ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার আসন বিন্যাস প্রকাশ

এক দফা স্থগিত হওয়া ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে ২৩ জানুয়ারি। রাজধানী ঢাকাসহ ৮ বিভাগের ১৪টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা হবে। এ লক্ষ্যে পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি ও আসন বিন্যাস প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আনন্দ কুমার বিশ্বাসের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ সময়সূচি ও আসনবিন্যাস জানানো হয়।
প্রকাশিত আসন বিন্যাস অনুযায়ী- ঢাকার ৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে। কলেজগুলো হলো—মিরপুরের সরকারি রূপনগর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, তেজগাঁওয়ের সরকারি বিজ্ঞান কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজ, মোহাম্মদপুর কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট, তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরেবাংলা নগর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, গবর্নমেন্ট সায়েন্স হাইস্কুল।
ঢাকার বাইরে ৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে। রাজশাহী বিভাগের প্রার্থীদের জন্য কেন্দ্র হবে শহীদ মামুন মাহমুদ পুলিশ লাইনস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রামে ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল ও কলেজ, খুলনা পাবলিক কলেজ, বরিশাল জিলা স্কুল, সিলেটে মুরারিচাঁদ (এম সি) কলেজ, রংপুর সরকারি কলেজ, ময়মনসিংহ মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ।
এর আগে গত বছরের ৬ জুন ৪৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে মোট ১২ হাজার ৭৮৯ জন ৪৫তম উত্তীর্ণ হন। তারা লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
সময়সূচি অনুযায়ী- ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ১০০ নম্বরের বাংলা বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে। এক সপ্তাহ ধরে চলবে এ পরীক্ষা। ৩১ জানুয়ারি পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের পরীক্ষার মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে।
পিএসসির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী- ৪৫তম বিসিএসের মাধ্যমে মোট দুই হাজার ৩০৯ জন ক্যাডার নেওয়া হবে। এছাড়া নন-ক্যাডারে ১ হাজার ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে।
পূর্ণাঙ্গ আসনবিন্যাস দেখতে এখানে ক্লিক করুন…
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দেশের ১১ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

স্থানীয় অঞ্চলের ইতিহাস, সংস্কৃতি বিবেচনায় দেশের আরও ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। সম্প্রতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব রেবেকা সুলতানার স্বাক্ষর করা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এসব বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামকরণ ও বিদ্যমান নাম পরিবর্তন নীতিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী এই পরিবর্তন করা হয়েছে।
নাম পরিবর্তন পাওয়া বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে— জামালপুরের শাহিনুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, যার নতুন নাম হয়েছে কাজির আখ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এছাড়াও অধ্যাপক আব্দুল হামিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং আনিছুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে তারারভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সোনাকান্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাখা হয়েছে।
অন্যান্য বিদ্যালয়ের মধ্যে, আতামারী ফাতেমা মির্জা রওশন আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নাম আতামারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খোর্দ্দ জোনাইল সমসাদ আরা বুলু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নাম খোর্দ্দ জোনাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং রুকনাই বদরুল আলম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিবর্তিত নাম রুকনাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করা হয়েছে। মুন্সিগঞ্জের আলহাজ সেলিম আহম্মেদ ভুঁইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে কুকুটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং শ্রীনগরের জশুরগাঁও আভা রানী ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নাম জশুরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাখা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চিকনিসার সুকুমার রঞ্জন ঘোষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে প্রাণী মন্ডল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও চিকনিসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করা হয়েছে। একই জেলার বরপা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নামকরণ করা হয়েছে শহীদ ফারহান ফাইয়াজ বরপা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলমান থাকবে এবং এটি নীতিমালাভিত্তিক ও স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহণে বাস্তবায়িত হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার

কাকরাইলে গণঅনশনরত শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়েছে সরকার। শুক্রবার (১৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শিক্ষার্থীদের মাঝে উপস্থিত হয়ে অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ এ ঘোষণা দেন। তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেছেন , সরকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো মেনে নিয়েছে।
এর আগে বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট থেকে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা কাকরাইল মোড়ে গণঅনশনে বসেন। গণঅনশনটি আয়োজন করে ‘জবি ঐক্য’, যেখানে প্রায় পাঁচ হাজার বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
আবাসন বৃত্তি চালু, পূর্ণাঙ্গ বাজেট অনুমোদনসহ চার দাবিতে কাকরাইল মসজিদ মোড়ে গণঅনশন বসল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
এর আগে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী চার দফা দাবি আদায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু হয়। শুক্রবার বেলা সোয়া ২টার দিকে এ সমাবেশ শুরু হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

রাজধানীর সরকারি সাত কলেজকে অন্তবর্তীকালীন প্রশাসনের চূড়ান্ত অনুমোদনে কর্তৃপক্ষের কালক্ষেপণের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ও পরবর্তী কর্মসূচি জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (১৬ মে) সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর টিমের অর্গানাইজিং উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামীকাল শনিবার (১৭ মে) বিকেল ৪টায় ইডেন মহিলা কলেজের ১নং গেটে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করার অভিপ্রায়ে, রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ ও অধিভুক্তি বাতিলের পরবর্তী অন্তবর্তীকালীন প্রশাসনের চূড়ান্ত অনুমোদনে কর্তৃপক্ষের কালক্ষেপণের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ও পরবর্তী কর্মসূচি সবার কাছে তুলে ধরতে জরুরি ভিত্তিতে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জবি শিক্ষার্থীদের ৪ দফা: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু

পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী চার দফা দাবি আদায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের অংশগ্রহণে সমাবেশ শুরু হয়েছে।
শুক্রবার (১৬ মে) জুমার নামাজের পর দুপুর সোয়া ২টার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে যোগ দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন বিভাগের অ্যালামনাইরাও।
সমাবেশে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ও পল্টন থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির শাহীন আহমেদ খান। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারকে দ্রুত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিগুলো মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান। নয়তো সাবেক-বর্তমান সব শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে আরও জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি দেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি ও সাবেক শিক্ষার্থী মাকসুদুর রহমান বলেন, সব দাবিই যৌক্তিক। দাবিগুলো আজকের নতুন কোনো দাবি নয়। অনেকদিন ধরেই শিক্ষার্থীরা এসব দাবি জানিয়ে আসছেন। তাই দাবিগুলোর পুরোটাই মেনে নিতে হবে।
প্রসঙ্গত, চার দফা দাবিতে তৃতীয়দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে তারা আজ কাকরাইল মোড়ে নয়, বরং প্রধান উপদেষ্টার ভবনের যাওয়ার সড়কের মুখে অবস্থান নিয়েছেন। ফলে খোলা রয়েছে কাকরাইল মোড়, যান চলাচলও স্বাভাবিক রয়েছে।
তাদের চার দফা হলো- ১. আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি কার্যকর করতে হবে; ২. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কাটছাঁট না করেই অনুমোদন করতে হবে; ৩. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ পরবর্তী একনেক সভায় অনুমোদন করে অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়ন করতে হবে; ৪. শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করা পুলিশের বিচার করা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
দাবি বাস্তবায়নের নতুন কেন্দ্র হবে কাকরাইল মোড়: রইছ উদ্দিন

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ না হলে কাকরাইল মোড় জনদাবি বাস্তবায়নের নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক রইছ উদ্দিন।
শুক্রবার (১৬ মে) কাকরাইল মোড়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এ দেশের প্রত্যেকটা নাগরিক তাদের অধিকার প্রত্যাশা করে। তিন দিন ধরে আমার শিক্ষার্থীরা খোলা আকাশের নিচে বসে দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন করছে। কিন্তু এখনো সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সমাধান আসেনি। অথচ চাইলে প্রথম দিনই তার সমাধান করা যেত।
তিনি আরও বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিপীড়িত, বঞ্চিত ও নিষ্পেষিত। আমরা এমন এক স্থানে উপনীত হয়েছি, যেখান থেকে ফিরে যাওয়ার আর কোনো উপায় নেই। আমাদের দাবি পূরণ না হলে এই কাকরাইল মোড় আরেকটি জনদাবি বাস্তবায়নের কেন্দ্রে পরিণত হবে। আমাদের রক্তের ওপর প্রতিষ্ঠিত সরকার যদি হুমকি ধামকি দেয়, আমরা সেটাকে রুখে দেব।