জাতীয়
কেমিক্যালের অপব্যবহার বন্ধ করতে চায় সরকার

খাদ্যে ভেজালরোধে কেমিক্যালের অপব্যবহার বন্ধ করতে চায় সরকার। তাই এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। রোববার (৩ মার্চ) সংসদে অনুষ্ঠিত কমিটির প্রথম বৈঠক এ সুপারিশ করা হয়।
এ সময় খাদ্যে ভেজালরোধে কেমিক্যালের অপব্যবহার বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়াও ব্লু ইকোনোমি নিয়ে কাজ করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয়ের তাগিদ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্ত মন্ত্রণালয়ের সার্বিক কার্যক্রম কমিটিতে উপস্থাপন করা হয়। সকল কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের পাশাপাশি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজের সমন্বয় বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া ক্যানসারের বিষয়ে গবেষণা বৃদ্ধিসহ স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন, কমিটির সভাপতি জাহিদ মালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়ারফেস ওসমান। উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, মির্জা আজম, ইকবালুর রহিম, মাহবুব উর রহমান, মো. আবদুস সবুর ও মো. ইয়াকুব আলী।
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অর্থসংবাদ/এমআই

জাতীয়
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক সন্ধ্যায়

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক ডেকেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক হবে। এতে ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
প্রধান উপদেষ্টার জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সময়স্বল্পতার কারণে এই বৈঠকটি শুধু বাংলাদেশ টেলিভিশন কভারেজের সুযোগ পাবে। বৈঠকের ভিডিও ও স্থিরচিত্র দ্রুততার সঙ্গে সরবরাহ করা হবে।
এর আগে বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কমিশন প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস সভাপতিত্ব করেন।
বৈঠকে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
ছয়টি সংস্কার কমিশনের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি হচ্ছে। আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এ সনদ সই অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে।
তবে সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন হবে তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে এখনো ঐকমত্য হয়নি। সনদ বাস্তবায়নে গণভোট করার বিষয়ে দলগুলো একমত হলেও ভোটের দিন ও পদ্ধতি নিয়ে সুরাহা হয়নি।
কিছু দল সনদে সই করার আগে বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে নিশ্চয়তা চায়। অন্যদিকে, বিএনপি চায় সংসদ নির্বাচনের ভোটের দিন পৃথক ব্যালটে গণভোট হোক। তবে জামায়াতের দাবি, সংসদ নির্বাচনের আগেই গণভোট করতে হবে।
জাতীয়
স্লোগানে উত্তাল শাহবাগ, দাবি আদায় করে ঘরে ফিরবেন শিক্ষকরা

বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা রাজধানীর শাহবাগ অবরোধ (ব্লকেড) করে বিক্ষোভ করছেন। ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধিসহ ৩ দফা দাবিতে শাহবাগ এলাকা এখন উত্তাল। দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত এই অবরোধ কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষকরা।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এসে শাহবাগ অবরোধ করেন শিক্ষকরা। এতে শাহবাগ মোড়ের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এর আগে, এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা আজ সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। গতকাল (মঙ্গলবার) মার্চ টু সচিবালয় পালন করেন শিক্ষকরা।
শাহবাগে উপস্থিত শিক্ষকরা জানান, ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া, ১৫০০ টাকা মেডিকেল ভাতা ও কর্মচারীদের জন্য ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতার প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত কোনো শিক্ষক শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবেন না। আমাদের কর্মবিরতি চলবে।
এর আগে, মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে ও পুলিশের বলপ্রয়োগের প্রতিবাদে গত সোমবার সকাল থেকে সারা দেশের সব বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্কুল-কলেজে ক্লাস কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করেছে; তবে এই ঘোষণা ৫ অক্টোবর প্রকাশিত হওয়ার পর শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দেন। এরপর ৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয় অর্থ বিভাগে প্রস্তাব পাঠায়, যাতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া অন্তত দুই থেকে তিন হাজার টাকা করা হয়।
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন পান। তাদের মূল বেতনের সঙ্গে মাসে ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এবং ১ হাজার টাকার বাড়ি ভাড়া ভাতা দেওয়া হতো, যা সাম্প্রতিক সময়ে ৫০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আগে শিক্ষকরা বছরে দুটি উৎসব ভাতা মূল বেতনের ২৫ শতাংশ হারে পেতেন; তবে গত মে মাসে বাড়ানোর পর এখন তারা এবং অন্য এমপিওভুক্ত কর্মচারীরা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে উৎসব ভাতা পাচ্ছেন।
জাতীয়
ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

ইতালির রোমে দুই দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৮টা ২০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এর আগে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে রোমের ফিউমিসিনো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস রোববার (১২ অক্টোবর) ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্টে যোগ দিতে ইতালির রোম সফরে যান। সফরসঙ্গীসহ তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট সেদিন বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রোমের উদ্দেশে যাত্রা করে।
ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস ফোরামের মূল অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ভাষণ দেন। এসব বৈঠকে খাদ্য নিরাপত্তা, দারিদ্র্য নিরসন, টেকসই উন্নয়নসহ বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম মূলত জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বিশ্বব্যাপী নীতিনির্ধারক, গবেষক ও উদ্যোক্তারা একত্রিত হয়ে খাদ্য ব্যবস্থার ভবিষ্যৎ নিয়ে মতবিনিময় করেন। এবারের ইভেন্ট ১০ থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত চলে রোমে এফএওর সদর দপ্তরে।
জাতীয়
রেমিট্যান্সেই টিকে ছিল অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর ভর করেই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার টিকে ছিল এবং দেশের বিধ্বস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, তলানিতে থাকা অর্থনীতির জন্য এই রেমিট্যান্সই ছিল একমাত্র ভরসা।
ইতালি সফরের তৃতীয় দিনে স্থানীয় সময় বিকেলে বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত প্রবাসী বাঙালিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা এই মন্তব্য করেন। এ সময় তার সফরসঙ্গীরাও উপস্থিত ছিলেন।
ড. ইউনূস উল্লেখ করেন, স্বৈরাচার সরকার দেশের অর্থনীতিকে একেবারে ধ্বংস করে পালিয়েছিল। তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণে সেই ভেঙে পড়া অর্থনীতি এখন ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছে। রেমিট্যান্সের প্রবাহ না থাকলে সরকারের টিকে থাকা অত্যন্ত কঠিন হতো।
এসময় সরকার প্রধানকে কাছে পেয়ে প্রবাসী বাঙালিরা অনুষ্ঠানে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং নিজেদের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। প্রবাসীরা বিশেষত ইতালিতে তাদের অভিবাসন সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য ড. ইউনূসের প্রতি সরাসরি আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা প্রবাসীদের অভিযোগ ও সমস্যাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং তাদের আশ্বস্ত করেন। তিনি জানান, ইতালিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অভিবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য এরইমধ্যে ইতালি সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে।
জাতীয়
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাককারখানা ও কসমিক ফার্মা নামের একটি কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ আরও বেশ কয়েকজন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুম কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ জনে।
তালহা বিন জসিম বলেন, সব মরদেহ পোশাক কারখানার ভবন থেকে পাওয়া গেছে। মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এখনো কেমিক্যাল গোডাউন ভবনের অগ্নিনির্বাপণের কাজ চলছে বলেও জানান ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা।
আগুনের ঘটনায় অনেকেই এখনো নিখোঁজ বলে দাবি করেন তাদের স্বজনরা। নিখোঁজদের খোঁজে ঘটনাস্থল ও বিভিন্ন হাসপাতালে ছোটাছুটি করছেন স্বজনরা। অনেকেই আবার নিখোঁজ স্বজনের ছবি হাতে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। অগ্নিকাণ্ডে হতাহত ও নিখোঁজদের স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে অগ্নিদুর্ঘটনাকবলিত স্থান ও আশপাশের সড়ক।
এর আগে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের কাছে আগুনের খবর আসে। খবর পাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। প্রথমে পাঁচ ইউনিট পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। পরে আরও সাত ইউনিট যোগ দেয় আগুন নিয়ন্ত্রণে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করে পোশাক কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশে থাকা রাসায়নিকের গোডাউনেও। খবর পেয়ে একে একে ঘটনাস্থলে পৌঁছে অগ্নিনির্বাপণে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিস। ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতার ভিড় সামলাতে মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী। এরপর তাদের সঙ্গে সহায়তায় যোগ দেন পাশে থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, স্বেচ্ছাসেবক, পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক থাকার কারণে কেমিক্যাল গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি।