ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সাত কলেজ নিয়ে হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে।
রবিবার (১৬) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ইউজিসি ভবনে শিক্ষার্থীদের ৩২ সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক শিক্ষার্থী ও ইউজিসির একজন সদস্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাতটি সরকারি কলেজ হচ্ছে- ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, মিরপুর বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ।
প্রচলিত শিক্ষার মানোন্নয়ন, সময়োপযোগী শিক্ষা পদ্ধতি প্রণয়ণসহ বিভিন্ন বিষয় সামনে রেখে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজকে ঢাকা বিশ্বিবদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনিয়ম ও অদূরদর্শিতার অভিযোগে গত বছরের অক্টোবর মাসে মাঠে নামেন এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা। তারা দাবি জানান, সাত কলেজকে নিয়ে আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের। দীর্ঘ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে পরে সরকারের পক্ষ থেকে ডিসেম্বর মাসে গঠন করা হয় বিশেষ কমিটি। ওই কমিটির সদস্যরা দীর্ঘ ৩ মাসের বেশি সময় ধরে সম্ভাব্যতা যাচাই, ক্যাম্পাস পরিদর্শন, সম্মানজনক পৃথকীকরণের রূপরেখা প্রণয়ন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে বৈঠক করেন।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সাত কলেজের সমন্বয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় করার লক্ষ্যে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনের কাছে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আহ্বান করে ইউজিসি। আগ্রহী ব্যক্তিরা ইউজিসির এই info@ugc.gov.bd ই-মেইল ঠিকানায় নামের প্রস্তাব পাঠিয়েছেন। আজ ইউজিসির ডাকা মতবিনিময় সভায় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নামটি চূড়ান্ত করা হয়েছে।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশ্ববিদ্যালয়ে আল্টিমেটাম ছাড়া কোনো কাজ হয় না: ইবি ছাত্রদল আহ্বায়ক

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আল্টিমেটাম ছাড়া কোনো কাজ হয় না বলে মন্তব্য করেছেন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ। মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) পূর্বের আল্টিমেটাম দেওয়া দাবির অগ্রগতি জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলীর সাথে সাক্ষাৎ এর পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সাহেদ আহম্মেদ বলেন, আমরা গতকাল দায়িত্বপ্রাপ্ত ভিসির কাছে দুই দফা দাবি দিয়েছিলাম। তার আপডেট জানতে আজ স্যারের সাথে আবারও দেখা করেছি। আমাদের দাবিগুলো হলো, ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়ক দ্রুত সংস্কার করার ব্যবস্থা করা এবং কুষ্টিয়া থেকে ঝিনাইদহ পর্যন্ত রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা চালু করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
তিনি বলেন, আমাদের কিছু মৌখিক দাবি ছিল। যেমন, ক্যাম্পাসে একটি ফায়ার সার্ভিস স্থাপন এবং ক্যাম্পাস সংলগ্ন শেখপাড়া-শান্তিডাঙ্গা এলাকায় যে বিদ্যুৎ সমস্যা আছে তার সমাধানের উদ্যোগ নেয়া। কারণ এখানে প্রায় কয়েক হাজার শিক্ষার্থী ভোগান্তির শিকার হয়। আমরা আশাবাদী যে প্রশাসন আমাদের দাবিগুলো দ্রুত পূরণ করবেন। তবে আমরা ইতোপূর্বে দেখেছি যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আসলে আল্টিমেটাম ছাড়া কোনো কাজ হয় না বা বাস্তবায়ন দেখি না।
সাক্ষাৎকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, ছাত্রদল যে দাবিগুলো করেছে সেগুলো প্রায় কাজ শুরু হয়ে গেছে। কিছু কাজ চলমান। আর কিছু নীতি নির্ধারনী কাজ আছে যেগুলো মাননীয় উপাচার্য আসলে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিবেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের আগেই ৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেছে। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২৬ অক্টোবর ৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু হবে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মতিউর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা ২৬ অক্টোবর শুরু হবে। নির্ধারিত তারিখেই পরীক্ষা শুরু করার প্রস্তুতি নিয়েছে কমিশন। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের কাজও দ্রুতগতিতে চলছে, যাতে ফলাফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা যায়।’
পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, ফল প্রকাশের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে। এমসিকিউ টাইপ লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন, যাচাই ও ক্রস চেকের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, নির্ধারিত সময়ে মৌখিক পরীক্ষা শুরু করতে চাইলে ফল প্রকাশে আর বিলম্বের সুযোগ নেই। ফলে এই সপ্তাহেই বা সর্বোচ্চ আগামী সপ্তাহে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে।
এই বিশেষ বিসিএসটি সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের জন্য আয়োজন করা হয়েছে। চলতি বছরের ২১ জুলাই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল। এমসিকিউ টাইপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১০ অক্টোবর। পরীক্ষায় মোট উপস্থিত ছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭০ জন। উপস্থিতির হার ৫৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
পিএসসি জানায়, শিক্ষার বিশেষ এই বিসিএসে ৬৮৩টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে এবং মোট ৩ লাখ ১২ হাজারের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছেন। অর্থাৎ গড়ে প্রতিটি পদের বিপরীতে প্রার্থীর সংখ্যা প্রায় ৪৫৬।
চাকরিপ্রত্যাশীরা পিএসসির এই উদ্যোগকে সময়োপযোগী বলে দেখছেন। কারণ, শিক্ষা ক্যাডারে দীর্ঘদিন ধরে শূন্য পদ ছিল। এবার দ্রুত নিয়োগ হলে শিক্ষা খাতে শূন্যস্থান কিছুটা পূরণে সহায়তা করবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মঙ্গলবার অনুষ্ঠেয় ২০২৩ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা এবং প্রফেশনাল কোর্সের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের স্থগিত পরীক্ষা (গণিত (১৩৩৭০৩)/ উচ্চাঙ্গ সংগীত ব্যবহারিক (১৩৪৫০২) ষষ্ঠ পত্র আগামী ২৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।
আরও বলা হয়, গত ১৯ আগস্ট ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী- পরীক্ষার অন্যান্য তারিখ, বিষয় ও বিষয় কোড অপরিবর্তিত থাকবে। এ ছাড়া, প্রফেশনাল কোর্সের স্থগিত করা পরীক্ষার সময়সূচি পরে জানানো হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সরকারের আশ্বাসে ৭ কলেজের আন্দোলন স্থগিত

সাত সরকারি কলেজকে নিয়ে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি আইন–২০২৫’ অধ্যাদেশের কাজ প্রায় ৮০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাস পেয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এই আশ্বাসের ভিত্তিতে সোমবার (১৩ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর শিক্ষার্থীরা তাদের অবস্থান কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করেছেন।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সচিবালয় থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী তানজীমুল আবিদ। তিনি ২৩ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।
তানজীমুল আবিদ বলেন, তারা শিক্ষা উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সচিবের সঙ্গে দেখা করেছেন এবং তাদের নিশ্চিত করা হয়েছে, অধ্যাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গেছে। তবে অধ্যাদেশের কাজ বর্তমানে দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে, যা সবচেয়ে বেশি সময়সাপেক্ষ।
তিনি আরও বলেন, এখন সব থেকে সময়সাপেক্ষ কাজ হচ্ছে ৬ হাজার ইমেইল যাচাই। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জমা হওয়া প্রায় ৬ হাজার ই-মেইল যাচাই করতে সময় লাগছে। শিক্ষার্থীদের উদ্বেগের কারণে এই কাজের জন্য লোকবল দুজন থেকে বাড়িয়ে ৫ জন করা হয়েছে। এর পরবর্তী ধাপ হচ্ছে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা। প্রায় ১২০০ শিক্ষক, দেড় লাখ শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন, বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদসহ বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা না করে সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না। এই আলোচনা শেষ করতে তিন-চার দিনের বেশি সময় লাগবে।
তানজীমুল আবিদ বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষার্থীদের জানানো হয়েছে, এই ‘লং ডিউরেশন ফেজ’ বা দীর্ঘ ধাপটি শেষ হলেই অধ্যাদেশের ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। পরবর্তী ধাপগুলো, যেমন কেবিনেটে উপস্থাপন এবং রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর, খুব কম সময়েই (২ থেকে ৪ দিনের মধ্যে) শেষ করা সম্ভব হবে।
এই শিক্ষার্থী প্রতিনিধি জানান, চলমান আন্দোলনে তাদের শারীরিক ও মানসিক কষ্টের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। তাদের দুজন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন। একজন শিক্ষার্থীকে শিক্ষকদের দ্বারা মেরে রক্তাক্ত করা হয়েছে এবং তার মাথা ফেটে গেছে। এ ছাড়া আন্দোলন চলাকালীন দুজন শিক্ষার্থী জ্ঞান হারিয়েছেন, যাদের মধ্যে একজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
তানজীমুল আবিদ বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টা সিআর আবরার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, তারা কোনো রাজনৈতিক সরকার নন বরং জনগণের জন্য কাজ করছেন। তিনি শিক্ষার্থীদের চাপ অব্যাহত রাখার কথা বললেও এমন কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি না করার অনুরোধ করেন, যা কাজকে বিলম্বিত করতে পারে। তবে আশ্বাসের ভিত্তিতে আজকের মতো কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে জানাবো।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৬ মার্চ সরকার রাজধানীর সরকারি সাত কলেজকে (ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, মিরপুর বাংলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ) পৃথক করে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন একটি বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের ঘোষণা দেয়।
এর আগে সকালে, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান নেন। পরে অন্যান্য কলেজের শিক্ষার্থীরাও যোগ দিলে সচিবালয় অভিমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি ঠেকাতে পুলিশ ব্যারিকেড ও জলকামান মোতায়েন করে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সড়ক সংস্কার ও রেলপথ চালুর দাবি ইবি ছাত্রদলের

কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য দুই দফা দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। সোমবার (১৩ অক্টোবর) দুপুর ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বরাবর এ দাবি জানান সংগঠনটি।
উল্লেখিত দাবিসমূহ ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়ক দ্রুত সংস্কার করার ব্যবস্থা করা এবং কুষ্টিয়া থেকে ঝিনাইদহ পর্যন্ত রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা চালু করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
স্মারকলিপিতে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহেদ আহমেদ ও সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন উল্লেখ করেন, ছাত্রদল সবসময় শিক্ষার্থীদের স্বার্থ সুরক্ষা ও যৌক্তিক দাবি আদায়ে সোচ্চার। পরিবহন নির্ভর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহন নিয়মিত কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ রুটে চলাচল করে থাকে। মহাসড়কের বেহাল দশায় প্রায়ই দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছে ক্যাম্পাসের যানবাহন। একারণেই আমরা এ দাবিগুলো জানাচ্ছি। অতিদ্রুত দাবিসমূহ পূরণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে রাজপথে নামতে বাধ্য হব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, ছাত্রদলকে ধন্যবাদ এরকম শিক্ষার্থীবান্ধব দাবি তোলার জন্য। ভিসি স্যার বিদেশে অবস্থান করছে। ক্যাম্পাসে ফিরলেই ওনার সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করবো। এরপর কীভাবে আগানো যায় সে-ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে।
কাফি