স্বাস্থ্য
১০ ঘণ্টা পর ঢাকা মেডিকেলের জরুরি সেবা চালু

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের ওপর হামলার ঘটনায় প্রায় ১০ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর সচল হলো জরুরি স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে। রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের উপস্থিতি চালু করা হয় জরুরি বিভাগের সেবা কার্যক্রম।
এর আগে সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে ঢামেকে বন্ধ ছিল জরুরি স্বাস্থ্য সেবা।
হাসপাতালের পরিচালক এসে টিকিট কাউন্টার খুলে বিক্রির নির্দেশ দেন। এরপরই তালা খুলে দেওয়া হয়। এসময় জরুরি বিভাগের গেটে এবং হাসপাতালের ভেতরে অসংখ্য সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় হাসপাতাল পরিচালক বলেন, আমরা এখন হাসপাতালের জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চালু করেছি। এখানে চিকিৎসকদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। জরুরি বিভাগের পাশাপাশি আইসিইউ, সিসিইউ, এচডিইউসহ জরুরি স্বাস্থ্যসেবাগুলো চালু হয়েছে। আন্দোলনকারীদের দাবির প্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৪১

দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুর প্রকোপ কমছেই না। প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু খবর আসছে। প্রতিদিন শত শত ডেঙ্গুরোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। সারাদেশে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজন মারা গেছেন। এসময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৪১ জন ডেঙ্গুরোগী।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৩৮ জন এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৫৬ হাজার ২৫৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৬ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৭৩ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১২৮ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৭ জন ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩ জন রয়েছেন।
ডেঙ্গুতে একদিনে মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে চারজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এবং অপরজন ময়মনসিংহের বাসিন্দা।
গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৭৯৩ জন ডেঙ্গুরোগী। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৩৫৪ জন।
২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ এক হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু

সারাদেশে সরকারের ‘সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি’ (ইপিআই)-এর আওতায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী প্রায় ৫ কোটি শিশু ও কিশোরকে এক ডোজের টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (টিসিভি) দেওয়া শুরু হয়েছে।
রবিবার (১২ অক্টোবর) থেকে একযোগে শুরু হয়েছে শিশুদের বিনামূল্যে টাইফয়েডের টিকাদান কর্মসূচি। মাসব্যাপী এই টিকা কর্মসূচি চলবে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত। এই টিকা টাইফয়েড প্রতিরোধে ৯৫ শতাংশের বেশি কার্যকর বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
ইপিআই সূত্রে জানা গেছে, এক ডোজের ইনজেকটেবল টাইফয়েড টিকা ৩ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেবে। গ্যাভি ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের সহায়তায় বাংলাদেশে এই টিকা সরবরাহ করা হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, টাইফয়েডে আক্রান্ত হলে আর্থিক ক্ষতি, দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক জটিলতা এবং অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই টিকা গ্রহণই সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
টিকা গ্রহণের জন্য অভিভাবকদের https://vaxepi.gov.bd/registration/tcv ওয়েবসাইটে গিয়ে সন্তানের ১৭-সংখ্যার জন্মনিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের পর জন্মনিবন্ধন সনদ ব্যবহার করে অনলাইনে সরাসরি ভ্যাকসিন কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।
তবে যেসব শিশুর জন্মনিবন্ধন নেই, তারা নিকটস্থ টিকাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মীদের সহায়তায় নিবন্ধন সম্পন্ন করতে পারবে। নিবন্ধন ছাড়াও টিকা নেওয়া যাবে, তবে সনদ পেতে জটিলতা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১ কোটি ৭০ লাখের বেশি শিশু নিবন্ধন করেছে। কর্মকর্তারা জানান, টিকা সম্পূর্ণ নিরাপদ, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। বর্তমানে বিশ্বের ২১টিরও বেশি দেশে এই টিকা ব্যবহার হচ্ছে।
তারা আরও বলেন, এত বৃহৎ পরিসরে টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ, তবে সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতায় এটি সফল করা সম্ভব হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যমতে, টাইফয়েড জ্বর স্যালমোনেলা টাইফি ব্যাকটেরিয়াজনিত একটি সংক্রমণ, যা দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়। উপসর্গের মধ্যে থাকে দীর্ঘস্থায়ী জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, ক্ষুধামন্দা ও ডায়রিয়া। ‘গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ’-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে প্রায় ৪ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে ৮ হাজারের বেশি মৃত্যুবরণ করে। আক্রান্তদের প্রায় ৭০ শতাংশই শিশু।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭১৫

দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুর প্রকোপ কমছেই না। প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু খবর আসছে। প্রতিদিন শত শত ডেঙ্গুরোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। সারাদেশে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এসময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭১৫ জন ডেঙ্গুরোগী।
এনিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২১৭ জন এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৫১ হাজার ৪০৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩১ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৪২ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৪১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১১৪ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৪ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩২ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন রয়েছেন।
ডেঙ্গুতে একদিনে যে দুজন মারা গেছেন তাদের মধ্যে একজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও অন্যজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দা।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৬৬ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৬৬৭ জন।
২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ এক হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
স্বাস্থ্য
দেশে ডেঙ্গুতে সংক্রমণ ৫০ হাজার ছাড়ালো

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাজনিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ২১৫ জনের মৃত্যু হলো। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৮২ জন। এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়েছে ৫০ হাজার ৬৮৯ জন। এদের মধ্যে ৪৮ হাজার ১ জন সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে রবিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২১৫ জনের। এর মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে মৃত্যু হয়েছে ৭৬ জনের। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারি মাসে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ ছিল মৃত্যুহীন। এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩ জনের মৃত্যু হলেও বাড়তে থাকে জুন মাস থেকে। জুনে ডেঙ্গুতে ১৯ জনের মৃত্যু হয়। জুলাইয়ে সেই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৪১ জনে আর আগস্টে মৃত্যু ছিল ৩৯ জনের। আর চলতি অক্টোরে এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য
ডেঙ্গুতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৯ জন মারা গেছেন। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০৪২ জন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২১২ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৪৯ হাজার ৯০৭ জনে দাঁড়িয়েছে।
রবিবার (৫ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মৃত ৯ জনের মধ্যে ৭ জনই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের। বাকি দুজনের একজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও অন্যজন চট্টগ্রাম বিভাগের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৯৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৪ জন, ঢাকা বিভাগে ২০১ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৯৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১২১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪১ জন, রংপুর বিভাগে ২৩ জন, সিলেট বিভাগে ৯ জন ও রাজশাহী বিভাগে ৮২ জন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৯৮ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২৫৬ জন।
২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।