Connect with us

জাতীয়

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৩২ ঘণ্টায় চার কোটি টাকা টোল আদায়

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

টাঙ্গাইলে ঈদযাত্রায় গেল ৩২ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু সেতু পারাপারের সংখ্যা কমেছে পরিবহনের। সেই সঙ্গে কমেছে টোল আদায়ও।

সোমবার (৮ এপ্রিল) রাত ১২টার পর থেকে বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল ৮টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ৩২ ঘণ্টায় সেতুপূর্ব ও পশ্চিম টোলপ্লাজায় টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ২৬ হাজার ৫০০ টাকা এবং পরিবহন পারাপার হয়েছে ৫৬ হাজার ৯০৭টি।

যা এর আগেরদিন ৩২ ঘণ্টায় ৫৭ হাজার ৬০৮টি পরিবহনের বিপরীতে টোল আদায় হয়েছিল চার কোটি ১৩ লাখ ২ হাজার টাকা।

মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত গাড়ি বেশি পরিমাণ সেতু পারাপার হওয়ায় পরিবহনের সংখ্যা বাড়লেও টোল আদায় বৃদ্ধি পায়নি গত ৩২ ঘণ্টায়।

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এসব তথ্য দিয়েছেন।

জানা গেছে, ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা উত্তরবঙ্গগামী পরিবহন বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব টোলপ্লাজা পার হয়েছে ৩৩ হাজার ১৩১টি। এর বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ১৬ লাখ ৭৮ হাজার ৫৫০ টাকা। অন্যদিকে ঢাকাগামী পরিবহন সেতুপশ্চিম টোলপ্লাজা অতিক্রম করেছে ১৪ হাজার ৬২৪টি। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার ৮৫০টাকা। এরমধ্যে দুইপাড় মিলিয়ে মোটরসাইকেল পাড় হয়েছে ৯ হাজার ৩২৪ টি, ছোট ছোট যানবাহন ১৭ হাজার ৫৮৫টি, বাস ১২ হাজার ৯২৬টি এবং ট্রাক ৭ হাজার ৯২০টি।

এদিকে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) রাত ১২টার পর হতে বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল ৮টা পর্যন্ত ৮ঘন্টায় বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব ও পশ্চিম টোলপ্লাজায় ৯ হাজার ১৫২টি পরিবহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ১০০ টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

প্রকৌশলীদের আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পরিবেশ উন্নয়ন, ডেল্টাপ্ল্যান বাস্তবায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, জলবায়ুর পরিবর্তন ও তার বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় উপযোগী অবকাঠামো নির্মাণে এবং খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তা অর্জনে প্রকৌশলীদের আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রকৌশলীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন বলে আমি প্রত্যাশা করি।

আগামীকাল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে আজ সোমবার (৬ মে) দেওয়া বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর মাত্র ৩ বছর ৭ মাস ৩ দিন দেশ পরিচালনার সময় পেয়েছিলেন। পাক হানাদার বাহিনী মুক্তিযুদ্ধের সময় ২৭৮টি রেলব্রিজ এবং ২৭০টি সড়কব্রিজ ধ্বংস করে। যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত সড়ক, সড়ক-সেতু, রেল, রেল-সেতু মেরামত এবং নির্মাণ করে তিনি যোগাযোগ ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সেতু মেরামতের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর সরকার প্রায় ৪৯০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দ্রুততম সময়ের মধ্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন করেছিলেন। আর এ কাজে বঙ্গবন্ধুর অন্যতম প্রধান সহযোগী ছিলেন প্রকৌশলীগণ।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে দেশে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল, এলএনজি টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ সড়ক, রেল, নৌ ও যোগাযোগ অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে প্রকৌশলীগণই মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন।

আমাদের সরকার সব সময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬-২০০১-এর মেয়াদে আমরা আইইবি ভবন নির্মাণের জন্য রমনায় ১০ বিঘা জমি রেজিস্ট্রেশন করে দিয়েছি। এ ছাড়া আমরা ভবনের কাজ শুরু করার জন্য পাঁচ কোটি টাকা, দাউদকান্দিতে ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ নির্মাণের জন্য ৭২ বিঘা জমি, স্টাফ কলেজের দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্মাণ কাজ শুরু করার জন্য ৪৬ কোটি টাকা, খুলনা কেন্দ্রের জন্য কেডিএর জায়গা বরাদ্দ, পূর্বাচলে আইইবির জন্য দুই বিঘা জমি, রাঙ্গাদিয়া, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, দিনাজপুর কেন্দ্র এবং ফেনী ও কক্সবাজার উপকেন্দ্রের জন্য জমি প্রদান করেছি। আইইবি ভবনের জন্য সর্বমোট ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেছেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

উপজেলা নির্বাচনে দেড় লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

আগামী বুধবার (৮ মে) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপ। এতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, ভোট কেন্দ্র ও ব্যালট বাক্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ভোটদানে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে মোট ১ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৪ জন সদস্য মোতায়েন করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। সোমবার (৬ মে) সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাহিনীটির সহকারী পরিচালক (ভিডিপি প্রশিক্ষণ) ও গণসংযোগ কর্মকর্তা (অতি. দায়িত্ব) মো. রুবেল হোসাইন।

জানা যায়, এবার দেশের ৫৯টি জেলার ১৪১টি উপজেলার ১০ হাজার ৬০৫টি ভোট কেন্দ্রে প্রথম ধাপে নির্বাচন হতে যাচ্ছে।

আর প্রতিটি নির্বাচন কেন্দ্রের নিরাপত্তায় মোট ১৩ জন বা ততোধিক আনসার ও ভিডিপি সদস্য আজ সোমবার থেকে ইতিমধ্যে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের মধ্যে একজন প্লাটুন কমান্ডার (পিসি) ও দুইজন সহকারী প্লাটুন কমান্ডারের (এপিসি) নেতৃত্বে ৬ জন পুরুষ ও ৪ জন মহিলা আনসার-ভিডিপি সদস্য রয়েছেন। কোনো কেন্দ্রে বুথ সংখ্যা ৬টির বেশি হলে বুথ প্রতি অতিরিক্ত আরো একজন করে আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পিসি ও এপিসিগণ (৩ জন) অস্ত্রসহ এবং আনসার-ভিডিপি সদস্য- সদস্যাগণ অস্ত্রবিহীন ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকবেন।

মো. রুবেল হোসাইন জানান, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মোতাবেক ভোট কেন্দ্রের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও ব্যালট বাক্সের নিরাপত্তা রক্ষায় ১ লাখ ৫২ হাজার ৭৮৬ জন সাধারণ আনসার ও ভিডিপি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তাদের পাশাপাশি ৭৬ প্লাটুন (২২৮৮ জন) আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশনা মোতাবেক দায়িত্ব পালনের জন্য স্ট্রাইকিং/স্ট্যাটিক ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হয়েছে। মোবাইল টিমে/স্ট্রাইকিং ফোর্সে দায়িত্বপালনের ক্ষেত্রে আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যগণ ন্যূনতম সেকশন (প্রতি সেকশন ১০ জন করে) ফরমেশনে দায়িত্বপালন করবেন। এ ছাড়া এবার প্রথমবারের মতো পুলিশের মোবাইল টিম/ স্ট্রাইকিং টিমের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করছেন প্রায় ৯৪ প্লাটুন (২৮২০ জন) সশস্ত্র আনসার ভিডিপি সদস্য।

মোতায়েনকৃত সদস্যদের দায়িত্বপালন তদারকের জন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ আরো প্রায় দুই হাজার সদস্য মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন। তারা সকলেই ৬ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত মোট পাঁচ দিনের জন্য মোতায়েন থাকবেন।

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের সকল জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে সরকারের নির্দেশে সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য মোতায়েন করে থাকে। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৫ লাখ ১৭ হাজার ১৪৩ জন সদস্য নিয়োজিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর: পরিবেশমন্ত্রী

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা দিতে বদ্ধপরিকর। দেশের জনসম্পদকে জনশক্তিতে রূপান্তর, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নসহ বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে জোর দিয়েছে সরকার। বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি,পর্যটন, তৈরি পোশাক শিল্প, পাটজাত ও চামড়াজাত শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ সম্ভাবনা রয়েছে।

রবিবার (৫ মে ) বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই-এর আয়োজনে দুবাইয়ের একটি হোটেলে ‌‘বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা: পরিপ্রেক্ষিত তথ্যপ্রযুক্তির রূপান্তর ও উদ্ভূত সমস্যা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের কর নীতির সাম্প্রতিক নির্দেশনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান, বিশাল কনজিউমার পপুলেশন, সহজলভ্য শ্রমিকপ্রাপ্তি সুবিধা-এসব কারণে এখানে বিনিয়োগ অনেক বেশি লাভজনক। সংযুক্ত আমিরাত সরকার, আমিরাতের ব্যবসায়ী, অন্যান্য দেশের ব্যবসায়ী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের আহ্বান জানাচ্ছি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার জন্য।

বাংলাদেশ কনস্যুলেট, দুবাইয়ের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর। কি-নোট পেপার উপস্থাপন করেন ডি টেমপিট লিমিটেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মোহসেনা খানম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কনস্যুলেট, দুবাইয়ের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর আশীষ কুমার সরকার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে হুয়ায়ে টেক-এর সিইও শাহরিয়ার পাভেল। সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, আমিরাতের ব্যবসায়ী, সাংবাদিকবৃন্দ, ভারত, শ্রীলঙ্কাসহ অন্যান্য দেশের ব্যবসায়ীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনার বিভিন্ন ক্ষেত্র তথা নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পর্যটন, তৈরি পোশাক শিল্প, পাটজাত ও চামড়াজাত শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি খাত, কৃষিপ্রযুক্তি খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের প্রভূত সম্ভাবনার বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

অর্থ-কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংসদে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

অর্থ-কারাদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল–২০২৪’ বিল উত্থাপন করা হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর পক্ষে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বিলটি সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদনে দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা সংক্রান্ত বিদ্যমান কোনো আইন নেই। বর্তমান বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার ১৯৭২ অনুযায়ী, বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস রেগুলেশনস-২০১৪ এবং রেগুলেশন্স অন ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার-২০১৪ এর আওতায় সব পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে। এই সংক্রান্ত পৃথক কোনো আইন না থাকায় ব্যাংকসমূহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক লেনদেন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণের জন্য বর্ণিত রেগুলেশনস পরিপালনার্থে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

এ ছাড়া অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের পরিশোধ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণেও বর্তমানে কোনো আইন নেই। ফলে, গ্রাহক-স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ব্যাংকের পাশাপাশি অ-ব্যাংক পরিশোধ সেবাদানকারীদের আইনি কাঠামোর আওতায় নিয়ে জরুরি বিধায় ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪’ প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি অগ্রিম পরিশোধ দলিল ইস্যু, ক্রয়–বিক্রয় করতে পারবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া জনসাধারণ থেকে যেকোনো প্রকার বিনিয়োগ গ্রহণ, ঋণ প্রদান, অর্থ সংরক্ষণ বা আর্থিক লেনদেন উদ্ভব হয় এরূপ কোনো অনলাইন বা অফলাইন প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করতে পারবে না। এসব বিধান অমান্য করলে সাজা হবে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড।

বিলে বলা হয়েছে, কোনো ব্যাংক–কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ, পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা ইলেকট্রনিক মুদ্রায় পরিশোধ সেবা প্রদান করতে পারবে না। একইভাবে কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স গ্রহণ ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা পরিশোধ সেবা প্রদান করতে পারবে না। এই বিধান লঙ্ঘনের সাজা হবে সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড। এই আইনের অধীনে সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য, অ-জামিনযোগ্য এবং অ-আপসযোগ্য হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

মৎস্য খাতের উন্নয়নে দুটি রপ্তানি অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

চিংড়ি, কাঁকড়া, সুস্বাদু পানির মাছ, সামুদ্রিক মাছসহ অন্যান্য মাছ বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বিপুল সম্ভাবনা বিরাজ করছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলো এই সুযোগ কাজে লাগালেও বাংলাদেশ এখনো অনেক পিছিয়ে। সম্ভাবনাময় এই খাতের অবারিত সুযোগ কাজে লাগাতে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মাছের উৎপাদন এবং সরবরাহ বাড়াতে এ খাতের জন্য পৃথক দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ সরকারের কাছে নীতিগত সহায়তা চান মৎস্য খাতের ব্যবসায়ীরা।

সোমবার (৬ মে) মৎস্য খাতবিষয়ক এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।

ব্যবসায়ীরা বলেন, চিংড়ি, কাঁকড়া ও অন্য মাছ রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার সুযোগ রয়েছে। তবে মাছ চাষের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে। বাধাহীনভাবে মাছ চাষের জন্য দেশের দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দসহ নদীতে কেজকালচার বা খাঁচা পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে মৎস্য চাষে সরকারের সহযোগিতা পেলে মাছের উৎপাদন অনেক বাড়বে।

সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, আগে রপ্তানি খাত বলতে চা, চামড়া, মাছ এগুলোই ছিল। এগুলো রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হতো বাংলাদেশের। এখনো হচ্ছে। তবে মৎস্য খাতে কিছুটা ছন্দপতন ঘটেছে। স্থানীয় চাহিদা মেটাতে গিয়ে আগের মতো আর মাছ রপ্তানি করার সুযোগ হচ্ছে না। মৎস্য খাতের উন্নয়নে সুপারিশমালা তৈরি করতে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত চান এফবিসিসিআই সভাপতি।

মৎস্য খাতের উন্নয়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী। এই খাতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো সমাধান করা গেলে এ খাতে বিনিয়োগ বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।

স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ কাজী বেলায়েত হোসেন বলেন, ২০৩০ সালে দেশের জনসংখ্যা হতে পারে ২৪ কোটি। আর এ জনসংখ্যার জন্য ৬০ লাখ মেট্রিক টন মাছ দরকার হবে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মৎস্য খাতের উন্নয়ন অপরিহার্য। এক্ষেত্রে মৎস্যচাষিদের স্বল্পসুদে ব্যাংক ঋণ ও থানা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে মাছ চাষে প্রশিক্ষণের আহ্বান জানান তিনি।

সভায় মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীর এই খাতের উন্নয়নে ব্যবসায়ীদের দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেন। এছাড়া মাছ রপ্তানি বাড়াতে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান তিনি। এ সময় অবৈধ জাল দিয়ে নদী ও সাগরে মৎস্য নিধনের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের কঠোর অবস্থানের কথা ব্যক্ত করেন তিনি।

কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নন-প্যাকার ফ্রোজেন ফুড্স এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল আক্তারের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র পরিচালক হাফেজ আলহাজ হারুন অর রশীদ, নিয়াজ আলী চিশতী, এফবিসিসিআই মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সদস্যরা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
সারাদেশ5 hours ago

নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাচন স্থগিত

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
শিল্প-বাণিজ্য6 hours ago

এশিয়ায় অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আমদানি বেড়েছে

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

ঢাবিতে বুধবার থেকে সশরীরে ক্লাস শুরু

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়6 hours ago

প্রকৌশলীদের আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়6 hours ago

উপজেলা নির্বাচনে দেড় লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়7 hours ago

সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর: পরিবেশমন্ত্রী

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
শিল্প-বাণিজ্য7 hours ago

বিশ্ববাজারে টানা দুই বছর কমবে পণ্যের দাম

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়7 hours ago

অর্থ-কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংসদে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার7 hours ago

এসএসসির ফল ১২ মে, জানা যাবে যেভাবে

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
অর্থনীতি8 hours ago

মৎস্য খাতের উন্নয়নে দুটি রপ্তানি অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

ইবিতে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
অর্থনীতি8 hours ago

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আগামীকাল

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
আবহাওয়া9 hours ago

১৩ অঞ্চলে ৮০ কি.মি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
আন্তর্জাতিক9 hours ago

হজ ভিসায় নতুন শর্ত দিলো সৌদি

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়9 hours ago

৮ মে ১৪১ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়10 hours ago

দেশে নারীর চেয়ে পুরুষদের বেকারত্ব বেড়েছে

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়10 hours ago

জেদ্দায় ইউএস-বাংলার ফ্লাইট শুরু ১ আগস্ট

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজার10 hours ago

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজার10 hours ago

বিএসইসি চেয়ারম্যানকে ন্যাশনাল লাইফের শুভেচ্ছা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়10 hours ago

গ্রামে লোডশেডিং না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

রূপালী ব্যাংকে ইনোভেশন প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়11 hours ago

মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়11 hours ago

প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নিলেন লালমনিরহাট জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়11 hours ago

ইলিশের উৎপাদন বেড়ে ৫.৭১ লাখ টন: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১