ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারির সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা মার্চ মাসে হওয়ার কথা ছিল। পরে জানা গেছে তা পিছিয়ে যাবে ঈদের পর। এ আলোচনার মধ্যেই সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) একাধিক সূত্র জানিয়েছে, পরীক্ষা হতে পারে ২০ এপ্রিলের পর।
দুই সিটির নির্বাচন ও রমজানকে সামনে রেখে ৯ মার্চ অনুষ্ঠেয় প্রিলি পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া হয়। আবার এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে হতে পারে ঈদুল ফিতর। এ অবস্থায় পরীক্ষা পিছিয়ে যাচ্ছে ঈদের পর।
এর আগে ১৮ জানুয়ারি পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আনন্দ কুমার বিশ্বাস স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ৯ মার্চ (শনিবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
গত বছরের ১০ ডিসেম্বর থেকে ৪৬তম বিসিএসের আবেদন শুরু হয়। মোট পদ ৩ হাজার ১৪০টি। আবেদন জমা পড়েছে ৩ লাখ ৩৮ হাজার।
কাফি

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দাখিল নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু ২৭ নভেম্বর, ফল ৩০ ডিসেম্বর

২০২৬ সালের দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচনী পরীক্ষার সময়সূচি সংশোধন করেছে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড। নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর এবং ফলাফল প্রকাশ করা হবে ৩০ ডিসেম্বর।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সই করা জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের নির্দেশে দাখিল ২০২৬ সালের নির্বাচনী পরীক্ষার সময়সূচি সংশোধন করা হয়েছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ও ফল প্রকাশের সব কার্যক্রম বোর্ডের নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী সম্পন্ন হবে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, নির্বাচনী পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর এবং চলবে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মোট ১২ দিনব্যাপী এ পরীক্ষা শেষে ফল প্রকাশ করা হবে ৩০ ডিসেম্বর।
বিজ্ঞপ্তির অনুলিপিটি মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং দেশের সব মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও সুপারদের কাছেও পাঠানো হয়েছে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
নতুন প্রধান শিক্ষক পেলো ১১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে ১১১ জনকে নিয়োগ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়–২ শাখা। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনটি জারি করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ডা. ফাহিম ইকবাল জাগীরদার।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কর্তৃক ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কিন্তু পদস্বল্পতার কারণে ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত নন এমন প্রার্থীদের মধ্য থেকে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০১৪ সালের একটি স্মারকের ভিত্তিতে এ নিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হয়।
নিয়োগপ্রাপ্তদের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (প্রশিক্ষণবিহীন) হিসেবে দ্বিতীয় শ্রেণির নন–ক্যাডার পদে বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী গ্রেড–১২ (১১,৩০০–২৭,৩০০ টাকা) স্কেলে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, নিয়োগপ্রাপ্তদের প্রথমে দুই বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে কেউ অযোগ্য বিবেচিত হলে কোনো কারণ দর্শানো নোটিশ ছাড়াই তাকে চাকরি থেকে অপসারণ করা যাবে। আর শিক্ষানবিশকাল সন্তোষজনক হলে বিধি অনুযায়ী স্থায়ী করা হবে।
এ ছাড়া, নিয়োগপ্রাপ্তদের মেধা তালিকা অনুযায়ী জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে। কেউ বাংলাদেশের নাগরিক নন এমন ব্যক্তির সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে বা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হলে নিয়োগ বাতিল বলে গণ্য হবে।
চাকরি সরকারের প্রচলিত বিধি–বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হবে এবং ভবিষ্যতে প্রণীত নতুন নীতিমালাও প্রযোজ্য হবে বলে উল্লেখ করা হয়। নিয়োগের পর কোনো ভ্রমণ বা দৈনিক ভাতা প্রদান করা হবে না।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণবিহীন প্রার্থীদের চার বছরের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য মৌলিক প্রশিক্ষণ (বিটিপিটি) সম্পন্ন করতে হবে। কেউ মিথ্যা বা ভুয়া সনদপত্র দিলে নিয়োগ বাতিলের পাশাপাশি আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে নিজ নিজ কর্মস্থলে যোগদান করতে হবে। নির্ধারিত সময়ে যোগদান না করলে নিয়োগ আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
প্রার্থীরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে যোগদানপত্র জমা দেবেন। অফিসার প্রত্যয়নপত্র প্রদানের পর প্রার্থীরা বিদ্যালয়ে যোগ দেবেন। ওই তারিখই চাকরিতে যোগদানের দিন হিসেবে বিবেচিত হবে।
এ ছাড়া, নিয়োগকৃত শিক্ষকদের বেতন–ভাতা সরকারি কোড ১২৪০২০৯০০০০০০ ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহ’ খাত থেকে প্রদান করা হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নিয়োগপ্রাপ্তদের পদায়নের জন্য জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, ফলের অপেক্ষা

শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হয়। কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন
কমিশন সূত্র জানায়, ভোটগ্রহণ শেষ। ভোট গণনার প্রস্তুতি ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে এবং গণনার পুরো প্রক্রিয়া সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। ভোট ঘিরে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন বলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভোট গণনায় অযথা সময় নষ্ট হবে না। প্রিসাইডিং কর্মকর্তার হাতে ছবি সম্বলিত ভোটার তালিকা রয়েছে। তারা মিলিয়ে দেখছেন। তাই জাল ভোট দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত কোনো ধরনের অভিযোগ পাইনি।
তিনি আরও বলেন, যথাসময়ে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নে ভোট দিচ্ছে। ডাকসু, জাকসুর মতো ভোট গণনায় বিলম্ব হবে না। কারণ আমরা ওএমআর মেশিনে ভোটগণনা করব। এটা আমাদের স্বতন্ত্রতা।
এদিকে সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৫টি হলের জন্য নির্ধারিত ১৫টি কেন্দ্রে। মোট ৬০টি কক্ষে ৬৮৯টি বুথে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
১৪টি এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হয়েছে ভোট গ্রহণ ও গণনা। ভোটগ্রহণ করা হয় ব্যালট পেপারে। গণনা হবে ওএমআর মেশিনে।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এবারের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ৯০৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ১৩টি প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলিয়ে ৪১৫ জন এবং হল ও হোস্টেল সংসদে ৪৯৩ জন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চাকসুর ভোটগ্রহণ শুরু

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হওয়া ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চাকসুর সপ্তম নির্বাচন ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। এই নির্বাচনকে তাঁরা ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক চর্চার পুনরুজ্জীবন হিসেবে দেখছেন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, চাকসুর ২৬ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪১৫ জন প্রার্থী। ১৪টি হল ও একটি হোস্টেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আরও ৪৯৩ জন। সব মিলিয়ে মোট প্রার্থী ৯০৮ জন, যার মধ্যে নারী প্রার্থী ৪৭ জন। নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন ২৭ হাজার ৫১৮ জন শিক্ষার্থী।
বিকেল চারটায় ভোটগ্রহণ শেষে ওএমআর পদ্ধতিতে ভোট গণনা শুরু হবে। হল সংসদের ফলাফল কেন্দ্রেই ঘোষণা করা হবে, আর কেন্দ্রীয় সংসদের ফল ঘোষণা করা হবে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের মিলনায়তনে।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ভোট হবে পাঁচটি অনুষদের পাঁচটি ভবনে মোট ১৫টি কেন্দ্রে। এসব কেন্দ্রে ৬০টি ভোটকক্ষ ও ৬৮৯টি বুথ রাখা হয়েছে।
প্রকৌশল অনুষদ ভবনে সোহরাওয়ার্দী হলের ৪ হাজার ৩৬ জন ভোট দেবেন। কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের নতুন ভবনে (শহীদ হৃদয় চন্দ্র তরুয়া ভবন) ভোট দেবেন ৫ হাজার ২৬৩ শিক্ষার্থী। বিজ্ঞান অনুষদ ভবনে ৪ হাজার ৫৩৮ জন, সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ভবনে ৬ হাজার ৬০৬ জন এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনে ৭ হাজার ৭৩ জন ভোটার রয়েছেন।
প্রতিটি ভোটকক্ষে গোপন বুথের বাইরে স্থাপন করা হয়েছে ৯০টি সিসিটিভি ক্যামেরা। পাশাপাশি ১৫টি ভোটকেন্দ্রে পরিস্থিতি দেখানোর জন্য ২০টি এলইডি স্ক্রিন বসানো হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ভোটকক্ষে প্রবেশের আগে আইডি কার্ড দেখাতে হবে এবং কর্মকর্তাদের মাধ্যমে যাচাই শেষে ব্যালট নিতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী বলেন, পুরো ক্যাম্পাসকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে। পুলিশ, এপিবিএন, বিজিবি, র্যাবসহ প্রায় ১২ শতাধিক সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। র্যাবের ৮টি প্লাটুন থাকবে ফল ঘোষণার পর পর্যন্ত।
চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম সানতু বলেন, চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় সব ইউনিট প্রস্তুত আছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে আমরা প্রস্তুত। শিক্ষার্থীদের নির্বিঘ্নে ভোট উৎসবে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি ভবনের ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার অধ্যাপক মোহাম্মদ ফজলুর কাদের বাংলানিউজকে বলেন, সকাল সাড়ে নয়টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকেলে চারটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে। আমাদের ভোটেরা ভোট দিতে প্রস্তুত রয়েছে। আমাদের সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশ্ববিদ্যালয়ে আল্টিমেটাম ছাড়া কোনো কাজ হয় না: ইবি ছাত্রদল আহ্বায়ক

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আল্টিমেটাম ছাড়া কোনো কাজ হয় না বলে মন্তব্য করেছেন শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ। মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) পূর্বের আল্টিমেটাম দেওয়া দাবির অগ্রগতি জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলীর সাথে সাক্ষাৎ এর পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সাহেদ আহম্মেদ বলেন, আমরা গতকাল দায়িত্বপ্রাপ্ত ভিসির কাছে দুই দফা দাবি দিয়েছিলাম। তার আপডেট জানতে আজ স্যারের সাথে আবারও দেখা করেছি। আমাদের দাবিগুলো হলো, ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়ক দ্রুত সংস্কার করার ব্যবস্থা করা এবং কুষ্টিয়া থেকে ঝিনাইদহ পর্যন্ত রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা চালু করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
তিনি বলেন, আমাদের কিছু মৌখিক দাবি ছিল। যেমন, ক্যাম্পাসে একটি ফায়ার সার্ভিস স্থাপন এবং ক্যাম্পাস সংলগ্ন শেখপাড়া-শান্তিডাঙ্গা এলাকায় যে বিদ্যুৎ সমস্যা আছে তার সমাধানের উদ্যোগ নেয়া। কারণ এখানে প্রায় কয়েক হাজার শিক্ষার্থী ভোগান্তির শিকার হয়। আমরা আশাবাদী যে প্রশাসন আমাদের দাবিগুলো দ্রুত পূরণ করবেন। তবে আমরা ইতোপূর্বে দেখেছি যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আসলে আল্টিমেটাম ছাড়া কোনো কাজ হয় না বা বাস্তবায়ন দেখি না।
সাক্ষাৎকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (রুটিন ভিসি) অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, ছাত্রদল যে দাবিগুলো করেছে সেগুলো প্রায় কাজ শুরু হয়ে গেছে। কিছু কাজ চলমান। আর কিছু নীতি নির্ধারনী কাজ আছে যেগুলো মাননীয় উপাচার্য আসলে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিবেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম