Connect with us

আন্তর্জাতিক

চলতি বছরে রেকর্ড গরমে পুড়বে বিশ্ব

Published

on

সিইও ফোরাম

২০২৩ সালে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে গরম বছর ছিল। তবে জলবায়ুর প্যাটার্ন এল নিনো আবারও ফিরে আসায় চলতি ২০২৪ সাল বিগত বছরের চেয়েও আরও বেশি গরম হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

বিভিন্ন আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পূর্বাভাসের বরাত দিয়ে করা এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়েছে নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক নিবন্ধে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবজাতি এখনো বিপুল পরিমাণে গ্রিনহাউস গ্যাস বায়ুমণ্ডলে ছাড়াতে থাকায় ২০২৩ সালের চেয়েও ২০২৪ সাল আরও বেশি গরম হতে যাচ্ছে। এ বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর মিডিয়াম রেঞ্জ ওয়েদার ফোরকাস্ট শীর্ষক প্রতিবেদনে আবহাওয়াবিদ সামান্থা বার্জেস বলেছেন, ‘আমরা জানি যে, ২০২৪ সালে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। তবে এই তাপপ্রবাহ কোথায় ও কখন বয়ে যাবে তা নিয়ে পূর্বাভাস দিতে পারছি না।

নেচার জার্নালে প্রকাশিত ওই নিবন্ধে বলা হয়েছে, চলতি মাসে বিভিন্ন আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালের গড় তাপমাত্র প্রাক শিল্পযুগ তথা ১৮৫০-১৯০০ সালের সময়ের চেয়ে বিভিন্ন স্থানে গড়ে ১ দশমিক ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১ দশমিক ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।

ওয়াশিংটন ডিসির ইউএস ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের প্রধান বিজ্ঞানী সারাহ ক্যাপনিক বলেছেন, ‘আমরা যা জানতে পেরেছি তা এক কথায় বিস্ময়কর।’

কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের মতে, গত বছর প্রতিদিন প্রাক শিল্পযুগের তুলনায় গড়ে কমপক্ষে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি উষ্ণ ছিল। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, ২০২৪ সালের দৈনিক গড় তাপমাত্র প্রাক শিল্পযুগের তুলনায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হয়ে যেতে পারে।

যুক্তরাজ্যের এক্সেটারে অবস্থিত দেশটির আবহাওয়া বিভাগ পূর্বাভাস দিয়েছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করার আশঙ্কা আছে।

ব্রিটিশ আবহাওয়াবিদেরা ২০২৩ সালে এক বিশ্লেষণ থেকে বলেছেন, ২০২৩ সালেই পৃথিবী পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্র প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে ১ দশমিক ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।

এই অবস্থায় চলতি বছর যদি তাপমাত্রা প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি হয় তাহলে স্বাভাবিকভাবে চলতি বছর হবে গত বছরের চেয়েও গরম।

এ বিষয়ে ব্রিটিশ আবহাওয়াবিদ নিক ডানস্টোন বলেন, এই প্রথম আমরা এমন পূর্বাভাস দিচ্ছি। এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, আমাদের মনে হয়- আমরা এরই মধ্যে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি লঙ্ঘন করে ফেলেছি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

বিশ্ব ফুটবল দিবসের অনুমোদন দিলো জাতিসংঘ

Published

on

সিইও ফোরাম

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা যে ফুটবল, এটি কারও অজানা নয়। এবার সেই ফুটবলের জন্য বিশেষ দিবস পালনের ঘোষণা দিয়েছে জাতিসংঘ।

আজ সংস্থাটির সাধারণ পরিষদে সদস্যদেশগুলোর ভোটে চলতি বছর থেকে বিশ্ব ফুটবল দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

২৫ মে’তে পালিত হবে বিশ্ব ফুটবল দিবস। এই তারিখকে নির্ধারণ করার পেছনে অবশ্য কারণও রয়েছে। ১৯২৪ সালে প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয় গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক। যেখানে প্রথমবারের মতো শুরু হয় ফুটবল ইভেন্ট। আর সেটিই ছিল বিশ্বের সব অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব থাকা প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট। এবার সেই দিবসের ১০০ বছর পূর্তিতে পালন করা হবে বিশ্ব ফুটবল দিবস।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বিশ্ব ফুটবল দিবসের রেজল্যুশন উপস্থাপন করেন জাতিসংঘে লিবিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি তাহের এল-সনি। রেজ্যুলেশন উপস্থাপনায় তিনি বলেন, এটি নিছক একটি খেলার চেয়েও বেশি কিছু, যা সব বয়সীরা রাস্তায়, গ্রামে, স্কুলে এবং পল্লিতে আনন্দের জন্য ও প্রতিযোগিতামূলকভাবে খেলে থাকে।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বের খেলাধুলা অঙ্গনে ফুটবলের ‘অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থান’ আছে। ‘জাতীয়, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক-অর্থনৈতিক বাধা কাটিয়ে ফুটবল বিশ্বজুড়ে সর্বজনীন ভাষা হিসেবে কাজ করে। ’

সেই রেজ্যুলেশনকে কেন্দ্র করে পরবর্তীতে ডেনিস ফ্রান্সিসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সাধারণ পরিষদে ১৯৩টি সদস্যদেশ সর্বসম্মতিক্রমে ২৫ মে বিশ্ব ফুটবল দিবসের পক্ষে ভোট দেয়। বিশ্ব ফুটবল দিবসের রেজল্যুশনে সব দেশ, জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা, আন্তর্জাতিক সংস্থা, একাডেমিয়া, সুশীল সমাজ এবং প্রাইভেট সেক্টরকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিশ্ব ফুটবল দিবস পালনের আহ্বান জানানো হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম এপ্রিল দেখলো বিশ্ব

Published

on

সিইও ফোরাম

ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা ‘কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস’ বুধবার জানিয়েছে, তাদের রেকর্ড অনুযায়ী, ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসটি আগের সব এপ্রিল মাসের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। অর্থাৎ এ বছরের এপ্রিলটি ইতিহাসে সবচেয়ে গরম ছিল।

আবহাওয়ার বিশেষ অবস্থা এল নিনো দুর্বল হয়ে পড়ার পরও এপ্রিলে এমন অস্বাভাবিক গরম অনুভব করেছেন বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ। সংস্থাটি জানিয়েছে, মনুষ্যসৃষ্ট কারণে বিশ্বের জলবায়ু এতটা উষ্ণ হয়ে পড়েছে।

গত বছরের জুন থেকেই প্রত্যেক মাসেই তাপমাত্রার নতুন রেকর্ড হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই সংস্থাটি।

এপ্রিল, ২০২৪ ও এর ব্যতিক্রম ছিল না। সদ্যই শেষ হওয়া এ মাসটির তাপমাত্রা শিল্পপূর্ব সময়ের গড় তাপমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। ১৮৫০ থেকে ১৯০০ সাল পর্যন্ত সময়টিকে শিল্পপূর্ব সময় হিসেবে ধরা হয়।

সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, যদিও বিষয়টি অস্বাভাবিক, তবে ২০১৫-১৬ সালে প্রত্যেক মাসের তাপমাত্রার এমন রেকর্ড পরিলক্ষিত হয়েছিল।

গত ১২ মাসের গড় তাপমাত্রাও শিল্পপূর্ব সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। যদিও ২০১৫ সালের প্যারিস সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এই তাপমাত্রা যেন কোনোভাবেই ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির বেশি না বাড়ে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অবশ্য এই তাপমাত্রার কারণে প্যারিস সম্মেলনের লক্ষ্যমাত্রা যে পেরিয়ে গেছে সেটি বলা যাবে না। কারণ এই বিষয়টি নিরূপণ করা হবে এক যুগ পর।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

চলতি বছরে স্থবির থাকতে পারে জার্মান অর্থনীতি

Published

on

সিইও ফোরাম

চলতি বছরে প্রত্যাশার চেয়ে ভালো শুরুর পরেও জার্মানের অর্থনীতি স্থবির থাকতে পারে। যার কারণে ইউরোপীয় অন্যান্য সমমনা অর্থনীতির চেয়ে দেশটির প্রবৃদ্ধি পিছিয়েই থাকবে। জার্মানির অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান আইডব্লিউ এ তথ্য জানিয়েছে।

সংস্থাটির সাম্প্রতিক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, জার্মানির উৎপাদন ও নির্মাণখাত মন্দার মধ্যেই থাকবে।

আইডব্লিউ এর অর্থনীতিবিদ মাইকেল গ্রোমলিং বলেছেন, তবে মূল্যস্ফীতি কমে যাওয়ার কারণে ভোক্তা ব্যয় সূচক ভালো অবস্থানে থাকবে। তবে তা স্থবিরতা কাটানোর জন্য যথেষ্ট নয়। কিন্তু ব্যয়ের পাশাপাশি বিনিয়োগের কথা বলেছেন তিনি। মূলত ভূরাজনৈতিক অবস্থার কারণে বিনিয়োগ হতাশাজনক অবস্থায় রয়েছে। তাছাড়া সুদের হার বাড়ার কারণে সবকিছু ব্যয়বহুল।

জ্বালানি ব্যয়, বৈশ্বিক কম ক্রয় আদেশ ও উচ্চ সুদের হারের কারণে গত বছর জার্মান অর্থনীতি শূন্য দশমিক দুই শতাংশ সংকুচিত হয়।

আইডব্লিউ এই বছর ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতির জন্য শূন্য শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। ফলে এক্ষত্রে ফের ফ্রান্স, ইতালি, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে পিছিয়ে থাকবে দেশটি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বাজার থেকে করোনা টিকা তুলে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা

Published

on

সিইও ফোরাম

বাজার থেকে নিজেদের তৈরি করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন বা টিকা তুলে নিচ্ছে ব্রিটিশ-সুইজ ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। কারণ হিসেবে অ্যাস্ট্রাজেনেকা উল্লেখ করেছে, বাজারে নতুন ধরনের কোভিড ভাইরাস মোকাবিলার জন্য তৈরি বিভিন্ন ধরনের ভ্যাকসিন বা টিকার উদ্বৃত্ত থাকায় এসব টিকা তুলে নেওয়া হচ্ছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।

অ্যাস্ট্রাজেনেকার তরফ থেকে এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই কোম্পানিটি আদালতের নথিতে স্বীকার করেছে তাদের টিকার বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। এর আগে গত মার্চে অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বেচ্ছায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারজাতকরণ অনুমোদন চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। মূলত এই চুক্তি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে ওষুধ বাজারজাত করার অনুমতি দেয়।

তার ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার ইউরোপীয় মেডিসিনস এজেন্সি এক নোটিশ জারি করে। তাতে বলা হয়ে, এখন থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে আর অ্যাস্ট্রাজেনেকার ওষুধ অনুমোদিত নয়।

এক বিবৃতিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলেছে, কোভিডের নতুন ধরন মোকাবিলায় এখন বাজারে বিভিন্ন ধরনের নতুন ভ্যাকসিন আছে এবং বাজারে টিকার পর্যাপ্ততার কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাজারে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের চাহিদা পড়ে যাওয়ার কারণেই প্রতিষ্ঠানটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এর আগে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে স্বীকার করে যে, তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের কারণে ‘খুব বিরল টিটিএস’-এর ঘটনা ঘটতে পারে। টিটিএসের পূর্ণ রূপ হলো থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম। যার ফলে মানুষের রক্তে প্লেটলেট কমে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত বেড়ে ৯০

Published

on

সিইও ফোরাম

ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলে টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় অন্তত ৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১৩০ জনেরও বেশি মানুষ। বুধবার (৮ মে) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স এবং সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা ও বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলে ভয়াবহ বন্যার কারণে বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। বন্যায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৯০ জন মারা গেছেন এবং প্রায় দেড় লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

বিবিসি বলছে, বন্যায় তলিয়ে যাওয়া কিছু শহর অন্যান্য অঞ্চল থেকে এখনও বিচ্ছিন্ন রয়ে গেছে এবং নিখোঁজ থাকা ১৩০ জনেরও বেশি লোককে খুঁজে পাওয়ার আশা ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে।

এদিকে চলতি সপ্তাহে আরও ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে এবং তেমনটি হলে এই অঞ্চলের বিপর্যয়কর পরিস্থিতি আরও খারাপ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অনেক বাসিন্দাকে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে যেতে হয়েছে। এছাড়া বন্যায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ করেছে উদ্ধার কর্মীরা।

আল জাজিরা বলছে, প্রদেশের রাজধানী পোর্টো আলেগ্রে বন্যায় কার্যত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেখানকার বিমানবন্দর ও বাস স্টেশন বন্ধ হয়ে গেছে এবং প্রধান সড়কগুলোও এখন অবরুদ্ধ। এরই মধ্যে সেখানে বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
সিইও ফোরাম
রাজনীতি8 hours ago

আ.লীগের যৌথসভা শুক্রবার

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি8 hours ago

রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ১৪.৭৬৯ বিলিয়নে নামিয়ে আনলো আইএমএফ

সিইও ফোরাম
সারাদেশ8 hours ago

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা

সিইও ফোরাম
আবহাওয়া9 hours ago

কালবৈশাখী নিয়ে সারাদেশে তিনদিনের সতর্কবার্তা

সিইও ফোরাম
জাতীয়9 hours ago

প্রশাসক নিয়োগের বিধান রেখে ইউনিয়ন পরিষদ বিল পাসের সুপারিশ

সিইও ফোরাম
জাতীয়9 hours ago

৪৮ বছরে বিদেশ গেছেন এক কোটি ৬৩ লাখ মানুষ

সিইও ফোরাম
আন্তর্জাতিক10 hours ago

বিশ্ব ফুটবল দিবসের অনুমোদন দিলো জাতিসংঘ

সিইও ফোরাম
জাতীয়10 hours ago

পুলিশ সুপার হলেন সাত কর্মকর্তা

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি10 hours ago

আগামী অর্থবছরে বাড়বে প্রবৃদ্ধি, কমবে মূল্যস্ফীতি: আইএমএফ

সিইও ফোরাম
জাতীয়10 hours ago

সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী

সিইও ফোরাম
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন

সিইও ফোরাম
জাতীয়11 hours ago

রিমান্ডে ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক

সিইও ফোরাম
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র

সিইও ফোরাম
স্বাস্থ্য11 hours ago

ডেঙ্গুতে আরও ২২ জন আক্রান্ত

সিইও ফোরাম
কর্পোরেট সংবাদ11 hours ago

‘বেস্ট ট্রেড প্রোভাইডার’ স্বীকৃতি পেলো স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি11 hours ago

ঋণের স্মার্ট সুদহার পদ্ধতি থেকে সরে এলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক

সিইও ফোরাম
জাতীয়12 hours ago

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

সিইও ফোরাম
পুঁজিবাজার12 hours ago

সিইও ফোরামের সঙ্গে বৈঠক করবে ডিএসই

সিইও ফোরাম
পুঁজিবাজার12 hours ago

আয় বেড়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের

সিইও ফোরাম
পুঁজিবাজার12 hours ago

প্রিমিয়ার ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

সিইও ফোরাম
স্বাস্থ্য13 hours ago

অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরীক্ষা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

সিইও ফোরাম
অর্থনীতি13 hours ago

সিআইপি কার্ড পাচ্ছেন ১৮৪ ব্যবসায়ী

সিইও ফোরাম
জাতীয়13 hours ago

‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক গ্রেপ্তার

সিইও ফোরাম
জাতীয়13 hours ago

পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অনেকাংশে সংযত করতে পেরেছি: প্রধানমন্ত্রী

সিইও ফোরাম
জাতীয়13 hours ago

দেশে সাড়ে ১১ লাখ টন খাদ্য মজুত আছে: খাদ্যমন্ত্রী

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১