Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল বসাতে লাখ টাকা প্রণোদনা দিবে ভারত

Published

on

সৌরবিদ্যুৎ

বাড়ির ছাদে সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল স্থাপনের জন্য এক কোটি পরিবারের প্রত্যেককে এককালীন ৭৮ হাজার রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৩ হাজার ৩২২ টাকা) প্রণোদনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। বৃহস্পতিবার রাজধানী নয়াদিল্লিতে এক ব্রিফিংয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের যুব, ক্রীড়া ও তথ্য বিষয়ক মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর এ তথ্য জানিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের বিশেষ প্রকল্প ‘মুফৎ বিজলি ইয়োজানা’ বা ‘বিনা পয়সায় বিদ্যুৎপ্রাপ্তি’র আওতায় এই আর্থিক প্রণোদনা প্রদান করা হবে। প্যানেল স্থাপনের পর প্রতি মাসে বিদ্যুতের যে উৎপাদন হবে, তা থেকে ৩০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিনা পয়সায় ব্যবহার করতে পারবে প্রতিটি পরিবার। তারপর যে পরিমাণ বিদ্যুৎ থাকবে সেটির ওপর কর দিতে হবে। তবে সেই করের পরিমাণও অল্প।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রকল্প গ্রহণ করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। প্রকল্পটির তহবিলের পরিমাণ ৭৫ হাজার ২১ কোটি রুপি। সেই তহবিল থেকেই প্রদান করা হবে অর্থ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সংবাদ সম্মেলনে অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে তিনটি উদ্দেশ্য পূরণ হবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রথমত- এক কোটি পরিবার বিনা পয়সায় বিদ্যুৎ পরিষেবা ভোগ করবে, দ্বিতীয়ত- ভারতে বিদ্যুৎ প্যানেল ও সোলার এনার্জি সংক্রান্ত বিভিন্ন উপাদানের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে এবং তৃতীয়ত- সোলার প্যানেল সরঞ্জাম উৎপাদন, সরবরাহ, ইনস্টলেশন, অপারেশন, রক্ষণাবেক্ষন, বিপণন প্রভৃতি খাতে দেশজুড়ে ১৭ লাখেরও বেশি নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।’

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

গাজায় সেনা পাঠাচ্ছে মুসলিম ৩ দেশ

Published

on

ওষুধ

প্রায় দুই বছর ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে অবশেষে লাগাম টানতে সক্ষম হয়েছে বিশ্ব। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। ভূখণ্ডটিতে শান্তি আনার লক্ষ্যে জামিনদার (গ্যারান্টি) হিসেবে ইতোমধ্যে একটি ঘোষণাপত্রেও স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ক।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গাজা উপত্যকায় এখন স্থিতিশীলতা রক্ষায় গঠিতব্য আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনীতে কোন দেশগুলো অংশ নেবে, তা নিয়ে চলছে আলোচনা। এরই মধ্যে সামনে এসেছে তিনটি মুসলিম দেশের নাম। দেশগুলো হলো— পাকিস্তান, আজারবাইজান ও ইন্দোনেশিয়া।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোরব) দ্য পলিটিকোর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনে এক সক্রিয় ও সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, এই তিন দেশই এখন পর্যন্ত শীর্ষ প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যদিও এখনও আনুষ্ঠানিক সম্মতি মিলেনি।

পলিটিকোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্দোনেশিয়া এ পর্যন্ত একমাত্র দেশ হিসেবে প্রকাশ্যে নিজেদের সেনা প্রেরণের প্রস্তাব জানিয়েছে। তারা বলেছে, জাতিসংঘের অনুমোদনে শান্তিরক্ষী মিশনের আওতায় তারা প্রয়োজন হলে ২০ হাজার সেনা পাঠাতে প্রস্তুত। তবে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে পরিকল্পনা উপস্থাপনা করেছেন, তাতে জাতিসংঘের কোনো সরাসরি ম্যান্ডেটের উল্লেখ নেই।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, কাতার, মিসর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সেনাও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমন্বয়ে ইসরায়েলে একটি সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থান করে যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ভূমিকা নিতে পারে।

তথ্যসূত্র না জানিয়েই পলিটিকো উল্লেখ করেছে, এসব বাহিনীর মূল কাজ হবে গাজায় সংঘাত রোধ, ত্রাণবাহনের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিতকরণ এবং পর্যবেক্ষণ—যদিও চূড়ান্ত ম্যান্ডেট নির্ধারণ বাকি।

যুক্তরাষ্ট্র তৎকালীন পরিকল্পনায় হামাসকে নিরস্ত্রীকরণ ভবিষ্যৎ ধাপ হিসাবে দেখানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেছিলেন, হামাসকে নিরস্ত্র করা হবে—ইচ্ছাকৃত বা বাধ্যতামূলকভাবে। পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিষয়ক বিশ্লেষকরা বলছেন, এখন সুচারুভাবে ম্যান্ডেট নির্ধারণ, অংশগ্রহণকারী দেশ নির্বাচন ও দ্রুত প্রস্তুতি দেখানোই নীতি বাস্তবায়নের জন্য জরুরি।

সাবেক বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তা ড্যানিয়েল শাপিরো পলিটিকোকে বলেছেন, ‘গতি দেখানো এবং অংশগ্রহণকারী দেশ ও ম্যান্ডেট চূড়ান্ত করা রাস্তাকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলবে।’

উল্লেখ্য, গাজার দুই বছরের সংঘাতের পর সম্প্রতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল রাখার জন্য বহুপাক্ষিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন বিশ্বনেতারা। আন্তর্জাতিক কূটনীতি ও বাস্তবতায় কোন দেশ কী ভূমিকা নেবে, তাদের ম্যান্ডেট কেমন হবে—এই প্রশ্নগুলো নিয়ে এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষা চলছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

Published

on

ওষুধ

বিশ্ববাজারে সোনার দাম নতুন রেকর্ড ছুঁয়েছে। বুধবার (১৫ অক্টোবর) আউন্সপ্রতি সোনার দাম ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ৪ হাজার ২০০ ডলার ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই দাম দাঁড়ায় প্রায় ৫ লাখ ৯ হাজার ৮১ টাকা। (১ আউন্স= প্রায় ২ দশমিক ৪৩ ভরি)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ফেড) সুদের হার আরও কমতে পারে- এমন প্রত্যাশা ও বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তার মধ্যে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় সোনার দামে এমন উত্থান হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বুধবার (১৫ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্পট গোল্ডের দাম ছিল আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ২০৩ দশমিক ৭৯ ডলার, যা আগের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি। এর আগে সেশনে রেকর্ড সর্বোচ্চ ৪ হাজার ২১৭ দশমিক ৯৫ ডলারে পৌঁছায় দামটি। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ডিসেম্বর ডেলিভারির জন্য সোনার দাম বেড়ে ৪ হাজার ২২০ দশমিক ২০ ডলারে পৌঁছেছে, যা ১ দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি নির্দেশ করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্পট গোল্ড হলো সোনার বর্তমান বাজার মূল্য, যা তাৎক্ষণিক কেনা-বেচার জন্য নির্ধারিত হয়।

এ বছর এখন পর্যন্ত সোনার দাম বেড়েছে প্রায় ৫৮ শতাংশ। বিশ্লেষকদের মতে, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সুদের হার কমানোর প্রক্রিয়া, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর ধারাবাহিক সোনা ক্রয়, ডি-ডলারাইজেশনের ধারা এবং এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডে (ইটিএফ) শক্তিশালী প্রবাহ- সব মিলিয়ে এই উত্থানকে ত্বরান্বিত করেছে।

রূপা, প্লাটিনাম ও প্যালাডিয়ামের দামেও উত্থান
সোনার দাম বৃদ্ধির প্রভাবে রূপার দামও বেড়ে আউন্সপ্রতি ৫২ দশমিক ৬৪ ডলারে পৌঁছেছে, যা ২ দশমিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) এটি রেকর্ড ৫৩ দশমিক ৬০ ডলারে পৌঁছেছিল। স্পট বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়ায় এই বৃদ্ধি আরও ত্বরান্বিত হয়েছে।

পাশাপাশি, প্লাটিনামের দাম বেড়ে আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৬৫৭ দশমিক ০৫ ডলার ও প্যালাডিয়ামের দাম বেড়ে ১ হাজার ৫৫১ দশমিক ১৮ ডলারে পৌঁছেছে, যা যথাক্রমে ১ দশমিক ২ ও ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি নির্দেশ করে।

সোনার দাম ৫,০০০ ডলার ছোঁয়া অসম্ভব নয়
অ্যাকটিভট্রেডসের বিশ্লেষক রিকার্ডো ইভানজেলিস্তা বলেন, মার্কিন সরকারের চলমান শাটডাউন দীর্ঘায়িত হওয়া, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ফেড) কর্মকর্তাদের আরও নরম মনোভাবের বক্তব্য ও যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যে উত্তেজনা অব্যাহত থাকলে সোনার দামে আরও ঊর্ধ্বগতি দেখা দিতে পারে। মধ্য বা দীর্ঘমেয়াদে আউন্সপ্রতি সোনার দাম ৫ হাজার ডলার স্পর্শ করা মোটেই অসম্ভব নয়।

ডলার দুর্বল ও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ফেড) সুদের হার কমানোর জল্পনা বাড়ছে

ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের পর বুধবার (১৫ অক্টোবর) ডলার সূচক অন্যান্য প্রধান মুদ্রার বিপরীতে দুর্বল হয়। বাজার এখন প্রায় নিশ্চিত যে, অক্টোবর মাসে ২৫ বেসিস পয়েন্ট ও ডিসেম্বরেও আরও এক দফা সুদ কমানো হতে পারে, যার সম্ভাবনা যথাক্রমে ৯৬ ও ৯৩ শতাংশ হিসেবে ধরা হচ্ছে।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন চীনের সঙ্গে কিছু বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করার বিষয়টি বিবেচনা করছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দুই দেশ পরস্পরের ওপর পাল্টা বন্দর শুল্ক আরোপ করে।

শাটডাউনের প্রভাব পড়ছে বৈশ্বিক বাজারেও
যুক্তরাষ্ট্রে কেন্দ্রীয় সরকারের শাটডাউন অব্যাহত থাকায় সরকারি অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশ বন্ধ রয়েছে, যা শুধু দেশটির নয়, জাপানসহ অন্যান্য দেশের নীতিনির্ধারকদের জন্যও পরিস্থিতি জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা কিংবা মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকির সময়ে সোনা সবসময়ই নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হয়। আবার, কম সুদের হার পরিবেশেও এই ধাতুর দাম সাধারণত বাড়ে।

এএনজেড ব্যাংকের পণ্য বিশ্লেষক সোনি কুমারি বলেন, আমরা সোনার এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা আরও কিছুদিন অব্যাহত থাকবে বলে আশা করছি।

প্রযুক্তিগত দিক থেকে অতিরিক্ত ক্রয়ের ইঙ্গিত
প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, সোনার রিলেটিভ স্ট্রেংথ ইনডেক্স (আরএসআই) বর্তমানে ৮৫, যা বাজারে ‘অতিরিক্ত ক্রয়’-এর ইঙ্গিত দেয়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

Published

on

ওষুধ

যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে উপেক্ষা করে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী গাজা সিটির দুটি পৃথক স্থানে গুলি চালিয়ে আরও নয়জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) গাজা সিটি হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে ফেরার পথে নিহতরা এই হামলার শিকার হন। খবর আলজাজিরার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এই মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। নিহতদের গাজার আল আহলি ও আল নাসের হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্যদিকে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) তাদের বিবৃতিতে দাবি করেছে, নিহতরা সেনা সদস্যদের খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিলেন এবং সন্দেহভাজন হিসেবে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে গত ১৩ অক্টোবর হামাস ২০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে জীবিত অবস্থায় মুক্তি দেয়। বিনিময়ে ইসরায়েল গুরুতর সাজাপ্রাপ্ত বন্দিসহ ১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেয়। বন্দিদের স্বাগত জানাতে খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে বহু মানুষ জড়ো হয়েছিল।

সোমবার হামাস জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই বছর ধরে চলা গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত এবং ২৫১ জন জিম্মি হয়েছিলেন। এর জবাবে দুই বছরের ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে গাজার প্রায় ৬৮ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন এবং হাজারো মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন বলে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ আরও ৩২ অভিবাসী আটক

Published

on

ওষুধ

মালয়েশিয়ার বাটু পাহাত জেলায় বিশেষ অভিযানে বাংলাদেশিসহ ৩২ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগ। অভিযানে স্থানীয় খাবারের দোকান, গাড়ি ধোয়ার কেন্দ্র এবং বিদেশি শ্রমিকদের বসবাসের এলাকাগুলোতে একাধিক স্থানে অভিযান চালানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার (১৪ অক্টেবর) জোহর রাজ্যের ইমিগ্রেশন পরিচালক দাতুক মোহদ রুসদি মোহদ দারুস জানান, এ অভিযানটি ‘অপস সেলেরা’, ‘অপস মিনিয়াক’ ও ‘অপস সাপু’ নামের সমন্বিত অভিযানের অংশ হিসেবে পরিচালিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত এক সপ্তাহের ধারাবাহিক গোয়েন্দা নজরদারি এবং জনগণের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানটি পরিচালিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, অভিযানের সময় মোট ৯৬ জন বিদেশি নাগরিকের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। এর মধ্যে ৩২ জনকে বিভিন্ন অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের কারণে আটক করা হয়েছে।

অভিযানে আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং ইমিগ্রেশন বিধিমালা ১৯৬৩ এর বিভিন্ন ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের অপরাধের মধ্যে রয়েছে— বৈধ ভ্রমণ নথি বা অনুমতিপত্র না থাকা, অস্থায়ী কাজের অনুমতি অপব্যবহার, বৈধ অনুমতি ছাড়া কাজ করা এবং মেয়াদোত্তীর্ণ অবস্থায় মালয়েশিয়ায় অবস্থান করা।

আটকদের মধ্যে রয়েছেন- বাংলাদেশি নাগরিক ৫, ভারতীয় ৫, পাকিস্তানি ১, মিয়ানমারের ৪ জন পুরুষ ও ১ জন নারী, ইন্দোনেশিয়ার ৮ জন পুরুষ ও ৮ জন নারী। তাদের বয়স ১৯ থেকে ৫২ বছরের মধ্যে। তদন্ত ও পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য সেতিয়া ট্রোপিকা ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।

অভিযানের সময় আরও চারজন স্থানীয় ব্যক্তিকে তদন্তে সহযোগিতার জন্য বোরাং ২৯ (সাক্ষী সমন) প্রদান করা হয়েছে।

দাতুক রুসদি জানিয়েছেন, অবৈধভাবে অবস্থানকারী ও অনুমতি ছাড়া কাজ করা বিদেশিদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

তিন হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি কারাবন্দিকে মুক্তি দিলো ইসরায়েল

Published

on

ওষুধ

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি কারাবন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। সোমবার এই কারাবন্দিদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় কারাগার দপ্তরের জনসংযোগ বিভাগ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দু’টি ব্যাচে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এই কারাবন্দিদের। প্রথম ব্যাচটি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর অঞ্চলের রাজধানী রামাল্লার পশ্চিমাংশে ইসরায়েলের মালিকানাধীন ‘ওফের’ কারাগারের। এই ব্যাচে কারবন্দিদের সংখ্যা ছিল প্রায় ২ হাজার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের জনসংযোগ দপ্তর জানিয়েছে সোমবার স্থানীয় সময় দুপরের ‍দিকে বেশ কয়েকটি বাসে চেপে ওফের কারাগার থেকে পশ্চিম তীরের বেইতুনিয়া শহরে এসে পৌঁছেছেন এই কারাবন্দিরা। কারাবন্দিদের জন্য বাস সরবরাহ করেছে আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব রেডক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (আইসিআরসি)।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে প্রথম ব্যাচটি পশ্চিম তীরে যাওয়ার কাছকাছি সময়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার খান ইউনিস শহরে এসে পৌঁছান দ্বিতীয় ব্যাচের ১ হাজার ৭ ১৮ ফিলিস্তিনি কারাবন্দি। দক্ষিণ ইসরায়েলের নাগেভ কারাগারে ছিলেন তারা।

ইসরায়েলের কেন্দ্রীয় কারা দপ্তরের বিবৃতিতে নাগেভ-এর কারাবন্দিদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, “২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর সেখান থেকে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে থেকে ১ হাজার ৭১৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হলো। এই কয়েদিদের মধ্যে ২৫০ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন।

গাজায় যেসব কারাবন্দি এসে পৌঁছেছেন, তাদের সবাইকে প্রাথমিক মেডিকেল পরীক্ষা করেছে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসার মেডিকেল কমপ্লেক্স।

কারাবন্দিদের স্বাগত জানাতে পশ্চিম তীরের বেইতুনিয়া ও গাজার খান ইউনিসে জড়ো হয়েছিলেন শত শত ফিলিস্তিনি।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় প্রায় ১ হাজার হামাস যোদ্ধা। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা এবং ২৫১ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় যোদ্ধারা। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর ইসরায়েলের ইতিহাসে ৭ অক্টোবরের হামলা ছিল সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা।

হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের উদ্ধারে পরদিন ৮ অক্টোবর থেকেই গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। ভয়াবহ সেই সামরিক অভিযানে ২ বছরে গাজায় নিহত হয়েছেন ৬৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার।

গত দুই বছরে বেশ কয়েকবার এই যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা চলেছে। সেসব চেষ্টার অংশ হিসেবে কয়েক দফা অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিও ঘোষণা করে ইসরায়েল। সেসব যুদ্ধবিরতির সময় বেশ কিছু জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। বিনিময়ে ইসরায়েলও কারাগার থেকে কয়েক শ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে।

শেষ পর্যন্ত প্রায় ৪০ জন জিম্মি আটক ছিল হামাসের হাতে। তবে গোষ্ঠীটি আগেই জানিয়েছিল, কাগজে-কলমে ৪০ জন থাকলেও এই জিম্মিদের মধ্যে বর্তমানে জীবিত আছেন ২০ জন।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য নতুন একটি পরিকল্পনা প্রস্তাব আকারে পেশ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইসরায়েল ও হামাস উভয়ে সেই পরিকল্পনায় সম্মতি জানানোর পর গত শুক্রবার থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হয় গাজায়।

যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিন সোমাবার অবশিষ্ট ২০ ইসরায়েলি জিম্মির সবাইকে মুক্তি দেয় হামাস। এই জিম্মিদের মুক্তির বিনিময়েই ৩ হাজার ৭ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরায়েল।

মুক্তি পাওয়া এসব কয়েদিদের মধ্যে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত কোনো আসামি নেই। ইসরায়েল আগেই জানিয়েছিল, মৃত্যুদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত কোনো ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে না। সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার21 hours ago

ব্লকে ১১ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ১৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ১৭ লাখ ২১ হাজার...

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার22 hours ago

বিডি থাই ফুডে এমডি নিয়োগ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিডি থাই ফুড এন্ড বেভারেজ কোম্পানি লিমিটেডে ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন...

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার22 hours ago

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের নাম সংশোধনে সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের প্রস্তাবিত নাম সংশোধনে সম্মতি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।...

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার23 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে পিপলস ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫৪টির দর বেড়েছে। এর মধ্যে...

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার23 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সামিট অ্যালায়েন্স

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড।...

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার1 day ago

দেড় শতাধিক কোম্পানির দরপতন, কমেছে লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ১৫৪ কোম্পানির দর...

ওষুধ ওষুধ
পুঁজিবাজার1 day ago

ন্যাশনাল পলিমারের পর্ষদ সভার তারিখ নির্ধারণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ২৫ অক্টোবর দুপুর ১২টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  
ওষুধ
জাতীয়37 minutes ago

দাবির মুখে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা সংশোধন

ওষুধ
রাজনীতি41 minutes ago

এনসিপির নতুন অঙ্গসংগঠনের আত্মপ্রকাশ

ওষুধ
অর্থনীতি51 minutes ago

বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারও চড়া

ওষুধ
রাজধানী59 minutes ago

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে মানিক মিয়া এভিনিউ রণক্ষেত্র

ওষুধ
অর্থনীতি4 hours ago

জুলাই-সেপ্টেম্বরে ৯০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়

ওষুধ
জাতীয়4 hours ago

ভোক্তা অধিকারের অভিযান, ফেয়ার বিডি ট্রাভেল এজেন্সিকে জরিমানা

ওষুধ
অর্থনীতি4 hours ago

দেশের ব্যবসার পরিবেশে তেমন উন্নতি হয়নি: বিবিএক্স জরিপ

ওষুধ
জাতীয়4 hours ago

‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা

ওষুধ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

রাকসু নির্বাচনের ২৩ পদের ২০টিতেই শিবিরের জয়

ওষুধ
জাতীয়5 hours ago

১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রাম ইপিজেডের আগুন

ওষুধ
জাতীয়37 minutes ago

দাবির মুখে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা সংশোধন

ওষুধ
রাজনীতি41 minutes ago

এনসিপির নতুন অঙ্গসংগঠনের আত্মপ্রকাশ

ওষুধ
অর্থনীতি51 minutes ago

বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারও চড়া

ওষুধ
রাজধানী59 minutes ago

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে মানিক মিয়া এভিনিউ রণক্ষেত্র

ওষুধ
অর্থনীতি4 hours ago

জুলাই-সেপ্টেম্বরে ৯০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়

ওষুধ
জাতীয়4 hours ago

ভোক্তা অধিকারের অভিযান, ফেয়ার বিডি ট্রাভেল এজেন্সিকে জরিমানা

ওষুধ
অর্থনীতি4 hours ago

দেশের ব্যবসার পরিবেশে তেমন উন্নতি হয়নি: বিবিএক্স জরিপ

ওষুধ
জাতীয়4 hours ago

‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা

ওষুধ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

রাকসু নির্বাচনের ২৩ পদের ২০টিতেই শিবিরের জয়

ওষুধ
জাতীয়5 hours ago

১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রাম ইপিজেডের আগুন

ওষুধ
জাতীয়37 minutes ago

দাবির মুখে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা সংশোধন

ওষুধ
রাজনীতি41 minutes ago

এনসিপির নতুন অঙ্গসংগঠনের আত্মপ্রকাশ

ওষুধ
অর্থনীতি51 minutes ago

বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারও চড়া

ওষুধ
রাজধানী59 minutes ago

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে মানিক মিয়া এভিনিউ রণক্ষেত্র

ওষুধ
অর্থনীতি4 hours ago

জুলাই-সেপ্টেম্বরে ৯০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়

ওষুধ
জাতীয়4 hours ago

ভোক্তা অধিকারের অভিযান, ফেয়ার বিডি ট্রাভেল এজেন্সিকে জরিমানা

ওষুধ
অর্থনীতি4 hours ago

দেশের ব্যবসার পরিবেশে তেমন উন্নতি হয়নি: বিবিএক্স জরিপ

ওষুধ
জাতীয়4 hours ago

‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা

ওষুধ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

রাকসু নির্বাচনের ২৩ পদের ২০টিতেই শিবিরের জয়

ওষুধ
জাতীয়5 hours ago

১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রাম ইপিজেডের আগুন