ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে নতুন উপ-উপাচার্য ড. এয়াকুব, কোষাধ্যক্ষ ড. জাহাঙ্গীর

দীর্ঘ অপেক্ষার পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) নবনিযুক্ত উপ-উপাচার্য হিসেবে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এয়াকুব আলী এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম নিয়োগ পেয়েছেন।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান এ নিয়োগের বিষয়টা নিশ্চিত করেছেন। নিয়োগের চিঠি হাতে পেয়েছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কাজে যোগদান করবেন বলে জানান তিনি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলাম সাক্ষরিত পৃথক প্রজ্ঞাপনে জানা যায়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৮৮০ (সংশোধিত আইন, ২০১০) এর ১২(১) ধারা অনুযায়ী অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে ট্রেজারার এবং ১১ (ক) (১) ধারা অনুসারে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলীকে প্রো-ভিসি পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো। তারা আগামী ৪ বছরের জন্য নিয়োগ পান। বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন এবং সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
নবনিযুক্ত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, চিঠি হাতে পেয়েছি। প্রতিটা দপ্তরে দুর্নীতিমুক্ত ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য। এতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
নব-নিযুক্ত উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এয়াকুব আলী বলেন, সততার সাথে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী হিসেবে আন্তর্জাতিক মানের দিকে নিয়ে যেতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। এছাড়াও দায়িত্ব পাওয়ার পর আমার প্রথম কাজ হবে সেশনজট দূর করে বৈষম্য নিরসন করা।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসু নির্বাচনের ২৩ পদের ২০টিতেই শিবিরের জয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ নির্বাচনে ১৭টি হলের সবগুলোতেই ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি), জেনারেল সেক্রেটারি (জিএস) এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি (এজিএস) পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট। ১৭টি হলের কোনোটিতেই এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদে জয় পায়নি ছাত্রদল। এছাড়া কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টায় কাজী নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলাম।
এছাড়া কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের মধ্যে ২০টিতেই জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। তাদের প্যানেল থেকে ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ ১২ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। একই পদে ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেলের প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন আবীর পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭ ভোট।
জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার বড় ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৯৭ ভোট, যেখানে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৭ ভোট। উল্লেখ্য, আম্মার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এবং ফাহিম রেজাও একই সংগঠনের সাবেক সমন্বয়ক ছিলেন।
এজিএস পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এসএম সালমান সাব্বির ৬ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জাহিন বিশ্বাস এষা পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ ভোট।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসুর ভিপি-এজিএস শিবির প্যানেলের, সাবেক সমন্বয়ক জিএস নির্বাচিত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ভিপি (সহসভাপতি) পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বিপুল ভোটে জয় পেয়েছেন।
জিএস পদে ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার জয়লাভ করেছেন। আম্মার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ছিলেন। এজিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের এস এম সালমান সাব্বির নির্বাচিত হয়েছেন।
ভিপি পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান (জাহিদ) পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৭টি ভোট। একই পদে নিকটতম ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন (আবীর) ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭টি।
জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের সালাউদ্দিন আম্মার বড় ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৯৭টি। তার নিকটতম শিবিরের প্যানেলের জিএস প্রার্থী ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৭ ভোট।
এজিএসে (সহ-সাধারণ সম্পাদক) শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী এস এম সালমান সাব্বির নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৫টি। তার নিকটতম ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের জাহিন বিশ্বাস (এষা) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৫১ভোট।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৭২ শতাংশ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ৭২ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ভোট গ্রহণ শেষে বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাকসু নির্বাচন কমিশবার মোস্তফা কামাল আকন্দ।
এর আগে দুপুর ১টা পর্যন্ত ৪২ শতাংশ ভোট কাস্ট হওয়ার তথ্য জানায় নির্বাচন কমিশন। এছাড়া বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ভোট কাস্ট হওয়ার কথা জানানো হয়।
সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচনে মোট প্রার্থী ৯১৮ জন। আর ভোটার ২৮ হাজার ৯০১ জন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ২০২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল করেছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাকক্ষে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২০২৪ সালে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠান ছিল ৬৫টি। এবার সে সংখ্যা বেড়ে ২০২টি।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রকাশিত ফলাফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে।
প্রথমত, অনলাইনে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ডের নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেও ফল জানা যাবে। তৃতীয় পদ্ধতিতে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা সম্ভব— এক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC <স্পেস> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল <স্পেস> বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্যকোনো অফিসে সরাসরি আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
প্রসঙ্গত, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারাদেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট সব পরীক্ষাকেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এসএমএসের মাধ্যমে এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রকাশিত ফলাফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে।
প্রথমত, অনলাইনে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ডের নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। দ্বিতীয়ত, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা পরীক্ষা কেন্দ্র থেকেও ফল জানা যাবে। তৃতীয় পদ্ধতিতে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা সম্ভব— এক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC <স্পেস> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর <স্পেস> রোল <স্পেস> বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভাও অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্যকোনো অফিসে সরাসরি আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
প্রসঙ্গত, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারা দেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়নি।
কাফি