ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এসএসসির ফল প্রকাশ ১২ মে

চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১২ মে প্রকাশিত হবে। শুক্রবার (৩ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে আগামী ৯-১১ মের মধ্যে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব করে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ১২ মে ফল প্রকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বৃহস্পতিবার একটি চিঠি এসেছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার জানান, তিনি মৌখিকভাবে শুনেছেন যে ১২ মে ফল প্রকাশের জন্য সময় দেওয়া হয়েছে।
রেওয়াজ অনুযায়ী, শিক্ষামন্ত্রী বোর্ড চেয়ারম্যানদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলাফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন। এরপর শিক্ষামন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হয়ে থাকে।
এবারের এসএসসি, দাখিল, এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।
সারাদেশে ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, এসএসসিতে ১৬ লাখ ৬ হাজার ৮৭৯ জন, দাখিলে ২ লাখ ৯০ হাজার ৯৪০ জন, এসএসসি (ভোকেশনাল) ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। আর বিদেশের আট কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সড়ক সংস্কার ও রেলপথ চালুর দাবি ইবি ছাত্রদলের

কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য দুই দফা দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। সোমবার (১৩ অক্টোবর) দুপুর ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বরাবর এ দাবি জানান সংগঠনটি।
উল্লেখিত দাবিসমূহ ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়ক দ্রুত সংস্কার করার ব্যবস্থা করা এবং কুষ্টিয়া থেকে ঝিনাইদহ পর্যন্ত রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা চালু করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
স্মারকলিপিতে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহেদ আহমেদ ও সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন উল্লেখ করেন, ছাত্রদল সবসময় শিক্ষার্থীদের স্বার্থ সুরক্ষা ও যৌক্তিক দাবি আদায়ে সোচ্চার। পরিবহন নির্ভর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের যানবাহন নিয়মিত কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ রুটে চলাচল করে থাকে। মহাসড়কের বেহাল দশায় প্রায়ই দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছে ক্যাম্পাসের যানবাহন। একারণেই আমরা এ দাবিগুলো জানাচ্ছি। অতিদ্রুত দাবিসমূহ পূরণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে রাজপথে নামতে বাধ্য হব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, ছাত্রদলকে ধন্যবাদ এরকম শিক্ষার্থীবান্ধব দাবি তোলার জন্য। ভিসি স্যার বিদেশে অবস্থান করছে। ক্যাম্পাসে ফিরলেই ওনার সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করবো। এরপর কীভাবে আগানো যায় সে-ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ও পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তির আবেদন ও পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে। এটি চলবে ১৬ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
ভর্তি কমিটির সভায় দিনক্ষণ ঠিক হওয়ার কথা তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৮ নভেম্বর প্রথম দিন হবে ব্যবসায় প্রশাসন ইন্সটিটিউট ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। পরের দিন পরীক্ষা হবে চারুকলা অনুষদের।
পরীক্ষা শেষ হবে ২০ ডিসেম্বর, ওইদিন বিজ্ঞান ও কলা এবং আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষা নেয়া হবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর

আগামী ১৬ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) প্রকাশ করা হবে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
তিনি বলেন, সব প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। আগামী ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
সোমবার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের Result কর্ণার এ ক্লিক করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের EIIN এর মাধ্যমে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।
সব শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে Result কর্ণার এ ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান Result sheet download করতে পারবে। এছাড়া স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে, শিক্ষা বোর্ডসমূহের সমন্বিত ওয়েবসাইট ঠিকানা www.educationboardresults.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল সংগ্রহ করতে পারবে পরীক্ষার্থীরা।
নির্ধারিত শর্ট কোড 16222 এ এসএমএস এর মাধ্যমে ফল পাওয়া যাবে।
তবে শিক্ষাবোর্ডসমূহ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা পত্রিকা অফিসে ফলাফল পাওয়া যাবে না।
পুনঃনিরীক্ষণের জন্য https://rescrutinu.eduboardresult.gov.bd এর মাধ্যমে অক্টোবর ১৭ থেকে অক্টোবর ২৩ তারিখ পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে। আবেদন পদ্ধতি শিক্ষাবোর্ডসমূহের ওয়েবসাইটে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ২৬ জুন এবং শেষ হয় ১৯ আগস্ট। কয়েকটি বিষয় স্থগিত হওয়ায় নির্ধারিত সময়ের কিছুটা পর পরীক্ষা শেষ হয়। নিয়ম অনুযায়ী, লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করতে হয়।
এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছিলেন। এর মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র ও ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারাদেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেননি। ফলে ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন প্রায় সোয়া ১২ লাখ পরীক্ষার্থী।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ আগামীকাল

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত মাদরাসাসমূহের এক বছর মেয়াদী কামিল (মাস্টার্স) ২০২৩ পরীক্ষার ফলাফল সোমবার (১৩ অক্টোবর) প্রকাশ করা হবে।
সকাল সোয়া ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শামছুল আলম ফলাফল প্রকাশ করবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে।
দুপুর ২টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (https://iau.edu.bd/notice/) ফলাফল পাওয়া যাবে।
এবিষয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আলী জানান, শিক্ষার্থীদের সেশনজট নিরসনের লক্ষ্যে ভাইস চ্যান্সেলরের নির্দেশনা মোতাবেক দিন-রাত এমনকি ছুটির দিনে লাগাতার কাজ করে মাত্র ২০ দিনে এ বছর আমরা ফলাফল প্রকাশ করছি। এবারের পরীক্ষায় সারাদেশের মোট ৪৯টি কেন্দ্রে ছয়টি বিষয়ে এক বছর মেয়াদী (মাস্টার্স) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিষয়গুলো হলো- আল কোরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আল হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আল ফিকাহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আরবি ভাষা ও সাহিত্য, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি।
ইসলামি আরবি বিশ্ববিধ্যালয়ের (ইআবি) অধিভুক্ত মাদরাসাগুলোতে এক বছর মেয়াদী কামিল (মাস্টার্স) পরীক্ষা ১৪ আগস্ট থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর লিখিত অনুষ্ঠিত হয় এবং ২৪ সেপ্টেম্বর মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
গুম-খুনে জড়িতরা যেন ‘সেফ এক্সিট’ না পায়: ডাকসু

গুম-খুনের নির্দেশদাতা শেখ হাসিনা এবং এর সঙ্গে জড়িত সামরিক, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের বিচারের দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)।
শনিবার (১১ অক্টোবর) সংগঠনটির সহসভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদ এবং সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) মুহা. মহিউদ্দিন খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার সময় ছিল বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনামল। সেই সময়ে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সংঘটিত গুম, খুন, নির্যাতন, মিথ্যা মামলা ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এক ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করেছিল।
গুম কমিশনের প্রতিবেদনে ইতিমধ্যেই ১৮০০-এর অধিক গুমের অভিযোগ জমা পড়েছে, যার শিকার হয়েছেন সাধারণ নাগরিক, শিক্ষার্থী, নারী, শ্রমজীবী মানুষ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অসংখ্য শিক্ষার্থী গুম ও খুনের শিকার হয়েছেন। তাদের অনেককেই রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে আটক, নির্যাতন ও গুম করা হয়েছে, যাদের এখনো খোঁজ মেলেনি। এ ছাড়া গুম কমিশনের প্রতিবেদনে একটি পার্শ্ববর্তী দেশের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সম্পৃক্ততার কথাও উঠে এসেছে, যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
বিজ্ঞপ্তিতে ডাকসুর নেতারা জানান, গুম-খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধ শুধু শেখ হাসিনা ও তার রাজনৈতিক মহলই নয়, বরং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও এর সাথে জড়িত। ‘আয়নাঘর’সহ গোপন বন্দিশালায় চালানো অমানবিক নির্যাতন সভ্য সমাজে নিন্দনীয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
তারা বলেন, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক প্রধানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন, যা কিছুটা আশার আলো জাগালেও তা যথেষ্ট নয়। অপরাধীদের ‘সেফ এক্সিট’ দেওয়ার যেকোনো ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধেও ছাত্রসমাজ সোচ্চার থাকবে বলে হুঁশিয়ারি দেন ডাকসুর নেতারা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, দেশে সত্যিকার ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হলে সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশসহ কোনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জনগণের আস্থা ফিরে পাবে না। অপরাধীদের বিচার করলে এসব বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুণ্ন হবে না, বরং তা তাদের আরো বিশ্বাসযোগ্য ও গণমুখী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করবে।