কর্পোরেট সংবাদ
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে ইউসিবি ও সিঙ্গারের চুক্তি

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তক নির্ভর জ্ঞানের পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্প্রতি ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্বের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। এরই ধারাবাহিকতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষা দানকারী প্রতিষ্ঠানটি এবার সিঙ্গার বাংলাদেশের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ছাত্রছাত্রীরা সফল ক্যারিয়ার গঠনের সম্ভাবনাকে আরো জোরদার করতে সিঙ্গারের সাথে যুক্ত হতে পারবে। সিঙ্গার বাংলাদেশের কর্পোরেট অফিসে সম্প্রতি চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে অংশীদারিত্বে স্বাক্ষর করেন এসটিএস গ্রুপের সিইও মানাস সিং এবং সিঙ্গার বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও এমএইচএম ফাইরুজ। এ সময় সিঙ্গার বাংলাদেশের হিউম্যান রিসোর্সের জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম, ইউসিবি ইউওএল-এলএসই’র হেড অব প্রোগ্রাম সৌরীন দত্ত এবং ইউসিবির অ্যাসিস্টেন্ট ম্যানেজার এস এম রিসালাত রহমানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সিঙ্গার বাংলাদেশে ইন্টার্নশিপ ও চাকরির সুযোগের পাশাপাশি বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রাম, নলেজ-শেয়ারিং সেশন, গেস্ট লেকচার, ক্যারিয়ার গাইডেন্স, ও মেন্টরিং সেশনে অংশগ্রহণের অনন্য সুযোগ পাবে ইউসিবি শিক্ষার্থীরা। ফলে একদিকে যেমন শিক্ষার্থীরা নিজেদের জন্য সফল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারবেন, অন্যদিকে তাদের বাজারমুখীতা ও শিল্পখাত উপযোগী সঠিক দক্ষতাকে পুঁজি করে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানও আরো কার্যকরী ফলাফল আশা করতে পারবে। বর্তমানে বাজার চাহিদা ও বাজারে প্রবেশকারী মানবসম্পদের দক্ষতার মধ্যে যে অসামঞ্জস্য দেখা যায়, তা লাঘব করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে ইউসিবি। এর মাধ্যমে শিল্পখাতের সেরাসব রিসোর্স দ্বারা শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবেন, পাশাপাশি কার্যক্ষেত্রে নিজেদের পরিচয় ও জানাশোনার পরিধিও বৃদ্ধি করতে পারবেন। প্রতিযোগীতাপূর্ণ ও পরিবর্তনশীল বাজারে টিকে থাকার ক্ষেত্রে এমন হাতে-কলমে শিক্ষাগ্রহণ, বাস্তব সমস্যা সমাধানের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ ও মেন্টরশিপ ইউসিবি শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক ক্যারিয়ারকে নিঃসন্দেহে এক বিশেষ মাত্রা দান করবে।
এসটিএস গ্রপের সিইও মানাস সিং বলেন, “দেশের কর্পোরেট খাতকে আরো সমৃদ্ধ করে তোলার উপযোগী নেতৃত্ব গঠনে এ ধরণের অংশীদারিত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম। এই শিক্ষার্থীরাই দেশকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সিঙ্গার বাংলাদেশেকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই কার্যক্রমে আমাদের পাশে থাকার জন্য। শিল্পখাতের শীর্ষ দুই প্রতিষ্ঠানের এই আন্তঃসমন্বয় বর্তমান বাজারের অন্যতম সমস্যা ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়া গ্যাপ কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে অবশ্যই কার্যকরী হবে। শিল্পখাতের বিভিন্ন তথ্য ও ধারণা, এবং হাতেকলমে শিক্ষার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে আমরা স্মার্ট ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে ভূমিকা রাখছি, যারা ভবিষ্যতে আমাদের অর্থনীতির ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করে গড়ে তুলবে”।
সিঙ্গার বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও এমএইচএম ফাইরুজ বলেন, “শিল্পখাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা এবং দেশকে উজ্জ্বলতর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে এই অংশীদারিত্ব অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমাদের বিশ্বাস। ভবিষ্যতের নেতৃত্ব গঠনে ইউসিবির সাথে হাত মেলাতে পেরে আমরা আনন্দিত। এই উদ্যোগের মাধ্যমে পেশাদারদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা ঘাটতির সমস্যাটি চিহ্নিত হবে, এবং তরুণরা সঠিক পন্থায় সঠিক দক্ষতার সাথে বেড়ে উঠবে”।
উল্লেখ্য, দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদিত প্রথম আন্তর্জাতিক শিক্ষা দানকারী প্রতিষ্ঠান ইউসিবি বাংলাদেশে মোনাশ কলেজ এবং ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন (ইউওএল) এর লন্ডন স্কুল অব ইকোনোমিক্স (এলএসই)’এর মত স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাথে একক অংশীদারিত্ব গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশের ও/এএস/এ/এইচএসসি সম্পন্নকারী শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা মানের আন্তর্জাতিক শিক্ষার সুযোগ তৈরি করছে।
এমআই

কর্পোরেট সংবাদ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এনআরবিসি ব্যাংকের আর্থিক সচেতনতামূলক কর্মসূচি

দেশে-বিদেশে উচ্চশিক্ষায় সহায়তা, উদ্যোক্তা সৃষ্টি, ক্যারিয়ার গাইডলাইন্স ও ব্যাংকিং সেবা সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ শীর্ষক বিশেষ কর্মসূচি করেছে এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি।
রবিবার (১২ অক্টোবর) শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী এ কর্মসূচি চলবে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় উদ্বুদ্ধকরণ, ব্যাংকিং সেবা গ্রহণে সহায়তার লক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এনআরবিসি ব্যাংক একটি স্টল স্থাপন করেছে। আজ রোববার এই স্টলের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এবং সিএফও হারুনুর রশীদ।
এসময় রিটেইল ব্যাংকিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন বিভাগের প্রধান কাজী মো. সাফায়েত কবীর, নয়াবাজার শাখার ব্যবস্থাপক আসিফ আহমেদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মাহাথী হাসান জুয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার্থীদের সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য এনআরবিসি ব্যাংকের স্পেশাল প্রডাক্ট ‘নিউজেন’। স্টলে শিক্ষার্থীরা বিনামূলে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন। কোন ধরনের বাৎসরিক চার্জ ছাড়াই এই অ্যাকাউন্টের বিপরীতে শিক্ষার্থীরা মাল্টি ক্যারেন্সি ডেবিট কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়া শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সহায়তা জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবারহ করা হচ্ছে। শিক্ষাজীবন শেষে ক্যারিয়ার গাইডলাইন্স এবং উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠতে সচেতন করা হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা স্টলে প্রয়োজনীয় আর্থিক সেবা এবং পরামর্শ গ্রহণ করতে পারছেন।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক খুলনা জোনের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির খুলনা জোনের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত বুধবার (৮ অক্টোবর) খুলনা জোনের কনফারেন্স রুমে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল।
স্বাগত বক্তব্য দেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও খুলনা জোনপ্রধান মুহাম্মদ কামরুল বারী ইমামী। সম্মেলনে খুলনা জোনের অধীন শাখাপ্রধান, উপ-শাখার ইনচার্জবৃন্দ ও খুলনা শহরের ব্যাংক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশে রেমিটেন্স নিয়ে লাখ টাকার কুপন জেতার সুযোগ

মালয়েশিয়া থেকে আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠান ‘টাচ এন গো’র মাধ্যমে বিকাশে পাঠানো সর্বোচ্চ রেমিটেন্স গ্রহণকারী একজন প্রবাসীর স্বজন প্রতি মাসে পেতে পারেন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার মিনিস্টার পণ্যের কুপন। পাশাপাশি, প্রতি সপ্তাহে আরও পাঁচজন করে পাচ্ছেন ২৫ থেকে ৫ হাজার টাকার কুপন।
ব্যাংকিং চ্যানেল হয়ে বৈধপথে রেমিটেন্স পাঠানোকে আরও উদ্বুদ্ধ করতেই ‘টাচ এন গো’, মিনিস্টার ও বিকাশ এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে। এতে ব্যাংকিং পার্টনার হিসেবে যুক্ত আছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। ক্যাম্পেইনটি শুরু হয়েছে ১লা অক্টোবর এবং চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মালয়েশিয়ার জনপ্রিয় ফিন্যান্সিয়াল অ্যাপ ‘টাচ এন গো ই-ওয়ালেট’ এর মাধ্যমে বাংলাদেশি প্রবাসীরা দেশে থাকা স্বজনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে রেমিটেন্স পাঠাতে পারছেন মুহূর্তেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী তাঁরা বিকাশে প্রতি লেনদেনে সর্বোচ্চ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা পাঠাতে পারছেন।
সাপ্তাহিক কুপন জিততে প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ১০ হাজার টাকা (সরকারি ২.৫% প্রণোদনা ছাড়া) বা তার বেশি রেমিটেন্স পাঠাতে হবে মালয়েশিয়া প্রবাসীদের। আর মাসিক কুপন জিততে হলে প্রতি মাসে প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে ৪০ হাজার টাকা (সরকারি ২.৫% প্রণোদনা ছাড়া) বা তার বেশি রেমিটেন্স পাঠাতে হবে। একজন রেমিটেন্স গ্রহণকারী একবার করে সাপ্তাহিক ও মাসিক কুপন জিততে পারবেন। মিনিস্টার পণ্য কিনে বিকাশে মাধ্যমে পেমেন্ট করে কুপনগুলো ব্যবহার করা যাবে।
‘টাচ এন গো ই-ওয়ালেট’ থেকে খুব সহজে, তাৎক্ষণিক ও নিরাপদে দেশে থাকা স্বজনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে রেমিটেন্স পাঠাতে পারছেন মালয়েশিয়া প্রবাসীরা। ‘টাচ এন গো ই-ওয়ালেট’ অ্যাপের গো রেমিট অপশন থেকে বাংলাদেশ সিলেক্ট করতে হবে। এখানে ই-ওয়ালেট সিলেক্ট করে যত রেমিটেন্স পাঠাবেন তার পরিমাণ লিখে পরের ধাপে যেতে হবে। পরের ধাপে প্রাপকের বিকাশ অ্যাকাউন্টের নাম ও নম্বর বসিয়ে আনুষঙ্গিক কিছু তথ্য দিয়ে নিশ্চিত করলেই রেমিটেন্স পৌঁছে যাবে দেশে থাকা স্বজনের কাছে।
সহজ, তাৎক্ষণিক, নিরাপদ ও বৈধ লেনদেন হওয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে বিকাশের মাধ্যমে রেমিটেন্স গ্রহণ। বর্তমানে, বিশ্বের ১৪০টিরও বেশি দেশ থেকে ১১০টি আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটর (এমটিও) এর মাধ্যমে দেশের ২৫টি শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংকে সেটেলমেন্ট হয়ে নিমেষেই রেমিটেন্স পৌঁছে যাচ্ছে দেশে থাকা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে। রেমিটেন্সে আসা এই টাকা ব্যবহার করে প্রিয়জনরা ঘরে বসেই অসংখ্য সেবা নিতে পারছেন- যার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট, গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির মতো ইউটিলিটি সেবার বিল পরিশোধ, টাকা পাঠানো, মোবাইল রিচার্জ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা সরকারি সেবার ফি পরিশোধ এবং অনুদান প্রদান।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
থাই এক্সপ্রেস ও স্যাফরন ডাইন’র সঙ্গে ব্র্যাক ব্যাংকের চুক্তি

কার্ডহোল্ডারদের এক্সক্লুসিভ ডাইনিং সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে প্রিমিয়াম ফাইন ডাইনিং রেস্টুরেন্ট ‘থাই এক্সপ্রেস’ ও ‘স্যাফরন ডাইন’র সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের সকল ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা থাই এক্সপ্রেস এবং স্যাফরন ডাইনের সকল খাবারে উপভোগ করবেন ১৫ শতাংশ ফ্ল্যাট ডিসকাউন্ট। অফারটি চলবে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত। ঢাকায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার উল্লিখিত রেস্টুরেন্টগুলোর জন্য অফারটি প্রযোজ্য থাকবে।
থাই এক্সপ্রেস রেস্টুরেন্ট বৈচিত্র্যময় ও সুস্বাদু থাই খাবারের জন্য সুপরিচিত। অন্যদিকে স্যাফরন ডাইন পাকিস্তানি ও ভারতীয় খাবারের জন্য বেশ জনপ্রিয়। দুটি রেস্টুরেন্টই নিজেদের সুস্বাদু খাবার, আভিজাত্য ও আতিথেয়তার জন্য সমাদৃত, যা গ্রাহকদের ডাইনিংয়ে দেবে অন্যরকম অভিজ্ঞতা।
সম্প্রতি ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় থাই এক্সপ্রেস ও স্যাফরন ডাইনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন রেস্টুরেন্ট চেইনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এনামুল হক, ফাইন্যান্স ডিরেক্টর মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন এবং অপারেশন্স ম্যানেজার মিনহাজ মুস্তাকিম সাকি।
ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম, হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়্যারিং খাইরুদ্দিন আহমেদ বাপ্পি, হেড অব অ্যালায়েন্সেস মো. আশরাফুল আলম, হেড অব প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্রপোজিশন আরমিন আহমেদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এই চুক্তির বিষয়ে মো. মায়ীয়ুল ইসলাম বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হলো, এ ধরনের উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে গ্রাহকদের লাইফস্টাইলে আরও বেশি সুবিধা প্রদান করা, যা তাঁদের প্রতিটি ডাইনিং অভিজ্ঞতাকে করে তুলবে আরও বিশেষ ও আনন্দদায়ক।”
এই চুক্তিটি গ্রাহকদের ভিন্ন ভিন্ন রুচি ও পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাঁদের লাইফস্টাইল-ভিত্তিক সুবিধা প্রদানের ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
উপায় ও বিএফআইউই’র যৌথ উদ্যোগে এএমএল-সিএফটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইউই) সহযোগিতায় উপায় “ফোরটিফাইং দ্য ডিজিটাল ফ্রন্টিয়ার” শিরোনামে দিনব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে।
বৃহস্পতিবার (০৯ অক্টোবর) ইউসিবির প্রধান কার্যালয়ে লার্নিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই গুরুত্বপূর্ণ কর্মশালায় উপায়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএফআইউই’র বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধি দল পরিচালিত এই কর্মশালায় মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রাসঙ্গিক আইনগত কাঠামো, জালিয়াতি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং প্রতিরোধমূলক কৌশলসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ আলোচনা করা হয়।
এই উদ্যোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা প্রতিপালন, কর্মীদের সক্ষমতা ও সচেতনতা বৃদ্ধি, এবং আর্থিক খাতে সততা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখার প্রতি প্রতিষ্ঠানের অবিচল অঙ্গীকারের প্রতিফলন বলে উপায়ের কর্ককর্তারা জানান।
কাফি