Connect with us

অর্থনীতি

উন্নয়ন বাজেটে বৈদেশিক ঋণ কমে ৮৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা

Published

on

এনআরবিসি

প্রতি বছরের মতো এবারও সংশোধন করা হচ্ছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বা উন্নয়ন বাজেট। সংশোধিত এডিপিতে বৈদেশিক ঋণ কমছে ১১ দশমিক ১৭ শতাংশ বা ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এডিপিতে বৈদেশিক ঋণ ৯৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল, তবে সংশোধিত এডিপিতে তা কমে দাঁড়াচ্ছে ৮৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

এছাড়া সংশোধিত এডিপিতে মোট বরাদ্দ কমছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে না পারায় এ অর্থ এডিপি থেকে কেটে নেওয়া হচ্ছে। অন্য অর্থবছরগুলোতে সংশোধিত এডিপিতে নিজস্ব অর্থায়ন অপরিবর্তিত থাকলেও এবার সেখান থেকেও অর্থ বরাদ্দ কমানো হচ্ছে।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বর্ধিত সভায় সংশোধিত এডিপির খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় সংশোধিত এডিপি অনুমোদন হতে পারে বলে জানা গেছে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সাধারণত অন্য অর্থবছরগুলোতে সংশোধিত এডিপিতে নিজস্ব অর্থায়ন অপরিবর্তিত রেখে বৈদেশিক অর্থায়ন থেকে বরাদ্দ কমানো হতো। তবে এবার নিজস্ব অর্থায়ন থেকেও একটি বড় অংশ কেটে ফেলা হচ্ছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দ ছিল দুই লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। তবে বৈদেশিক এবং সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে এডিপি সংশোধন করা হচ্ছে। তাতে সব মিলিয়ে সংশোধিত এডিপির আকার দাঁড়াচ্ছে দুই লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ সংশোধিত এডিপিতে মূল এডিপির ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ বাদ যাচ্ছে।

জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে এডিপিতে সরকারের নিজস্ব তহবিল হিসেবে এক লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সেখান থেকে ৭ হাজার কোটি টাকা কমানো হচ্ছে। এতে সংশোধিত এডিপিতে নিজস্ব তহবিল দাঁড়াবে এক লাখ ৬১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

একনেকে ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকার দশ প্রকল্প অনুমোদন

Published

on

এনআরবিসি

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়নে ৫ হাজার ২০৩ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক অর্থায়নে ৩৬০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা। একনেক সভা শেষে সাংবাদিকদের বিস্তারিত জানান পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার।

নতুন যে ১০টি প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষা রয়েছে সেগুলো হলো- ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব স্ট্যাটিস্টিকস সার্ভিস বেইসড অন প্ল্যাটফরম প্রকল্প, শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা স্থাপনের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ, ভূমি উন্নয়ন ও মৌলিক অবকাঠামো নির্মাণ, চায়না এইড প্রজেক্ট অফ বার্ন ইউনিট অফ চিটাগাং মেডিকেল কলেজ হসপিটাল বাংলাদেশ, গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প; পিরোজপুর ও ঝালকাঠি জেলা, বরিশাল জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রোগ্রাম ফর সাসটেইনেবলিটি ইন দা টেক্সটাইল অ্যান্ড লেদার সেক্টর, ছাতক সিমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের উৎপাদন পদ্ধতি ওয়েট প্রসেস থেকে ড্রাই প্রসেস এ রূপান্তরকরণ (প্রথম সংশোধিত), ঢাকা জেলায় বিদ্যমান সার্কিট হাউজ ভবনের স্থলে নতুন অত্যাধুনিক সার্কিট হাউজ ভবন নির্মাণ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর নবসৃজিত গাজীপুর (৬৩ বিজিবি) ব্যাটালিয়ানের অবকাঠামোগত বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ এবং আরবান রেজিলিয়েন্স প্রজেক্ট (ইউআরপি): ডিডিএম অংশ (তৃতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।

সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম, উবায়দুল মুকতাদির চৌধুরী; ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান ও শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা সভার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

এছাড়া সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, এসডিজির মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সিনিয়র সচিব ও সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

দশ মাসে ২৩৮৯ টন মসুর ডাল আমদানি

Published

on

এনআরবিসি

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) দেশে মোট ২ হাজার ৩৮৯ টন মসুর ডাল আমদানি হয়েছে। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ হাজার ৫৬৬ টন বা ১৯০ শতাংশ বেশি। গত বছরের প্রথম ১০ মাসে মসুর ডাল আমদানির পরিমাণ ছিল ৮২৩ টন।

ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব বিভাগ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, দেশের বাজারে বাড়তি চাহিদার কারণে এর আমদানিতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। ফলে গত দশ মাসে পণ্যটির আমদানি অন্তত দেড় হাজার টন বেড়েছে। আমদানি বেড়ে যাওয়ায় কমেছে ভোগ্যপণ্যটির দাম।

সাতক্ষীরা জেলা সদরের সুলতানপুর বড় বাজার ঘুরে জানা গেছে, প্রকারভেদে মসুর ডালের দাম কেজিতে ৬-৭ টাকা করে কমেছে। গতকাল আমদানীকৃত মাঝারি আকারের ভারতীয় মসুর ডাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১০৬ টাকায়। এছাড়া নেপালি চিকন ১৩০ ও দেশীয় মসুর ডাল ১২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ জানান, মসুর ডালের দাম কিছুটা কমতির দিকে। বাজারে সরবরাহ বাড়ায় মূলত দাম কমেছে বলে জানান তিনি।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক

Published

on

এনআরবিসি

বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বি-পক্ষীয় বাণিজ্য দ্রুত দুই বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যেতে চায় তুরস্ক। বুধবার (৮ মে) দুপুরে চট্টগ্রামের টাইগারপাসে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) কার্যালয়ে মেয়রের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন এ মন্তব্য করেন।

সাক্ষাৎকালে চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে বিপুল বিনিয়োগ করেছেন। নগরীর যোগাযোগ অবকাঠামোকে ঢেলে সাজাতে আড়াই হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। এ ছাড়া, নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনেও নেওয়া হয়েছে একাধিক প্রকল্প। ফলে বৈদেশিক বিনিয়োগের জন্য চট্টগ্রাম একটি আদর্শ স্থানে পরিণত হয়েছে। তুরস্ক এই সুবর্ণ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে লাভবান হতে পারে।

এ সময় রাষ্ট্রদূত রামিস সেন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। গত অর্ধশতাব্দীতে বাংলাদেশের সুখ-দুঃখে সব সময় তুরস্ক পাশে ছিল। তবে তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের গভীরতা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যথাযথভাবে প্রতিফলিত হয় না। এ জন্য তুরস্কের লক্ষ্য সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ এবং তুরস্কের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে দুই বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশ তুরস্ক থেকে আমদানির চেয়ে রফতানি বেশি করে, অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে।

‘বর্তমানে তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য মূলত টেক্সটাইল খাতকেন্দ্রিক। তুরস্ক বাংলাদেশে টেক্সটাইল খাতের বিভিন্ন যন্ত্র ও কেমিক্যাল রফতানি করে। অন্যদিকে বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক তৈরি পোশাক আমদানি করে। তুরস্ক কেবল টেক্সটাইল খাতে সীমাবদ্ধ না থেকে দ্বি-পক্ষীয় বাণিজ্যের বহুমুখীকরণ করতে চায়।’

তুরস্কের স্বাস্থ্য খাতের সাফল্য তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত বলেন, বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি মেডিক্যাল ট্যুরিজম ডেস্টিনেশনের একটি তুরস্ক। গ্রীষ্মকালে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ট্যুরিস্টরা চিকিৎসা নিতে তুরস্কে যান, কারণ তুরস্কের স্বাস্থ্য খাত অত্যন্ত জটিল ও বিরল বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা দিতে সক্ষম। কোভিডকালে তুরস্কে টুরিস্টের সংখ্যা কিছুটা কমলেও গত বছর এই সংখ্যা বেড়ে আবার ৫০ মিলিয়নে উন্নীত হয়েছে।

সামরিক খাতেও তুরস্ক এগিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক নিজেদের তৈরি পঞ্চম প্রজন্মের স্টিলথ ফাইটার যুদ্ধবিমান “কান” উড্ডয়ন করেছে, যা তুরস্কের গভীর সামরিক শক্তির পরিচায়ক। এ ছাড়া ড্রোন নির্মাণ এবং বিভিন্ন সামরিক প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে তুরস্ক। তুরস্ক তার অর্জিত জ্ঞান বাংলাদেশের সঙ্গে আদান-প্রদান করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- তুরস্কের রিয়ার অ্যাডমিরাল মুস্তফা কায়া, কর্নেল এরদাল শাহিন, চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশে তুরস্কের অনারারি কনসাল জেনারেল সালাহউদ্দিন কাশেম খান।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ১৪.৭৬৯ বিলিয়নে নামিয়ে আনলো আইএমএফ

Published

on

এনআরবিসি

চলতি অর্থবছর শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশি মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন থেকে কমিয়ে ১৪ দশমিক ৭৬৯ বিলিয়ন ডলার করতে সম্মত হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।

আইএমএফের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর ফলে আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তির অর্থ পেতে বাংলাদেশের আর কোনো বাঁধা থাকলো না। ঋণের তৃতীয় কিস্তিতে ১ দশমিক ১৫২ বিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ।

জানা গেছে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে রিজার্ভ লক্ষ্যমাত্রা ১৪ দশমিক ৮৮৫ বিলিয়ন ডলার এবং ডিসেম্বর শেষে এ লক্ষ্যমাত্রা ১৫ দশমিক ৩০০ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ২০২৫ সালের মার্চ শেষে ১৬ দশমিক ৬০১ বিলিয়ন ডলার এবং জুন শেষে তা ১৯ দশমিক ৪৪০ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিপিএম৬ মেথড অনুযায়ী, বর্তমানে প্রকৃত রির্জাভ আছে ১৫ বিলিয়ন ডলার। ফলে আইএমএফের নতুর টার্গেটের তুলনায় দেশে রির্জাভ কিছুটা বেশি আছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কীভাবে তার রিজার্ভ বাড়াবে সে বিষয়ে একটি পরিকল্পনা দিয়েছে আইএমএফ।

এদিকে বাংলাদেশ আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তির অর্থ পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত দাতা সংস্থাটির ডেভেলপমেন্ট মাইক্রোইকোমিক্স ডিভিশনের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ। বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

আইএমএফ প্রতিনিধিদল জানায়, বাংলাদেশের ঋণের পরবর্তী কিস্তি পেতে কোনো সমস্যা হবে না। ঋণদাতা তাদের বোর্ড মিটিংয়ের পর তৃতীয় কিস্তি ছাড় করবে। এরই মধ্যে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর উপায় নিয়ে কাজ করবে সরকার।

ক্রিস পাপাগেওর্জিউ বলেছেন, আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণ পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। এখন আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাতা সংস্থাটির নির্বাহী বোর্ডের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে।

আইএমএফ প্রতিনিধিদল প্রধান বলেন, আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির আওতায় গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত সংস্কার করেছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য ফর্মুলাভিত্তিক জ্বালানি মূল্য সমন্বয় নীতি তারা বাস্তবায়ন করেছেন। মূল্যস্ফীতিসহ নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বিনিময় হার পুনর্বিন্যাসে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ।

তিনি বলেন, নীতিগত পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করলে সামষ্টিক অর্থনীতি ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হবে। ধারণা করছি, আমদানি সংকোচ ও নীতি কাঠামোর কারণে চলতি অর্থবছরে প্রকৃত জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। যাইহোক আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ কমে এবং আমদানি বেড়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে আমরা আশা করছি।

আমরা অনুমান করছি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৪ শতাংশ হবে। তবে কঠোর নীতির মিশ্রণ এবং বৈদেশিক খাদ্য ও দ্রব্যমূল্য কমার কারণে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমে ৭ দশমিক ২ শতাংশ হবে।

বাংলাদেশে জিডিপির তুলনায় রাজস্ব আদায় কম হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের প্রধান বলেন, উন্নয়নমূলক বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য টেকসই রাজস্বকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এক্ষেত্রে জিডিপির দশমিক ৫ শতাংশ রাজস্ব বাড়াতে আগামী বাজেটে বাস্তব কর নীতি এবং বিভিন্ন প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিতে হবে।

মানি লন্ডারিং নিয়ে আইএমএফ কোনো কথা বলে না, কিন্তু শুল্ক অব্যাহতি কমাতে এনবিআরকে পরামর্শ দিচ্ছে। সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের প্রধান বলেন, আইএফএফের একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি হচ্ছে অর্থ-পাচার নিয়ন্ত্রণ করা। আমাদের টার্গেট বিভিন্ন প্রোগ্রামকে সমর্থন দেওয়া যাতে ট্যাক্স বাড়ে। এনবিআরের সঙ্গে আমাদের প্রোগ্রাম আছে। মানি লন্ডারিং নিয়ে আমরা বিএফআইইউ’র সঙ্গে কাজ করছি। আমাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার কথা বলি। এর মধ্যেই অর্থ-পাচার সমস্যার সমাধান আছে।

মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার মানুষের কষ্ট হচ্ছে, এর মধ্যে ট্যাক্স বাড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন, এতে মানুষের ভোগান্তি আরও বাড়বে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাদের কর্মসূচির একটি বড় অংশ হলো সামাজিক নিরাপত্তা। কাজেই আমাদের নীতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর কি প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে সতর্ক থাকি। এনবিআরের সঙ্গে আলোচনায় বিষয়গুলো থাকে।

সুদের হার বেশি থাকার পরেও মূল্যস্ফীতি বেশি কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সুদের হার বাড়ালেও বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি স্টাবল আছে। আমাদের কাছে নতুন তথ্য আছে মূল্যস্ফীতি কমতির দিকে। বাংলাদেশে আগামী বছর মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে আসবে বলে আমরা মনে করছি।

ব্যাংক মার্জার নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে ক্রিস পাপাগেওর্জিউ বলেন, ব্যাংক রি-ক্যাপিটালাইজেশনের যে উদ্যোগ নিয়েছে আমি মনে করি কখনো কখনো এর দরকার আছে। কারণ বাংলাদেশে ৬১টি ব্যাংক আছে, এরমধ্যে কিছু খুবই স্ট্রং, কিছু স্ট্রং না।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলার অংশ হিসেবে আইএমএফ গত বছরের জানুয়ারিতে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করে। ঋণ অনুমোদনের পরপরই প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ছাড় করে সংস্থাটি। আগামী ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাড়ে তিন বছরে সাত কিস্তিতে পুরো অর্থ দেওয়ার কথা রয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বরে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি অনুমোদন দেয় আইএমএফের বোর্ড।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

আগামী অর্থবছরে বাড়বে প্রবৃদ্ধি, কমবে মূল্যস্ফীতি: আইএমএফ

Published

on

এনআরবিসি

আমদানি সংকোচন ও নীতি কাঠামোর কারণে চলতি (২০২৩-২৪) অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৫.৪ শতাংশ হতে পারে এমন পূর্বাভাস দিয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, আগামী (২০২৪-২৫) অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬.৬ শতাংশ হবে।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়ার পাশাপাশি আগামী অর্থবছর মূল্যস্ফীতিও কমে আসবে বলে জানিয়েছে এই দাতা সংস্থা। আইএমএফ বলছে, চলতি বছর (বছর ভিত্তি) মূল্যস্ফীতি ৯.৪ শতাংশ হবে। তবে আগামী (২০২৪-২৫) অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমে ৭.২ শতাংশে নেমে যাবে।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা সফররত আইএমএফ প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ।

ক্রিস পাপাগেওর্জিউ বলেন, নীতিগত পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করলে সামষ্টিক অর্থনীতি ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হবে। আমদানি সংকোচন ও নীতি কাঠামোর কারণে চলতি অর্থবছর প্রকৃত জিডিপির প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৪ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ কমে এবং আমদানি বেড়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৬ শতাংশ হবে বলে আমরা আশা করছি।

তিনি বলেন, আমরা অনুমান করছি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৯.৪ শতাংশ হবে। তবে কঠোর নীতির মিশ্রণ এবং বৈদেশিক খাদ্য ও দ্রব্যমূল্য কমার কারণে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমে ৭.২ শতাংশ হবে।

বাংলাদেশে জিডিপির তুলনায় রাজস্ব আদায় কম হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে আইএমএফ প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, উন্নয়নমূলক বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য টেকসই রাজস্ব অগ্রাধিকার দিতে হবে। এক্ষেত্রে জিডিপির দশমিক ৫ শতাংশ রাজস্ব বাড়াতে আগামী বাজেটে বাস্তব করনীতি এবং বিভিন্ন প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিতে হবে।

মানি লন্ডারিং নিয়ে আইএমএফ কোনো কথা বলে না, কিন্তু শুল্ক অব্যাহতি কমাতে এনবিআরকে পরামর্শ দিচ্ছে। সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে আইএমএফ প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, আইএফএফের একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি হচ্ছে অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ করা। আমাদের টার্গেট বিভিন্ন প্রোগ্রাম সমর্থন দেওয়া যাতে ট্যাক্স বাড়ে। এনবিআরের সঙ্গে আমাদের প্রোগ্রাম আছে। মানি লন্ডারিং নিয়ে আমরা বিএফআইইউ’র সঙ্গে কাজ করছি। আমাদের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার কথা বলি। এর মধ্যেই অর্থপাচার সমস্যার সমাধান আছে।

মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় মানুষের কষ্ট হচ্ছে, এরমধ্যে ট্যাক্স বাড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন, এতে মানুষের ভোগান্তি আরও বাড়বে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাদের কর্মসূচির একটি বড় অংশ হলো সামাজিক নিরাপত্তা। কাজেই আমাদের নীতি দরিদ্র গোষ্ঠীর ওপর কী প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে আমরা সতর্ক থাকি। এনবিআরের সঙ্গে আলোচনায় বিষয়গুলো থাকে।

সুদের হার বেশি থাকার পরও মূল্যস্ফীতি বেশি কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সুদের হার বাড়ালেও বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি স্ট্যাবল আছে। আমাদের কাছে নতুন তথ্য আছে, মূল্যস্ফীতি কমতির দিকে। বাংলাদেশে আগামী বছর মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে আসবে বলে আমরা মনে করছি।

ব্যাংক মার্জার নিয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে ক্রিস পাপাগেওর্জিউ বলেন, ব্যাংক রিক্যাপিটালাইজেশনের যে উদ্যোগ নিয়েছে আমি মনে করি কখনো কখনো এর দরকার আছে। কারণ বাংলাদেশে ৬১টি ব্যাংক আছে, এরমধ্যে কিছু খুবই স্ট্রং, কিছু স্ট্রং নয়।

এর আগে আইএমএফ প্রতিনিধি দলের প্রধান বলেন, আইএমএফ নির্বাহী বোর্ডের অনুমোদনের পর ঋণের তৃতীয় কিস্তি বাংলাদেশ পাবে।

তিনি বলেন, আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণ পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাতা সংস্থাটির নির্বাহী বোর্ডের অনুমতির অপেক্ষায়। এরপর দ্বিতীয় পর্যালোচনা শেষে ৯৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিস্তির ছাড় দেওয়া হবে।

আইএমএফের ডেভেলপমেন্ট মাইক্রো ইকোনমিক্স ডিভিশনের এই প্রধান বলেন, আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির আওতায় গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত সংস্কার করেছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য ফর্মুলাভিত্তিক জ্বালানি মূল্য সমন্বয় নীতি তারা বাস্তবায়ন করেছেন।

মূল্যস্ফীতিসহ নানান সমস্যা থাকার পরও বিনিময় হার পুনর্বিন্যাসে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলো স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলার অংশ হিসেবে আইএমএফ গত বছরের জানুয়ারিতে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করে। ঋণ অনুমোদনের পরপরই প্রথম কিস্তির ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ছাড় করে সংস্থাটি। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাড়ে তিন বছরে সাত কিস্তিতে পুরো অর্থ দেওয়ার কথা রয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বরে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি অনুমোদন দেয় আইএমএফের বোর্ড।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
এনআরবিসি
আইন-আদালত9 mins ago

জামিন পেলেন না মিল্টন সমাদ্দার

এনআরবিসি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার19 mins ago

৪৬তম বিসিএসের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার20 mins ago

এনআরবিসি ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

এনআরবিসি
কর্পোরেট সংবাদ29 mins ago

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন

এনআরবিসি
কর্পোরেট সংবাদ31 mins ago

ইউএস ট্রেড শো-তে ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন

এনআরবিসি
জাতীয়32 mins ago

১৩৯ উপজেলায় ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি

এনআরবিসি
কর্পোরেট সংবাদ40 mins ago

জয়িতা ফাউন্ডেশন ও এবি ব্যাংকের সমন্বয়ে নারীদের জন্য স্মার্ট কার্ড স্কুটি ঋণ

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার47 mins ago

ব্লকে ৩৭ কোটি টাকার লেনদেন

এনআরবিসি
জাতীয়48 mins ago

প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘বিএফডিসি রেডি টু কুক ফিশ’ হস্তান্তর

এনআরবিসি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার50 mins ago

গুচ্ছের ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার56 mins ago

টেকনো ড্রাগসের আইপিও আবেদন শুরু ৯ জুন

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

শেয়ারবাজারে সরকারি প্রতিষ্ঠানের অর্ন্তভুক্তি চান প্রধানমন্ত্রী

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

রাইট শেয়ার বিওতে পাঠিয়েছে আমরা নেটওয়ার্কস

এনআরবিসি
অর্থনীতি2 hours ago

একনেকে ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকার দশ প্রকল্প অনুমোদন

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিডি সার্ভিসের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিকন ফার্মার সর্বোচ্চ দরপতন

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে সাইফ পাওয়ারটেক

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন

এনআরবিসি
জাতীয়3 hours ago

চকচকে চাল খাওয়া বন্ধ করলে দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

মার্কেন্টাইল ব্যাংক পারপেচুয়াল বন্ডের ট্রাস্টি সভার তারিখ ঘোষণা

এনআরবিসি
জাতীয়3 hours ago

তিস্তা প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী ভারত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ১৩মে

এনআরবিসি
পুঁজিবাজার3 hours ago

মিডল্যান্ড ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

এনআরবিসি
জাতীয়4 hours ago

চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলট নিহত

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১