জাতীয়
বঙ্গোপসাগরে তেল গ্যাস অনুসন্ধান ও এলএনজি সরবরাহে আগ্রহী থাইল্যান্ড
দেশের গভীর সমুদ্রে তেল গ্যাস অনুসন্ধান এবং এলএনজি সরবরাহে আগ্রহ প্রকাশ করেছে থাইল্যান্ড।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদী সামিটম।
রাষ্ট্রদূত বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে তেল গ্যাস অনুসন্ধান এবং এলএনজি সরবরাহে আগ্রহ প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরের সময় এ সংক্রান্ত বিষয়ে দৃশ্যমান অগ্রগতির জন্য অনুরোধ করেন।
যেকোনো মিষ্টি খাবারের রেসিপিতে থাক, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ
প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সকল প্রকার বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে। থাইল্যান্ডের পিটিটি গ্লোবাল এলএনজি কোম্পানি লিমিটেডের আগ্রহকে আমরা স্বাগত জানাই। এলএনজি সরবরাহের ক্ষেত্রে ট্রেডিং কোম্পানি ও উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোকে অগ্রাধিকার দেই। থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের জ্বালানি সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি বেশ এগিয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, অল্প সময়ের মধ্যে এটি স্বাক্ষর করা হবে। জ্বালানি সহযোগিতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক, শিল্প ও সামাজিক উন্নয়নেরও অগ্রগতি হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা দিতে বদ্ধপরিকর। দেশের জনসম্পদকে জনশক্তিতে রূপান্তর, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নসহ বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে জোর দিয়েছে সরকার। বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি,পর্যটন, তৈরি পোশাক শিল্প, পাটজাত ও চামড়াজাত শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার (৫ মে ) বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই-এর আয়োজনে দুবাইয়ের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা: পরিপ্রেক্ষিত তথ্যপ্রযুক্তির রূপান্তর ও উদ্ভূত সমস্যা এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের কর নীতির সাম্প্রতিক নির্দেশনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান, বিশাল কনজিউমার পপুলেশন, সহজলভ্য শ্রমিকপ্রাপ্তি সুবিধা-এসব কারণে এখানে বিনিয়োগ অনেক বেশি লাভজনক। সংযুক্ত আমিরাত সরকার, আমিরাতের ব্যবসায়ী, অন্যান্য দেশের ব্যবসায়ী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের আহ্বান জানাচ্ছি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার জন্য।
বাংলাদেশ কনস্যুলেট, দুবাইয়ের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আবু জাফর। কি-নোট পেপার উপস্থাপন করেন ডি টেমপিট লিমিটেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মোহসেনা খানম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কনস্যুলেট, দুবাইয়ের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর আশীষ কুমার সরকার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে হুয়ায়ে টেক-এর সিইও শাহরিয়ার পাভেল। সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, আমিরাতের ব্যবসায়ী, সাংবাদিকবৃন্দ, ভারত, শ্রীলঙ্কাসহ অন্যান্য দেশের ব্যবসায়ীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনার বিভিন্ন ক্ষেত্র তথা নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পর্যটন, তৈরি পোশাক শিল্প, পাটজাত ও চামড়াজাত শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি খাত, কৃষিপ্রযুক্তি খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের প্রভূত সম্ভাবনার বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অর্থ-কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংসদে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল
অর্থ-কারাদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল–২০২৪’ বিল উত্থাপন করা হয়েছে।
সোমবার (৬ মে) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর পক্ষে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বিলটি সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদনে দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা সংক্রান্ত বিদ্যমান কোনো আইন নেই। বর্তমান বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার ১৯৭২ অনুযায়ী, বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস রেগুলেশনস-২০১৪ এবং রেগুলেশন্স অন ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার-২০১৪ এর আওতায় সব পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে। এই সংক্রান্ত পৃথক কোনো আইন না থাকায় ব্যাংকসমূহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক লেনদেন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণের জন্য বর্ণিত রেগুলেশনস পরিপালনার্থে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
এ ছাড়া অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের পরিশোধ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণেও বর্তমানে কোনো আইন নেই। ফলে, গ্রাহক-স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ব্যাংকের পাশাপাশি অ-ব্যাংক পরিশোধ সেবাদানকারীদের আইনি কাঠামোর আওতায় নিয়ে জরুরি বিধায় ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪’ প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি অগ্রিম পরিশোধ দলিল ইস্যু, ক্রয়–বিক্রয় করতে পারবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া জনসাধারণ থেকে যেকোনো প্রকার বিনিয়োগ গ্রহণ, ঋণ প্রদান, অর্থ সংরক্ষণ বা আর্থিক লেনদেন উদ্ভব হয় এরূপ কোনো অনলাইন বা অফলাইন প্ল্যাটফর্ম পরিচালনা করতে পারবে না। এসব বিধান অমান্য করলে সাজা হবে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড।
বিলে বলা হয়েছে, কোনো ব্যাংক–কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ, পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা ইলেকট্রনিক মুদ্রায় পরিশোধ সেবা প্রদান করতে পারবে না। একইভাবে কোনো ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স গ্রহণ ছাড়া কোনো পরিশোধ ব্যবস্থা পরিচালনা বা পরিশোধ সেবা প্রদান করতে পারবে না। এই বিধান লঙ্ঘনের সাজা হবে সর্বোচ্চ ৫ বছর কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড। এই আইনের অধীনে সংঘটিত অপরাধ আমলযোগ্য, অ-জামিনযোগ্য এবং অ-আপসযোগ্য হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
মৎস্য খাতের উন্নয়নে দুটি রপ্তানি অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা
চিংড়ি, কাঁকড়া, সুস্বাদু পানির মাছ, সামুদ্রিক মাছসহ অন্যান্য মাছ বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বিপুল সম্ভাবনা বিরাজ করছে। পার্শ্ববর্তী দেশগুলো এই সুযোগ কাজে লাগালেও বাংলাদেশ এখনো অনেক পিছিয়ে। সম্ভাবনাময় এই খাতের অবারিত সুযোগ কাজে লাগাতে এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মাছের উৎপাদন এবং সরবরাহ বাড়াতে এ খাতের জন্য পৃথক দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ সরকারের কাছে নীতিগত সহায়তা চান মৎস্য খাতের ব্যবসায়ীরা।
সোমবার (৬ মে) মৎস্য খাতবিষয়ক এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
ব্যবসায়ীরা বলেন, চিংড়ি, কাঁকড়া ও অন্য মাছ রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করার সুযোগ রয়েছে। তবে মাছ চাষের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে। বাধাহীনভাবে মাছ চাষের জন্য দেশের দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দসহ নদীতে কেজকালচার বা খাঁচা পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে মৎস্য চাষে সরকারের সহযোগিতা পেলে মাছের উৎপাদন অনেক বাড়বে।
সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, আগে রপ্তানি খাত বলতে চা, চামড়া, মাছ এগুলোই ছিল। এগুলো রপ্তানি করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হতো বাংলাদেশের। এখনো হচ্ছে। তবে মৎস্য খাতে কিছুটা ছন্দপতন ঘটেছে। স্থানীয় চাহিদা মেটাতে গিয়ে আগের মতো আর মাছ রপ্তানি করার সুযোগ হচ্ছে না। মৎস্য খাতের উন্নয়নে সুপারিশমালা তৈরি করতে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত চান এফবিসিসিআই সভাপতি।
মৎস্য খাতের উন্নয়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী। এই খাতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাংঘর্ষিক বিষয়গুলো সমাধান করা গেলে এ খাতে বিনিয়োগ বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।
স্ট্যান্ডিং কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ কাজী বেলায়েত হোসেন বলেন, ২০৩০ সালে দেশের জনসংখ্যা হতে পারে ২৪ কোটি। আর এ জনসংখ্যার জন্য ৬০ লাখ মেট্রিক টন মাছ দরকার হবে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মৎস্য খাতের উন্নয়ন অপরিহার্য। এক্ষেত্রে মৎস্যচাষিদের স্বল্পসুদে ব্যাংক ঋণ ও থানা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে মাছ চাষে প্রশিক্ষণের আহ্বান জানান তিনি।
সভায় মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মো. আলমগীর এই খাতের উন্নয়নে ব্যবসায়ীদের দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেন। এছাড়া মাছ রপ্তানি বাড়াতে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান তিনি। এ সময় অবৈধ জাল দিয়ে নদী ও সাগরে মৎস্য নিধনের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের কঠোর অবস্থানের কথা ব্যক্ত করেন তিনি।
কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নন-প্যাকার ফ্রোজেন ফুড্স এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল আক্তারের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র পরিচালক হাফেজ আলহাজ হারুন অর রশীদ, নিয়াজ আলী চিশতী, এফবিসিসিআই মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সদস্যরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আগামীকাল
আগামীকাল মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে ১০০ টাকা লিটারে বোতলজাত সয়াবিন তেল এবং প্রতি কেজি ৬০ টাকায় মসুর ডাল বিক্রি করবে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। পাশাপাশি ন্যায্যমূল্যে চালও বিক্রি করবে সংস্থাটি। সারা দেশে ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি নিম্ন আয়ের পরিবার এসব পণ্য কিনতে পারবেন।
সোমবার (৬ মে) টিসিবি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
টিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি আগামীকাল (মঙ্গলবার) শুরু হয়ে এক মাস চলবে। সিটি কর্পোরেশন ও জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী পরিবেশকরা টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এসময়ে নিজ নিজ এলাকার পরিবেশকদের দোকান বা নির্ধারিত স্থান থেকে পণ্য কিনতে পারবেন পরিবার কার্ডধারী ব্যক্তিরা।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৮নং ওয়ার্ডের বারিধারা পার্কের পাশে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু টিসিবির বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন।
একজন কার্ডধারী সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল অথবা কুঁড়ার (রাইস ব্রান) তেল, ৫ কেজি চাল, দুই কেজি করে মসুর ডাল কিনতে পারবেন। এর মধ্যে প্রতি লিটার সয়াবিন বা রাইস ব্রান অয়েলের দাম রাখা হবে ১০০ টাকা। প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকা, মসুর ডাল ৬০ দামে বিক্রি করবে টিসিবি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৮ মে ১৪১ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট উপলক্ষ্যে আগামী ৮ মে (বুধবার) সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।
সোমবার (৬ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়েছে, অ্যালোকেশন অব বিজনেস অ্যামং দি ডিফারেন্ট মিনিস্ট্রিজ অ্যান্ড ডিভিশন্স-এর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অংশে ৩৭ নম্বর ক্রমিকের অনুবলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের চাহিদা মোতাবেক ১৪১টি উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ৮ মে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হলো।
এবার ৮ মে থেকে ৫ জুন পর্যন্ত চার ধাপে দেশের উপজেলাগুলোয় নির্বাচন করছে ইসি। পরবর্তী ধাপের ভোটেও সাধারণ ছুটি থাকবে।