায্য করতে পারে। তাই প্রতি রাতে একটি রসুনের কোয়া খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী থাকে, বিশেষ করে ঠান্ডা মৌসুমে। এর অর্থ এই নয় যে আপনি অসুস্থ হবেন না, তবে এটি ধীরে ধীরে ঠান্ডা এবং ফ্লুর তীব্রতা কমাতে পারে।

৩. প্রদাহ কমায়

২০১৫ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুন প্রদাহ-বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সমৃদ্ধ। এক মাস রাত্রে নিয়মিত রসুন খেলে তা অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা সূক্ষ্মভাবে প্রতিফলিত হতে পারে। যেমন আরও বেশি শক্তি, ব্যথা কম হওয়া অথবা কেবল কম অলসতা বোধ করা।

৪. হৃদযন্ত্র ভালো রাখে

নিয়মিত রসুন খেলে তা কোলেস্টেরলের ভারসাম্য এবং রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে। ২০১৩ সালের একটি গবেষণা গবেষণায় দেখা গেছে যে, রসুন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, উভয়ই হৃদরোগের প্রধান ঝুঁকির কারণ। এটি রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে, রক্তনালীকে শিথিল করে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। রাতে রসুন খেলে আমাদের শরীর এই যৌগগুলো প্রক্রিয়া করার জন্য দীর্ঘ সময় পায়।

৫. রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখে

২০২৩ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুনের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের একটি হালকা প্রভাব রয়েছে। প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে তা আপনার শরীরকে আরও কার্যকরভাবে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। যদিও এটি চিকিৎসা পরামর্শ বা ওষুধের বিকল্প নয়, তবে এটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের সঙ্গে যুক্ত করলে সুস্থ থাকা আরেকটু সহজ হবে।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে শুষ্ক ত্বকে কোন প্রসাধনী ব্যবহার করবেন

Published

on

আর্থিক

শীত এলেই ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। চামড়ায় টান ধরে। এই শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় সঠিক সমাধান দরকার হয়। প্রয়োজন পড়ে ত্বকের বিশেষ যত্ন নেওয়ার। তাই সঠিক ময়শ্চারাইজার, ক্রিম, টোনার বেছে নেওয়া জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কিন্তু শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় কোন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করবেন, তাতে কী কী উপাদান থাকবে, তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। ভুল প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বক আরও খসখসে হয়ে উঠতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুষ্ক ত্বকের যত্নে কেন প্রসাধনী ব্যবহার করা জরুরি
শীতকালে ত্বক যতই শুষ্ক হয়ে যাক, নিয়মিত পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করা আবশ্যক।
টোনার ত্বকের উপরে জমে থাকা মৃত কোষ সরিয়ে দেয় এবং ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই স্কিন কেয়ার রুটিনে টোনার রাখা জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি ত্বক বেশি শুষ্ক হয়, সিরাম ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে গভীরভাবে পুষ্টি দেয়। আর শীতের দিনে ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখার জন্য ময়শ্চারাইজার ছাড়া উপায় নেই। রোদে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, যাতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বককে আরও শুষ্ক না করে দেয়।
শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রসাধনীতে থাকা উচিত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো হলো-

১. হায়ালুরোনিক অ্যাসিড
এই উপাদান ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে। তাই হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত ক্লিনজার ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। এছাড়া, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ সিরামও শীতকালে ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখতে সাহায্য করে।

২. শিয়া বাটার
ত্বকের শুষ্ক ভাব এড়াতে শিয়া বাটার ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বককে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র রাখে এবং নরম ও কোমল রাখে। ময়েশ্চারাইজার বা বডি লোশন কেনার সময় যাচাই করুন যে পণ্যের মধ্যে শিয়া বাটার রয়েছে কি না, যাতে শীতের দিনে ত্বক সুস্থ ও সতেজ থাকে।

৩. গ্লিসারিন
গ্লিসারিন শুষ্ক ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকর। এটি ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে আর্দ্রতা যোগ করে এবং ত্বককে কোমল রাখে। তাই ফেসওয়াশ বা ময়েশ্চারাইজার বাছাই করার সময় নিশ্চিত করুন এতে গ্লিসারিন রয়েছে। এছাড়া শুষ্ক ত্বকের যত্ন আরও বাড়াতে সিরামাইড, ভিটামিন ই, এবং অ্যালোভেরা জেল জাতীয় উপাদানও ব্যবহার করতে পারেন, যা ত্বককে পুষ্টি এবং সুরক্ষা প্রদান করবে।

প্রসাধনীতে এড়িয়ে চলতে হবে যে উপাদান
শুষ্ক বা সংবেদনশীল ত্বকের জন্য কিছু উপাদান থেকে দূরে থাকা জরুরি। যেসব প্রসাধনীর মধ্যে অ্যালকোহল, স্যালিসিলিক অ্যাসিড, প্যারাবেন, বা সালফেট থাকে, সেগুলো ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এই ধরনের উপাদান ত্বককে আরও শুষ্ক ও সংবেদনশীল করে তোলে। যদি কোনো উপাদান থেকে অ্যালার্জি বা ফুসকুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, পণ্যটি ব্যবহার করার আগে বাহুতে বা কানের পিছনে ২৪ ঘন্টা প্যাচ টেস্ট করুন। চুলকানি, লালভাব বা জ্বালা দেখা দিলে সেই পণ্য ব্যবহার করবেন না। গুরুতর অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সূত্র: ভোগ ইন্ডিয়া, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

Published

on

আর্থিক

বর্তমানে সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত প্রচলিত রোগ। এটি পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য না হলেও নিয়ন্ত্রণযোগ্য। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার পরিহার করা প্রয়োজন,এ বিষয়ে সচেতন থাকা খুবই জরুরি। অনেকে জানেন না কোন খাবারগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এই দিনটি পালন করা হয়। এ উপলক্ষে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত, সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. স্যাচুরেটেড ফ্যাট
উচ্চ চর্বিযুক্ত দুধজাত খাবার, মাখন, গরুর মাংস, সসেজ, বেকন, নারকেল ও পাম তেল -এসব স্যাচুরেটেড ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নিউট্রিলার্নবিডির পুষ্টিবিদ তানজুম তাসনিম স্বপনীল জানান, ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি আগে থেকেই বেশি থাকে। তাই অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট এই ঝুঁকি আরও বাড়ায়। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন জানান, প্রতিদিন মোট ক্যালোরির ১০%-এর কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট খাওয়া উচিত, কারণ এটি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, উভয়ই বাড়াতে পারে।

২. ট্রান্স ফ্যাট
কুকিজ, কেক, পেস্ট্রি, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ফ্রাইড চিকেন, মাইক্রোওয়েভ পপকর্ন, ফ্রোজেন পিজ্জা- ইত্যাদি ট্রান্স ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার রক্তের চর্বির ভারসাম্য নষ্ট করে। পুষ্টিবিদ স্বপনীল বলেন, ‘ট্রান্স ফ্যাট খারাপ কোলেস্টেরল (এলএলডি)বাড়ায় এবং ভালো কোলেস্টেরল (এইচএলডি) কমায়। এটি ইনফ্লামেশন বাড়ায়, যা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের কারণ। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ট্রান্স ফ্যাট হৃদরোগের ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়াতে পারে।’ তাই ট্রান্স ফ্যাট সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলাই ভালো।

৩. উচ্চ সোডিয়াম (লবন) যুক্ত খাবার
লবণ সরাসরি রক্তে গ্লুকোজ (শর্করা) বাড়ায় না, কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লবণের অত্যধিকতা উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা কিডনি সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। যদিও লবণ কম খাওয়ার বিষয়েও কিছু বিতর্ক রয়েছে। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে খুব কম লবণ খাওয়া হলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়তে পারে। তাই একবারে লবন বন্ধ না করে উচ্চ লবণযুক্ত খাবার কম খাওয়া ভালো।’

৪. উচ্চ কোলেস্টেরল জাতীয় খাবার
পুষ্টিবিদ স্বপনীল জানান, অরগান মিট, শেলফিশ, রেড মিট, সসেজ-এসব খাবারে উচ্চ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি এবং ফাইবার কম থাকে। এ ধরনের খাবার ওজন বাড়ায়, রক্তচাপ বাড়ায় এবং বিপাকীয় সমস্যা তৈরি করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ ও সুষম খাদ্যাভ্যাস বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাই উচ্চ কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা জরুরি।

৫. সরল শর্করা
মিষ্টি, কেক, প্যাকেটজাত জুস, কোমল পানীয়, ফাস্টফুড, চিনি-সমৃদ্ধ খাবার ও উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার যেমন সাদা ভাত-এসব রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।পুষ্টিবিদ স্বপনীল বলেন, ‘সরল শর্করা দ্রুত শর্করার মাত্রা বাড়ায়, ফলে ইনসুলিনের চাহিদা হঠাৎ বেড়ে যায়। টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সকে আরও বাড়িয়ে তোলে। তাই এসব খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত।’

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত জরুরি। সুষম ও পরিমিত খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রোগের জটিলতা প্রতিরোধ করে। তাই সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিস রোগীদের এসব ঝুঁকিপূর্ণ খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জয়েন্টের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেসব খাবার উপকারী

Published

on

আর্থিক

এখনো পুরোপুরি শীত নামেনি, তবে আবহাওয়া ধীরে ধীরে বদলাচ্ছে। ঠাণ্ডা বাড়তে শুরু করলেই অনেকের জয়েন্টের ব্যথা তথা হাঁটু, কোমর বা গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়। এই সময় চিকিৎসার পাশাপাশি খাবারের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। কিছু খাবার নিয়মিত খেলে ব্যথা কিছুটা কমানো সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলুন, জেনে নিই নিচে এমন পাঁচটি খাবারের কথা যা শীতের সময়ে গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হলুদ ও আদা
রান্নাঘরের দুই পরিচিত মসলা; হলুদ ও আদা প্রাকৃতিকভাবে ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। হলুদের কারকিউমিন যৌগ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা আর্থ্রাইটিসজনিত ব্যথা উপশমে কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে পান করতে পারেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ ছাড়া প্রতিদিন আদা চা পান করুন বা রান্নায় বেশি করে আদা ব্যবহার করুন।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডযুক্ত মাছ
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শরীরের প্রদাহ কমায়, ফলে গাঁটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে থাকে। স্যামন, সার্ডিন, টুনা ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। দেশীয় বিকল্প হিসেবে ইলিশ, রুই বা কাতলার মাছও উপকারী।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ শাকসবজি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব কমায়, যা গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে। ব্রকলি, পালং শাক, মিষ্টি আলু বা রঙিন শাকসবজি নিয়মিত ডায়েটে রাখুন।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার
শীতে সূর্যের আলো কম থাকায় শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি দেখা যায়, যা হাড় দুর্বল করে। এ সময়ে ডিমের কুসুম, ফ্যাটি মাছ, ফর্টিফায়েড দুধ খাওয়া জরুরি। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন।

হাড় মজবুত রাখতে দই, ছানা ও পনির খেতে পারেন।

অলিভ অয়েল
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ওলিওক্যান্থাল নামের উপাদান, যা ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। রান্নায় বা সালাদে অন্য তেলের পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। এটি হার্ট ও হাড়ের জন্যও উপকারী।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে কলা খাওয়া কি ক্ষতিকর?

Published

on

আর্থিক

অনেকে মনে করেন, শীতকালে কলা খেলে ঠান্ডা লেগে যায়। তাই অনেকেই এই সময় কলা খাওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, এই ধারণা ভুল। বরং পরিমিত পরিমাণে কলা খেলে শরীরের জন্য উপকারই হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শীতকালে কলা খাওয়ার সঙ্গে ঠান্ডা লাগার কোনো সরাসরি সম্পর্ক নেই। চিকিৎসকদের মতে, কলা খাওয়া মানেই ঠান্ডা লাগবে—এমন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে যাদের আগে থেকেই অ্যালার্জি, হাঁপানি, নাক দিয়ে পানি পড়া বা হাঁচির সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে কলা খাওয়ার পর সামান্য অস্বস্তি হতে পারে। এমন হলে কিছুদিনের জন্য কলা না খাওয়াই ভালো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অনেকে ঠান্ডা লাগলে কলা বা টক ফল খেতে নিষেধ করেন, কিন্তু সামান্য পরিমাণে খেলে কোনো ক্ষতি হয় না। বরং কলায় থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

যাদের কিডনি বা পটাশিয়ামের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে অবশ্য সতর্ক থাকা দরকার, কারণ কলায় পটাশিয়াম বেশি পরিমাণে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কলায় থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ভরা রাখে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীরাও পরিমিত পরিমাণে কলা খেতে পারেন, কারণ এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, কলা রক্তচাপ কমাতে, হৃদরোগ প্রতিরোধে ও মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে।

শীতে কলা খাওয়া ক্ষতিকর নয়, বরং পরিমিত পরিমাণে এটি শরীরের জন্য উপকারী। তাই ঠান্ডার ভয়ে কলা খাওয়া বন্ধ করার দরকার নেই—বরং নিয়ম মেনে খান, সুস্থ থাকুন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার12 hours ago

৩১ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত প্রতিবেদনে অনিয়ম, ব্যবস্থা চায় বিএসইসি

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে প্রতিকূল ও শর্তযুক্ত মতামত, বিষয়বস্তুর...

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার16 hours ago

ব্লকে ৮ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২৪ লাখ...

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

ডরিন পাওয়ারের নরসিংদী পাওয়ার প্লান্টের স্থায়ী সম্পদ বিক্রির সিদ্ধান্ত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ডরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ নরসিংদী ২২ মেগাওয়াট পাওয়ার প্লান্টের সকল স্থায়ী সম্পদ বিক্রি...

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের এজিএমের তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) নিয়ে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা দূর হয়েছে।...

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার17 hours ago

প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি...

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার18 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৮৯ কোম্পানির মধ্যে ৩১৭টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে।...

আর্থিক আর্থিক
পুঁজিবাজার18 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড। ডিএসই...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
আর্থিক
জাতীয়9 hours ago

বিমানবাহিনীর জন্য ‘ইউরোফাইটার টাইফুন’ যুদ্ধবিমান কিনছে বাংলাদেশ

আর্থিক
অর্থনীতি9 hours ago

বেপজা ইজেডে ১ হাজার ২২৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে চীন

আর্থিক
জাতীয়10 hours ago

মানবাধিকারকে বিশ্বাসের একটি অংশ হিসেবে প্রচার করা উচিত: প্রধান উপদেষ্টা

আর্থিক
জাতীয়10 hours ago

বুধবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

আর্থিক
রাজনীতি10 hours ago

হাশরের ময়দানে থাকবে কেবল দাঁড়িপাল্লা: জামায়াত নেতা

আর্থিক
রাজনীতি11 hours ago

মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

আর্থিক
ব্যাংক11 hours ago

লোকসান বা মূলধন ঘাটতির ব্যাংকে উৎসাহ বোনাস নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক

আর্থিক
জাতীয়11 hours ago

পুলিশে বড় রদবদল, ঊর্ধ্বতন ১৫ কর্মকর্তাকে বদলি

আর্থিক
জাতীয়12 hours ago

ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেল ‘টাঙ্গাইল শাড়ি’

আর্থিক
জাতীয়12 hours ago

উপদেষ্টা পদে থেকে কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না: ইসি আনোয়ারুল

আর্থিক
জাতীয়9 hours ago

বিমানবাহিনীর জন্য ‘ইউরোফাইটার টাইফুন’ যুদ্ধবিমান কিনছে বাংলাদেশ

আর্থিক
অর্থনীতি9 hours ago

বেপজা ইজেডে ১ হাজার ২২৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে চীন

আর্থিক
জাতীয়10 hours ago

মানবাধিকারকে বিশ্বাসের একটি অংশ হিসেবে প্রচার করা উচিত: প্রধান উপদেষ্টা

আর্থিক
জাতীয়10 hours ago

বুধবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

আর্থিক
রাজনীতি10 hours ago

হাশরের ময়দানে থাকবে কেবল দাঁড়িপাল্লা: জামায়াত নেতা

আর্থিক
রাজনীতি11 hours ago

মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

আর্থিক
ব্যাংক11 hours ago

লোকসান বা মূলধন ঘাটতির ব্যাংকে উৎসাহ বোনাস নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক

আর্থিক
জাতীয়11 hours ago

পুলিশে বড় রদবদল, ঊর্ধ্বতন ১৫ কর্মকর্তাকে বদলি

আর্থিক
জাতীয়12 hours ago

ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেল ‘টাঙ্গাইল শাড়ি’

আর্থিক
জাতীয়12 hours ago

উপদেষ্টা পদে থেকে কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না: ইসি আনোয়ারুল

আর্থিক
জাতীয়9 hours ago

বিমানবাহিনীর জন্য ‘ইউরোফাইটার টাইফুন’ যুদ্ধবিমান কিনছে বাংলাদেশ

আর্থিক
অর্থনীতি9 hours ago

বেপজা ইজেডে ১ হাজার ২২৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে চীন

আর্থিক
জাতীয়10 hours ago

মানবাধিকারকে বিশ্বাসের একটি অংশ হিসেবে প্রচার করা উচিত: প্রধান উপদেষ্টা

আর্থিক
জাতীয়10 hours ago

বুধবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

আর্থিক
রাজনীতি10 hours ago

হাশরের ময়দানে থাকবে কেবল দাঁড়িপাল্লা: জামায়াত নেতা

আর্থিক
রাজনীতি11 hours ago

মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মের কার্ড খেলে আর রাজনীতি চলবে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

আর্থিক
ব্যাংক11 hours ago

লোকসান বা মূলধন ঘাটতির ব্যাংকে উৎসাহ বোনাস নয়: বাংলাদেশ ব্যাংক

আর্থিক
জাতীয়11 hours ago

পুলিশে বড় রদবদল, ঊর্ধ্বতন ১৫ কর্মকর্তাকে বদলি

আর্থিক
জাতীয়12 hours ago

ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেল ‘টাঙ্গাইল শাড়ি’

আর্থিক
জাতীয়12 hours ago

উপদেষ্টা পদে থেকে কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না: ইসি আনোয়ারুল