জাতীয়
গণভবনের দরজা খোলা, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে চাই: প্রধানমন্ত্রী

কোটা আন্দোলনকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গণভবনের দরজা সব সময় খোলা। যখনই আন্দোলনকারীরা আমাদের সঙ্গে বসতে চায়, তারা আসতে পারে।
শনিবার (৩ আগস্ট) দুপুরে গণভবনে পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গণভবনের দরজা খোলা। কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমি বসতে চাই, তাদের কথা শুনতে চাই। সব বিষয় নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। আমি সংঘাত চাই না।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রস্তাবিত পেনশন ব্যবস্থা বাতিল ঘোষণা করেন সরকারপ্রধান৷

জাতীয়
রেমিট্যান্সেই টিকে ছিল অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর ভর করেই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার টিকে ছিল এবং দেশের বিধ্বস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, তলানিতে থাকা অর্থনীতির জন্য এই রেমিট্যান্সই ছিল একমাত্র ভরসা।
ইতালি সফরের তৃতীয় দিনে স্থানীয় সময় বিকেলে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত প্রবাসী বাঙালিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা এই মন্তব্য করেন। এ সময় তার সফরসঙ্গীরাও উপস্থিত ছিলেন।
ড. ইউনূস উল্লেখ করেন, স্বৈরাচার সরকার দেশের অর্থনীতিকে একেবারে ধ্বংস করে পালিয়েছিল। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণে সেই ভেঙে পড়া অর্থনীতি এখন ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। রেমিট্যান্সের প্রবাহ না থাকলে সরকারের টিকে থাকা অত্যন্ত কঠিন হতো।
এসময় সরকার প্রধানকে কাছে পেয়ে প্রবাসী বাঙালিরা অনুষ্ঠানে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং নিজেদের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। প্রবাসীরা বিশেষত ইতালিতে তাদের অভিবাসন সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য ড. ইউনূসের প্রতি সরাসরি আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা প্রবাসীদের অভিযোগ ও সমস্যাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং তাদের আশ্বস্ত করেন। তিনি জানান, ইতালিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অভিবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য এরইমধ্যে ইতালি সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে।
জাতীয়
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাককারখানা ও কসমিক ফার্মা নামের একটি কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ আরও বেশ কয়েকজন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুম কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ জনে।
তালহা বিন জসিম বলেন, সব মরদেহ পোশাক কারখানার ভবন থেকে পাওয়া গেছে। মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এখনো কেমিক্যাল গোডাউন ভবনের অগ্নিনির্বাপণের কাজ চলছে বলেও জানান ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা।
আগুনের ঘটনায় অনেকেই এখনো নিখোঁজ বলে দাবি করেন তাদের স্বজনরা। নিখোঁজদের খোঁজে ঘটনাস্থল ও বিভিন্ন হাসপাতালে ছোটাছুটি করছেন স্বজনরা। অনেকেই আবার নিখোঁজ স্বজনের ছবি হাতে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। অগ্নিকাণ্ডে হতাহত ও নিখোঁজদের স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে অগ্নিদুর্ঘটনাকবলিত স্থান ও আশপাশের সড়ক।
এর আগে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের কাছে আগুনের খবর আসে। খবর পাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। প্রথমে পাঁচ ইউনিট পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। পরে আরও সাত ইউনিট যোগ দেয় আগুন নিয়ন্ত্রণে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করে পোশাক কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশে থাকা রাসায়নিকের গোডাউনেও। খবর পেয়ে একে একে ঘটনাস্থলে পৌঁছে অগ্নিনির্বাপণে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিস। ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতার ভিড় সামলাতে মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী। এরপর তাদের সঙ্গে সহায়তায় যোগ দেন পাশে থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবক, পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক থাকার কারণে কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।
জাতীয়
হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়লো

হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়েছে। আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় বাড়িয়ে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
আগের নির্ধারিত সময় অনুযায়ী রোববার (১২ অক্টোবর) হজযাত্রী প্রাথমিক নিবন্ধনের সময় শেষ হয়।
২০২৬ সালের হজে গমনেচ্ছু ব্যক্তি, হজ এজেন্সি, হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সবার উদ্দেশ্যে সময় বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশেষ বিবেচনায় সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়সীমা আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো। এ সময়ের মধ্যে হজে গমনেচ্ছুদের নিবন্ধন করে তাদের হজ গমন নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ২৬ মে সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছর বাংলাদেশের হজের কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন।
সৌদি আরবের রোডম্যাপ অনুযায়ী হজযাত্রী নিবন্ধনের শেষ সময় ছিল রোববার। এ সময়ের মধ্যে ৬০ হাজারের মতো হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন।
এখনও অনেক হজযাত্রী নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষমান আছেন বলে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এর পক্ষ থেকে জানানো হয়। তারা নিবন্ধনের সময় বাড়ানোর দাবি জানান।
সময় শেষ হওয়ার পরও এখনো কত সংখ্যক হজযাত্রী নিবন্ধনের জন্য অপেক্ষমান আছেন- এ বিষয়ে তথ্য জানানোর জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিগুলোর কাছে চিঠিও পাঠানো হয়। এজেন্সিগুলো মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত তথ্য পাঠায়। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ হাজারেরও বেশি হজযাত্রী এখনো অপেক্ষমান আছেন বলে এজেন্সিগুলো জানিয়েছে।
নিবন্ধনের সময় বাড়ানোর বিষয়ে সোমবার (১৩ অক্টোবর) এক সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, মঙ্গলবার সৌদি সরকারের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হবে। এই বৈঠকে হয়তো তারা আমাদের কাছে জানতে চাইবেন, কতজন কতজন নিবন্ধিত হয়েছেন কতজনের ভাউচার হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে আমরা আশাবাদী, সময় একটু বাড়তে পারে তারা যদি অ্যালাউ করেন। আমরা তাদের সময় বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করবো।
সাড়ে তিন লাখ টাকা জমা দিয়ে গত ২৭ জুলাই থেকে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু হয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বর সরকারি এবং ৩০ সেপ্টেম্বর বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। উভয় ক্ষেত্রে তিনটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিক নিবন্ধিত হজযাত্রীদের আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্যাকেজের বাকি টাকা অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে।
জাতীয়
গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মহাপরিচালক ড. কু দোংইউ বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ শিল্পের উন্নয়ন ও কৃষিজাত পণ্য– বিশেষ করে ফল রপ্তানি বাড়াতে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।
ইতালির রোমে এফএও সদর দপ্তরে আয়োজিত ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম এবং সংস্থাটির ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে স্থানীয় সময় (সোমবার) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তিনি এ আশ্বাস দেন।
বৈঠকের শুরুতে ড. কু অধ্যাপক ইউনূসকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং বাংলাদেশের কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়নে তার ব্যাপক অবদানের প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশকে ‘উচ্চ সাফল্য অর্জনকারী দেশ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে এফএও মহাপরিচালক বলেন, সংস্থাটি প্রযুক্তিগত সহায়তা, উদ্ভাবন এবং দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রিমুখী সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে সহায়তা অব্যাহত রাখবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা আপনাদের সহায়তা অব্যাহত রাখব।’
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস এফএওর দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনটি নতুন ক্ষেত্রে সহায়তা চান– গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণে সক্ষমতা বাড়ানো, ফল রপ্তানি সম্প্রসারণে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ উন্নয়ন এবং ফসল সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা জোরদার করা, যার মধ্যে সাশ্রয়ী ও বহনযোগ্য হিমাগার স্থাপন অন্তর্ভুক্ত।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের পুরো সমুদ্র রয়েছে, কিন্তু আমরা মাছ ধরি অগভীর জলে। আমরা কখনোই সামুদ্রিক সম্পদ পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারিনি। বিদেশি ট্রলারগুলো আমাদের জলসীমায় মাছ ধরে, অথচ আমরা পর্যাপ্তভাবে প্রস্তুত নই।
এর জবাবে ড. কু পরামর্শ দেন, বাংলাদেশ যেন চীনের বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানিয়ে গভীর সমুদ্রের মাছের মজুদ নিরূপণ ও টেকসই আহরণ কৌশল প্রণয়নে সহায়তা নেয়।
বাংলাদেশের ফল রপ্তানির বিশাল সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, চীন ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের আম, কাঁঠাল ও পেয়ারা আমদানিতে আগ্রহ দেখিয়েছে। তিনি ছোট কৃষকদের ফসল সংগ্রহের পর ক্ষতি কমাতে মোবাইল কোল্ড স্টোরেজ নকশার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন।
ড. কু বলেন, উচ্চমূল্যের নগদ ফল উৎপাদন কৃষি খাতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি জানান, ১৯৮০-এর দশকে জাপানে ফল রপ্তানির মাধ্যমে চীন কৃষি উন্নয়নে বিশাল সাফল্য অর্জন করেছিল।
আগামী দিনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৬ সালে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির ২০ বছর পূর্ণ হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা তা উদযাপন করব,’—বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করে এ কথা বলেন তিনি।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন– খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম।
জাতীয়
রূপনগরে আগুনে ৯ জন নিহত

রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে গার্মেন্টস ও কেমিক্যাল গোডাউনে লাগা আগুনে নয়জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া এ ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি দগ্ধ রয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আগুনের ঘটনায় নয়জন নিহত হয়েছেন। সদর দপ্তর থেকে একটি সার্চিং টিম পাঠানো হয়েছে ঘটনাস্থলে সার্চ করার জন্য। এই বিষয়ে এই মুহূর্তে আর বিস্তারিত তথ্য আমাদের কাছে নেই। পরে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, আগুন লাগা গার্মেন্টসের দ্বিতীয় তলা থেকে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এদিকে, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট বর্তমানে কাজ করছে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের কাছে আগুনের সংবাদ আসে। সংবাদ পাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।